Showing posts with label Internet. Show all posts
Showing posts with label Internet. Show all posts

অর্কুটে ভাইরাস


এই পোস্টটা লিখেছেন কফিহাউসে আমাদের বন্ধু অভ্র। ভাবলাম আপনাদের কাজে আসবে বলে এখানে তুলে দিই। বিপদটি আপনাকেও পেয়ে বসতে পারে। আমাকেতো পেয়েইছে। সুতরাং অভ্র যেমন লিখেছেন , তেমনি ব্যবস্থা নিনঃ
                 প্রচুর সিনেমা দেখে শুতে শুতে বেশ রাত হয়ে গেছিল। হঠাৎ করেই দেখলাম অর্কুটে আপডেট আসছে বন্ধু বান্ধবরা ভুলভাল স্প্যানিশ কিছু কমিউনিটিতে যোগ দিচ্ছেন। একজনকে ফেসবুকে ঢুকে সতর্ক করে দিলাম – তোমার আইডি মনে হচ্ছে হ্যাক হয়েছে। তারপরে দেখি কেউ কেউ আপডেটে দিয়েছেন বোম শব্দ দেখলেই ডিলিট করবেন। দু একটা স্ক্র্যাপ ডিলিট করে ঘুমোতে গেলাম।
                    সকালে উঠে দেখি ভাইরাসের বোলবালা বেড়ে গিয়েছে প্রচুর। তাই চোখ বোলালাম নেটে। খবর বলছে অর্কুট আন্ডার এটাক। যে শব্দটিকে আমার বাংলা মনে হয়েছিল, তা আদপে বাংলা নয় – পর্তুগীজ বা স্প্যানিশ শব্দ (Bom Sabado) যার মানে হচ্ছে Good Friday. এই ভাইরাস আক্রমন ফ্রেবুয়ারী মাসেও একটা সময় দেখা গিয়েছিল। এটি একটি কুকি স্টিলিং ভাইরাস। অর্থাৎ আপনার ব্রাউসারের স্টোরড ইনফরমেশন থেকে তা আপনার অজান্তেই আপনার পরিচিত বন্ধু বান্ধবের কাছে পৌঁছে যাবে।
ভাইরাসটি আসলে জাভা স্ক্রিপ্ট বেসড। এটি একটি জাভা স্ক্রিপ্ট এমবেড করে দিচ্ছে আপনার ব্রাউসারের ফ্রেমে। কারো কারো মেশিনে হোস্ট ফাইলটিও বদলে যাচ্ছে।  যদিও আমার মেশিনে এই সমস্যা হয়নি।
এখন কর্তব্য? – প্রথমেই আপনার ব্রাউসারের কুকি ও অন্যান্য স্টোরড ইনফরমেশন উড়িয়ে দিন। তারপর গুগল একাউন্টের পাসওয়ার্ড বদলে নিন google.com/accounts এ গিয়ে। পাসওয়ার্ডটির গুনগত মান যাচাই করে নিন। ভাল হয় যদি security question টাও বদলে নিতে পারেন। আর হ্যাঁ, অর্কুট এখন কটা দিন ব্যবহার করবেন না।  বলা হচ্ছে ফেসবুকও আক্রান্ত হতে পারে।
                 শেষমেষ একটা কথা – হয়তো ভাবছেন আপনার একাউন্টটি হ্যাক হয়নি। কিন্তু সেখানেও ভুল হতে পারে। হয়তো আপনার অজান্তেই আপনার একাউন্টটি হ্যাক হয়ে গেছে। কাজেই সতর্ক হয়ে যাওয়া কিন্তু ভালো। আমি আরো কিছু বিস্তারিত জানতে পারলে এখানেই আপডেট করছি।
*আরেকটি প্রাসঙ্গিক লিঙ্ক দেখুনে এখানে
Enhanced by Zemanta

বিশ্বকাপ উন্মাদনায় গুগল মাতোয়ারা

গোওওওওওওওওলবিশ্বকাপ ফুটবল শুরু হতে আর মাত্র তিনদিন বাকী আছে। ফুটবল উন্মাদনা আগামী এক মাস সারা পৃথিবীকে যে পাগল করে রাখবে, সে কথা বলাই বাহুল্য। ফুটবল জ্বরে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ যখন কাতর হয়ে আছে, তখন গুগল কি আর সে প্রভাবের বাইরে থাকবে? মোটেও না।

গুগল.কম সাইটে যান এবং World Cup লিখে সার্চ করে দেখুন, ফলাফল কি দাঁড়ায়?গুগল.কম.বিডিতে ওয়ার্ল্ড কাপ সার্চ রেজাল্টপ্রথমেই ১১ ও ১২ জুনের খেলার খবরের সাথে রয়েছে বিশ্বকাপে খেলতে যাওয়া দেশগুলোর পতাকার ছবি। আর একেবারে নিচে গুগলের ডিফল্ট লোগোটি পাল্টে গেছে একেবারে ভিন্নভাবে।

সাধারণত আরও ফলাফল দেখানোর সার্চ রেজাল্ট পেজের তালিকার উপরে লেখা থাকে
Goooooooooogle
কিন্তু বিশ্বকাপ উন্মাদনার ফাঁদে পরে গুগল লেখাটি পাল্টে ফেলেছে। এখন লেখা আছে
Gooooooooooal!
www.banglahacks.com
যদি গুগল তার সার্চ রেজাল্ট বাংলায় দেখাতো তাহলে বোধহয় লেখা থাকতোঃ
গোওওওওওওওওওওল
তাইনা? আপনার কি মনে হয়?

