Showing posts with label Techno. Show all posts
Showing posts with label Techno. Show all posts

Zemanta : ব্লগ লেখার নতুন যাদু। আপনার ব্লগ পোস্টগুলো সাজিয়ে তুলুন মনের মতো

Shaheed Minar, or the Martyr's monument, in Dh...Image via Wikipedia
From Bangla Hacks
         এই ২য়  ছবিটা দেখেছেন ? বুঝতেই পারছেন এটি পোস্ট লেখার, সম্পাদনা করবার পাতা। ডানদিকে লক্ষ্য করুন। Zemanta নামে একটা গেজেট রয়েছে। তাতে ছবি দেখাচ্ছে। নিচে দরকারি কিছু কাজের লিঙ্ক। নিচের দিকে দেখুন in text link দেখাচ্ছে। Labelsএর বাক্সখানা খোলা। যেন কিছু নিজে থেকেই বেরিয়ে এসে বসে যাবার জন্যে মুখিয়ে আছে।
          এবারে নিচে ৩য়  ছবিটি দেখুন। আমাদের পুরোনো Labelএর নিচে আরো কিছু আপনাতেই দেখিয়ে যেন জিজ্ঞেস করতে চাইছে আমরা কি সেগুলোর থেকেও কিছু বাছাই করতে চাইছি? করতেই পারি । ডানদিকে একটা ছবির উপর মাউস রাখতেই সেটি বড় হয়ে যাচ্ছে। যাতে ভালো করে দেখতে পারি। এবং বাছাই করতে পারি। একই ঘটনা ঘটবে নিচের Related Articleএর উপর মাউস রাখলে। সেগুলো বড় হয়ে গিয়ে পড়তে সুবিধে করে দেবে। সেখান থেকে বাছাই করলেই সেগুলোর লিঙ্ক এসে  পোস্টের নিচে  এ ভীড় করবে। আমারা স্ক্রল ডাউন করে Look what's new in Gmail পছন্দ করে ক্লিক করতেই দেখুন নিচে কী হয়েছে। আমরা ডানদিকের ছবিগুলো থেকে একটিতে বাছাই করে ক্লিক করতেই একেবারে উপরের Wikipedia থেকে ২১এর শহিদ বেদির  ছবি এসে বসে গেছে।সম্ভবত পিকাসাকে এখনো সমর্থণ দিচ্ছে না , আমরা তাই আমাদের নিজেদের দরকারি ছবিগুলো আলাদা করেই তুলেছি। কিন্তু, আপনি My Sources এ ক্লিক করলে এমন আরো অজস্র বিকল্প পেয়ে যাবেন। মায়, ফেসবুক, টুইটারে সেয়ার করবার সহজ পথের দিশা অব্দি।একবার পোস্ট করবার পর দ্বিতীয়বার সম্পদনার পাতা খুলে দেখবেন পাশের ছবি বা নিবন্ধের লিঙ্কগুলো অনেক বেশি নির্দিষ্ট তথা আপনার পোষ্টের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত হয়ে গেছে। আপনি , আবারো সেখান থেকে বাছাই করে পোষ্ট সম্পাদনা করে ফেলতে পারেন।
From Bangla Hacks
                    আপনার ব্লগ লেখাকে এমন সহজ করতে চান কি? ব্যাপারটা একেবারেই সোজা। আপনার ব্রাউসারের Tool মেনুতে গিয়ে Add onsএ টিপুন। সেখানে Get Adds on মেনু খুলে Zemanta লিখে ক্লিক করুন । ইন্সটল করুন, যেভাবে অন্য Add ons ইন্সটল করে থাকেন। আপনার কাজ হয়ে গেল। ব্রাউসার বন্ধ করে আবারো খুলে আপনার পুরোনো কোনো পোস্ট সম্পাদনার পাতা খুলে দেখুন জেমান্টা এসে গেছে। আপনারা অবশ্যি, জেমান্টার লিঙ্কটা আমাদের এই পোস্টেই সরাসরি পেয়ে যাবেন। খোঁজে নিতে পারবেনতো? নীল শব্দগুলোতে মাউস বুলিয়ে দেখুন।
               ব্লগস্পট এরকম আর বেশকিছু মজার মজার ব্যাপার চালু করেছে। যেমন, এখন সেয়ার গেজেট আলাদা ইন্সটল করতে হয় না, আপনার ব্লগ পাঠকের পুরো হিসেব (Blog statistics) সহজেই দেখতে পারেন। আমরা চেষ্টা করব একে একে তার কিছু কিছু লিখতে।
              আমাদের সবার প্রিয় এরোর অনেক দিন সাড়া শব্দ পাচ্ছি না। আশা করছি সে ভালোই আছে। এবং চট জলদি কিছু একটা ভালো খবর পাবো । কিন্তু আমাদের প্রিয় বাংলা হ্যাক্স অনেকদিন নীরব ছিল বলে দেখে ভালো লাগছিল না। তাই আমি চট জলদি এই পোস্টটা লিখে ফেললাম। আশা করছি , আপনাদের এটি ভালো লাগবে। কোনো অসুবিধে হলে লিখে জানাবেন। তাতে পরে আর বিস্তৃত জানাবার চেষ্টা করব।
Enhanced by Zemanta

Tomato light


টমাটো শুধু খাবার নয় বাতি জ্বালাবার শক্তিও বটেঃ
আমরা এত দিন জেনে এসেছি যে টমাটো শুধু একটা মজার ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার কিন্তু কেউ কি কখন ভেবে দেখেছি এই টমাটো দিয়ে ঘরে টেবিল লাইট জ্বালিয়ে বই পড়তে পারব?হ্যা, এটাও সম্ভব হয়েছে। এখন থেকে সম্পুর্ণ খাদ্য উপযোগী টমাটো দিয়ে লিড লাইট জ্বালাতে পারবেন। সম্প্রতি মিলানে অনুষ্ঠিত আসবাব মেলায় এটা প্রদর্শন করা হয়েছে।
টমাটোর সাইট্রিক এসিডের সাথে জিঙ্ক এবং কপারের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে উদ্ভুত বৈদ্যুতিক শক্তি দিয়ে এই অবিশ্বাস্য কাজটি সম্ভব হয়েছে। শুধু মাত্র বাতি জ্বালাবার কৌশল নয় কোথা থেকে এবং কি ভাবে শক্তি সংগ্রহ করা যায় এমন একটি সামাজিক সচেতনতার উত্স পাওয়া গেছে। টমাটো যতক্ষণ পর্যন্ত বাসি না হবে তত ক্ষন পর্যন্ত বাতি জলবে তবে বাসি হওয়া শুরু হলে বাতির আলো কমে আসবে।
টমাটো বাতি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রাকৃতিক শক্তির উৎসের সন্ধান দিয়েছে।[উত্স]

ব্লগপোস্ট, ছবি ও মন্তব্যসহ পিডিএফ ফাইল তৈরি করা

blog to pdf bookআপনার প্রিয় ব্লগটির একটি পিডিএফ কপি পেতে চান? হ্যাঁ, সম্পূর্ণ পোস্ট, ছবি ও মন্তব্যসহ। একেবারে অটোমেটিকভাবে এই কাজটি আপনি অনলাইনে সেরে নিতে পারেন। কোনরকম ফি দিতে হবে না, প্রকাশকের দ্বারস্থ হতে হবে না, মার্কেটিং বা ছাপাখানার ঝামেলাও পোহাতে হবে না। BlogBooker নামক একটি অনলাইন টুল দিয়ে আপনি অতি সহজে আপনার সম্পূর্ণ ব্লগটির একটি পিডিএফ ফাইল (PDF File) তৈরি করে নিতে পারবেন। ওপেন সোর্স প্রজেক্ট হিসেবে চালু হওয়া এই ওয়েবটুলটি খুবই জনপ্রিয়।

