Showing posts with label সফটওয়ার. Show all posts
Showing posts with label সফটওয়ার. Show all posts

উবুন্টু কন্ট্রোল সেন্টার

উবুন্টু কন্ট্রোল সেন্টারউবুন্টুতে ব্যবহৃত বিভিন্ন এ্যপলেটগুলোকে কাজের সময় খুঁজে পেতে একটু সমস্যায় পড়তে হয়। তাই যদি এই টুলগুলোর একটি ম্যানেজার থাকতো তাহলে খুব ভাল হত। এরকম একটি কাজের কাজী হল 'উবুন্টু কন্ট্রোল সেন্টার'। ডিফল্টভাবে উবুন্টুতে কোন কন্ট্রোল সেন্টার থাকে না। কিন্তু আমরা দু'একটি ডেব প্যাকেজ ডাউনলোড করে একটি শক্তিশালী 'কন্ট্রোল সেন্টার' পেতে পারি। উবুন্টুর জন্য এই কন্ট্রোল সেন্টারটির আইডিয়া এসেছে ম্যানড্রিভা থেকে। আর এটা Gnome 2x এ দারুণভাবে কাজ করে।

কি কি আছে?
  • Software Management:
    • Ubuntu Software Center
    • System updater
    • Manage software sources
    • System Cleaner
    • Generate bootable USB Key
  • Hardware:
    • System Information
    • Configure proprietary drivers
    • Display Properties
    • Sound configuration
    • Keyboard Layout
    • Mouse and touchpad
    • joystick Calibration
    আরও আছে
  • Network and Internet
  • System
  • Local Disks
  • Account Preferences
সিস্টেমের বিভিন্ন সেটিংস পরিবর্তন করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় টুলগুলোকে না খুঁজে এক জায়গায় পাওয়ার জন্য কন্ট্রোল সেন্টারের বিকল্প আর নেই। এই কন্ট্রোল সেন্টারটি পাবার জন্য সরাসরি নিচের লিংক ভিজিট করুন
http://sites.google.com/site/ubuntucontrolcenter/downloads
এখানে থাকা Ubuntu control center 0.2 32 bit লিংকের ডেব ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন।
  • ইনস্টল হওয়ার পর কন্ট্রোল সেন্টারটিকে Applications >System Tools মেনুতে পাওয়া যাবে।
Ubuntu control center ডেব ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করলে ইনস্টল হয়ে যাবে। যদি Jstest-gtk কিংবা Font-Manager ছাড়া ইনস্টল হতে না চায়, তাহলে এই দুটো টুল পাবেন একই ঠিকানায়। এক্ষুনি আপনার উবুন্টু সিস্টেমে 'কন্ট্রোল সেন্টার' ইনস্টল করে ফেলুন। আর যাবতীয় পরিবর্তনগুলো করুন খুব সহজে, একই জায়গা থেকে।

গুগল প্রোডাক্টগুলো এক ক্লিকে ডাউনলোড করুন

Google products package menuআপনি কি গুগলপ্রমী? গুগলের বেশিরভাগ প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে পছন্দ করেন? তাহলে এই পোস্টটি আপনারই জন্য। গুগল যেসব সফটওয়ার/ এপ্লিকেশন ব্যবহারকারীর জন্য ফ্রি ডাউনলোড করতে দেয়, সেগুলো মাত্র এক ক্লিকেই আপনি পেয়ে যেতে পারেন। এটার নাম 'গুগল প্যাক'। এই প্যাকে গুগলের ক্রোম ব্রাউজার, গুগল এ্যাপস (গুগল ইমেইল, ক্যালেন্ডার এবং ডকুমেন্ট এপ্লিকেশন), এডবি রিডার, গুগল টক, রিয়াল প্লেয়ার, গুগল আর্থ, এন্টিভাইরাসসহ স্পাইওয়ার ডক্টর, পিকাসা এবং স্কাইপ আছে।
আপনাকে শুধু পছন্দের সফটওয়ারগুলোর নামের পাশের চেকবক্স টিক চিহ্ন দিয়ে রাখতে হবে। আর কিছু করতে হবে না। বাকীকাজগুলো গুগলই করে দেবে।
Download All Google Products in a Single Click All are for windows and mac platform.
সংক্ষেপে প্রোডাক্টগুলো সম্পর্কে একটু জেনে নিইঃ

গুগল ক্রোম ব্রাউজার
  • ওয়েবসাইটগুলোকে দ্রুত, নিরাপদ ও সহজে সার্ফ করার জন্য দারুণ একটি সফটওয়ার।
  • এড্রেস বার থেকেই সার্চ করা যায়।

গুগল এ্যাপসঃ
  • গুগল ইমেইল, ক্যালেন্ডার এবং ডকুমেন্ট এপ্লিকেশনগুলো ব্যবহার করা যায়।
  • আর ব্যক্তিগত তথ্যগুলো বন্ধু, পরিবারের সাথে শেয়ার করার সুবিধা তো আছেই।.
এন্টিভাইরাস সহ স্পাইওয়ারঃ
  • আপনার পিসিকে অত্যাধুনিক পদ্ধতিতে পরিস্কার রাখতে সহায়ক।
  • স্পাইওয়ার, এডওয়ার, ট্রোজান এবং কীলগারকে দ্রুত চিহ্নিত করে মুছে ফেলতে পারে।
পিকাসাঃ
  • ছবি সহজ খুঁজে পাওয়া, শেয়ার করার দারুন এপ্লিকেশন
  • লালচোখ সমস্যাকে সহজে দূর করা যায়। এছাড়াও ছবিকে নিয়ে বিভিন্নরকম টাচিং করার সুবিধা তো আছেই।
গুগল টুলবারসহ মজিলা ফায়ারফক্সঃ
  • দ্রুত এবং নিরাপদে ইন্টারনেট দুনিয়া ব্রাউজ করার অত্যাধুনিক ব্রাউজার।
  • বিভিন্ন পেজের মধ্যে দ্রুত যোগাযোগ তৈরি করা যায় এবং ট্যাবভিত্তিক ব্রাউজিং এর কথা না হয় নাই বললাম।
স্কাইপঃ
  • সারাপৃথিবীতে বিনেপয়সায় কথা ও ভিডিও কল করার দারুণ টুল।
  • ল্যান্ডফোন ও মোবাইল ফোনে খুব কমরেটে কথা বলা যায়।
গুগল আর্থঃ
  • মহাকাশ থেকে রাস্তাকে জুম করে দেখে সারা পৃথিবী ঘুরে বেড়ানো যায়।
  • ম্যাপ, গন্তব্য, হোটেল, রেস্টুরেন্টসহ অনেক কিছু খোজার জন্য মোটেও কষ্ট করতে হয় না।
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এর জন্য গুগল টুলবার
  • ফরম অটোমেটিক পূরণ করার সুবিধা
  • বিরক্তিকর পপআপকে আটকে দেয়।
গুগল ডেস্কটপঃ
  • নিজের কম্পিউটারকে ডেস্কটপ থেকে সার্চের ধারণাই পাল্টে ফেলেছে এই এপ্লিকেশনটি।
  • সব ইমেইল, ওয়েব ইতিহাস, ডকুমেন্ট, টেক্সট, পিডিএফ, মিউজিক, ভিডিও কোন ফাইল আপনি সার্চ করতে চান, শুধু একবার বলুন। আর মুহূর্তের মধ্যে আপনার সামনে হাজির করবে।
  • সাইডবারে নিজের মনমতো তথ্য পাওয়ার সুবিধা।
এডোবি রিডারঃ
  • নতুন ইন্টারফেস, যে কোন পিডিএফ ফাইল দেখা, প্রিন্ট করা এবং খুঁজে পাওয়া সহজ করে দেয়।
  • অনলাইনে ডকুমেন্ট শেয়ার করা যায় নিরাপদে।
গুগল টকঃ
  • ইনস্ট্যান্ট ম্যাসেঞ্জার অথবা বিনেপয়সায় ভয়েস কল করার দারুণ এপ্লিকেশন।
  • সহজে এবং দ্রুত ফাইল ও ভয়েস মেসেজ বিনিময় করা যায়।
রিয়াল প্লেয়ারঃ
  • জনপ্রিয় মিডিয়া (অডিও এবং ভিডিও) ফরমেটগুলো বাজাতে পারে এবং সাজিয়ে রাখতে পারে।
  • আইপড এবং বিভিন্ন বহনযোগ্য মিডিয়া প্লেয়ারে গান লোড করতে পারে।
  • এইসব অসাধারণ সুবিধাসহ গুগল প্যাকটি শুধুমাত্র উইন্ডোজ এবং ম্যাক প্লাটফরমের জন্য তৈরি করা হয়েছে। লিনাক্সের জন্য এর সবকটি সুবিধা এখনও উন্মুক্ত করা হয়নি।
  • উইন্ডোজের জন্য ভিজিট করুন এই পেজ
  • ম্যাক এর জন্য ভিজিট করুন এই পেজ

উইনঅ্যাম্পের মতো লিনাক্সের মিউজিক প্লেয়ার- QMMP

qmmp winamp like music player for linuxআপনারা ইতিমধ্যে উবুন্টু'র জন্য কয়েকটি মিউজিক প্লেয়ারের সাথে পরিচিত হয়েছেন। আমি উবুন্টু লিনাক্সের জন্য নতুন মিউজিক প্লেয়ার 'Listen' পোস্টটিতে উইন্ডোজের Winamp Player এর মতো লিনাক্সের প্লেয়ার XMMS এর জন্য আফসোস প্রকাশ করেছিলাম। আমার কাছে সত্যি এখনও Winamp এর মতো বন্ধুবৎসল আর কোন সফটওয়ারকে মনে হয় না। অবশ্য অনেক আগে থেকে ব্যবহার করি বলে হয়তোবা এর সাথে ভালোবাসা হয়ে গেছে। উবুন্টুতে চলে আসার পর প্রিয় Winamp এর অভাব খুব বোধ করছিলাম। অন্যান্য লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনে XMMS থাকলেও উবুন্টুতে এটা ছিল না। কিন্তু আজ এমন একটি মিউজিক প্লেয়ারের দেখা পেলাম, যা পেয়ে মনের খেদ অনেকাংশে দূর হয়ে গেল। এর নাম QMMP. একেবারে সম্পূর্ণ Winamp এর মতো চেহারা। আর উইনঅ্যাম্প এবং Xmms এর স্কিন গুলোও এতে ব্যবহার করা যায়। ভিসুয়ালাইজেশন, ইক্যুয়ালাইজার, প্লেলিস্ট, বিভিন্নধরণের ফাইলসাপোর্ট কি চাই? আশা করি এই প্লেয়ারটি উইনঅ্যাম্পপ্রেমীদেরকে সন্তুষ্ট করতে পারবে। This is winamp like music player which run on ubuntu, redhat, arc, gentoo, fedora etc linux.
QMMS মিউজিক প্লেয়ারটি mpeg1 layer 1/2/3, ogg vorbis, native flac support, musepack and wavpack, modplug, wmpa, pcm wave, acc. audio cds, CUE sheet, WavPack embedded CUE and FLAC embedded CUE সাপোর্ট করে। ALSA, PulseAudio, Jack or OSS sound ব্যবহার করতে পারে। আসলে এগুলো হল qmmp এর কিছু প্রাথমিক ফিচার। একটি মিউজিক প্লেয়ারের কাছে আপনি যা চান, তার সবগুলোই রয়েছে এই সিম্পল কিন্তু শক্তিশালী মিউজিক প্লেয়ারটিতে।
Winamp like player can play every kind of music or song in linux.
এর একটাইমাত্র দুর্বল দিক হল যে এ QT application, Nokia'র এই পণ্যটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য www.qtsoftware.com/qt দেখতে পারেন।