অনলাইনে সর্বোচ্চ ভিজিট হওয়া ১০০০ ওয়েবসাইটের তালিকা

অনলাইনের কোটি কোটি ওয়েবসাইটের মধ্যে সবচাইতে বেশি ভিজিট হয় কোন সাইটগুলোতে। জানার আগ্রহ আমাদের সবার আছে। আর আমাদের এই কৌতুহল মেটাবার ব্যবস্থা করেছে গুগল। তাই গুগল এবার তৈরি করেছে অনলাইনে সর্বোচ্চ ভিজিট হওয়া ১০০০ ওয়েবসাইটের তালিকা। গুগলের Adwords এর অফিসিয়াল ব্লগে এই সম্পর্কিত একটি খবর সারা অনলাইনে ঝড় তুলেছে। সম্প্রতি এক ব্লগ পোস্টে এরা জানিয়েছে যে, বিজ্ঞাপনদাতাদের কথা ভেবে কিছু নতুন সুবিধা চালু করতে যাচ্ছে। ফলে বিজ্ঞাপনদাতারা তাদের বিজ্ঞাপন প্রদানের আগে বাজার যাচাই এবং বিভিন্ন প্লান তৈরি করার জন্য অতিরিক্ত কিছু সুবিধা পাবেন। অনলাইনে থাকা সাইটগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ ভিজিট হওয়া ১০০০ ওয়েবসাইটের এই তালিকাটি তৈরির সময় মূলত বিজ্ঞাপনদাতাদের সুবিধার কথাই মাথায় রাখা হয়েছে।
গুগলের তৈরি সবচাইতে বেশি ভিজিট হওয়া ওয়েবসাইটের তালিকাযারা নিজেদের পণ্যের বিজ্ঞাপন দেন, তারা সবসময় চাইবেন যেন আসল ব্যক্তি, সত্যিকারের ক্রেতা তাদের বিজ্ঞাপনটি দেখে। গুগলের এডসেন্সে দেয়া বিজ্ঞাপনগুলোর যেন অপব্যবহার না হয়। যেন কেউ বিজ্ঞাপনগুলি নিয়ে অযথা ব্যবসা করতে না পারে, তার জন্য গুগলের এই তালিকাটি অনেকটাই সহায়কের কাজ করবে।

অনলাইনে কোটি কোটি ওয়েবসাইটের মধ্যে সবচাইতে বেশি ভিজিট হয় এমন ওয়েবসাইটের তালিকা তৈরির সময় গুগল কয়েকটি বিষয়কে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ মনে করেছে। বিষয়গুলি হলঃ
  • Category
  • Unique Visitors (users)
  • Reach
  • Page Views
  • Has Advertising
তালিকার প্রথম দশটি সাইট হলঃ
  1. facebook.com
  2. yahoo.com
  3. live.com
  4. wikipedia.org
  5. msn.com
  6. microsoft.com
  7. blogspot.com
  8. baidu.com
  9. qq.com
  10. mozilla.com
সর্বোচ্চ ভিজিট হওয়া ১০০০টি ওয়েবসাইটের তালিকাটির লিঙ্ক

এবার গুগল ডকস দিয়ে ছবি আঁকুন

এবার গুগল ডকসে (Google Docs) ছবি আঁকার সুবিধা নিয়ে এসেছে গুগল ড্রইং। লাইন টানা, বক্স তৈরি করা, ছবি ইনসার্ট করা, বিভিন্ন রকমের ও আকারের বক্স আঁকা ইত্যাদি নানা রকমের সুবিধা পাওয়া যাবে অনলাইনেই। গুগল ডকস ইতিমধ্যে যে কোনরকমের ফাইল আপলোড করার সুবিধা গুগলডকসে (docs.google.com) চালু করেছে। এবার তাদের অফিস স্যুটে যোগ হল ছবি আঁকার সুবিধা।

মনে হচ্ছে গুগল অনলাইনে অফিস স্যুটের প্রতিযোগিতায় অন্যদেরকে ছাড়িয়ে যাবার পণ করেছে।আর সে দিন বোধহয় আর বেশি দূরেও নেই।

উপরের আঁকাবাঁকা ছবিটি আমার আঁকা।

তিনটি ওয়েব/ ব্লগ ভিজিটর ও পেজভিউ কাউন্টার

নিজেদের ব্লগে কতজন ভিজিটর এল, তা নিয়ে আমাদের সবারই কমবেশি মাথাব্যথা আছে। তাই আমরা বিভিন্নরকম ওয়েবকাউন্টার ব্লগে লাগিয়ে থাকি। আমি এর আগে বেশ কয়েকরকমের ভিজিটর কাউন্টার নিয়ে পোস্ট দিয়েছি। সম্প্রতি আমি দেখা পেয়েছি এমন তিনটি ওয়েব কাউন্টার নিয়ে আজ আবার একটি পোস্ট লিখছি। আশা করি এই কাউন্টারগুলোও আপনার কাছে ভালো লাগবে।