পরিবর্তন করা পিডিএফ ফাইলে ব্লগের প্রথম থেকে আজ পর্যন্ত পোস্টগুলির টেক্সট ও ছবিগুলোসহ মন্তব্যগুলোও থেকে যাবে। এই ইবইটির (Ebook) প্রথম দিকের একটি পৃষ্ঠায় থাকবে সূচীপত্র। এই সূচীপত্রটি হল আপনার ব্লগের পোস্ট টাইটেলের। আর এটা হাইপারলিংকযুক্ত। ফলে সূচীপত্রের পোস্টটাইটেল লিংকে ক্লিক করেই নির্দিষ্ট পোস্টে সহজে চলে যাওয়া যাবে।Make your blog into a pdf ebook. Convert all posts, images and comments in one pdf file.
আমরা এর আগে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগের পোস্টগুলোকে কিভাবে ব্লগার.কম ব্লগে নিয়ে আসা যায়, তা জেনেছিলাম। আজ এই টুলটি দিয়ে নিজেদের যে কোন প্লাটফর্মে থাকা ব্লগকে পিডিএফ ফরমেটে রূপান্তর করে ফেলবো।
Today we will learn how to convert our blog into a pdf ebook. This is a free service and based on open source project.
কেন করবেন? সুবিধা কি?
  • ব্লগের একটি ব্যাকআপ নেয়া হল।
  • একটি মাত্র ফাইলে সম্পূর্ণ ব্লগটিকে রেখে দেয়া গেল।
  • অফলাইনে পড়া যেতে পারে।
  • বন্ধু বা সুহৃদকে উপহার হিসেবে দেয়া যেতে পারে।
  • ইবুক হিসেবে ডাউনলোডের জন্য ব্লগে রেখে দেয়া যেতে পারে।
তাহলে আসুন জানা যাক, কিভাবে আমাদের ব্লগকে একটি মাত্র পিডিএফ ফাইলে রূপান্তর করতে পারি।
  • প্রথমে ব্লগটিকে XML ফাইল হিসেবে (টেমপ্লেট নয়) Export করে কম্পিউটারে সেভ করে নিন।
  • http://www.blogbooker.com/ সাইটে ব্রাউজ করুন
  • উপরে বামপাশে পিডিএফ আইকনের ছবিতে ক্লিক করুন।
  • আগে থেকে ডাউনলোড করে রাখা ব্লগের XML ফাইলটিকে আপলোড করুন।
  • ফাইলের আকারের উপর নির্ভর করে কয়েক মিনিট পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তবে আকারের কোন নিম্নসীমা সাইটের কোথাও খুঁজে পাওয়া গেল না।
  • converting blog into a pdf file completeGet blog in PDF Book লেখাতে ক্লিক করে ডাউনলোড করে ফেলুন। তাড়াতাড়ি করুন। কারণ এই সাইট আপনার ব্লগ পরিবর্তন করে পাওয়া পিডিএফ ফাইলটি রেখে দিবে না। কয়েকমিনিটের মধ্যেই মুছে ফেলবে।
সীমাবদ্ধতাঃ
  • সাইট লোডিং এর স্পীড খুব কম।
  • আপাতত শুধুমাত্র তিনটি ব্লগিং প্লাটফর্মের ব্লগকে পিডিএফ করতে পারে। ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার এবং লাইভজার্নাল।
  • পোস্ট সাজানোর পদ্ধতিটি পছন্দ নাও হতে পারে।
  • লাইন, প্যারাগ্রাফ ভেঙ্গে যায়।
  • বেটা ভার্সন। উন্নয়ন কাজ চলছে।
So, lets start to make a pdf file of your wordpress, blogger/blogspot/ livejournal blog.

গুগল আমাকে সরি বলেছে

google said sorry to meগুগলে একটা শব্দের অর্থ সার্চ করছিলাম। কিন্তু ফলাফল না দেখিয়ে মেসেজ দেখাল। বললঃ
We're sorry...
...but your computer or network may be sending automated queries. T protect our users, we can't process your request right now.
To continue searching, please type the characters you see below:
ক্যাপচা বর্ণগুলো টাইপ করে আমাকে প্রমাণ করতে হল যে আমি একজন মানুষ, কোন রোবট নই।

উল্লেখ্য যে, সেই মুহূর্তে আমি কোন সাইট ব্রাউজ, কিংবা কোন ফাইল ডাউনলোড করছিলাম না। অথবা আমার উবুন্টু সিস্টেম আপডেট হচ্ছিল না। আমি উপরের মেনুবারে থাকা নেটস্পিড এর দিকে তাকিয়েছিলাম। ইন্টারনেট যোগাযোগ স্থিমিত ছিল। অর্থাৎ ডাউনলোড 10B/s এবং আপলোড 0B/s দেখাচ্ছিল। তারপরও গুগল কেন এরকম মেসেজ দেখাল বুঝতে পারলাম না।

iGoogle এবং Gmail এ ব্লগার পোস্ট গেজেট

igoogle blogger post gadgetigoogle এ ব্লগার পোস্ট গেজেট
igoogle blog post publishedএই লেখাটি প্রকাশ করার পরের মেসেজ
এখন আপনি ইচ্ছে করলে iGoogle এবং Gmail এর যে কোন একটা থেকেই নিজের ব্লগার.কম এর ব্লগে পোস্ট করতে পারবেন। এর জন্য আলাদা করে ব্লগার.কম সাইটে লগইন করতে হবে না। যেমন: এই পোস্টটি আমি লিখছি আমার igoogle এর ব্লগার পোস্ট গেজেট দিয়ে। এই গেজেটটি দিয়ে আপনি শুধুমাত্র টেক্সটভিত্তিক লেখা ব্লগে প্রকাশ করতে পারবেন। কিন্তু কোন ছবি বা ভিডিও যোগ করতে পারবেন না। (আমি এই পর্যন্ত আইগুগল থেকে লিখে পোস্ট করবো। ছবি প্রকাশের জন্য ব্লগারের এডিট থেকে পোস্টটিকে সম্পাদনা করে ছবি যোগ করবো।)
(ব্লগারের Edit Posts থেকে লেখা শুরু)

igoogle এ এই ব্লগার পোস্ট গেজেটটি পেতে নিচের বাটনটিতে ক্লিক করুন।

Add to iGoogle

জিমেইলে এই গেজেটটি পেতে Settings > Labs মেনুতে ক্লিক করুন। একেবারে শেষে একটি নতুন স্টাফ আছে
Add any gadget by urlএখানে Enable লেখার পাশের রেডিও বোতামটিতে ক্লিক করে সেভ করুন।

সেটিংস মেনু থেকে বের হয়ে এলে বামপাশের সাইডবারে নতুন Blogger Post Gadget দেখতে পারবেন

এখানে নিচের URL টি লিখে দিন।
http://www.blogger.com/gadgets/post.xml
ব্যাস হয়ে গেল। এবার জিমেইলে প্রবেশ করেই ব্লগারে পোস্ট লেখা শুরু করে দিন।

তারিখ ভিত্তিক সূচীপত্র (Table of Contents)

আমরা ব্লগার.কম (blogger.com) এর ব্লগে টেবিল অফ কনটেন্টস (Table of Contents) বা সূচীপত্র (Index) কিভাবে বানাতে হয়, তার একাধিক পদ্ধতি এর আগেই শিখেছি।
এই বিষয়ে আমাদের পূর্বের পোস্টগুলি হল:
  1. খুব সহজে ব্লগার.কম এর ব্লগে Table of Contents স্থাপন করুন
  2. ব্লগারের ব্লগে Table of Contents স্থাপন করার পদ্ধতি
  3. কিভাবে বিষয় ও পোস্ট তালিকা তৈরি করা যায়?
আজ আমরা আর একটি পদ্ধতিতে নিজেদের ব্লগে "টেবিল অব কনটেন্টস" বা "সূচীপত্র" তৈরি করা শিখবো। আমি নিজেও সিদ্ধান্ত নিয়েছি এখন থেকে এই নতুন পদ্ধতির সূচীপত্র "বাংলা হ্যাকস" ব্লগে ব্যবহার করব। কেন? কারণ খুব সহজ। আসলে আমরা নিজেরা যেভাবে নিজেদের ব্লগের পোস্টগুলিকে খুঁজতে চাই, যেভাবে পাঠকের কাছে পোস্টগুলির একটি তালিকা উপস্থাপন করতে চাই, ঠিক সেই পদ্ধতির "সূচীপত্র" ব্যবহার করতে পারি।

নিচের ছবিদুটো দেখুন। আমি এতদিন উপরের তালিকার ২য় পদ্ধতির সূচীপত্র ব্যবহার করতাম। এই পদ্ধতির সূচীপত্রের ছবি দেখুন।
Bangla Hacks old Table of Contentsনিচের ছবিটি ২য় পদ্ধতির সূচীপত্রেরই ছবি, তবে একটু কাছ থেকে স্ন্যাপশট নেয়া। এই পদ্ধতিটির কয়েকটি বিশেষ সুবিধা ছিল।
Bangla Hacks old Table of Contentsএর সুবিধাগুলোর মধ্যে প্রধানতম হল, যে কোন পোস্ট যে সব লেবেলের অন্তর্ভুক্ত থেকে প্রকাশিত হয়েছে, তার সবগুলো আলাদা একটি কলামে দেখা যেত। এত প্রয়োজনীয় একটি সুবিধা থাকার পরও এটাকে কেন আমি বাদ দিলাম- এই প্রশ্ন আপনি করতেই পারেন।