এর অন্যান্য ফিচারগুলো হলঃ
  • Last.fm/Libre.fm scrobbler
  • Spectrum Analyzer
  • ProjectM visualization
  • Sample rate conversion
  • Bs2b dsp effect
  • Streaming support (MP3, Vorbis via IceCast/ShoutCast)
  • Removable device detection (via HAL)
  • MPRIS support
  • Global hotkey support
  • Video playback via Mplayer
  • Lyrics support (using lyricsplugin.com)
এবং আরো অনেক অনেক কিছু। প্রতিনিয়ত যোগ হচ্ছে।

এতো ফিচারবহুল মিউজিক প্লেয়ারটি হয়তো সিস্টেম মেমোরীর অনেকটুকু জায়গা দখল করে রাখে বলে আপনি হয়তো ভয় পাচ্ছেন। কিন্তু ভয় পাওয়ার কিছুনেই। প্লেলিস্টে ১০০ গান লোড থাকা অবস্থায় এটা মেমরীর মাত্র 11MB ব্যবহার করে। অথচ Goggles Music Manager ব্যবহার করে 14 MB এবং Rhythmbox ব্যবহার করে 17mb, এই তথ্যটুকু অবশ্য আপনারা আমার উবুন্টু লিনাক্সের জন্য নতুন মিউজিক প্লেয়ার 'Listen' পোস্টটিতে আগেই পড়ে ফেলেছেন।

উবুন্টুর সিনাপটিক প্যাকেজ ম্যানেজার এ Qmmp এর বেশ পুরনো ভার্সনটি আছে। কিন্তু আমরা ইচ্ছে করলে নতুন রিলিজ হওয়া ভার্সনটি ডাউনলোড করে নিতে পারি। এর জন্য ২ রকম PPA রিপোজিটরি লিস্টে যোগ করে নিতে পারেন।

ক) এক্সপেরিমেন্টাল প্যাকেজ এর জন্য নিচের কমান্ডটি টার্মিনালে লিখে দিয়ে এন্টার দিন

কারমিক কোয়ালার জন্য
sudo add-apt-repository ppa:stiff.ru/qmmp-svn
জন্টির জন্য
sudo bash -c "echo 'deb http://ppa.launchpad.net/stiff.ru/qmmp-svn/ubuntu jaunty main ' >> /etc/apt/sources.list"
sudo apt-key adv --keyserver keyserver.ubuntu.com --recv-keys 2C2B0858
এরপর নিচের কমান্ডটি প্রয়োগ করে qmmp ইনস্টল করে নিন।
sudo apt-get update && sudo apt-get install qmmp
খ) স্ট্যাবল PPS

কারমিকের জন্য
sudo add-apt-repository ppa:stiff.ru/qmmp-releases
জন্টির জন্য
sudo bash -c "echo 'deb http://ppa.launchpad.net/stiff.ru/qmmp-releases/ubuntu jaunty main ' >> /etc/apt/sources.list"
sudo apt-key adv --keyserver keyserver.ubuntu.com --recv-keys 2C2B0858
এরপর নিচের কমান্ডটি দিয়ে qmmp ইনস্টল করুন।
sudo apt-get update && sudo apt-get install qmmp
ইনস্টল হবার পর qmmp মিউজিক প্লেয়ারকে খুঁজে পাবেন Applications > Sound & Video > Qmmp মেনুতে
qmmp সম্পর্কে আরও তথ্য এবং উবুন্টু ছাড়া অন্য লিনাক্সে ইনস্টলের পদ্ধতির জন্য মূল ওয়েবসাইট এবং প্রজেক্ট সাইট দুটি দেখতে পারেন।

আশা করি এবার লিনাক্সে গান শুনতে গিয়ে গিয়ে উইনএম্পের মতো গান শোনার কোন সফটওয়ার না থাকার দুঃখ ঘুচে যাবে।

উবুন্টুতে Goggles Music Manager ব্যবহার করুন

Goggles Music Manager for Linuxআমরা এর আগে "Listen" নামক উবুন্টু লিনাক্সের জন্য নতুন এক মিউজিক প্লেয়ার এর সাথে পরিচিত হয়েছি। এবার আমরা আর একটি মিউজিক ম্যানেজারের সাথে পরিচিত হবো। এর নাম Goggles Music Manager, এটা খুব ছোট আকারের আর Listen বা Rhymthmbox এর মতো অসংখ্য ফিচারও এতে নেই। বেশ সহজ সরল ফিচার, ব্যবহার করাও বেশ সহজ। কোনরকম ঝামেলা বা জটিলতা ছাড়াই Gapless গান শোনার জন্য এই এপ্লিকেশনটি উবুন্টুতে আপনারা ব্যবহার করতে পারেন।

লক্ষ্য করুন যে, একে মিউজিক প্লেয়ার বলা হয় নাই। বলা হচ্ছে মিউজিক ম্যানেজার। হ্যাঁ, আসলে এটা লোকাল হার্ডডিস্কে থাকা গানের সংগ্রহশালাকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে genre, artist, album, এবং গান অনুযায়ী খুব দ্রুত সাজিয়ে নিতে পারে। এছাড়াও সহজ ট্যাগ এডিটিং ফিচার এর গুণাবলীতে অন্য এক বৈশিষ্ট্য যোগ করেছে।

আরও যেসব ফিচার এতে রয়েছে, সেগুলো হলঃ
  • Fast and light weight. Quick startup, no splash screen needed!
  • Supports Ogg Vorbis , FLAC, MP3 , MP4 , ASF and Musepack music files.
  • Support for AlbumArt embedded in tag or as separate file on disk.
  • Tag editing and file renaming capability (batch). One or more tracks may be edited at the same time.
  • Smart sorting with user configurable leading word filter to prevent sorting on common words like the, a or an.
  • Support for play lists. Play lists may be played in a certain configurable order, or browsed through like the main music library.
  • Export music library and play lists to XSPF,PLS,Extended M3U,M3U and CSV.
  • Clipboard & DND (drag-and-drop) support to arrange playlists and dragging to and from gnome / kde applications.
  • Uses xine multimedia library for gapless playback and buildin equalizer.
  • Written using FOX, one of the fastest GUI toolkits available. Support for FOX-1.6.x and the latest development version FOX-1.7.x.
  • Customizable icons. Either use buildin icons or use an existing gnome/kde icon theme.
  • Configurable user interface from minimalistic to detailed view. Full screen mode available with FOX-1.7.11.
  • Clean and fast database backend using SQLite 3.
  • last.fm audio scrobbler support. (libre.fm supported as well)
  • Replay Gain support (Ogg Vorbis, FLAC and mp3 with APE tags).
এই ছোট্ট কিন্তু কাজের এপ্লিকেশনটি অতি দ্রুত আপনার গানের সংগ্রহশালাকে তালিকাবদ্ধ করে ফেলতে পারবে। আর এ জন্য মেমরী লাগবে মাত্র ৮.২ মেগাবাইট। আর সিস্টেম রিসোর্স ব্যয় করবে মাত্র ২%।

মূলতঃ লিনাক্সের জন্য তৈরি করা এই Goggles Music Manager কে ডেবিয়ান ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেমেও চালানো যাবে। এর জন্য আলাদা .deb ফাইলও আছে।
প্রোজেক্ট হিসেবে চলা এই সফটওয়ারটিতে এখনও বিভিন্নপ্রকার ডেভেলপমেন্টের কাজ চলছে। বিস্তারিত তথ্য ও আনুষঙ্গিক অন্য তথ্য জানতে গুগলকোডে থাকা gogglesmm সাইটে ভ্রমণ করুন

# Goggles Music Manager কে চালাতে হলে আপনার কম্পিউটারে (উবুন্টু সিস্টেম) আগে থেকে Ubuntu Karmic Koala'র জন্য libxine1-ffmpeg একং Ubuntu Jaunty'র জন্য libxine-extracodecs ইনস্টল থাকতে হবে। যদি না থাকে তাহলে নিচের কমান্ড দুটি টার্মিনালে প্রয়োগ করে এখনি ইনস্টল করে নিন।

কারমিক কোয়ালার জন্যঃ sudo apt-get install libxine1-ffmpeg
এবং
জন্টি'র জন্যঃ sudo apt-get install libxine-extracodecs

উবুন্টু লিনাক্সের জন্য নতুন মিউজিক প্লেয়ার 'Listen'

গান শোনার জন্য কম্পিউটারে আমাদের একেকজনের পছন্দ একেকরকম। আমরা কেউ পছন্দ করি উইনএ্যাম্প (Winamp), কেউবা আমার জেটঅডিও (JetAudio)। কিন্তু উবুন্টু লিনাক্স? সবাই একবাক্যে শুধুমাত্র গান শোনার জন্য রিদমবক্সকে (Rhythmbox Music Player) ভোট দেবেন। আমিও তাই ব্যবহার করি। XMMS ছিল, কিন্তু দুর্ভাগ্য, উবুন্টুর জন্য এটা নয়। যা হোক, আজ উবুন্টুতে চলার মতো আর একটি মিউজিক প্লেয়ার পেলাম। নাম 'লিসেন' (Listen)। অনেক অনেক প্রয়োজনীয় ফিচার, যেমন পডকাস্ট ম্যানেজমেন্ট,(Podcast Management) সাউটকাস্ট ডাইরেক্টরি (Shoutcast Directory), লিরিকের লিংক, লাস্ট এফএম এবং উইকিপিডিয়ার তথ্য এই প্লেয়ারে অতি সহজে ব্যবহার করা সম্ভব।