HISTATS
Histats counterপ্রথমেই জানাই এই কাউন্টারটির কথা। ফ্লাশভিত্তিক এই কাউন্টারের দ্বারা আপনার ব্লগকে একটি নতুন সৌন্দর্য দিতে পারবেন। চকচকে ডিজাইনের বিভিন্ন রঙের এই কাউন্টার দিয়ে আপনার ব্লগের ভিজিটরদের তথ্য প্রকাশ্য বা অপ্রকাশ্য দুরকমই রাখতে পারবেন।
Histats counterঅতিরিক্ত সুবিধা হিসেবে এই মুহূর্তে আপনার ব্লগে কতজন ভিজিট করছেন সে তথ্যও দেখা যাবে। প্রতি ঘন্টায় কতজন এলেন, কোন জায়গা থেকে এলেন ইত্যাদি ছাড়াও language, Operating Systen, screen size, internet provider,DSL speed ইত্যাদি তথ্য এরা সরবরাহ করে। এছাড়াও শেষ ২০,০০০ ভিজিটরের বিশদ তথ্যসহ আপনার ব্লগ থেকে কতজন ভিজিটর কোন ফাইল ডাউনলোড করেছেন তাও জানাবে এই Histats কাউন্টার। এই কাউন্টার পেতে হলে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

ওয়েব ঠিকানা: www.histats.com

MTracker
Mtrackerচেকোস্লোভাকিয়ার ডেভেলপারের তৈরি এই কাউন্টারটিও বেশ কাজের। এটা একটা বিশাল পোর্টাল। সামাজিক বিভিন্ন নেটওয়ার্কিং সুবিধার পাশাপাশি অনেক ধরণের ওয়েব টুল এরা সরবরাহকরে। তার মধ্যে এই ভিজিটর কাউন্টার হল অন্যতম। প্রত্যেক ঘন্টায় কতজন এলেন, তাদের মধ্যে ইউনিক ভিজিটর কতজন, রিটার্নিং ভিজিটর কতজন, কতক্ষণ থাকলেন, কোন সার্চ ইঞ্জিন থেকে কি সার্চ করে এসেছে ইত্যাদি তথ্য খুব দ্রুত এরা সরবরাহ করে। এদের কোড লাগালে খুব ছোট্ট একটি গ্রাফচিত্র ব্লগে দেখা যায়। সেই লিংকে ক্লিক করে ভিজিটর তথ্য পেতে হয়। ফ্রি ইউজাররা ভিজিটরদের তথ্য লুকিয়ে রাখতে পারেন না। এদের ফিচার তালিকাটি নিম্নরূপঃ
  • MySpace Visitor Tracking Code New
  • Fast & Accurate Realtime Visitor Tracking
  • Extensive Stats Summary Page
  • Track Page Views as well as Unique & Return Visitors
  • Private & Hidden Tracking
  • Search Bot Analysis
  • 100% Accurate, No-Downtime PHP Tracking Code
  • SEO Tools
  • Stats by Hour,Day,Month and Year
  • from Search, Website, EMail - Referral Tracking
  • Traffic Forecasts
  • Extensive Lists (Pages, Referral Links, Search Engines, Keywords, etc..)
  • Tracks what ISP, City, State & Country your Visitors are from
  • Visitor Path Tracking
  • Link Up multiple Accounts for Network Wide Traffic Summary Page!
  • Who's Online List
  • 30,90,120 day Trend Graphs
  • Mini-Trend Graph for your website
  • Custom Link Tracking
  • Who's Online Counter & Hit Counter Codes
  • Link Exchange Code (easily manage traffic trades)
  • Poll Box Code (get feedback)
অতএব বুঝতেই পারছেন, বিনে পয়সায় এরা কম সুবিধা দিচ্ছে না। এই সব সুবিধা পেতে হলে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

ওয়েব সাইট ঠিকানাঃ www.mvtracker.com

Quick Counter
Quick counter
খুব অল্প আয়াসে, সহজে, ঝামেলামুক্তহীনভাবে ওয়েবকাউন্টার পেতে হলে এই Quick Counter এর বিকল্প খুব কমই আছে। উপরের নমুনা ছবিটি দেখুন। আজ কতজন এসেছেন, কতগুলো পাতা দেখা হয়েছে, গতকালকের পরিসংখ্যান এই কটি তথ্য এক ঝলকে দেখার জন্য এই কাউন্টার তুলনাহীন। এদের HTML কোড পাওয়ার জন্য কোনরকম রেজিস্ট্রেশন করতে হবে না।