আসলে কারণ একটাই, আর তা হল এর লোডিং সময় খুব বেশি লাগতো। আমার ধীরগতির ইন্টারনেট সংযোগে কমান্ড দিয়ে বসে থাকতে হত। বারান্দা থেকে ঘুরে এসেও দেখি যে সম্পূর্ণ সূচীপত্রটি লোড হয়নি।
Today we will know how to install a archive or date based "Table of contents" on blogger.com blog.
কিন্তু নতুন সূচীপত্রটি লোড হতে তেমন সময় তো নেয়ই না, তাছাড়াও এটা ব্লগে ইনস্টল করা খুব সহজ একেবারে "জলবৎ তরলং"
This new table of contents show your blog posts on the base of archive date.
এবার বাংলা হ্যাকস এর নতুন সূচীপত্রটির স্ন্যাপশট দেখুন।
new table of contents for blogger.com blogএই সূচীপত্রটি তারিখ অনুযায়ী পোস্টগুলোকে প্রদর্শন করছে। অতিরিক্ত কোন তথ্য এখানে নেই। তাই লোড হওয়ার জন্য প্রয়োজনের বেশি কোন সময় এটা ব্যয় করে না।
So it is easy to find a post searching through date.
এই সহজ সূচীপত্রটি আমাদের জন্য তৈরি করেছেন আবু ফারহান। তার ওয়েব ঠিকানা: abu-farhan.com

আসুন তাহলে জেনে নেই, কিভাবে এই নতুন সূচীপত্রটি ব্লগে ইনস্টল করতে হবেঃ
  • ব্লগার.কম এ লগইন হয়ে নিন।
  • New Post লেখাতে ক্লিক করে একটি নতুন পোস্ট পাতা নিন।
  • পোস্ট এডিটরের ডানপাশে Edit Html লেখাতে ক্লিক করুন।
  • লেখার অংশে নিচের কোডটি স্থাপন করুন।
  • <script style="text/javascript" src="http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/tocbyarchive.js"></script>
    <script src="http://www.banglahacks.com/feeds/posts/default?max-results=500&alt=json-in-script&callback=loadtoc"></script>
  • পোস্টটি Table of Contents বা Index বা অন্য যে কোন পছন্দের নামে প্রকাশ করুন।
  • পুরনো কোন তারিখে প্রকাশ করলে ব্লগের সামনের পাতায় কয়েকদিন ধরে সূচীপত্রটি লোড হয়ে থাকবে না। কিভাবে পুরনো তারিখে কোন পোস্ট প্রকাশ করবেন, তা জানার জন্য ভবিষ্যত কিংবা অতীতের কোন একটি দিনে পোস্ট করার পদ্ধতি পোস্টটি পড়ে নিন।
  • উপরের কোডে banglahacks.com লেখাটি পাল্টে নিজের ব্লগের ঠিকানা লিখে দিতে ভুলবেন না যেন।
  • এবার পোস্টটি পাবলিশ করুন।
  • ব্রাউজারের অন্য ট্যাবে (ফায়ারফক্সে, ডাউনলোড করুন) এই পোস্টটি খুলুন।
  • যতগুলো পোস্ট লিখেছেন, তার সবগুলো যে তারিখে প্রকাশিত হয়েছে সেই মাস ও তারিখ অনুযায়ী প্রদর্শিত হবে।

250mph Rail Network

high speed train in england
ঘন্টায় ২৫০ মাইল বেগে ট্রেন চালু হতে যাচ্ছে। তার অর্থ মিনিটে প্রায় ৪.২ মাইল। ভাবতে পারেন? ঘন্টায় ২৫০ মাইল বেগে রেল গাড়ি চলবে!! এটা মাটির উপর দিয়ে চলবে না কি শূন্যের উপর দিয়ে উড়ে যাবে?লন্ডন ইউস্টোন রেল স্টেশন থেকে বার্মিংহাম হয়ে স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো পর্যন্ত ৩৩৫ মাইলের মদ্ধ্যে চলাচল করবে এই রেল গাড়ি। পথে মানচেস্টার, পূর্ব মিডল্যান্ড, শেফিল্ড, লীডস, লিভারপুল, নিউক্যাসেল আপ অন টাইন এবং ইডেনবার্গ পেরিয়ে যাবে। প্রাথমিক পর্যায়ে ৩০ বিলিয়ন স্টার্লিং পাউন্ড ব্যয় করে আগামী ২০১৭ সালে এটি বাস্তব রূপ নিতে যাচ্ছে। কল্পনা নয়, একে বারে সত্যি। বৃটিশ যোগা যোগ মন্ত্রী লর্ড এডোনিস এ কথা জানিয়েছে।

বর্তমান যুগের দাবি অনুযায়ী দ্রুত চলাচলের প্রয়োজন মেটাতে এরকম ভাবনার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। এতে মটর ওয়ের উপর কার এবং লরি চলাচলের চাপ কমবে, আভ্যন্তরীণ ফ্লাইট কমে যাবে এবং সর্বোপরি গাড়ি চলাচল জনিত কারনে তেল পোড়া বাবদ কার্বন থেকে পরিবেশ রক্ষা পাবে নিশ্চিত ভাবে। বৃটিশ যোগাযোগ মন্ত্রী ঠিক এই রকম আশা করছেন। সংবাদ সুত্র এখানে।

ফেসবুকের ডিফল্ট অবতারের বিকল্প কিছু ছবি

default facebook avatarফেসবুকের ডিফল্ট অবতার

ফেসবুকে অনেকেরই একাউন্ট আছে। বিভিন্ন প্রয়োজনে আমরা প্রতিনিয়ত ফেসবুকের দ্বারস্থ হই। ফেসবুকের প্রোফাইলে নিজের একটি ছবি দেখানোর ব্যবস্থা আছে। নতুন একাউন্ট খোলামাত্র সেখানে উপরের ছবিটি স্থাপিত হয়ে যায়। "মাথার উপরে হালকা একটু চুল উপরে উঠে গেছে" এই ধরণের ডিফল্ট অবতার ইমেজটি আমাদের অনেকেরই পছন্দ নয়। তাই হয়তো আপনি তা পাল্টিয়ে নিজের সত্যিকারের ছবিই অবতার হিসেবে আপলোড করেছেন। কিন্তু আপনি যদি তা না করে থাকেন, অর্থাৎ সরাসরি নিজের ছবি দেখাতে না চান, তাহলে একটু অন্যরকম ছবি ব্যবহার করছেন না কেন?
একটু অন্যরকম কিন্তু আকর্ষণীয় রহস্যময় ছবি যদি ফেসবুকের প্রোফাইলের অবতার ইমেজ হিসেবে লাগাতে পারতেন, তাহলে কতই না মজা হত তাই না? ঠিক সেরকমের কিছু ছবি নিয়ে আজ আমি আপনাদের কাছে উপস্থিত হয়েছি।

নিচের ছবিগুলো দেখুন। পছন্দ না হয়ে যাবে কোথায়? এরকম মোট ৬৯টি ছবি প্রকাশ করেছে "Instafunda" ব্লগ তার 69 alternatives to default facebook image পোস্টটিতে। এই বিশাল রহস্যময় ভান্ডার থেকে আমি আপনাদের জন্য বাছাই করে ১০টি অবতার ছবি নিয়ে এসেছি। দেখুন তো পছন্দ হয় কি না?