স্বয়ংক্রিয় প্লেলিস্ট তৈরি করুন

আমার কাছে সবচেয়ে মজার এবং ক্ষেত্রবিশেষে প্রয়োজনীয় বলে মনে হয়েছে উইকিপিডিয়ার সাথে সংযুক্তির বিষয়টি। যে গানটি আপনি বাজাচ্ছেন, বা এইমাত্র বাজিয়ে শুনলেন, সেই গানটির নাম বা সেই গানের নামের সাথে সম্পর্কিত শব্দগুলো উইকিপিডিয়াতে কোথায় কিভাবে আছে, বা এই সম্পর্কে উইকিপিডিয়াতে কি তথ্য আছে, তা এক নিমেষে হাতের নাগালে এসে যায়। এছাড়াও ওই গানটি নিয়ে কি কি Events হয়েছিল বা আগামীতে হবে, গানটির লিরিক, কপিরাইট, Last.fm এ গানটি শোনার সুবিধা, ইত্যাদি পেয়ে যাবার জন্য আলাদাভাবে কোন সামান্য পরিশ্রমও আপনাকে করতে হবে না। আর বোনাস হিসেবে গানটি যে এলবামের অন্তর্ভুক্ত, তার প্রচ্ছদের ছবি তো পাবেনই।
প্লাগইন ডাইরেক্টরি

Last.fm এর সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে এই Listen Player এর সাথে। Last.fm থেকে তথ্য নিয়ে আপনি মনের মতো করে একটি প্লেলিস্ট তৈরি করতে পারবেন। আর সম্প্রতি কি শুনলেন সেসবের তালিকা তো থাকবেই।

অনেক প্লাগইন দিয়ে সাজানো এই মিউজিক প্লেয়ারে যে সব ফিচার রয়েছে সেগুলো হলঃ
  • Playlists order are keeped
  • Fixed some encoding problem when downloading podcast
  • Write a new API to display html
  • New preference window layout
  • Ensured dialog window are open on the top of main window when it was in fullscreen
  • Big code cleanup with pylint
  • Updated gajim api
  • Suppression current playing song from gajim or pidgin status when exiting
  • Fixed flickering in top left screen, when pressing cover button
  • Decreased listen load time a lot
  • Resolved stream end and stop to this track conflic problem
  • Add viewport for webkit
তবে একটি ছোট্ট দুর্বলতা এই মিউজিক প্লেয়ারে রয়ে গেছে। আর সেট হল এটা অন্যদের চেয়ে মেমরী একটু বেশি ব্যবহার করে। রিদমবক্স যেখানে ব্যবহার করে ৫.৫ মেগাবাইট সেখানে এটার জন্য লাগে ৩০ মেগাবাইট। তবে রিদমবক্সের চাইতে অনেক বেশি সহজ, সুবিধাজনক ও প্লাগইন রয়েছে এই Listem music player এ। আপনি ইচ্ছে করলে একবার পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।

Ubuntu Jaunty এবং Karmic এ লিসেন মিউজিক প্লেয়ার পাওয়ার জন্য নিচের কয়েকটি পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারেন।

-Karmic:
32bit: listen_0.6.5-0~ppa1~karmic_i386.deb
64bit: listen_0.6.5-0~ppa1~karmic_amd64.deb


-Jaunty:
32bit: listen_0.6.5-0~ppa1~jaunty_i386.deb
64bit: listen_0.6.5-0~ppa1~jaunty_amd64.deb

Listen Music Player এর PPA যদি সিনাপ্টিকে যোগ করে নেন, তাহলে আপডেট পাওয়ার জন্য আপনাকে আর অপেক্ষা করে বসে থাকতে হবে না। অতএব উবুন্টুর ভার্সনভেদে নিচের কমান্ডগুলি টার্মিনালে লিখে দিন।

-Karmic এর জন্য
sudo add-apt-repository ppa:listen-devel/ppa

আর Jaunty এর জন্য
sudo bash -c "echo 'deb http://ppa.launchpad.net/listen-devel/ppa/ubuntu jaunty main' >> /etc/apt/sources.list"
sudo apt-key adv --keyserver keyserver.ubuntu.com --recv-keys AA832887


Ubuntu Karmic or Jaunty যে কোনটাতে সরাসরি ইনস্টল করার জন্য নিচের কোডটি ব্যবহার করুন।

sudo apt-get update && sudo apt-get install listen
যদি উবুন্টু ব্যবহারকারী না হন, তাহলে অন্য লিনাক্সের জন্য এই লিংকটি ভিজিট করুন।

এপ্লিকেশনটির কিছু স্ক্রিনশট দেখতে এখানে ভিজিট করুন।

Workrave আপনার পিঠব্যথা দূর করবে

আমাদের অনেকের মধ্যেই ঘন্টার পর ঘন্টা কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করার অভ্যাস আছে। খাওয়া-দাওয়া তো দূরের কথা, কখন একটু বিশ্রাম নিতে হবে, তা আমাদের একটুও মনে থাকে না। ফলে প্রায়ই আমাদেরকে পিঠের ব্যথায় ভুগতে হয়। এ থেকে মুক্তি দিতে পারে Workrave নামক একটি উপকারী সফটওয়ার।
workrave on actionলিনাক্স এবং উইন্ডোজ উভয় প্লাটফরমে চলতে সক্ষম এই সফটওয়ারটি আপনার সহকারী হিসেবে কাজ করবে। আপনার কম্পিউটার ব্যবহারের সময় হিসেব করে কখন বিশ্রাম নিতে হবে, কখন চোখকে একটু স্বস্তি দিতে হবে, সবকিছু সতর্কভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। হঠাৎ করে একটি মাথা তুলে আসা পপআপ মেসেজের মাধ্যমে একটু "Micro break" এর ব্যবস্থাও করে দেবে workrave এর সতর্ক বুদ্ধি।
Time for micro break এই এপ্লিকেশনটি আপনার কখন কোন ধরণের ব্যয়াম দরকার তার পরামর্শও দেবে। ফলে পিঠব্যথা, মেরুদণ্ড ব্যথা, মাথাব্যথা, চোখজ্বালা করা ইত্যাদি সমস্যা থেকে একেবারে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
Take a break with workrave and prevent strain, headache, backpain.
workrave statisticsঅতীত দিনগুলোতে কম্পিউটার ব্যবহারে আপনি কত সময় ব্যয় করেছেন, সে বিষয়ে বিস্তারিত পরিসংখ্যান দেবে এই এপ্লিকেশনটি। Workrave will tell you how long you are using computer, so need to take a break.
workrave suggest exerciseনির্দিষ্ট সময় পরপর কয়েকটি ব্যয়াম করার জন্য আপনাকে মেসেজ দিবে।

উবুন্টুতে এই কাজের সফটওয়ারটি পেতে টার্মিনালে শুধু নিচের কমান্ডটি লিখে এন্টার দিন।
sudo apt-get install workrave
ইনস্টল হয়ে যাওয়ার পর খুঁজে পাবেন Application> Universal Access> Workrave
workrave on menubarউবুন্টু ছাড়া অন্য লিনাক্স এবং উইন্ডোজের জন্য Workrave কে পেতে দেখুন Workrave Download Page

একটি কাজের স্ক্রিন রুলার ডাউনলোড করুন

Screen Rulerওয়েব সাইটের বিভিন্ন কাজ করতে গিয়ে প্রায়ই স্ক্রিনের বিভিন্ন অংশ মাপতে হয়। কোন অংশ কত পিক্সেল জায়গা দখল করে আছে। কিংবা আমরা আমাদের সাইটের কোন জায়গাটিকে কতটুকু রাখতে চাই, তা জানার প্রয়োজন হয়। আর এর জন্য প্রয়োজন হয় একটি রুলারের। টেবিলে রাখা খাতায় না হয় কাঠের বা স্টিলের রুলার দিয়ে সহজে মাপজোক করা যায়, কিন্তু কম্পিউটারের স্ক্রিনে? হ্যাঁ, তাও সম্ভব। যদি আপনার কাছে একটি স্ক্রিন রুলার থাকে। এরকম একটি রুলারের খোঁজ আজ আমি আপনাদেরকে দিচ্ছি। ডাউনলোড করে রাখুন। কাজে লাগবে। প্রশ্ন উঠতে পারে যে ওয়েবে এত রুলার থাকতে এটা কেন? তার কারণ এর আকার খুব ছোট। অযথা বিভিন্ন ফিচার দিয়ে এর আকার ভারী করে তোলা হয়নি, তাছাড়াও এটা ইনস্টল করতে হয়না। সরাসরি exe ফাইলে ক্লিক করে চালু করা যায়।

এই ছোট্ট সফটওয়ারটির নাম Screen Ruler। এর মাধ্যমে কম্পিউটার মনিটরে দেখা যাওয়া প্রত্যেকটি অংশ খাড়াখাড়ি বা সমান্তরার যে কোনভাবে মাপতে পারবেন। পিক্সেল, সেন্টিমিটার, ইঞ্চি বিভিন্ন পদ্ধতিতে মাপ পাওয়া যায়। এছাড়াও কৌণিক অবস্থাপন মাপতেও এই ছোট্ট সফটওয়ারটির জুড়ি নেই।
Screen Ruler can measure anglesউপরের ছবিতে দেখুন নারিকেল গাছটি যে ৭৭ডিগ্রী বাঁকা হয়ে আছে, তা এই রুলারটি দিয়েই মাপা যাচ্ছে। তবে এই সুবিধাটি পেতে হলে আপনাকে এটা কিনতে হবে।

আগ্রহীরা ইচ্ছে করলে স্ক্রিন রুলারের মূল সাইট থেকে এর একটা ডেমো ভার্সন (ভার্সন ১.৩) ডাউনলোড করে নিতে পারেন। ফাইল সাইজ মাত্র ৬৭.৯ কিলোবাইট। জিপ ফরমেটে আছে। এক্সট্রাক্ট করে নিন। এই সফটওয়ারটি ৯৮ থেকে ভিস্তা পর্যন্ত সবকটি উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের কাজ করে। আর বর্তমান ভার্সন হল ৩.২। এটা শুধু windows 2000/xp/vista তে কাজ করবে। তবে উবুন্টুতে 'ওয়াইন' দিয়েও ব্যবহার স্ক্রিন রুলারকে রান করানো যায়।

স্ক্রিন রুলারের সাইট থেকে ডাউনলোড করা ডেমো ভার্সনের সফটওয়ারটি ৩০ দিন অথবা ১০০বার ব্যবহার করা যাবে (যেটা আগে আসে) । এই বিধিনিষেধটি নতুন আরোপ করা হয়েছে। আমার কাছে এর পুরনো ভার্সনটি আছে, সেটাতে এমন কোন বিধিনিষেধ নেই। আমি কয়েকবছর থেকে ব্যবহার করছি। সফটওয়ারটির তৈরীকারকরা বিধিনিষেধ জারি রেখেছেন বলে আমি আমার ভার্সনটি শেয়ার করছি না। যারা সেটা পেতে আগ্রহী, তারা মন্তব্য ঘরে নিজেদের আগ্রহ জানান ও ইমেইল করে আপনার নাম ঠিকানা ও ইমেইল এড্রেস আমার কাছে পাঠিয়ে দিন।

মূল কোম্পানীর দেয়া বর্ণনা অনুযায়ী এর ফিচারগুলো নিম্নরূপঃ
* Besides added enhanced measurements, Screen Ruler now also
enables you to measure diagonally. Pressing the "F7" key at
any of the settings, will display the straight distance
between the ruler's zero point and the mouse cursor.
(Excluded on Demo version).