ওয়েব ঠিকানাঃ www.quick-counter.net

অনলাইনে রাজাকার হত্যা করার মজার গেম

অনলাইনে ফ্লাশভিত্তিক নানারকম গেম আমরা খেলে থাকি। এর বেশিরভাগ গেমই সময় ব্যয় করার জন্য দারুণ দারুণ আইডিয়া নিয়ে আমাদের মনোযোগ ধরে রাখে। কিন্তু এর মধ্যে খুব কম গেম আছে যেগুলো মানুষকে কোন না কোন বিষয়ে সচেতন করে তুলতে পারে। আমি এর আগে একটা পোস্ট লিখেছিলাম যার শিরোনাম ছিল ২০০৯ সালের নোবেল পুরস্কার কুইজ গেম খেলুন। আজ আমি আর একটি অনলাইনভিত্তিক ফ্লাশ গেম এর খবর জানাচ্ছি।
১৯৭১ সাল আমাদের মুক্তির সাল। এই বৎসরে পাকিস্তানী শাসকদের লেলিয়ে দেয়া সেনাবাহিনীর নির্মম অত্যাচার ও বর্বর নির্যাতনের বিরুদ্ধে রক্ত দিয়ে রুখে দাঁড়িয়ে আমরা ছিনিয়ে এনেছি স্বাধীনতার লাল-সবুজের পতাকা। বাঙালির স্বাধিকার সংগ্রামের বিরুদ্ধে সেদিন বাংলাদেশি কিছু রাজাকার-আলবদর পাকিস্তানীদের পক্ষাবলম্বন করেছিল। তারা এ দেশের স্বাধীনতা চায়নি। বাঙালির সাংস্কৃতিক কিংবা অর্থনৈতিক মুক্তি চায়নি। হিংস্র রাজাকাররা তাদের পাকিস্তানী প্রভুদের সাথে সাথে নিজেরাও নিরীহ বাঙালিদের উপর হত্যা-নির্যাতন চালিয়েছে। আমাদের মা-বোনদের সম্ভ্রম নিয়ে ছিনিমিনি খেলা খেলেছে।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা লাভের পর এত বৎসর হয়ে গেল আমরা এদেশীয় রাজাকার-আলবদরদের বিচার করতে পারিনি। বর্তমান সময়ে এর একটি সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। নতুন প্রজন্ম এখন অনেক বেশি সচেতন ও দেশপ্রেমিক। দেশকে ভালোবেসে, দেশের প্রতি অপার মমতায় তারা বিশ্বজয় করতে চায়। কিন্তু তার আগে চায় যারা এ দেশের অভ্যুদয়ে বিরোধীতা করেছে, তাদের বিনাশ।
এই অনুভূতি থেকে একটি গেম অনলাইনে সবার নজর কেড়ে নিয়েছে। এটা একটি ফ্লাশভিত্তিক গেম। গেমটির মূল থীম হল- অনবরত জন্ম নেয়া রাজাকারদেরকে এক এক করে ফাঁসি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এদেরকে যত বেশি সম্ভব সমূলে বিনাশ করতে হবে।
সাইটের উপরে আবেদন হিসেবে লেখা আছে
This is 1971. The rajakars are attacking a village. It's your turn to kill them and save the village.
সাইটে ভিজিট করলেই গেমটি শুরু হবে। আলাদাভাবে কোন গেমিং জ্ঞান থাকতে হবে না। আর গেম খেলার জন্য বয়সের কোন বাধানিষেধ নেই।
Online game kill the rajakars startগেমটি শুরু হল
Online game kill the rajakars end গেমটি শেষ হল
গেমটি খেলার জন্য কোন আলাদা বৈশিষ্ট্যের কম্পিউটার থাকতে হবে না। আপনি যে কনফিগারেশনের কম্পিউটার দিয়ে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারছেন, যে ব্রাউজার দিয়ে বিভিন্ন ওয়েবসাইট দেখতে পারছেন, তা দিয়েই খেলতে পারবেন।
এই প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ১৯৭১ এর ইতিহাস নিয়ে ওয়েবসাইট পোস্টটি একবার দেখে নিতে পারেন।

বাংলাদেশি কারো তৈরি এরকম দেশপ্রেমভিত্তিক মজার গেম সম্ভবত এটাই প্রথম। এক্ষুনি নিচের ঠিকানা ভিজিট করুন আর যত বেশি সম্ভব রাজাকার হত্যা করে একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র তৈরিতে ভূমিকা রাখুন।

আমি এই পোস্টের নিচে সাইটটিকে যোগ করে দিলাম। ইচ্ছে করলে এখানেও খেলতে পারেন।

কয়েকটি ওপেন সোর্স লাইসেন্সের পরিচিতি

Open source Initiative. Approved Licenseনিজেদের কাজকে ওপেন সোর্স হিসেবে প্রকাশ করতে চায়, এমন ডেভেলপারের সংখ্যা দিনে দিনে অনেক বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ হয়তো এর ব্যতিক্রম। কিন্তু উন্নত বিশ্বের ডেভেলপার, প্রোগ্রামারদের মানসিকতা উন্নতই হয়ে থাকে। ওপেন সোর্সের পক্ষের প্রোগ্রামাররা আশা করে তাদের কাজকে ভিত্তি ধরে অন্যরা আরও কাজ করুক এবং নিজেদের কাজকেও অন্যদের কাছে মুক্ত করে দিক। তারা চায় স্বত্বাধিকারের বিষয়টিকে আরও সহজবোধ্য করে ফেলা। বর্তমান পৃথিবীতে প্রতিদিন কাজে লাগে এমন সবধরণের প্রোগ্রাম, এপ্লিকেশন ওপেন সোর্সের আওতায় প্রকাশিত হচ্ছে। এপ্লিকেশন থেকে শুরু করে ওয়েব সাইট তৈরির CMS সবকিছুই এখন আর মানুষের হাতের নাগালের বাইরে নেই। যে কেউ যে কোন সফটওয়ারের সোর্সকোড থেকে নিজের মনের মতো করে সবকিছু নতুন করে সাজিয়ে গুছিয়ে নিতে পারে। তৈরি করে নিতে পারে নিজস্ব কাস্টমাইজ এপ্লিকেশন। প্রচলিত লাইসেন্স এই ওপেনসোর্সের চাহিদাকে পূরণ করতে পারেনা। তাই জন্ম দেয়া হয়েছে বেশ ওপেনসোর্সের নিজস্ব লাইসেন্স। এই লাইসেন্সের নানারকম প্রকারভেদের মধ্যে বিভিন্ন বৈচিত্র্য আছে।