_________


ব্যবহার করুন এবং ফেসবুক বন্ধুদের সামনে নিজেকে একটু অন্যরকমভাবে উপস্থাপন করুন।

Floating town:

floating town. The Royal Caribbean Cruises Ltd

ভাসমান শহর!  নাম শুনেছেন কখনো?নিশ্চয়ই নয়। ভাবতেও অবাক লাগছে তাই না?মনে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক ভাসমান শহর আবার কি?আসুন আজ এমন এক শহরের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি যার নাম Oasis of the Seas , না বন্ধু গন এটা আসলে কোন শহর নয় এটা The Royal Caribbean Cruises Ltd. কম্পানির মালিকানায় ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে চলাচল কারি বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বড় যাত্রী বাহি বিলাস বহুল একটা সামুদ্রিক জাহাজ। উপরের ছবিতে দেখুন। আমাদের দেশেরতো বটেই এমনকি আমেরিকার অনেক ছোট শহরের চেয়ে অনেক বেশি জন সংখ্যা এর ধারন ক্ষমতা। ৬৩০০ যাত্রী এবং ২৩০০ ক্রু মিলিয়ে মোট ৮৬০০ জন মানুষ এক সাথে এক সপ্তাহের সমুদ্র যাত্রা করতে পারে। টাইটানিকের নাম অবশ্যই শুনেছেন, অনেকেই হয়ত টাইটানিক সিনেমাও দেখেছেন। এটা ৫টা টাইটানিকের চেয়েও বড়। গত ডিসেম্বরে এটা প্রথম সমুদ্র যাত্রা আরম্ভ করেছে।
স্বাভাবিক ভাবে মনে একটু কৌতুহল জাগতে পারে এই এত মানুষ নিয়ে কি করে সমুদ্রে চলাচল করে এবং তাদের নানা রকম প্রয়োজন কিভাবে মিটায়। আসুন এবার এর নানা খুটিনাটি তথ্য দেখা যাকঃ

১। প্রায় ৫টা A380 মডেলের এয়ারবাসের চেয়ে বড়, ভিন্ন ভাবে বলতে গেলে ৪টা ফুট বল মাঠের চেয়েও বড়। তাজা বাগান সহ ‘সেন্ট্রাল পার্ক’ নামে একটা পার্ক, ২৪ টা রেস্টুরেন্ট রয়েছে।

২। সপ্তাহের প্রতি শনিবারে ৭৫০টা প্যালেটে করে ৭০০টন নানাবিধ নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য, পানীয়, ফুল ও অন্যান্য কঞ্জুউমাবল মালামাল সংগ্রহ করতে হয়

৩। যাত্রী, ক্রু সবার জন্য ২০ গ্যালন সেরী এবং ৮০,০০০ বোতল বিয়ার প্রয়োজন হয়

৪। এক সপ্তাহের একটি ট্রিপের জন্য ভিতরের দিকে কেবিন ভাড়া ১৪৫৮ মার্কিন ডলার এবং দ্বিতল বিশিষ্ট সমুদ্রের দিকে মুখ করা সুইট ভাড়া ৩২০০ মার্কিন ডলার। আমাদের কাছে শুনে অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্যি যে আগামী দুই বত্সরের জন্য সব গুলি সুইট বুক করা হয়ে গেছে। অর্থাৎ আগামী দুই বত্সরের মধ্যে এর কোন সুইট পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

৫। দিন রাত ২৪ ঘন্টা পালা ক্রমে ক্রুরা নানা কাজ করছে, শুধু জানালার কাচে জমা নোনা জল পরিষ্কার করার জন্য ডজন খানিক ক্রু এবং ১৮টা রোবট কাজ করছে।

৬। এতে স্বয়ং সম্পূর্ণ জিমনেসিয়াম এবং কয়েকটা সুইমিং পুল রয়েছে।

৭। ২৪ ঘন্টা ধরে এর লন্ড্রিতে ৩৪ জন ক্রু কাজ করছে যাদেরকে দিনে প্রায় ২০,০০০ টেবিল ক্লথ, ন্যাপকিন, বিছানার চাদর, তোয়ালে ধোয়া, ইস্ত্রি করা এবং ভাজ করতে হয় তবে চাদর, ন্যাপকিন‌ টেবিল ক্লথ ইস্ত্রি করে বিশাল আকারের মেশিন কিন্তু তোয়ালে ও টেবিল ন্যাপকিন নানা ডিজাইন করে ভাজ করার কাজ হাতেই করতে হয়।

৮। ইন্টেন্সিভ কেয়ার ইউনিট সহ ৩ জন ডাক্তার আছে, ইন্টেন্সিভ কেয়ার ইউনিটে এক জন মানুষের যাবতীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে। এমনকি হার্ট এটাক হলেও তার চিকিৎসার যাবতীয় আয়োজন আছে। প্রতি যাত্রায় অন্তত একটি এ ধরনের প্রয়োজন দেখা দেয়। তবে ক্ষেত্র বিশেষে জাহাজের ডাক্তার এবং ক্যাপটেন পরামর্শ করে জাহাজের দিক পরিবর্তন করে নিকটস্থ বন্দরে ভেড়াবার ক্ষমতা দেয়া আছে, মাঝে মাঝে রুগী কে হেলিকপ্টারে করে স্থানন্তর করার ব্যবস্থাও আছে।
জাহাজে যে ধরনের চিকিতসা দেয়া হয় তার মধ্যে খাদ্য সংক্রান্ত পেটের অসুখ, পিঠে ব্যাথা, গলায় ইনফ্যাকশন, সাইনুসাইটিসের চিকিতসাই বেশি। প্রতি যাত্রায় ২০০০-৩০০০ meclizine ব্যবহার হয় যা কেবল মাত্র সী সিকনেসের যেমন জাহাজের রোলিং পিচিং এর কারনে বমি রোধের জন্য  বা অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়।

৯। ২০০ ক্রু যাত্রীদের মনোরঞ্জনের জন্য নিয়োজিত থাকে যেমন, বাচ্চা দের নানা রকম অনুষ্ঠান, আলো ও মিউজিক নিয়ন্ত্রণ করা সহ নানা রকম বিনোদন মুলক আয়োজন করে।

১০। ৮০০০ এর অধিক মানুষের খাবার ব্যবস্থার জন্য ২৬টা গ্যালি বা রান্না ঘরে যাত্রীদের সকালে ঘুম ভাঙ্গার আগে থেকেই রান্নার কাজ চলতে থাকে।

১১। এই সব মালামাল জাহাজের মাতৃ ভুমি(port of registry)Fort Lauderdale শহরের Port Everglades বন্দর থেকে প্রতি শনি বার প্রায় সকাল ৬টা থেকে জাহাজের ডেকে এসে পৌছাতে থাকে এবং সকাল সাড়ে সাতটা থেকে সেগুলি চাহিদার তালিকার সাথে মিলিয়ে বাছাই করে ভাঙ্গা প্যাকেট, পচা ইত্যাদি সরিয়ে ফেলে ফর্ক লিফটে করে ভান্ডারে নির্দিষ্ট জায়গা অনুযায়ী স্টোরিং হতে থাকে। যেমন, চা, কফি, দুধ, মাছ, মাংশ, চাউল, ময়দা, বিস্কুট, সব্জী, সস, কেচাপ, মাখন, পনীর, রুটি, নানা ধরনের মদ এবং পানীয় ইত্যাদি যেটা যেখানে রাখতে হয় সেখানে রাখা হয়।

১২। বিভিন্ন গ্যালিতে বিভিন্ন রকমের খাবার রান্না হয়, যেমন যে গ্যালিতে মাছ মাংশ রান্না হয় সেখানে সব্জী রান্না বা বেকিং হবে না আবার সকালের নাস্তা বা হালকা নাস্তার জন্য ভিন্ন গ্যালি এই ভাবে।

১৩। বিকেল ৫টার মধ্যে সমস্ত মালামাল লোডিং কাজ শেষে পরবর্তী যাত্রী ওঠানো আরম্ভ হয়। এদের নিয়ে আবার ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে যাত্রা শুরু করে।

১৪।
ক) এই ভাসমান শহরের গ্রস টনেজঃ ২,২৫,২৮২ টন
খ) প্রপেলার সংখ্যা ৩টাঃ আকার দৈত্যাকার, এবং ৩৬০ ডিগ্রী ঘুরতে সক্ষম
গ) হারবারে ঢুকা এবং বের হবার সময় ব্যতিত এটা স্বয়ংক্রিয় অটো পাইলটিং ব্যবস্থায় স্টিয়ারিং করে
ঘ) চার্টিং ব্যবস্থাঃ ইলেকট্রনিক, চার্ট হচ্ছে সামুদ্রিক ম্যাপ যা দেখে নেভিগেশন করে
ঙ) ক্যাপটেনঃ Captain Thore Thorolvsen
চ) ক্যাপটেনের ভাষ্যঃ এটি, বিশাল, প্রশস্ত এবং ভীষন ওজন। [Source]

Up date: এই জাহাজের আরো কিছু ছবি এখানে দেখতে পাবেন।

ছবি ও ওয়েবলিংককে লাইটবক্স দিয়ে আকর্ষণীয় করে তোলার পদ্ধতি

আমাদের অনেকেরই ফটোব্লগ আছে। পছন্দের বিষয় নিয়ে তোলা নতুন নতুন ছবি এই ব্লগে আমরা নিয়মিত আপলোড করে থাকি। এই ফটোব্লগের ছবিগুলোকে একটু ভিন্নভাবে, সৌন্দর্যময় করে, আকর্ষণীয় করে পাঠকের সামনে যদি উপস্থাপন করা যেত, তাহলে কতই না ভালো হত। তাই না? আজ আমরা এরকমই একটি প্রযুক্তি সম্বন্ধে জানবো, যার মাধ্যমে কোন ছবিকে আকর্ষণীয় করে বিশেষ ইফেক্টের মাধ্যমে পাঠকের সামনে উপস্থাপন করা যায়। এই পদ্ধতিটি তৈরি করা হয়েছে জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইল দিয়ে। খুব ছোট আকারের একটি জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইল ব্যবহার করে ওয়েসাইটের ছবিগুলোকে এত সুন্দর করে দর্শকের সামনে উপস্থাপন করা যায়, তা না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন।