* Double-click on the ruler itself to make it flip from
horizontal to vertical orientation and vice-versa.

* Left-click on the ruler to drag it to a new position.

* Right-click on the ruler to bring up its menu.

* Use the arrow keys to move the ruler 1 pixel at a time.
The CTRL-Arrow Key combination allows you to move it by
10 pixels at a time.

* Clicking on the leftmost square icon will exit the program.

* Clicking on the second square icon (with hatch marks) will
flip the ruler. This is equivalent to double clicking on the
ruler itself to change its orientation.

* Clicking on the double-arrow icon allows you to drag the
right (or bottom) side of the ruler giving it a new custom
length. The minimum length is 300 pixels (the Demo version
has a maximum length of 500 pixels). While you drag the
grow icon, the ruler tracks the new length in its display.

* The ruler dims its title "Screen Ruler" to gray when it's
NOT the currently active application (the one on the front)
even if it is marked to always be on top of all windows.
Click on the ruler or use ALT-Tab to make it active.

* Screen Ruler uses a specially designed cursor. Its 1-pixel
tail-like line protrudes beyond the ruler itself as an aid
in precisely measuring objects down to the pixel level. The
cursor must be over the active or inactive ruler for it to
change to its unique shape.

* The mouse tracking mechanism constantly watches the cursor
position and informs you of its location relative to the
bottom left corner of the ruler (the zero point). Even when
the ruler is NOT the currently active window.

* Releasing the ALT key (or F10) pops up the menu. You can
then use the mouse or the arrow keys to make your selection.
Use the ESC key to send the menu away.

* If your computer is capable of playing wave files, one of
the menu items will say "Make Click Sound", otherwise it
will just say "Make Beep Sound." When this menu item is
checked, it allows a subtle "click" sound to be heard when
you move the ruler with the arrow keys.

* If you need two or more rulers on the screen at the same
time, just double-click the Screen Ruler icon again, another
independent copy of it will run.

সংগ্রহ করে রাখুন। প্রয়োজনে কাজে দেবে।

একটি ক্লিক দিয়ে সিডিড্রাইভের ট্রে খোলা এবং বন্ধ করার পদ্ধতি

আমরা এর আগে উবুন্টু লিনাক্সে কিভাবে একটিমাত্র ক্লিক দিয়ে সিডিরম ড্রাইভের ট্রে খোলা যায়, তার পদ্ধতি জেনেছি। আজ আমরা জানবো উইন্ডোজে কিভাবে একটি মাত্র ক্লিক দিয়ে কিভাবে সিডিরম ড্রাইভের ট্রে খোলা ও বন্ধ করা যায়, তার পদ্ধতি।
Open and Close CDROM with one click
আমরা সাধারণত CDROM এর ট্রে বের করার জন্য ট্রের গায়ের Eject বোতাম চেপে থাকি। কেউ কেউ আবার My Computer এ গিয়ে CDROM এর আইকনে রাইট ক্লিক করে Eject চেপে CDROM এর Tray খুলে থাকি। এছাড়াও অনলাইন ঘাঁটলে CDRom খোলা ও বন্ধ করার জন্য হাজারটা সফটওয়ার পাওয়া যাবে। এদের মধ্যে বেশিরভাগই অবশ্য ফ্রি। কোন কোনটা আবার অনেক বেশি আকর্ষণীয় ফিচার সমৃদ্ধ। কোনটা পোর্টেবল আবার কোনটাকে ইনস্টল করে নিতে হয়।

আজ আমি যে সফটওয়ারটি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি, সেটাও CD Rom কে Open ও Close করে থাকে। কিন্তু অন্যদের সাথে এটার প্রধান পার্থক্য হল যে এই সফটওয়ার দিয়ে মাত্র একটা ক্লিকেই আমরা CDRom Drive এর Tray কে Open ও Close করতে পারি। আর এটা পোর্টেবল তো বটেই।
Open CDROM Drive with only one click. You don't need double click to do that.
শুধুমাত্র উইন্ডোজ প্লাটফরমে (Windows Platform) এই সফটওয়ারটি কাজ করে। কোনরকম ইনস্টলেশনের দরকার নেই। মূল ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করুন। দুরকম প্যাকেজে পাওয়া যায়। জিপ ফাইল এবং মূল Exe ফাইল। এদের সাইজ যথাক্রমে মাত্র 94KB এবং 101KB
ডাউনলোড করে CD.exe ফাইলটিকে ডাবল ক্লিক করলে সঙ্গে সঙ্গে CDRom Drive এর Tray খুলে যাবে। ডিফল্টভাবে এখানে CDROM Close করার কোন অপশন নেই। তবে এই একটি মাত্র সফটওয়ার দিয়ে শুধুমাত্র সিডিরম নয়, সাথে সাথে আরও বেশ কয়েকটি সফটওয়ারও খুলতে পারবেন। এই পদ্ধতিগুলো জানুন এই সাইট থেকে।
This software is free to use and share. Extract the zip file and use the links.
কিন্তু হ্যাঁ, আমার মনে আছে যে - আমি বলেছিলাম এক ক্লিকে সিডিড্রাইভের ট্রে ওপেন ও ক্লোজ করার কথা। আর এ জন্য আমার আপলোড করা জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করতে হবে। এখানেই রয়েছে সিডিড্রাইভের ট্রে বন্ধ করার জন্য একটি বিশেষ লিংক।

114.4 KB সাইজের এই জিপ ফাইলটির ভিতরে মোট তিনটি ফাইল আছে।
  1. Open CD.exe
  2. Open CD.lnk
  3. Close CD.lnk
এদের মধ্যে Open CD.lnk এবং Close CD.lnk ফাইলদুটিকে ডেস্কটপের নিচের টাস্কবারের Quick Launch অংশে (C:/Documents and Settings/YOURNAME/Application Data/Microsoft/Internet Explorer/Quick Launch) কপি করে রেখে দিতে হবে। ড্রাগ (Drag) করে টেনে এনে দিলেও হবে। আর জানেনই তো Quick Launch অংশের লিংকগুলো একটি মাত্র ক্লিকেই কাজ করা শুরু করে। তাই এখানে রাখা Open CD এবং Close CD লিংকদুটিও একটিমাত্র ক্লিকের অপেক্ষায় বসে থাকবে। তাই না?
You need only one click to run software from quick launch.
আমার আপলোড করা Open CD জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করুন। ফাইল সাইজ 114.4 KB

২০০টি বাংলা ইউনিকোড ফন্ট ফ্রি ডাউনলোড করুন

আমি এর আগে আপনাদের সবসময় ব্যবহারের জন্য কিছু সহজলভ্য বাংলা ইউনিকোড ফন্টের (Bangla Unicode Fon) একটা ছোট্ট আর্কাইভ শেয়ার করেছিলাম। আজ নেট ঘুরতে ঘুরতে "আমার কিছু বক্কা" ব্লগে একটি দারুণ খবর পেলাম। ব্লগলেখক ভারত সরকারের যোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দ্বারা প্রকাশিত একটি বাংলা সফটওয়ারের সিডিতে ২০০টি বাংলা ইউনিকোড ফন্ট পেয়েছেন। আর সেগুলো তিনি সকল বাঙালির সাথে শেয়ার করার জন্য অনলাইনে আপলোড করেছেন। তিনি বলেছেন:
এর মধ্যে বেশ কিছু ফন্টের কোয়ালিটি খারাপ এবং নানা রকমের সমস্যা থাকলেও অনেক ফন্টই বেশ ভালো এবং ব্যবহার যোগ্য। তাই ফন্টগুলি আপনাদের সাথে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না।
লাইসেন্সের ব্যাপারে সিডিতে কোন তথ্য নেই। কিন্তু সিডিটি ভারতীয় সরকার বিনেপয়সায় বিতরণ করছে। এ থেকে ধারণা করা যায় যে এগুলো বাণিজ্যক ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ থাকলেও ব্যক্তিগত ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোন বাধা নেই।
Download some Bangla Unicode unique font. All are free to use and share.
এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করুন। ফাইল সাইজ 24.5 MB

খবরটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছে এই পাতায়

আরও কিছু তথ্য জানতে নিচের সাইটগুলো ভিজিট করতে পারেন।

IBM এর Lotus Symphony Office Suite ডাউনলোড করুন

IBM Lotus symphony office suite
আইবিএম কোম্পানীর লোটাস অফিস স্যুট (IBM Lotus symphony office suite) এর নাম অনেকেরই জানা। প্রচলিত অফিস সম্পর্কিত কাজকর্মের সবই এই স্যুট দিয়ে করা যায়। লেখালেখি (Document), স্প্রেডশীট তৈরি (Spreadsheet), প্রেজেন্টেশন (Presentation) তৈরি সব ধরণের সফটওয়ার লোটাস অফিস স্যুট এর মধ্যে রয়েছে। এছাড়া যে রকমের ফাইল হোক না কেন, তা ফায়ারফক্সের মতো ট্যাবের (Tab) মধ্যে খোলা যাবে। 

আইবিএম কোম্পানী এটা নিয়ে এখনও গবেষণা করছে। নানারকম পরীক্ষা নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে স্যুটটিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আপনি ইচ্ছা করলে এখনই এটাকে ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
Download lotus symphony office suite for windows, mac and ubuntu linux.
উইন্ডোজ (Windows) এবং ম্যাকিন্টোস (Macintosh) অপারেটিং সিস্টেমের পাশাপাশি এই স্যুটের একটি লিনাক্স (Linux) ভার্সন রয়েছে। উবুন্টুতেও (Ubuntu) এটা ব্যবহার করা সম্ভব। যদিও এটি একেবারে বিনে পয়সায় ডাউনলোড (Download) করতে পারবেন, কিন্তু এর জন্য আপনাকে রেজিস্ট্রেশন (Registration) করার প্রয়োজন পরবে। এটাও ফ্রি (Free)। অতএব আর দেরী কেন। মাইক্রোসফট অফিসের (Microsoft office) উপর নির্ভরতা কমাতে লোটাস সিম্ফনী অফিস স্যুট (IBM Lotus symphony office suite) আপনাকে যথেষ্ঠ সহায়তা করবে এতে কোন সন্দেহ নেই। তবে উল্লেখ্য যে ওপেন অফিসের মতো এটা অতটা শক্তিশালী নয়। অত বেশি ফিচারও এতে নেই।Download this lite office suite and explore a new style of office computing.