আমরা অনেকেই জানিনা ওপেন সোর্স লাইসেন্স বলতে আসলে কি বোঝায়? ডেভেলপারদের মধ্যেও এ নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। তারা নিজেরাও অনেক সময় নিশ্চিত হতে পারে না যে ওপেন সোর্স লাইসেন্সগুলোর মধ্যে ঠিক কি কি অধিকার সংরক্ষণ করা হয়েছে। আর কোন কোন অধিকার রাখা হয়েছে মুক্ত। ফলে নিজেদের কাজের স্বত্ত্ব কিভাবে ধরে রাখা যায়, বা কাজটির উপরে প্রয়োগ করা যায়, সে নিয়ে তারা অনেক সময় বিভ্রান্তিতে ভোগেন।
Discussions on some open source license and similar licenses.
ওপেন সোর্স লাইসেন্স কি?
আসলে ওপেন সোর্স লাইসেন্স বলতে এমন কোন অধিকারকে বোঝায় না, যে আপনি আপনার মেধার সঠিক মূল্যায়ন পাবেন না। এই লাইসেন্সের অধীনে আপনি যদি আপনার কাজটির কোন প্যাটেন্ট করেন, তাহলে তার স্বত্ত্বাধিকার (কপিরাইট) আপনারই থাকবে। মূল কাজের সম্পূর্ণ মালিক আপনিই থেকে যাবেন। অন্য কেউ কাজটিকে নিজের কৃতিত্ব বলে দাবী করতে পারবে না।

ওপেন সোর্স লাইসেন্স আসলে নির্দিষ্ট কিছু কাজের অধিকার অন্যকে দিয়ে থাকে। এর মাধ্যমে আপনার কাজটি আপনারই থাকছে, কিন্তু কিছু কিছু বিষয় আপনি আর নিজের হাতে রাখলেন না, অন্যকে দিয়ে দিলেন। এতে বিভিন্ন দিক দিয়ে সুবিধা পাওয়া যায়।

সর্বসাধারণের সামনে আপনার কাজটি উন্মুক্ত করে দিয়ে এবং নির্দিষ্ট প্রকারের লাইসেন্সের অধীনে রাখার মাধ্যমে আপনি অন্যকে কাজটি ব্যবহার বিষয়ে কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ে সতর্ক করে দিতে পারেন। এতে সুবিধা হল, আপনাকে বারবার নির্দিষ্ট কোন প্রকারের অনুমতি বা ডিজাইন পরিবর্তন অথবা ডেভেলপের জন্য বেশি বা অতিরিক্ত সময় ব্যয় করতে হল না। আপনি প্রধান ডেভেলপার থেকে যাচ্ছেন, বাকী কাজটুকু অন্যরা করতে পারছে। ওপেন সোর্স লাইসেন্স থাকার মাধ্যমে বরং আপনি অন্যকে আপনার কাজে সহায়ক হিসেবে অংশগ্রহণ করার অনুমতি দিয়ে দিলেন। আর এর ফলে আপনি নুন্যতম সম্মানটুকু অন্তত পেতে পারেন। এছাড়াও ওপেন সোর্স লাইসেন্স অন্য কাউকে আপনার কষ্ট করে করা কাজটিকে নিজের বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টায় বাধা দিবে।

সংক্ষেপে এই হল ওপেন সোর্স লাইসেন্স। এর কয়েক রকমের প্রকারভেদ আছে। আসুন আমরা একে একে সেগুলো সম্পর্কে জেনে নেই।

GNU General Public License
বিভিন্ন ওপেন সোর্স প্রোজেক্টগুলোতে GNU General Public License (GPL) সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত হয়। ওপেন সোর্স প্রোজেক্টে অংশ নেয়া ডেভেলপারদের কাজে এই GPL একটু বেশি অধিকার ও সম্মান দিয়ে থাকে। সংক্ষেপে GPL অন্যকে আইনগতভাবে কপি, বিতরণ এবং উন্নয়ন করার অধিকার দেয়। এগুলো আর একটু বিস্তারিতভাবে যেভাবে রয়েছে তা হলঃ

অনুলিপি তৈরি করাঃ নিজস্ব সার্ভারে, গ্রাহক (ক্লায়েন্ট) এর সার্ভারে, নিজের কম্পিউটারে অর্থাৎ যে কোন জায়গায় আপনি মূল সফটওয়ারটির অনুলিপি তৈরি বা কপি করতে পারবেন। কত সংখ্যক কপি করতে পারবেন তার কোন নির্দিষ্ট সীমা নেই।
বিতরণঃ নিজের ওয়েবসাইট বা ব্লগে ডাউনলোড লিংক রাখা। পেনড্রাইভ বা সিডিতে কপি করে যতগুলো খুশি যাকে খুশি আপনি বিতরণ করতে পারবেন। সফটওয়ারের সোর্স কোড কাগজে প্রিন্ট করে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিন না কেন, তাতে কারও কোন যায় আসবে না।
টাকা নেয়াঃ আপনি ক্লায়েন্টকে GPL লাইসেন্সযুক্ত সফটওয়ারটি দিতে টাকা নিতে পারেন। কিন্তু আপনি যে কোনভাবেই বা যে কোন উদ্দেশ্যেই টাকা নিননা কেন, তার নির্দিষ্ট কারণ ও সফটওয়ারের GPL লাইসেন্সটি ক্লায়েন্টকে জানাতে হবে। ক্লায়েন্টকে জানাতে হবে যে তিনি ইচ্ছা করলে এই প্রোগ্রামটি বিনে পয়সাতেও পেতে পারতেন।
পরিবর্তন- পরিমার্জনঃ আপনার যেমন খুশি তেমনভাবে সফটওয়ারটির পরিবর্তন করতে পারবেন। ইচ্ছে করলে নতুন কিছু যোগ করতে পারবেন, কিংবা আপনার কাছে অপ্রয়োজনীয় মনে হওয়া কোন অংশ বাদ দিতে পারবেন। যদি কাজটির কোন অংশ অন্য কোন প্রোজেক্ট তৈরিতে বা উন্নয়নে ব্যবহার করেন, তাহলে অবশ্যই সেটা GPL এর অধীনে প্রকাশ করতে হবে।