এই কাজটি করার জনপ্রিয় একটি টুল হল Lytebox, এর মাধ্যমে শুধু ছবি নয়, একটি সম্পূর্ণ ওয়েবসাইটকেও ফ্রেমের মধ্যে একটু অন্যরকমভাবে উপস্থাপন করা যায়। নিচের ছবিগুলো দেখুনঃ
Use lytebox on your photo blog. It is a real funny way to make some special effect on images.
ছবি ১:
lytebox image effectএকটি ছবিকে ফ্রেমের মধ্যে দেখা যাচ্ছে। চারপাশ কালো হয়ে গেছে। মাঝখানে ছবিটি স্পষ্টভাবে জ্বলজ্বল করছে।

ছবি ২:
website on lytebox frameএকটি সম্পূর্ণ ওয়েবসাইটকে ফ্রেমের মধ্যে দেখানো হয়েছে। আপনার ব্লগের কোন পোস্টে লিঙ্ক করা ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য পাঠককে আর ব্লগ ছেড়ে চলে যেতে হবে না। কিংবা আলাদা ট্যাব খুলতে হবে না।

ছবি ৩:
grouped image on lytebox effect frameএটা কয়েকটি ছবি দিয়ে তৈরি একটি গ্রুপ ফ্রেম। প্রদর্শিত ছবির উপর মাউস নিয়ে গেলে Next Button দেখা যাবে ডানপাশে আর বামপাশে দেখা যাবে Previous Button

ছবি ৪:
slideshow on lytebox frameএটা স্লাইড শো। কয়েকটি ছবি মিলে তৈরি। পরবর্তী ছবি দেখার জন্য "গ্রুপ ইমেজ" ফ্রেমে যেমন Next বোতাম চাপতে হতো, তেমন করে এখানে কোন বোতাম নেই। স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরপর ছবি দেখাতে থাকবে।

তো, এতসব ইফেক্ট আপনার ব্লগার.কম এ খোলা ব্লগে কিভাবে আনবেন? খুব সহজে এটা করা সম্ভব।
It is very easy to implement lytebox effect in blogger.com blog.
  1. ব্লগার.কম এ লগইন করুন।
  2. Layout> Edit HTML ট্যাবে যান। সেখানে <head> এর পরে নিচের কোডটি স্থাপন করুন।
  3. <script language='javascript' src='http://sites.google.com/site/banglahacks/lyteboxfiles/lytebox.js' type='text/javascript'/>
    <link href='http://sites.google.com/site/banglahacks/lyteboxfiles/lytebox.css' media='screen' rel='stylesheet' type='text/css'/>
  4. সেভ করুন।
  5. ব্যাস প্রাথমিক কাজ হয়ে গেল। আপনার ব্লগ এখন Lytebox জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে ইমেজগুলোকে বিশেষ ইফেক্টের মাধ্যমে প্রদর্শন করার জন্য প্রস্তুত।
এবার জেনে নিন কিভাবে কোন ছবিকে লাইটবক্স ইফেক্ট যুক্ত করে প্রকাশ করবেন।

১.১ ডাইরেক্ট লিংকযুক্ত কোন ছবিঃ
<a rel="lytebox" href="http://sites.google.com/site/banglahacks/tools/presentbox.png" title="This is a little gift from me."> <img style="width: 95px; height: 95px;" src="http://sites.google.com/site/banglahacks/tools/presentbox.png" alt="Image check" /></a>
উপরের কোডে বিশেষভাবে rel="lytebox" কোডটি লক্ষ্য করুন। এই কোডটি ছবির লিংকে বসাতেই হবে।

১.২ ব্লগারে আপলোড করা ছবিঃ
ব্লগারে কোন ছবি আপলোড করলে সাধারণত নিচের কোডের মতো কোড তৈরি হয়। (এটা পোস্ট এডিটরে Edit Html ট্যাবে ক্লিক করলে দেখা যায়। আপনাকে এই ট্যাবেই কাজ করতে হবে)
<a rel="lytebox" onblur="try {parent.deselectBloggerImageGracefully();} catch(e) {}" href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiQeZ1smXMcioKs6Mvx0NcMEu0fNCEnirhr-RlxGAKYZj-yaTRgfxBVR7J_vBJzp9Wk_abuBXm0Q9Ke2SfGVmAMtizwxG9X3wHtZ6Sxxca9shAUn1oYJoS65ltsOOvugvnOqadEbeNnToc/s1600/loginscreen.png"><img style="margin: 0px auto 10px; display: block; text-align: center; cursor: pointer; width: 169px; height: 125px;" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiQeZ1smXMcioKs6Mvx0NcMEu0fNCEnirhr-RlxGAKYZj-yaTRgfxBVR7J_vBJzp9Wk_abuBXm0Q9Ke2SfGVmAMtizwxG9X3wHtZ6Sxxca9shAUn1oYJoS65ltsOOvugvnOqadEbeNnToc/s320/loginscreen.png" alt="lubuntu10.04 login screen" title="Lubuntu Linux based on LXDE" id="BLOGGER_PHOTO_ID_5443749782829202914" border="0" /></a>
এখানে সাধারণত আপলোড করা ছবির দুইটি লিংক থাকে। এর মধ্যে যে লিংকের মধ্যে লেখা আছে s1600-h। এখানে -h লেখাটি মুছে দিন। তারপর যথারীতি rel="lytebox" লিখে দিন। পোস্টটি প্রকাশ করুন। হয়ে গেল।

ওয়েবসাইটকে ফ্রেমের মধ্যে দেখানোঃ
এর জন্য কোড হবে নিচের মতো:-
<a href="http://www.google.com/" rel="lyteframe" title="Search Google" rev="width: 500px; height: 400px; scrolling: no;">Google Search</a>

<a href="http://www.banglahacks.com/" rel="lyteframe" title="Bangla hacks" rev="width: 900px; height: 400px; scrolling: no;">Bangla Hacks</a>
এখানে দুটো বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। rel="lyteframe" এবং rev । যে আকারের ফ্রেমে ওয়েবসাইটটি দেখা চান, তা এই rev এর পরে লিখে দিতে হবে। যেমন আমি গুগল.কম দেখতে চেয়েছি width: 500px; height: 400px আকারের ফ্রেমে এবং "বাংলা হ্যাকস" সাইটটি দেখতে চেয়েছি width: 900px; height: 400px আকারের ফ্রেমে।

৩। গ্রুপ ফ্রেমে একাধিক ছবি দেখানোঃ
এর জন্য কোড হচ্ছে
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhi6ClbXJk5V7GUpkx7AVtDkx-ej0CZzSj4Ox2uWKp6MKpoPZOPFylI3JZTGk_3h_bzuMfO_VMkakTZlUkZ-NavXb4H6ncIDT9KJ9crb8iJIUjVQgLyIZqtG_9DiouFOxz1gc-1yw1tnoY/s200/ubuntufader.png" rel="lytebox[Ubuntu]" title="Ubuntu Fader">Ubuntu Fader</a>
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEju6zLfSoUzkHojc3z38YLEDdSETgFfoZuLNfqyAN7o74_-8fZbz-0rGZ45apuTAINJ4-s0iPZvbHXmwkMey2d7rTqpexIuMOmaUrkePzULkOGxptakXBYiT8nW7Yb4irqhY-Wrt8Z2VgY/s200/ubuntu-logo2.jpg" rel="lytebox[Ubuntu]" title="Ubuntu Logo">Ubuntu Logo</a>
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjf5Ql_hgya2Q_Xyh963hLbhy2DwN38D4VY4EV-F1v515c4q0IRrh80OJP0ARQYBl7ZaudpCAj9zx4eY4rFeOF_K_MnZ8WhaRPT6jWQ51f5atwDuuubGQUzgzIi0FYE9f_7bGoUhyphenhyphenEU6xY/s200/NASA.jpg" rel="lytebox[Ubuntu]" title="Nasa Image. Spacecraft start to space.">Nasa Image. Spacecraft start to space.</a>
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiYhhYuAmuRIJ7FqeXO61fbCO9_-E25MPnkTHvU7a77M-_5FhLIqOsj2PvVQmIE_mJUKDfY00vv84Pc21ffJTDdkjvRhgDnF-nELSHWKMROAzpKifT2U-28zdOhEURu1Ka0Y2_2YCqIgNg/s200/ubuntulogocopy.jpg" rel="lytebox[Ubuntu]" title="Ubuntu Logo Desktop Wallpaper">Ubuntu Logo Desktop Wallpaper</a>
এখানে আমি চারটি ছবি ব্যবহার করেছি। পরপর ছবির লিংকগুলো দিয়ে দিতে হবে। এবং rel কোড হিসেবে দিতে হবে lytebox[Ubuntu] এখানে Ubuntu হল গ্রুপ নাম। rel="lytebox[Ubuntu]" প্রত্যেকটা ছবির মধ্যেই দিতে হবে।