ডাউনলোড করুন। ভার্সন 1.3 ।

বাংলায় লোকালাইজ করা Firefox 3.5 এবং ডিকশনারি ডাউনলোড করুন

সম্পূর্ণভাবে বাংলা লোকালাইজ (Bangla Localized) করা মজিলা ফায়ারফক্স (Mozila Firefox) এখন ডাউলোডের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। আগ্রহীরা এখনই ডাউনলোড করে নিন। উইন্ডোজ (Windows), ম্যাক ওএস (Mac OS) এবং লিনাক্স (Linux) তিনটি প্লাটফরমেই এখন আপনারা বাংলায় রূপান্তরিত মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করতে পারবেন।

আপনার প্লাটফরম অনুযায়ী সঠিক ইনস্টলারটি (Installer) ডাউলোড করুন এখান থেকে

এর পাশাপাশি প্রায় ১০০,০০০ শব্দ সম্বলিত ডিকশনারীও (Dictionary) মজিলা ফায়ারফক্সের জন্য তৈরি করা হয়েছে। অনলাইনে লিখতে গিয়ে বাংলা বানান ভুল লেখার পরিমাণ এখন অনেকাংশেই কমে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।Download Bangla localized mozila firefox 3.5.
Firefox addons bangla dictionary
মজিলা ফায়ারফক্সের জন্য বাংলা ডিকশনারিটি পাওয়া যাচ্ছে ফায়ারফক্সের এডঅনস (Firefox Addons) হিসেবে।
এখানে ক্লিক করে ফায়ারফক্সের জন্য বাংলা ডিকশনারি ইনস্টল করে নিন। এর ভার্সন 0.03a
You can install a Bangl a spell checker as a firefox adons.
আর এই অনন্য সুবিধা দুটি ফায়ারফক্সে ৩.৫ ভার্সনের জন্য সম্পূর্ণভাবে উপযোগী। কোনরকম সমস্যা হবার কথা নয়।

E Text reader দিয়ে টেক্সট ফরমেটের ই-বই পড়ুন

E Text Readerআমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন, যাঁরা বই পড়তে পছন্দ করেন। তারা এই E text reader সফটওয়ারটি পেয়ে খুব খুশি হবেন, এতে কোন সন্দেহ নেই। এই সফটওয়ারটি দিয়ে গুটেনবার্গ সাইট থেকে ডাউনলোড করা টেক্সট (txt) কিংবা এইচটিএমএল (html) ফরমেটের ই-বুকগুলোকে (E-Books) সত্যিকারের বইয়ের মতো করে সাজিয়ে নিয়ে পড়া সম্ভব। উপরে দেয়া ছবিটি একনজর দেখলেই বিষয়টি পরিষ্কার হবে।

যে সব ফিচার রয়েছে, তার তালিকা নিম্নরূপ:
  • উইন্ডোর সাইজ বড় ছোট করতে পারবেন।Change window size.
  • ফন্ট সাইজ কমানো বা বাড়ানো খুব সহজ।Change font size.
  • বুকমার্ক সেট করতে পারবেন।Set bookmark.
  • নির্দিষ্ট শব্দ বা শব্দগুচ্ছ খুজতে পারবেন।Search words or phrases.
  • কোন শব্দ বা বাক্য পরিবর্তন করতে পারবেন।Edit word or sentence.
  • সরাসরি জিপ অবস্থায় থাকা টেক্সট ফাইলকে পড়তে পারবেন।can read zip files.
  • TXT, RTF HTML প্রভৃতি ফরমেটের ফাইল সাপোর্ট করে।
  • মাউস দিয়ে স্ক্রল করে পাতা উল্টানো যায়।
এই প্রয়োজনীয় সফটওয়ারটি ডাউনলোড (Download) করুন। এবং ই-বুক (E-book) পড়তে গিয়ে সত্যিকারের বইয়ের আবহ সৃষ্টি করুন। এই সফটওয়ারের বই পড়ার আগ্রহকে বাড়িয়ে তোলা ছাড়া অন্য কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। সফটওয়ারটি পোর্টেবল (Portable) ও ইনস্টলার (Installer) দুইরকমের প্যাকেজে  পাওয়া যায়।
This e-text reader will help you to read books. You will love its attractive features.
  • শুধুমাত্র উইন্ডোজ প্লাটফরমে এই E-text Reader কাজ করে।
  • ডাউনলোড পাতা (ফাইল সাইজ মাত্র ২৭৯ কিলোবাইট থেকে শুরু)

Gimp এর ফ্রি গাইড Grokking the Gimp ডাউনলোড করুন


লিনাক্স ব্যবহারকারীরা ফটো এডিটিং এর জন্য একটি দারুণ সফটওয়ার ডিস্ট্রিবিউশনের সাথে ফ্রি পেয়ে থাকে। এর নাম GIMP, এই দারুণ সফটওয়ারটিকে অনেকেই ফটোশপের বিকল্প বলে থাকে। ৪০-৫০ হাজার টাকা দামের ফটোশপ ছবি সম্পাদনা বা তৈরির ক্ষেত্রে হয়তো জিম্প এর চাইতেও বেশি কিছু করতে পারে। কিন্তু আমাদের মতো সাধারণ ইউজারদের জন্য Gimp এর মতো শক্তিশালী ফটো এডিটর আর একটাও নেই। এই জিম্প এর একটি গাইডবই ফ্রি পাওয়া যাচ্ছে। এর নাম "Grokking the Gimp" । আগ্রহীরা অনলাইনে পড়তে পারবেন আবার ডাউনলোড করে নিয়ে কম্পিউটারে রেখে দিয়ে অফলাইনেও দেখে নিতে পারবেন।