GNU Lesser General Public License
এই লাইসেন্স GPL থেকেই আসা। কিন্তু এটা নিয়ে কিছুটা সতর্ক থাকতে হবে। কারণ GNU বিপরীতে Lesser General Public License (LGPL) খুব অল্প পরিমাণ অধিকার অন্যের জন্য উন্মুক্ত রাখে। এই লাইসেন্স non-GPL এবং non open source উৎস থেকে ব্যবহার করা লাইব্রেরি ফাইলের জন্য উপযুক্ত। কারণ GPL আশা করে এর কোন অংশ নিয়ে তৈরি করা নতুন সফটওয়ারটিও GPL এর অধীনে প্রকাশিত হবে। কিন্তু যেসব কাজ টাকার বিনিময়ে তৈরি করা হয়, সেগুলো তো নিশ্চয় GPL এর অধীনে প্রকাশ করা হবে না। সেইসব ক্ষেত্রে LGPL একই রকমের লাইসেন্সযুক্ত কাজের অংশকে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করে।

BSD License
এই লাইসেন্স ফ্রি সফটওয়ার লাইসেন্সের মতোই অনেক রকমের অধিকার অন্যের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়। এটা অনেকটা GNU General Public License এর মতোই। এই লাইসেন্সের দুইটি প্রকারভেদ আছে।
১। New BSD License/Modified BSD License, এবং
২। Simplified BSD License/FreeBSD License,
দুটোই GPL এর মতো মুক্ত সফটওয়ারের লাইসেন্স হিসেবে ওপেন সোর্স সমাজে ওপেন সোর্স লাইসেন্স হিসেবে সাদরে সমাদৃত হয়েছে।

নতুন BSD License (”3-clause license”) যতদিন এই লাইসেন্সটি অক্ষুন্ন থাকবে ততদিন সফটওয়ারের অনির্দিষ্ট সংখ্যক বিতরণকে প্রশ্রয় দেয়। তবে প্রত্যেকটি অনুলিপিতে এই লাইসেন্স এবং তার ব্যথর্তা স্বীকার বার্তাটি সংযুক্ত রাখতে হবে। অবশ্য মূল কাজটি থেকে নতুনভাবে তৈরি করা বা পরিবর্তিত কাজের জন্য মূল ডেভেলপারের স্বত্বাধিকারকে বিশেষ অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করতে এই লাইসেন্স বাধা দেয়। নতুন BSD License এবং Simplified BSD এর মধ্যে প্রধান পার্থক্য ঠিক এইখানে। স্বত্বাধিকারকে লিখে রাখার বিষয়কে Simplified BSD লাইসেন্স বাদ দিয়ে দিয়েছে।

MIT License
জনপ্রিয় ওপেন সোর্স লাইসেন্সের মধ্যে এই MIT লাইসেন্স হল সবচাইতে সংক্ষিপ্ত কিন্তু ব্যাপক আকারের। অন্য সব লাইসেন্সের মধ্যে এই লাইসেন্সের শর্তগুলো খুবই দুর্বল এবং সহজে অনুমতি দিয়ে দেয় এমন। লাইসেন্সের শেষ প্যারাগ্রাফে থাকা গ্যারান্টি না থাকা বিষয়ক অংশটুকু বাদ দিলে এর প্রধান দিকগুলো হলঃ
Permission is hereby granted, free of charge, to any person obtaining a copy of this software and associated documentation files (the “Software”), to deal in the Software without restriction, including without limitation the rights to use, copy, modify, merge, publish, distribute, sublicense, and/or sell copies of the Software, and to permit persons to whom the Software is furnished to do so, subject to the following conditions:

The above copyright notice and this permission notice shall be included in all copies or substantial portions of the Software.
এর অর্থ অনেকটা এরকমঃ
আপনি সফটওয়ারটি নিয়ে যেমন খুশি তেমনভাবে ব্যবহার, অনুলিপি তৈরি এবং উন্নয়ন করতে পারবেন। কোন প্রোজেক্টে ব্যবহার করার জন্য আপনাকে কেউ বাধা দিবে না। আপনি যতবার চান, ততবার কপি করতে পারবেন। যে কোন ফরমেটে আপনি এটা কপি করে বিতরণ করতে পারবেন। আপনি যেভাবে খুশি সেভাবে সফটওয়ার বা কাজটিকে পরিবর্তন করতে পারবেন।
আপনি সফটওয়ারটি বিনেপয়সায় দিতে পারবেন কিংবা বিক্রিও করতে পারবেন। আপনি কিভাবে বিতরণ করবেন, তা নিয়ে কোন বাধানিষেধ নেই।
শুধু এটুকু মেনে চলতে হবে যে এই লাইসেন্সটি সফটওয়ারটির সাথে সংযুক্ত থাকতে হবে।
আসলে MIT লাইসেন্স খুবই কম বিধিনিষেধযুক্ত একটি লাইসেন্স। এই লাইসেন্সের অধীনে প্রকাশ করা কাজ নিয়ে এটা যে কাউকে যা খুশি তাই করার অধিকার দিয়ে থাকে। এই অধিকারের মেয়াদ থাকবে ততদিন, যতদিন এই লাইসেন্সটি কাজের সাথে সংযুক্ত থাকবে।