৪। স্লাইড শো তৈরিঃ
ফ্রেমের মধ্যে স্লাইড শো তৈরি করা Lytebox দিয়ে খুব সহজ। নিচের কোডটি দেখুন
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhi6ClbXJk5V7GUpkx7AVtDkx-ej0CZzSj4Ox2uWKp6MKpoPZOPFylI3JZTGk_3h_bzuMfO_VMkakTZlUkZ-NavXb4H6ncIDT9KJ9crb8iJIUjVQgLyIZqtG_9DiouFOxz1gc-1yw1tnoY/s200/ubuntufader.png" rel="lyteshow[Ubuntu]" title="Ubuntu Fader">Ubuntu Fader</a>
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEju6zLfSoUzkHojc3z38YLEDdSETgFfoZuLNfqyAN7o74_-8fZbz-0rGZ45apuTAINJ4-s0iPZvbHXmwkMey2d7rTqpexIuMOmaUrkePzULkOGxptakXBYiT8nW7Yb4irqhY-Wrt8Z2VgY/s200/ubuntu-logo2.jpg" rel="lyteshow[Ubuntu]" title="Ubuntu Logo">Ubuntu Logo</a>
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjf5Ql_hgya2Q_Xyh963hLbhy2DwN38D4VY4EV-F1v515c4q0IRrh80OJP0ARQYBl7ZaudpCAj9zx4eY4rFeOF_K_MnZ8WhaRPT6jWQ51f5atwDuuubGQUzgzIi0FYE9f_7bGoUhyphenhyphenEU6xY/s200/NASA.jpg" rel="lyteshow[Ubuntu]" title="Nasa Image. Spacecraft start to space.">Nasa Image. Spacecraft start to space.</a>
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiYhhYuAmuRIJ7FqeXO61fbCO9_-E25MPnkTHvU7a77M-_5FhLIqOsj2PvVQmIE_mJUKDfY00vv84Pc21ffJTDdkjvRhgDnF-nELSHWKMROAzpKifT2U-28zdOhEURu1Ka0Y2_2YCqIgNg/s200/ubuntulogocopy.jpg" rel="lyteshow[Ubuntu]" title="Ubuntu Logo Desktop Wallpaper">Ubuntu Logo Desktop Wallpaper</a>
এখানে আমি উপরের গ্রুপ শো এর ছবিগুলোই ব্যবহার করেছি। কিন্তু rel হিসেবে ব্যবহার করেছি lyteshow, অতএব সম্পূর্ণ কোডটি হয়ে দাড়িয়েছে rel="lyteshow[Ubuntu]"। এখানে Ubuntu হলো স্লাইডটির নাম।

মনে রাখুন যেঃ
  • 'বাংলা হ্যাকস' ব্লগে লাইটবক্স ইফেক্ট প্রয়োগ করা হয় নাই। কিন্তু আপনাদের জন্য একটি ডেমো ব্লগ তৈরি করেছি। সেখানে প্রত্যেকটা ইফেক্টের নমুনা দেখুন এই পোস্টে
  • প্রত্যেকটা ছবির লিংকের মধ্যে title ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে।
  • ব্লগ সম্পূর্ণ লোড না হওয়া পর্যন্ত Lytebox Effect করবে না।
  • ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, অপেরা, ফায়ারফক্স ব্রাউজারে এই কোড সুন্দরভাবে প্রদর্শিত হয় কোনরকম সমস্যা করে না
  • আবিষ্কারকের মূল ওয়েবসাইট ঠিকানা: Lytebox

Technology in modern life-4

আর যেন নেই কোন ভাবনা।
২০১০ সালের মধ্যে এমন সব টেকনোলজি হাতের মধ্যে চলে আসছে যা এইতো সেদিন পর্যন্তও কেবল ভাবনা চিন্তা বা স্বপ্নের মধ্যেই সীমিত ছিল। উড়ন্ত গাড়ি থেকে বিদ্যুত চালিত বাই সাইকেল ভেবেছেন কখনো?আর কদিনের মধ্যে তাই আসছে। ঠাকুর মার রূপ কথার গল্প নয়, স্বপ্নও নয় একেবারে সত্যি, পাশের দোকানেই পাওয়া যেতে পারে। এরকম ২৫টি জিনিস আসলেও আমি মাত্র কয়েকটা জিনিসের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি
১। nPower Personal Energy Generator
বাড়ি থেকে মোবাইল ফোন, আই ফোন বা আপনার জিপিএস চার্জ করতে ভুলে গেছেন?কোন সমস্যা নেই। ছোট্ট এই ডিভাইসটি আপনার হাত ব্যাগ বা ব্রিফ কেসেই জায়গা করে নিতে পারবে। একেই বলুন আপনার ফোন বা যা আছে সেগুলি চার্জ করে দেয়ার জন্য। এক ঘন্টার মধ্যে ৮০% চার্জ করে দিবে।
nPower Personal Energy Generator

২। Flying Car: Terrafugia
রাস্তায় ট্রাফিক জ্যামে আটকে গেছেন, গাড়িতে রুগী আছে তাকে নিয়ে তারা তারি হাসপাতালে যেতে হবে, পারছেন না?ভাবনার কি আছে?রাস্তা ছেড়ে আকাশে উড়ে যান। তবে সম্ভবত এটি আমাদের দেশে আসবে না। এটা শুধু মাত্র মটর ওয়ে বা হাই ওয়ে যে দেশে রয়েছে সেখানেই চলতে পারবে


৩। Panasonic 50-inch 3D 1080p Plasma TV
সিনেমা হলে যাবার বা 3D সিনেমা দেখার জন্য আলাদা চশমা পরার কোন দরকার নেই।
৩। Panasonic 50-inch 3D 1080p Plasma TV

৪। Xeros Waterless Washing Machine
কাপড় ধোয়া যেমন তেমন, শুকানো যে কি ঝামেলা তা আমরা না বুঝলে কি হবে বিজ্ঞানীরা কিন্তু বসে নেই তারা আমাদের মনের ভাবনা গুলি চুরি করে দেখুন কেমন পানি ছাড়া কাপড় ধোবার মেশিন বানিয়ে ফেলেছে, এতে শুকবার কোন ঝামেলাই নেই।


৫। Powermat Wireless Battery Charger

Powermat Wireless Battery Charger


৬। Samsung Water-Powered Battery

Samsung Water-Powered Battery


৭। The KS810 Keyboard Scan
কী বোর্ডের সাথেই এক ধাপ এগিয়ে হাইব্রিড স্ক্যানার।
The KS810 Keyboard Scan


৮। 2010 Brabus Mercedes-Benz Viano Lounge
স্যাটেলাইট টিভি, কফি মেশিন, আইফোন, সনি ভায়ো ল্যাপটপ দিয়ে সাজানো এবং এই সব কিছু ঘন্টায় ৮০ মাইল বেগে চলন্ত অবস্থায় ব্যবহার করা যাবে।

2010 Brabus Mercedes-Benz Viano Lounge


৯। Gocycle Electric Bicycle
এক বার চার্জ করে ২০ মাইল পর্যন্ত চলতে সক্ষম। তারপর ইচ্ছা করলে ভাজ করে হাতে ঝুলিয়ে নিয়ে যান কিংবা প্যাডেলিং করে চালিয়ে যান কোন সমস্যা নেই।
Gocycle Electric Bicycle

স্পোক বিহীন বাই সাইকেলঃ

যারা নতুন সাইকেল চালানো শিখছে বা যারা সাইকেলে যাত্রী হয়ে আরোহির সাথে ছুটছে তাদের কেউ কেউ হঠাত ভুল ক্রমে বা ঝাকুনির ফলে চাকার স্পোকের ভিতর পা লেগে কেটে এক বিভতস রক্তাক্ত অবস্থা হয়ে কি এক ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। আচ্ছা যদি এমন হয় যে সাইকেলের চাকায় কোন স্পোক থাকবে না তাহলে ব্যাপারটা কেমন হয়?চিন্তার কিছু নেই এইতো এমন এক সাইকেল খুব শিগগীরই আসছে।

ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তরুন উদ্দিপনা ময়ী কিছু ছাত্র আমাদের এই সব পা কাটা কাটির কথা ভেবে এমন এক সাইকেলের নক্সা তৈরী করছে। তবে এর সামনের চাকা অবশ্য যেমন ছিল তেমনই থাকবে কারন ওই চাকা নিতান্ত গোবেচারো ধরনের বলে আমাদের তেমন কোন ক্ষতি করে না। ক্ষতি যা হবার তা এই পিছনের চাকাতেই হয়।

তাহলে এবার দেখে নিন কি ভাবে এই আসাধ্য সাধন হতে যাচ্ছে।

 কবে আমাদের দেশে আসে এই অপেক্ষায় রইলাম।

Technology in modern life-3

সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ, আজকের দিনের যে কম্পিউটার আমরা ব্যবহার করছি তা যদি বিছানায় শুয়ে শুয়ে নিয়ন্ত্রন করতে পারি তাহলে নিশ্চয়ই তা বেশ সুখের হবে বলে আমার মনে হয়, যেমন করছি বাসার টিভি, মিউজিক সিস্টেম বা এরকম অনেক কিছুই। যারা ল্যাপটপ ব্যবহার করে তারা অবশ্য এমনটা অনেক আগে থেকেই করছে। এমনকি ব্যাগে ভরে কাধে ঝুলিয়ে কলেজ থেকে অফিস বা গ্রামের বাড়ি যাবার সময়ও সাথে নিয়ে যাচ্ছে।

কিন্তু আজ এমন একটা কম্পিউটারের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে চাচ্ছি যা আপনার ঘরেই থাকবে এবং বিছানায় শুয়ে বা সোফায় বসে অপারেট করতে পারবেন এমনকি মন চাইলে এটা দিয়েই HD টীভিও দেখতে পারবেন। IPS না কি যেন বলে ওই যা দিয়ে বিজলী না থাকলেও বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম চালানো যায় সেটা যাদের নেই তাদের যে কি সমস্যা তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা থাকে না। যদিও আমি যে দেশে থাকি এখানে এই এত বছরের মধ্যে কোন দিন দেখিনি যে এক সেকেন্ডের জন্যেও বিজলী বন্ধ হয়েছে। কিন্তু এটাতে সে বালাই নেই, বিজলী নেই তো কি হয়েছে আমার ব্যাটারি আছে না?আরো আছে ওয়ারলেস কী বোর্ড/মাউজ, রিমোট কন্ট্রোল। বিছানায় লেপের নিচে শুয়ে শুয়েই মেইল দেখে নেয়া থেকে যাবতিয় সব কাজই করতে পারবেন। সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে CPU এবং মনিটর আলাদা নয় এর জন্য ঘরের বারতি জায়গার কোন প্রয়োজন নেই, অহেতুক তারের জড়া জড়ি করা ঘরের মধ্যে জঙ্গলের বাসা নেই।

এর যাবতিয় ফিচার বাংলায় লেখা আমার পক্ষে সম্ভব নয় বলে আমি সরাসরি যে ভাবে ইংরেজিতে পেয়েছি তাই দিয়ে দিলাম। আপনারা নিজে দেখে নিন, এর স্বভাব, চরিত্র, গুন, বৈশিস্ট কি এবং কেমন।

অনেকেই এই জিনিস তৈরী করছে, যেমনঃ সনি, হিউলেট প্যাকার্স, ডেল অনেকেই। বিলাতের বাজারে বেশ কিছু দিন আগেই এসেছে কিন্তু সময়ের অভাবে আমি আপনাদের জানাতে পারিনি। আর দাম?খুব বেশি নয়, গুনগত মান বুঝে ৪০০-৭০০ পাউন্ড স্টার্লিঙ্গের মধ্যেই। কিছু দিনের মধ্যেই কমে যাবে। হয়তো তখন আটলান্টিক আর ভারত মহা সাগর পাড়ি দিয়ে আমাদের দেশেও পৌছে যাবে, এর মধ্যে গেছে কিনা আমার জানা নেই।
বিঃদ্রঃ এখানে যে ছবি দিয়েছি এটা নিচে দেয়া মডেলের নয়। ছবিতে যেটা দেখছেন সেটার স্ক্রীন ২২ ইঞ্চি এবং এটার স্ক্রীন ভাগ করে ঘরের এক দল টিভি দেখতে পারবে আবার একই সাথে অন্য জন কম্পিউটার চালাতে পারবে এটা টাচ স্ক্রীনেও কাজ করে, র‌্যাম 4 Gb, হার্ড ডিস্ক 1 Tb এবং এটার অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ-৭

Model: Sony vaio PCV-V1
Mainboard
Chipset Type SiS651
Data Bus Speed 533 MHz
Monitor
Monitor Type LCD display: TFT active matrix
Diagonal Size: 15"
Max Resolution: 1280 x 768
Widescreen Display: Yes

Graphics controller
Type Integrated
Graphics Processor / Vendor SiS Real256 Shared Video Memory (UMA)
Multimedia functionality
TV Tuner Type: Analogue TV
Audio output
Type Sound card: integrated
Sound Output Mode: Stereo
Compliant Standards: AC '97
Speaker(s): 2 x right / left channel
Keyboard
Connectivity: Wireless
Mouse
Connectivity: Wireless
Operating system / software
OS Provided Microsoft Windows XP Home Edition
Software:
Microsoft Works 7.0, RealOne Player, Adobe Photoshop Elements 2.0, Adobe Premiere 6.0 LE, Norton Internet Security 2003, Sony SonicStage 1.6, Apple QuickTime 6.1, VAIO Media 2.5, Giga Pocket 5.5, Adobe Reader 6.0, Sony PictureGear Studio 2.0, Sony DVgate Plus 1.1, Sony Click to DVD 1.3

Manufacturer's product description
Is it a flat-panel TV or is it a desktop PC? Simple - it's both. Introducing the new VAIO V Series Desktop. The V1 features all your computing needs in a compact design. The wireless keyboard and mouse allows freedom from the clutter of wires so you can enjoy your computer in the same way you do your TV. With a touch of the button on the supplied remote control, you can enjoy live and recorded TV with the Giga Pocket Personal Video Recorder and never miss a sports event or your favorite drama. You can also enjoy DVD movies with the built-in DVD-RW drive as well as burn CDs to create music compilations and digital photo archives.
আমি নিজে এই মাত্র গত ক্রিস্টমাসের আগের দিন  ১টা  Sony vaio laptop কিনেছি আর আমার যে পেশা তাতে আমি কখন কোথায় যাই তার কোন ঠিক ঠিকানা নেই বলে লোভ থাকা সত্বেও এটা নিতে পারছি না। আপনাদের কাছে এটা কেমন লাগছে জানালে ভাল লাগত।

NASA'র মহাকাশযাত্রীকে মেসেজ পাঠিয়ে দিন

এবার NASA'র মহাকাশযাত্রীর সাথে ট্যুইট বিনিময় করুন। আমরা এর আগে মঙ্গলগ্রহে নিজের প্রিয় নামটি পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। আজ আমরা মহাকাশে থাকা আমেরিকার মহাকাশযাত্রীদেরকে ট্যুইটার ব্যবহার করে ক্ষুদে মেসেজ পাঠাবো।

আপনার যদি মাইক্রোব্লগিং প্লাটফরম টুইটারে একটি একাউন্ট থাকে, তাহলে আপনি এখনই মেসেজটি পাঠাতে পারেন। হ্যাঁ, এই পৃথিবীর বুকে বসে থেকেই আপনি মহাকাশে থাকা মহাকাশযাত্রীদেরকে মেসেজ পাঠাতে পারবেন। ভাগ্য ভালো হলে তার উত্তরও আপনি পেয়ে যাবেন। পৃথিবীবাসী সকলের জন্য এই বিরল সুযোগটি এনে দিয়েছে স্বয়ং NASA কর্তৃপক্ষ।

আপনাদের মেসেজ গ্রহণ করার জন্য আরেক Astronaut Mike Massimino বসে আছেন Houston Mission Control Center এ। সম্প্রতি মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা NASA জানিয়েছে যে ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মহাকাশের উদ্দেশ্যের রওনা হওয়া মহাকাশযান Endeavour আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি তারিখে মহাকাশে থাকা Space Station এ ২০ মিনিটের জন্য ডকিং করবে। সেখানে আছেন মহাকাশযাত্রী Soichi, তার ট্যুইটার একাউন্ট ঠিকানা http://twitter.com/Astro_Soichi, তিনি ইতিমধ্যে মহাকাশ থেকে তোলা পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের ছবি তার ট্যুইটার একাউন্টে প্রকাশ করা শুরু করেছেন।