এই আকর্ষণীয় ই-বইটির অনলাইন সূচীপত্রটি সম্পূর্ণ উদ্ধৃত করার লোভ সামলানো গেল না।
 This is a online E-Book on Gimp - the image manipulation program.
    * Copyright Notice and Open Publication License
    * About the Author
    * Contents
    * List of Figures
    * List of Tables
    * Preface
    * Acknowledgements
    * README
          o Book Overview
          o Mouse Clicks
          o Function Names, Menus, and Keyboard Shortcuts
          o Setting up Your Computer to Get the Most from the GIMP
                + Notes on RAM
                + Notes on Video RAM
                + Notes on Swap and GIMP Memory Management
                + Loading Fonts
                + Setting the X Window System to Run More Than 8 bpp
          o Sources of Raw Image Materials
          o The History of the GIMP
    * 1. GIMP Basics
          o 1.1 Introducing the GIMP Windows and Dialogs
                + 1.1.1 The Toolbox
                + 1.1.2 The Image Window
                + 1.1.3 The Layers, Channels, and Paths Dialogs
                + 1.1.4 The Dialogs for Color, Brushes, Patterns, Gradients, and Palettes
          o 1.2 Loading and Saving Images
          o 1.3 Creating New Images
          o 1.4 RGB, Grayscale, and Indexed Images
          o 1.5 Undoing and Redoing
          o 1.6 Recalling the Last Filter Dialog
          o 1.7 Copy, Cut, and Paste Buffers
          o 1.8 Zoom and New View
                + 1.8.1 Zoom
                + 1.8.2 New View
          o 1.9 The Help System
          o 1.10 Common Problems and
            Frequently Asked Questions
    * 2. Review of Layers
          o 2.1 Layers and the Role They Play in Images
                + 2.1.1 The Layers Dialog
                + 2.1.2 The Layers Menu
          o 2.2 Channels and Their Relationship
            to Layers
                + 2.2.1 The Channels Dialog
          o 2.3 Layer Creation, Deletion, Duplication, and Organization
                + 2.3.1 Creating New Layers
                + 2.3.2 Raising Layers
                + 2.3.3 Lowering Layers
                + 2.3.4 Duplicating Layers
                + 2.3.5 Deleting Layers
          o 2.4 Layer Export and Import
          o 2.5 Floats
                + 2.5.1 Automatic Creation of Floats
                + 2.5.2 Explicit Creation of Floats
                + 2.5.3 Anchoring Floats
          o 2.6 Manipulating Layers
                + 2.6.1 Positioning Layers
                      # 2.6.1.1 Moving Layers
                      # 2.6.1.2 Aligning Layers with Guides
                      # 2.6.1.3 Toggling the Layer Boundary
                + 2.6.2 Resizing and Scaling
                      # 2.6.2.1 Image Scaling
                      # 2.6.2.2 Image Resizing
                      # 2.6.2.3 Layer Scaling
                      # 2.6.2.4 Layer Resizing
                + 2.6.3 Flipping
                + 2.6.4 Rotating in 90o Increments
                + 2.6.5 The Transform Tool
                      # 2.6.5.1 Rotation
                      # 2.6.5.2 Scaling
                      # 2.6.5.3 Shearing
                      # 2.6.5.4 Perspective
          o 2.7 Combining Layers
                + 2.7.1 Merging
                + 2.7.2 Flattening
          o 2.8 Common Problems and
            Frequently Asked Questions
    * 3. Selections
          o 3.1 The Basic Selection Tools
                + 3.1.1 The Six Selection Tools from the Toolbox
                      # 3.1.1.1 The Rectangle Select and Ellipse Select Tools
                      # 3.1.1.2 The Lasso (the Free-Hand Selection Tool)
                      # 3.1.1.3 The Magic Wand (the Fuzzy Select Tool)
                      # 3.1.1.4 Bezier Paths
                      # 3.1.1.5 The Intelligent Scissors
                + 3.1.2 Selection Tool Options
                      # 3.1.2.1 Antialiasing
                      # 3.1.2.2 Feathering
                      # 3.1.2.3 Sample Merged
                      # 3.1.2.4 Threshold
          o 3.2 Combining Selections
                + 3.2.1 Adding
                + 3.2.2 Subtracting
                + 3.2.3 Intersecting
                + 3.2.4 Using Add, Subtract, and Intersect with the Rectangle and Ellipse Selection Tool Features
                + 3.2.5 Moving a Selection Boundary
          o 3.3 The Select Menu and Friends
                + 3.3.1 The Invert Function
                + 3.3.2 The All Function
                + 3.3.3 The None Function
                + 3.3.4 The Float Function
                + 3.3.5 The Feather Function
                + 3.3.6 The Sharpen Function
                + 3.3.7 The Shrink Function
                + 3.3.8 The Grow Function
                + 3.3.9 The Border Function
                + 3.3.10 The Save to Channel Function
                + 3.3.11 The By Color Function
                + 3.3.12 The To Path Function
                + 3.3.13 The Toggle Selection Function
                + 3.3.14 Copy, Cut, and Paste
                + 3.3.15 Stroke
          o 3.4 The Paths Dialog
                + 3.4.1 The Paths Palette
                + 3.4.2 The Control Point Mode Buttons
                + 3.4.3 The Paths Menu
                + 3.4.4 The Paths Button Bar
          o 3.5 Using Selections Effectively
                + 3.5.1 General Selection Tool Guidelines
                + 3.5.2 Tool Conjugation
                + 3.5.3 Using Zoom
                + 3.5.4 Selections and Guides
          o 3.6 Common Problems and
            Frequently Asked Questions
    * 4. Masks
          o 4.1 Channel Masks
                + 4.1.1 The Channels Dialog
                + 4.1.2 Saving Selections to Channel Masks
                + 4.1.3 Making Channel Masks Visible
                + 4.1.4 Setting a Channel Mask's Color, Transparency, and Title
                + 4.1.5 The Channels Menu
                + 4.1.6 Combining Channels
                + 4.1.7 Partially Selected Pixels
          o 4.2 Layer Masks
                + 4.2.1 Creating a Layer Mask
                + 4.2.2 Manipulating the Layer Mask
          o 4.3 Basic Tools for Working with Channel and Layer Masks
                + 4.3.1 Painting Tools
                + 4.3.2 Selection Tools
                + 4.3.3 Gradients
                + 4.3.4 Transparency as a Tool for Editing Masks
                + 4.3.5 Blurring of Masks and Other Effects
          o 4.4 Conversions of Selections, Channel Masks,
            Layer Masks, and Alpha Channels
          o 4.5 Masks and Selections
                + 4.5.1 Using Masks to Refine Selections
                + 4.5.2 The Quick Mask
                + 4.5.3 Finding the Natural Mask
                      # 4.5.3.1 Working with the Threshold Tool
                      # 4.5.3.2 The Threshold Tool Versus the Magic Wand
                      # 4.5.3.3 Threshold and Decompose
          o 4.6 Common Problems and
            Frequently Asked Questions
    * 5. Colorspaces and Blending Modes
          o 5.1 The RGB Colorspace
          o 5.2 The HSV Colorspace
          o 5.3 Relating HSV to RGB
          o 5.4 The Subtractive Color Systems CMY
            and CMYK
          o 5.5 Conversion to Grayscale
          o 5.6 The Blending Modes
                + 5.6.1 The Normal, Dissolve, and Behind Blending Modes
                + 5.6.2 The Addition, Subtract, and Difference Blending Modes
                + 5.6.3 The Multiply (Burn), Divide (Dodge), Screen, and Overlay Blending Modes
                + 5.6.4 The Darken Only and Lighten Only Blending Modes
                + 5.6.5 The Hue, Saturation, Value, and Color Blending Modes
          o 5.7 Opacity and Transparency
          o 5.8 Practical Uses of Blending Modes
                + 5.8.1 Colorization
                + 5.8.2 Realistic Shadows and Highlights
          o 5.9 Common Problems and
            Frequently Asked Questions
    * 6. Touchup and Enhancement
          o 6.1 Improving Tonal Range
                + 6.1.1 Highlights and Shadows
                + 6.1.2 Using the Levels Tool
          o 6.2 Removing Color Casts
                + 6.2.1 The Curves Tool
                + 6.2.2 Color Correcting by Balancing the Neutrals
                + 6.2.3 Finding the Shadow, Midtone, and Highlight
                + 6.2.4 Other Colors We Know
                + 6.2.5 The Perturbation Technique
                + 6.2.6 Getting More Detail into the Subject
                + 6.2.7 Other Color Correcting Tools
                      # 6.2.7.1 The Color Balance Tool
                      # 6.2.7.2 The Brightness-Contrast Tool
                      # 6.2.7.3 The Hue-Saturation Tool
          o 6.3 Repairing Blemishes with the Clone Tool
          o 6.4 Sharpening
                + 6.4.1 The Unsharp Mask Concept
                + 6.4.2 A Simplified but Illustrative Example
                + 6.4.3 A Representative Example of Applying
                  the Unsharp Mask
                + 6.4.4 Unsharp Mask Pitfalls
          o 6.5 A Case Study
    * 7. Compositing
          o 7.1 Project 1: Fish on Holiday!
          o 7.2 Project 2: Through the Looking Glass
          o 7.3 Project 3: Destination Saturn
          o 7.4 Project 4: The Call of the Mermaid
          o 7.5 Project 5: Panoramas
                + 7.5.1 Correcting Geometric Distortions
                + 7.5.2 Color and Brightness Matching
                + 7.5.3 Blending
                + 7.5.4 Final Touches
    * 8. Rendering Techniques
          o 8.1 The Bucket Fill Tool
          o 8.2 Gradient Rendering Techniques
          o 8.3 The Emboss and Bump map Filters
          o 8.4 Shadows
          o 8.5 Rendering Project I: Drop Shadow and Punchout
          o 8.6 Rendering Project II: A Carved Stencil
          o 8.7 Rendering Project III: Chiseled Text
    * 9. Web-Centric GIMP
          o 9.1 Web Animations
                + 9.1.1 Using GIF Files for Animation
                + 9.1.2 GIMP Layers Can Behave Like Animation Frames
                + 9.1.3 Saving Animations to GIF
                + 9.1.4 A Second Example of Creating a GIF Animation
                + 9.1.5 Animation Optimization
                + 9.1.6 IWarp
          o 9.2 Clickable Image Maps
          o 9.3 Type Effects
          o 9.4 Tileable Backgrounds
          o 9.5 Web-Safe Color
                + 9.5.1 Types of Color Distortion
                + 9.5.2 Low-Color Systems and Web Browser
                  Color Palettes
                + 9.5.3 Converting to Indexed Color
                + 9.5.4 What Is the Best Choice?
          o 9.6 Semi-Transparency and Indexed Images
          o 9.7 Which Format GIF or JPEG?
    * Bibliography
    * 10. GIMP Resources
    * 11. Keyboard Shortcuts
    * Index
  • বইটি পড়তে ভিজিট করুন Grokking the Gimp
  • সম্পূর্ণ বইটি ডাউনলোড করুন এখানে ক্লিক করে। tar.gz ফাইল। সাইজ ২৬.৯ মেগাবাইট
  • জিম্প এর আরও কিছু টিউটোরিয়াল পাবেন এখানে
  • জিম্প এর মূল ওয়েবসাইট
  • জিম্প তৈরি করা হয়েছে লিনাক্সের জন্য। কিন্তু উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরাও এটাকে ব্যবহার করতে পারবেন। তাঁরা নতু ভার্সনের জিম্প ডাউনলোড করতে পারবেন এই ঠিকানা থেকে। ভার্সন ২.৬.৭, ফাইল আকার 16423 kB
  • মূল ওয়েবসাইটে থাকা টিউটোরিয়াল বা ডকুমেন্টেশনটি পড়ুন এখানে

ফায়ারফক্সের চাইতে দ্রুততর ব্রাউজার Swiftfox

যারা ফায়ারফক্স (Firefox) ব্রাউজার ব্যবহার করেন, তাদের জন্য সুখবর। ফায়ারফক্সের ইঞ্জিনের উপর ভিত্তি করে একটি নতুন ব্রাউজার তৈরি করা হয়েছে। এটা এমনভাবে অপটিমাইজ করা যেন তা ফায়ারফক্সের চাইতে অপেক্ষাকৃত দ্রুততর হয়। এর নাম Swiftfox.

আমরা সাধারণত ডিফল্টভাবে ফায়ারফক্স ব্রাউজার ব্যবহার করি। কিন্তু কখনও কখনও কম্পিউটারে একাধিক ব্রাউজার থাকার প্রয়োজন পড়ে। সেক্ষেত্রে সুইফটফক্স হতে পারে একটি দারুণ বিকল্প। আজ আমরা উবুন্টু লিনাক্সে কিভাবে Swiftfox ইনস্টল করতে হয়, তার প্রক্রিয়া জানবো। যারা অন্য লিনাক্স ব্যবহার করেন, তারা মূল সাইটে ভিজিট করে প্রয়োজনীয় ইনস্টলারটি বেছে নিতে পারবেন। কম্পিউটারে হার্ডওয়ারের উপর নির্ভর করে সুইফটফক্সের বিভিন্ন ইনস্টলার পাওয়া যায়।

উবুন্টুতে Swiftfox ইনস্টল করার পদ্ধতি:
  • সিনাপ্টিক প্যাকেজ ম্যানেজারে নিচের রিপোজিটরীটি যোগ করুন।
deb http://getswiftfox.com/builds/debian unstable non-free
  • এবার টার্মিনাল খুলে নিচের কোডটি লিখুন। (সম্পূর্ণ লেখাটি সিলেক্ট করে কপি করে নিয়ে টার্মিনালের নির্দিষ্ট জায়গায় মাউসের মাঝের বোতামটি চাপুন।)
apt-get update && apt-get install swiftfox-i686
ইনস্টল হয়ে গেলে Applications> Internet মেনুতে Swiftfox দেখতে পারবেন। রান করে দেখুন। পার্থক্য বোঝার জন্য মোটেও কষ্ট করতে হবে না।
This is fully optimized version of Firefox browser. You can crawl website quickly then other browser.
Swiftfox এর মূল ওয়েবসাইট হল : http://getswiftfox.com/

FolderSize দিয়ে দেখে নিন কোন ফোল্ডারের আকার কত বড়

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের দুঃখ একটাই যে ইনস্টল করার পর থেকে হার্ডডিস্কের জায়গা শুধু কমতে থাকে আর কমতে থাকে। তারা অনেকেই হার্ডডিস্কের বিভিন্ন জায়গায় খুঁজে বেড়ায় ঠিক কোন ফাইল বা ফোল্ডারের সাইজ দিনে দিনে বেড়ে যাচ্ছে। কিন্তু অনেক সময় সঠিক জায়গাটির দেখা মেলে না। নিজেরও অনেক সময় জানা থাকে না যে কোন ফোল্ডারে কি রেখেছেন, আর কতটুকু জায়গা সেটা দখল করে আছে। এইসব বিভিন্ন সমস্যার সমাধান নিয়ে এসেছে একটি দারুণ কাজের সফটওয়ার 'Folder size'। এই সফটওয়ারটির মাধ্যমে আপনারা অতি সহজে জানতে পারবেন কোন ফোল্ডার আপনার হার্ডডিস্কের কতটুকু জায়গা দখল করে আছে।
উল্লেখ্য যে এই সফটওয়ারটি চালাতে আপনার কম্পিউটারে মাইক্রোসফটের .NET 3.5 ইনস্টল থাকতে হবে। এখানে ক্লিক করে তা এক্ষুনি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। You need Microsoft .net framework.
Foldersize সফটওয়ারটি পোর্টেবল। অর্থাৎ রান করার জন্য তাকে ইনস্টল করতে হবে না। সরাসরি EXE ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করে রান চালু করতে পারবেন। আর জেনে নিন হার্ডডিস্কে থাকা ভারী ফোল্ডারগুলির স্বাস্থ্যর অবস্থা। Know folder size of harddisk. Which folder is bigger then others.
মাত্র 165 KB সাইজের সফটওয়ারটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে।