Apache License
আর একটি লাইসেন্স হল Apache License, Version 2.0, এই লাইসেন্সটিও ব্যবহারকারীকে অনেক রকমের অধিকার প্রদান করে। এটা কপিরাইট এবং প্যাটেন্ট উভয়ক্ষেত্রে কাজ করে। এই অংশটুকু বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, কারণ বেশিরভাগ লাইসেন্স প্যাটেন্ট এর ক্ষেত্রে কাজ করে না। কেউ যদি প্যাটেন্ট করার ক্ষেত্রে কোন উন্মুক্ত লাইসেন্সের খোঁজ করে তাহলে এই Apache License তাকে সহায়তা করতে পারে।

অ্যাপাচি লাইসেন্সের কিছু বিশেষ দিকঃ

অধিকার চিরস্থায়ী
একবার এই লাইসেন্স গৃহিত হলে, তা চিরকালের জন্য প্রযোজ্য হবে।
অধিকার বিশ্বময়
যদি এই লাইসেন্স কোন একটি দেশ থেকে নেয়া হয়, তাহলে তা সারা পৃথিবীর সবকটি দেশের জন্য প্রয়োগযোগ্য হবে। এর অর্থ যদি বাংলাদেশ থেকে এই লাইসেন্স নেয়া হয়, তাহলে তা যুক্তরাষ্ট্রতেও কার্যকরী হবে।
রয়্যালটি বা ফি ছাড়া অধিকার
এই লাইসেন্স ব্যবহারকারীর অধিকারকে কোনরকম টাকার বিনিময়ে প্রদান করে না। শুধুমাত্র একক ব্যবহার নয়, সমষ্টিগত ব্যবহারের জন্যও কোনরকম অর্থ চাওয়া যাবে না।
অধিকার সার্বজনীন
শুধুমাত্র আপনি একাই নয়, সকলে এই লাইসেন্সের অধীনে সফটওয়ারটিকে ব্যবহার করতে পারবে।
অধিকার অপ্রত্যাহারযোগ্য
একবার গৃহিত হলে কেউ এই লাইসেন্সকে প্রত্যাহার করতে পারবে না। অবশ্য মূল কাজের কোন অংশ যদি প্যাটেন্ট করা হয়, অথবা লাইসেন্স কর্তৃক দেয়া কোন অধিকার বা কোন অংশকে কেউ সামান্যতম পরিবর্তন করে, তাহলে এই লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে।

তবে, যদি কোন ডেভেলপারকে কেউ কৃতিত্ব দিতে চায়, তাহলে তা সে এই লাইসেন্সে প্রদত্ত অধিকারকে অক্ষুন্ন রেখে তা করতে পারে। সেক্ষেত্রে লাইসেন্সের মূল অধিকারের চেতনাকে কোন ভাবেই খর্ব করা যাবে না।

Creative Commons
এই ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সটি ঠিক ওপেন সোর্স লাইসেন্স নয়। কিন্তু Creative Commons (CC) লাইসেন্সের ব্যবহার কোন প্রোজেক্টকে ডিজাইন করার কাজে উল্লেখ করা হয়। স্রষ্টার মানসিকতা অনুযায়ী বিভিন্নরকম Creative Commons লাইসেন্স আছে। এর প্রত্যেকটি নির্দিষ্ট কিছু প্রকারের স্বত্ত্বকে সংরক্ষণ করে। একটি Creative Commons লাইসেন্সের ৪টি প্রধান অংশ আছে। এগুলো আলাদাভাবে বা একইসাথে প্রয়োগযোগ্য।

সংক্ষেপে বিষয়গুলো নিম্নরূপঃ

স্বীকৃতি
মূল লেখকের নামকে অবশ্যই কাজের তৈরিকারক বা স্রষ্টা বা মূল স্বত্ত্বাধিকারী হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। তার নাম স্বীকার করে কাজটি পরিবর্তন, বিতরণ, কপি করা বা যা খুশি তাই করা যাবে।
ছড়িয়ে দেয়া
একই CC লাইসেন্সের অধীনে কাজটিকে উন্নয়ন এবং বিতরণ করা যাবে।
অবাণিজ্যিক
কাজটির পরিবর্তন, পরিমার্জন বিতরণ এবং এই জাতীয় যেমন মন চায়, তা করা যাবে, তবে তা করতে হবে সম্পূর্ণ অবাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে। বাণিজ্যিক বলতে কি বোঝায়, তা উল্লেখ করে দিতে হবে। কারণ এর অর্থ একেকজনের কাছে একেকরকম। কেউ মনে করতে পারে যে, এর অর্থা কাজটি বিক্রি করা যাবে না, কেউ ভাবতে পারে যে বিজ্ঞাপনযুক্ত কোন সাইটে এটা রাখা যাবে না আবার কেউ হয়তো ভাবতে পারে যে এটা তখনই বাণিজ্যিক হবে যখন এটা লাভজনক বলে বিবেচিত হবে। তাই আপনি যদি CC লাইসেন্সের অধীনে কোন কাজকে সবার ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেন, তাহলে আপনাকে 'বাণিজ্যিক' শব্দটির একটি পরিষ্কার অর্থ প্রকাশ করতে হবে।
অপরিবর্তনীয়
এর অর্থ আপনি কাজটি কপি এবং বিতরণ করতে পারবেন, কিন্তু কোন রকম পরিবর্তন বা পরিমার্জন বা উন্নয়ন করতে পারবেন না। এমনকি মূল কাজের উপর ভিত্তি করে কোন নতুন কাজ করতে পারবেন না।