পৃথিবীর কন্ট্রোল সেন্টারে বসে থাকা মাইক মাসিমিনোর কাছে জমা হওয়া প্রশ্নগুলো ফেব্রুয়ারির ১১ তারিখে যখন মহাকাশযানটি ২০ মিনিটের জন্য স্পেশ স্টেশনে ডকিং করবে, তখন পাঠানো হবে। ১১ ফেব্রুয়ারি তারিখের মধ্যে যতগুলি মেসেজ জমা হবে, তার মধ্যে যে ক'টি পাঠানো সম্ভব তা এই ২০ মিনিটের মধ্যেই পাঠানো হবে। আর মহাকাশযানে থাকা যাত্রীরা এগুলোর মধ্যে যতগুলোর সম্ভব উত্তর পাঠাবে। ফেব্রুয়ারির ১১ তারিখে 2:24 A.M. CST সময়ে NASA Television এই প্রশ্নোত্তর পর্বটি সরাসরি সম্প্রচার করবে।
Now send message to astronaut using twitter. They are waiting for you.
আপনার যদি টুইটারে একাউন্ট থাকে, তাহলে খুব সহজে Astronaut Mike Massimino'র কাছে প্রশ্ন পাঠাতে পারবেন। তার টুইটার ঠিকানা http://twitter.com/Astro_Mike। আপনার টুইটার একাউন্টে লগইন হয়ে মেসেজবক্সে @Astro_Mike কিম্বা আপনাদের ট্যুইটের মধ্যে #askastro লিখুন। পৌঁছে যাবে মাসিমিনো'র কাছে। আজকেই ট্যুইট করুন। হাতে কিন্তু আর সময় নেই।
You can watch live Nasa tv channel on your blog using the code below.
এবার ফেব্রুয়ারির ১১ তারিখে 2:24 A.M. CST সময়ে NASA Television এ প্রচারিত প্রশ্নোত্তর পর্বটির জন্য অপেক্ষা করুন। বলা যায় না, আপনার প্রশ্নটির উত্তর মহাকাশ থেকে ফিরে আসতেও পারে।

ইন্টারনেটে NASA Television দেখার পদ্ধতিঃ
http://playlist.yahoo.com/makeplaylist.dll?id=1369080&segment=149773

উপরের লিংকটি ব্যবহার করে ইন্টারনেটে সংযুক্ত থেকে সরাসরি দেখতে পারবেন।
  • উবুন্টুতে Totem Movie Player এ দেখতে পারবেন। Open Location এ উপরের লিংকটি পেস্ট করুন।
  • উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে'র ডিফল্ট Media Player এ উপরের লিংকটি Open করুন।
আমি এই ব্লগপোস্টে NASA Television এর কোড লাগিয়ে দিলাম। এখান থেকেও দেখতে পারবেন। বর্তমানে এখানে স্বাভাবিক দৈনন্দিন অনুষ্ঠানমালা প্রচারিত হচ্ছে।





আপনিও ইচ্ছে করলে আপনার Blogger.com ব্লগের কোন পোস্টে এই টিভি'র কোড স্থাপন করতে পারেন। একটি নতুন পোস্ট নিন। পোস্ট এডিটরের ডানপাশের কোনে থাকা Edit Html ট্যাবে ক্লিক করুন। নিচের কোডটি পেস্ট করে পোস্টটি প্রকাশ করুন।
<!-- Live NASA TV -->
<div align="center"><object id="MediaPlayer" classid="CLSID:22D6F312-B0F6-11D0-94AB-0080C74C7E95" type="application/x-oleobject" height="340" width="480"><embed showstatusbar="1" autostart="1" type="application/x-mplayer2" showtracker="1" src="http://sites.google.com/site/r1hostclub/a/nasa.asx" showdisplay="1" showcontrols="1" name="MediaPlayer1" height="340" width="480"></embed></object></div><!-- TV embed code ends -->
ব্লগপোস্টটি ব্রাউজারে দেখুন। টিভির সরাসরি সম্প্রচার আপনি বাড়িতে বসেই দেখতে পারবেন। যাঁরা নিজস্ব ডোমেইন ব্যবহার করছেন, তাঁরা লাল রঙের লাইনটি মুছে দিয়ে নিচের লাইনটি লিখে দিন।
http://www.opendrive.com/files/6079267_DbUjo/nasa.asx

আমার নিজের নামে গোগোলের সার্চ ইঞ্জিন

Create a search engine with your own nameপাশের ছবিটি দেখুন! আজই আমি এই সার্চ ইঞ্জিনের মালিক হলাম। গোগোলের সঙ্গে এক বোঝা পড়াতে গিয়ে এটি সম্ভব হলো। শুনেছি, প্রত্যাহবানের মুখে পড়ে বিল গেট আবারো মাইক্রোসফটে যোগ দিয়ে সক্রিয় হবার কথা ভাবছেন! বিশ্বাস হচ্ছে না ?!
আপনার গোগোল নিউস সাইটে গিয়ে দেখুন ইতিমধ্যে কয়েক হাজার সংবাদ শিরোনামে এ নিয়ে হৈ চৈ পড়ে গেছে?
পেলেন?
না পেলে এখানে ক্লিক করুন। আপনার নাম লিখতে বলবে। লিখে নিচের বোতামে ক্লিক করুন। তবেই, জানবেন, আমি ঠাট্টা করতে পারি, কিন্তু মিথ্য বলি না!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

 সেরেছে! নিজের নামে সার্চ ইঞ্জিন তৈরি করার এই প্রকল্পটি চালু করার পরের দিনই এর যেরকম জনপ্রিয়তা দেখা যাচ্ছে তাতে বিল গেটস তাঁর বিল-মিরাণ্ডা ফাউণ্ডেশনতো ভুলেই গেছেন, উলটে শোনা গেছে গেল, কালই  মাইক্রসফটের এক জরুরি সভাতে বকুনি দিতে গিয়ে বর্তমান কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক জটিল আইনি বিবাদে জড়িয়ে  পড়েছেন। তিনি এখন গোগোলের প্রতিদ্বন্দ্বি প্রায় সমস্ত তথ্য প্রযুক্তি কোম্পানীগুলোর সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে হলেও মাইক্রোসফটকে বাঁচাবার জন্য আদাজল খেয়ে লেগে গেছেন! শোনা গেছে বিষয়টি আগামী ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরামেও আলোচনার জন্যে উঠবে।
             ওদিকে হাইতির সরকার এই বিপদের দিনে ওদের ছেড়ে না যাবার জন্যে বিলমিরাণ্ডা গেট ফাউন্ডেশনের কাছে আবেদন জানালে বিল জানিয়েছেন, তিনি নেই।  ওদেকের ব্যপারটা মিরাণ্ডা নিজেই সামলাতে পারবেন। এ নিয়ে হাইতির সরকারে ভাববার কিছু নেই। কিন্ত বিশেষ সূত্রে জানা গেছে, টাল সামলাতে না পারলে তিনি ফাউণ্ডেশনের সব তহবিলও মাইক্রোসফটে খাটাবার উপায় খুঁজে চলেছেন। গোগোল জানিয়েছে যে অবস্থাতে ওরা নিজেরাই এখন বিল-মিরাণ্ডা ফাঊণ্ডেশনের দায়িত্ব নেবার জন্যে আগ্রহী। এমন হতে পারে আমাদের যাদের নামে সার্চ ইঞ্জিন তৈরি হবে তাদের সব্বাইকে হাইতি যাবার ডাক পড়তে পারে !



 

পাঠকের প্রতিক্রিয়া

কিছু কথা

সফটওয়ার ও ওয়েবওয়ারের বিভিন্ন টিপ্‌স, টিউটোরিয়াল, হ্যাক্‌স, টেমপ্লেট বা থিম্‌স ইত্যাদি নিয়েই আমি ব্লগ লিখছি। আমার প্রধান আগ্রহ ব্লগিং টিপস। এছাড়াও প্রযুক্তির বিচিত্র বিষয় নিয়ে মত বিনিময়, সমস্যা ও তার সমাধান এবং আলোচনা করার জন্য এই ব্লগ খুলেছি। আশা করি আপনি নিরাশ হবেন না। এই ব্লগের সব লেখাগুলো যেকোন মিডিয়ায় এই লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশ করতে পারবেন। বিস্তারিত পড়ুন....

Search This Blog

© 2009-2014 Bangla Hacks | Design by: Bangla Hacks. Powered by: Blogger