যে কোন জায়গা থেকে এবার রঙ তুলে নিন



আজ আমরা ডাউনলোড (Download) করবো একটি মজার ছোট্ট সফটওয়ার (Software)। এই সফটওয়ারটির নাম HTMLcolor ভার্সন 1.4 । এই ছোট্ট টুল দিয়ে ডেস্কটপের (Desktop) যে কোন জায়গা থেকে রঙ তুলে নেয়া যাবে (Pick Color)। ডেস্কটপে যাই থাকনা কেন, রঙ তুলে নিতে এই টুলটির (Tool) কোন সমস্যাই হবে না।
পছন্দের রঙ খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন। আমরা এর আগে একটি কালার চার্ট (Color Chart) দিয়ে রঙের কোড খুঁজেছিলাম। এরপর একটি কালার কোডার টুল দিয়ে পছন্দের রঙ তৈরি করেছি। কিন্তু তারপরও মনের মতো রঙ যেন খুঁজে পাওয়া যায় না। তাই এবার এমন একটি টুল আপনাদেরকে উপহার দিলাম, যা রঙ নিয়ে সব দুর্ভাবনা দূর করতে সক্ষম। HTMLcolor নামক ছোট্ট এই সফটওয়ারটি দিয়ে ডেস্কটপে যা কিছুই থাকনা কেন তার রঙ তুলে নেয়া যাবে। জানা যাবে রঙটির বিভিন্ন ডিজিটাল (Digital) পরিচয়। এই সফটওয়ারটি ইনস্টল (Install) করতে হবে না। মাত্র 147.5 KB আকারের এই ফাইলটি পোর্টেবল (Portable)। যে কোন ফোল্ডারে (Folder) থাকাকালীন EXE ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করলেই রান হবে। উবুন্টুতে Wine দিয়েও রান হতে কোন সমস্যা হবে না।

HTMLcolor  ব্যবহার পদ্ধতি
  • রান (Run) করার পর মাউস পয়েন্টার (Mouse Pointer) ডেস্কটপে দেখা যাচ্ছে এমন যে কোন কিছুর পছন্দের রঙ এর উপর রাখুন (১ নং লাল দাগ চিহ্নিত গোল)
  • ২ নং জায়গাটিতে (হলুদ তীর চিহ্নিত) প্রিভিউ (Preview) দেখা যাবে।
  • লাল রঙের আয়তাকার চিহ্নিত ৩ নং জায়গাটিতে পছন্দের রঙটির কোড পাওয়া যাবে।
  • 1x, 2x, 3x, 4x, 8x লেখার পাশের রেডিও বোতামের (Radio button) ক্লিক করে প্রিভিউয়ের গভীরতা নির্ধারণ করুন। মাউসের পয়েন্টারটি যে জায়গায় রাখা হবে তা কত বড় করে দেখাবে তা নির্ধারণ করতে হবে এগুলো থেকে।
আশা করি রঙ নিয়ে এবার মনের অতৃপ্তি কিছুটা হলেও দূর হবে।

ডাউনলোড করুন

অবশেষে লিনাক্সের জন্য অভ্র উন্মুক্ত হলো

অনলাইন ঘেঁটে এমন আভাষ পাওয়া গিয়েছিল যে এই বৎসরের শেষের দিকে লিনাক্স এ বাংলা লেখার জন্য বিখ্যাত সফটওয়ার 'অভ্র' (Avro)  উন্মুক্ত করা হতে পারে। প্রোগ্রামাররা উইন্ডোজের জন্য তৈরি 'অভ্র'কে লিনাক্সের উপযোগী করার জন্য দিনরাত প্রাণপাত খেঁটে যাচ্ছিলেন। এ বিষয়ে কিছু প্রাথমিক তথ্য নিয়ে আমি একটা পোস্ট লিখেছিলাম। কিন্তু সকল ভবিষ্যৎবাণীকে মিথ্যা প্রমাণিত করে আশাতীত দ্রুততর সময়ে লিনাক্সে বাংলা লেখার জন্য প্রকাশিত হয়েছে অভ্র ফোনেটিকের লিনাক্স ভার্সন (Avro Phonetic Linux Version)। আপাততঃ এটি বেটা ভার্সনে (Beta Version) আছে। কিছুদিনের মধ্যেই সকল পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষ করে এর ফাইনাল ভার্সন (Final Version) বের হবে।

নতুন 'অভ্র' Scim এর সাথে কাজ করবে তাই এর নাম রাখা হয়েছে SCIM-AVRO। লিনাক্সের জন্য তৈরি অভ্র ফোনেটিক টাইপিং সিস্টেমটি (Avro phonetic typing system) আপাতত শুধুমাত্র ডেবিয়ান (Debian) ভিত্তিক ডিস্টো যেমন উবুন্টু (Ubuntu), লিনাক্স মিন্ট (Linux Mint) প্রভৃতিতে ব্যবহার করা যাবে। পরে এর সোর্সকোড (Source code) প্রকাশ করা হবে, যা থেকে অন্য ডিস্ট্রোগুলোর (Distro) উপযোগী করে অভ্র'কে কাস্টমাইজ করা যাবে। তবে এর জন্য কারও প্রোগ্রামার হবার দরকার নেই বলে অভ্রের ডেভেলপার আশ্বস্ত করেছেন। লিনাক্সের অন্য ডিস্ট্রিবিউশনগুলোতে (Linux Distribution) যেন খুব সহজে 'অভ্র' ব্যবহার করা যায় সেজন্য বিস্তারিতভাবে লেখা ডকুমেন্টেশন (Documentation) তৈরির কাজ চলছে। ডেভেলপাররা (Developer) এই অভ্রকে উবুন্টু ৯.০৪ ডেক্সটপ এডিশন ৩২ বিট (Ubuntu Linux Desktop Edition, 32 bit) এবং লিনাক্স মিন্ট ৭ (Linux Mint 7) -এ পরীক্ষা করে দেখেছেন। সামান্য কিছু ত্রুটি (But) ছাড়া বড় কোন সমস্যা নেই।

ডেব ফরমেটের ইনস্টলার ((Installer) ফাইলটি ডাউনলোড (Download) করা যাবে এখান থেকে।
ফাইল নাম: scim-avro_0.0.1-1_i386.deb
ফাইল সাইজ: 416 KB
বিস্তারিত তথ্য জানুন ওমিক্রনল্যাবের এই পাতা থেকে। এই পাতাতে ইনস্টল করার পদ্ধতি আলোচনা করা হয়েছে। অভ্র ব্যবহার করতে গিয়ে আপনি কোনরকম সমস্যায় পড়লে তাও জানাতে পারবেন একই পাতায়।

তিন মাত্রায় বিশ্বের দর্শণীয় স্থানগুলো ভ্রমণ করুন


তিনমাত্রা বা থ্রিডি গ্রাফিকস (3D Graphics)  এর নাম কে না জানে? এইধরণের ভিডিও (Video) দেখতে হলে বিশেষ রকমের কিছু উপাদান লাগে। ফ্রান্সের (France) টিভির অনুষ্ঠানগুলো নাকি সব থ্রি ডাইমেনশন বৈশিষ্ট্যের। বাংলাদেশে (Bangladesh) এইধরণের ভিডিও এখনও সহজলভ্য নয়। কিন্তু কম্পিউটার থাকলে কি না হয়?

"দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া।" আমরা বাংলাদেশীরা নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক সমস্যাসহ নানাবিধ কারণে দেশের অভ্যন্তরে কিংবা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এখনও ততটা ঘুরে বেড়ানো (Travel) শুরু করিনি। কিন্তু যদি 'Vizerra' নামক সফটওয়ারটি কম্পিউটারে ইনস্টল করা থাকে তাহলে আর রোদে পোড়া কিংবা বৃষ্টিতে ভিজে অর্থনাশ করার আর কোন দরকার নেই। এর সাহায্যে আপনি বাড়ির কম্পিউটারেই সারা বিশ্বের বিখ্যাত সব জায়গাগুলো (Famous places) এক লহমায় ঘুরে বেড়িয়ে আসতে পারেন। তাও সবকিছু দেখা যাবে তিন মাত্রার বা থ্রি ডাইমেনশন (3 Dimention) হিসেবে। অর্থাৎ চারপাশ ঘুরে বেড়ানো বলতে যা বোঝায় আর কি।

এই সফটওয়ারটি দিয়ে আপনি পৃথিবীর বিখ্যাত ঐতিহাসিক ও পৌরাণিক স্থাপত্যগুলো (Historical and Architectural Monuments) বাড়িতে বসেই দেখতে পারবেন। পর্যটনসুবিধাবঞ্চিত আমরা সাধারণ জনগণ দর্শনীয় স্থানগুলোতে অপার্থিবভাবে হেঁটে বেড়ানোর (Virtual Walk) মতো অনুভূতি পেতে পারি এই সফটওয়ারটির তিনমাত্রার সুবিধাটুকু ব্যবহার করে।

ভিজেরা (Vizerra) সফটওয়ারটি এই ধরণের সফটওয়ারগুলোর মধ্যে সর্বপ্রথম শিক্ষামূলক সফটওয়ার (Educational Software)। উচ্চমানের থ্রিডি কোয়ালিটির, বিস্তারিত বর্ণনাসংযুক্ত এবং কার্যকরী ম্যাপ সার্ভিস এই এপ্লিকেশনটির মধ্যে বিল্টইনভাবেই রয়েছে। সার্ভারে থাকা তথ্যকে ক্লায়েন্ট অর্থাৎ বাড়ির কম্পিউটারে ডাউনলোড করে নিয়ে এসে আপনাকে দেবে এক অনাস্বাদিত জগতের অভিজ্ঞতা।

এর ক্লায়েন্ট অংশে তিনটি প্রধান ফিচার রয়েছে
  • ক) যে সব জায়গার থ্রিডি বর্ণনা পাওয়া সম্ভব একটি বিস্তারিত ম্যাপে সেই সব জায়গাগুলো স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করা আছে।
  • খ) ডাউনলোড করার উপযোগী অঞ্চলভিত্তিক একটি ভার্চুয়াল এনসাইক্লোপিডিয়া (Virtual Encyclopedia)।
  • গ) একজন ভার্চুয়াল গাইডের (Virtual Guide) সহায়তায় কিংবা নিজে নিজে দর্শনীয় স্থানগুলোতে ঘুরে বেড়ানোর উপযোগী থ্রিডি মডেল (3D Model)।

এই সফটওয়ারটির প্রয়োজনীয়তা কি?
  • প্রাত্যাহিক কাজ বা জীবনের চাপ থেকে একটু মুক্তি ও স্বস্তি দিতে পারে।
  • পৃথিবীর সম্পর্কে নতুন কিছু জানার আগ্রহকে উস্কে দিতে পারে।
  • ভ্রমণ করার ক্লান্তি ছাড়াই আরামে পৃথিবীখ্যাত স্থানগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারেন।
  • অল্পবয়সী কিশোর-কিশোরীরা ইতিহাস, ভূগোল, স্থাপত্যবিদ্যা, শিল্পকলা সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করতে পারে।
কার জন্য এই সফটওয়ারটি বেশি উপযোগী
  • স্কুলের শিশুদেরকে ভূগোল, ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী করে তোলা যেতে পারে।
  • যে সব অভিভাবক সন্তানদেরকে পৃথিবীখ্যাত জায়গাগুলো সম্পর্কে জানাতে চান।
  • ভবিষ্যতে কোন জায়গায় যাওয়া যেতে পারে এ সম্পর্কে একজন ভ্রমণকারী বিভিন্নরকম তথ্য পেতে পারেন।
  • পর্যটন ব্যবসায় নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গ নিজেদের কার্যক্রমকে আরও আকর্ষণীয় করে গ্রাহকের কাছে উপস্থাপন করতে পারে।
  • স্থানীয় পর্যটনক্ষেত্র সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করে তোলার জন্য কর্তপক্ষের কাছে এর গুরুত্ব রয়েছে।
  • থিডাইমেনশন ও পৃথিবীর বিখ্যাত সব ভৌগলিক ও ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আগ্রহী সকল ব্যক্তিবর্গ এই সফটওয়ারটির মাধ্যমে নিজেদের জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে পারে।

ভিজেরা কি কি সুবিধা দেয়

  • আপনি এই ভিজেরা সফটওয়ারটি দিয়ে দর্শনীয় স্থানসমূহকে সকল দিক থেকে পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।
  • বিভিন্ন প্রখ্যাত জাদুঘর থেকে প্রাপ্ত তথ্য সরবরাহ করে।
  • একজন ভিডিও গাইডকে ব্যবহার করার সুযোগ দেয়।
  • অসাধারণ ও বাস্তবসম্মত শব্দ ও ঝকঝকে গ্রাফিক্সের স্পষ্টতা নিয়ে আপনি যেমন চান, তেমন আবহাওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারে।
সিস্টেম কনফিগারেশন
  • অপারেটিং সিস্টেম: Windows XP/Vista
  • হার্ডওয়ার: Intel Core(TM)2 Quad 2.4GHz / AMD X3 8400 (2.1GHz) / AMD X3 8600 (2.3GHz)
  • GeForce 9800GT 512 Mb GDDR3 / Radeon HD 4850 X2
  • 2Gb RAM
  • 1Gb free hard disk space
  • Broadband Internet connection (at least 2560 Kbit/s)
* কম্পিউটারে ইনস্টল করার পর রান করালে আপনাকে প্রথমে দর্শনীয় স্থান নির্বাচন করতে হবে। সিলেক্ট করলে সেই জায়গার তথ্য ডাউনলোড হওয়া শুরু হবে।
* কম্পিউটারে আপনাকে এডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে লগইন হয়ে থাকতে হবে।
মাত্র ৮.৪ মেগাবাইট আকারের সফটওয়ারটি ডাউনলোড করা যাবে এখান থেকে

ডাউনলোড করুন লাইসেন্সসহ ফ্রি এন্টিভাইরাস

উইন্ডোজ (Windows) ব্যবহারকারীরা কম্পিউটার (Computer) ব্যবহার করতে গিয়ে সবসময় ভাইরাস (Virus) আক্রমণের (Attack) হুমকির (Threat) মুখে থাকেন। সম্ভাব্য ক্ষতি নিয়ে উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের (Windows user) আতঙ্কের (Panic) শেষ নেই। তাদের এই আতঙ্ককে দূর করার জন্য এন্টিভাইরাস সফটওয়ার নির্মাতাদেরও চেষ্টার কমতি নেই।

চুরি করা সফটওয়ার (Pirated software) ব্যবহার করলে ভাইরাস আক্রমণের শিকার হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আমরা বাংলাদেশীরা (Bangladeshi) এই বিষয়ে ততটা সচেতন নই। তাই চুরি করা সফটওয়ার থেকে আক্রান্ত পিসিকে (PC) ভাইরাস মুক্ত করতে এন্টিভাইরাস সফটওয়ারটিকেও (Antivirus Software) চুরি করে ব্যবহার করি। ফলে সত্যিকারের সেবা বা সাপোর্ট (Support) পাওয়া অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সম্ভব নয়। বরং লাইসেন্স করা সফটওয়ার ব্যবহার করলে যে সুবিধাগুলো পাওয়া যায়, তার মর্ম আমরা অনেকেই জানিনা। তারপরও মানুষের মধ্যে সচেতনার পরিমাণ ধীরে ধীরে বাড়ছে। ইদানীং বাংলাদেশেও লাইসেন্সযুক্ত এন্টিভাইরাস (Licenced Software) বিক্রির পরিমাণ বাড়ছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের সচেতন মানুষরা তাদের উইন্ডোজ পিসিকে ভাইরাসমুক্ত রাখতে টাকা দিয়েই ভাইরাস গার্ড কিনছেন।

যে সব বিখ্যাত এন্টিভাইরাস সফটওয়ারের নাম আমরা জানি তার মধ্যে 'এভাস্ট' (Avast) একটি অন্যতম জনপ্রিয় ভাইরাস গার্ড (Popular Virus Guard)। এই এভাস্ট কোম্পানীরও এন্টারপ্রাইজ এডিশনটি (Enterprise Edition) টাকা দিয়ে কিনতে হয়। অর্থাৎ এর নিরাপত্তা (Security) রীতিমতো সর্বোচ্চ মানের (Professional Quality)। কিন্তু যারা শুধুমাত্র বাড়িতে কম্পিউটার (Home User) ব্যবহার করেন, তাদের তো অত বেশি টাকা দিয়ে এন্টিভাইরাস কেনার প্রয়োজন নেই। কিন্তু তারপরও ব্যক্তিগত তথ্যের মূল্য তো অন্তত: একটা আছে। তার মূল্য আর কেউ না দিক, ব্যক্তির নিজের কাছে তো অনেক বেশি। এভাস্ট কোম্পানী ব্যক্তির এই নিজস্ব মূল্যবোধকে সম্মান করে তাদের 'হোম এডিশন'টির (Home edition) লাইসেন্স একেবারে বিনে পয়সায় (Free) প্রদান করছে।


এই সুবিধাটি আপনিও পেতে পারেন। এজন্য আপনাকে তেমন কিছুই করতে হবে না। এভাস্ট সাইটে গিয়ে উপরের ছবির মতো জায়গায় অর্থাৎ হোম এডিশনের জায়গায় Register বোতামে ক্লিক করুন। নিচের ছবির মতো একটি পেজ আসবে। এই পেজে আপনার ইমেইল ঠিকানা সহ আরো কিছু তথ্য প্রদান করুন। সবশেষে Register for free licence বোতামে ক্লিক করুন।
আপনার ইমেইল ইনবক্সে (Email Inbox) একটি 'লাইসেন্স কি' (Licence Key) চলে আসবে। সেখানে লেখা থাকবে
Dear user,

Your registration of avast! 4 Home Edition was successful. You must now
insert your license key into the program.

Your license key is:

---------- cut here ----------
000000000000000000000000000
---------- cut here ----------

Next steps:
1. Check that you have installed avast! antivirus on your computer! To
download avast antivirus now, go to
http://www.avast.com/eng/programs.html
2. Highlight the license key above, then right click on it and select
“Copy”
3. right click the blue “a-ball” in the bottom right corner of the
screen, then left click “About avast!”
4. Left click “License key”
5. Right click in the empty License Key box then select “Paste”
6. Click “OK”. Your license key is now inserted and the program can
now be used free of charge for a further 12 months.

For a video demonstration of how to insert the license key, please click
on the following link:
http://www.avast.com/files/tutorials/insert_key.htm

Please note that under the license conditions avast! 4 Home Edition is
for home, personal and non-commercial use only. Commercial versions of
avast! can be found at http://www.avast.com/eng/desktop_solutions.html

If you experience any difficulties inserting the license key, please
click here:
http://www.avast.com/eng/faq-registration-license.html


Thank you for choosing avast! antivirus software.

The ALWIL Software team.
(000000000000000000000000000 লেখা জায়গাটিতে আপনার জন্য তৈরি করা লাইসেন্স কি'টি লেখা থাকবে। আমার লাইসেন্স কি'টি অন্য কাউকে দেয়া সম্ভব নয় বলে প্রকাশ করলাম না।)

Avast website থেকে ডাউনলোড (Download) করা এন্টিভাইরাস হোম এডিশন (Avast Antivirus Home Edition) সফটওয়ারটি ইনস্টল (Install) শেষে 'লাইসেন্স কি' চাইলে আপনাকে পাঠিয়ে দেয়া 'লাইসেন্স কি' (Licence Key) টি লিখে দিন। আপনার কম্পিউটারের এভাস্ট এন্টিভাইরাস গার্ডটি লাইসেন্সযুক্ত হয়ে যাবে।

এই লাইসেন্সের আওতায় আপনি নিয়মিত ভাইরাস ডাটা (Virus Date) আপডেট (Update) করতে পারবেন। আর এর মেয়াদ ১ বৎসর (1 year)। ১ বৎসর শেষে আবার একই পৃষ্ঠায় গিয়ে পূর্বের ইমেইল এড্রেস দিয়ে নতুন 'লাইসেন্স কি' পেয়ে যাবেন। আর এটাও পাবেন একেবারে বিনাপয়সায়।

এখানে ক্লিক করে একটি 'লাইসেন্স কি'র জন্য ফরম পূরণ করুন এবং আপনার 'এভাস্ট এন্টিভাইরাস হোম এডিশন'টির পরিচয়কে সন্দেহমুক্ত করুন।
 

পাঠকের প্রতিক্রিয়া

কিছু কথা

সফটওয়ার ও ওয়েবওয়ারের বিভিন্ন টিপ্‌স, টিউটোরিয়াল, হ্যাক্‌স, টেমপ্লেট বা থিম্‌স ইত্যাদি নিয়েই আমি ব্লগ লিখছি। আমার প্রধান আগ্রহ ব্লগিং টিপস। এছাড়াও প্রযুক্তির বিচিত্র বিষয় নিয়ে মত বিনিময়, সমস্যা ও তার সমাধান এবং আলোচনা করার জন্য এই ব্লগ খুলেছি। আশা করি আপনি নিরাশ হবেন না। এই ব্লগের সব লেখাগুলো যেকোন মিডিয়ায় এই লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশ করতে পারবেন। বিস্তারিত পড়ুন....

Search This Blog

© 2009-2014 Bangla Hacks | Design by: Bangla Hacks. Powered by: Blogger