আসলে যেমনটা আগেই বলেছি, CC লাইসেন্সের অংশগুলো আলাদাভাবে বা একইসাথে সংযুক্ত অবস্থায় ব্যবহার করা যেতে পারে। এদের মধ্যে সবচাইতে প্রধানতম অংশগুলো হল 'স্বীকৃত', 'অবাণিজ্যিক' এবং 'অপরিবর্তনীয়'। এর মানে বোঝায় যে আপনি বিনেপয়সায় কাজটি বিতরণ এবং কপি করতে পারেন, কিন্তু তার কোনরকম পরিবর্তন করতে পারবেন না। এবং আপনাকে অবশ্যই কাজটির স্রষ্টাকে স্বীকৃতি দিতে হবে। এই লাইসেন্সটি বেশ ভাল, তবে, আসলে কোন কাজকে কিভাবে ব্যবহার করা হবে, তার উপর আপনার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রদান করে না। এদের মধ্যে সবচাইতে কম নিয়ন্ত্রণ থাকবে 'স্বীকৃতি' লাইসেন্সটিতে। কারণ যতদিন আপনার নামকে স্বীকার করা হবে, ততদিন কাজটি নিয়ে যা খুশি তাই করা যাবে।

এই প্রসঙ্গে উল্লেখ্য যে বাংলাদেশে 'সিসি' লাইসেন্স নিয়ে একটি কাজ শুরু হয়েছিল। বাংলাদেশের পৃক্ষাপটে "ক্রিয়েটিভ কমন্স" লাইসেন্স কিরকমের হতে পারে, কি কি অধিকার উন্মুক্ত করা যেতে পারে, এর আইনী ভিত্তি কেমন হবে, ভাষা কেমন হবে, কি কি টার্ম থাকবে, ইত্যাদি নিয়ে কিছু পদক্ষেপ আমার চোখে পড়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে এর অগ্রযাত্রা কতটুকু সাধন হয়েছিল, তার কোন খবর পাওয়া যায় নি। সম্ভবত, বাংলাদেশের জন্য নিজস্ব 'ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্স' তৈরির কাজটি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে এ বিষয়ে কর্মতৎপরতা বাড়ুক সেই প্রত্যাশা করি।

ওপেন সোর্স লাইসেন্স সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের সাইটগুলো ভ্রমণ করতে পারেন।
লেখাটি তৈরিতে A short guide to open source and similar license লেখার সাহায্য নেয়া হয়েছে।

ব্লগপোস্ট, ছবি ও মন্তব্যসহ পিডিএফ ফাইল তৈরি করা

blog to pdf bookআপনার প্রিয় ব্লগটির একটি পিডিএফ কপি পেতে চান? হ্যাঁ, সম্পূর্ণ পোস্ট, ছবি ও মন্তব্যসহ। একেবারে অটোমেটিকভাবে এই কাজটি আপনি অনলাইনে সেরে নিতে পারেন। কোনরকম ফি দিতে হবে না, প্রকাশকের দ্বারস্থ হতে হবে না, মার্কেটিং বা ছাপাখানার ঝামেলাও পোহাতে হবে না। BlogBooker নামক একটি অনলাইন টুল দিয়ে আপনি অতি সহজে আপনার সম্পূর্ণ ব্লগটির একটি পিডিএফ ফাইল (PDF File) তৈরি করে নিতে পারবেন। ওপেন সোর্স প্রজেক্ট হিসেবে চালু হওয়া এই ওয়েবটুলটি খুবই জনপ্রিয়।

পরিবর্তন করা পিডিএফ ফাইলে ব্লগের প্রথম থেকে আজ পর্যন্ত পোস্টগুলির টেক্সট ও ছবিগুলোসহ মন্তব্যগুলোও থেকে যাবে। এই ইবইটির (Ebook) প্রথম দিকের একটি পৃষ্ঠায় থাকবে সূচীপত্র। এই সূচীপত্রটি হল আপনার ব্লগের পোস্ট টাইটেলের। আর এটা হাইপারলিংকযুক্ত। ফলে সূচীপত্রের পোস্টটাইটেল লিংকে ক্লিক করেই নির্দিষ্ট পোস্টে সহজে চলে যাওয়া যাবে।Make your blog into a pdf ebook. Convert all posts, images and comments in one pdf file.
আমরা এর আগে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগের পোস্টগুলোকে কিভাবে ব্লগার.কম ব্লগে নিয়ে আসা যায়, তা জেনেছিলাম। আজ এই টুলটি দিয়ে নিজেদের যে কোন প্লাটফর্মে থাকা ব্লগকে পিডিএফ ফরমেটে রূপান্তর করে ফেলবো।
Today we will learn how to convert our blog into a pdf ebook. This is a free service and based on open source project.
কেন করবেন? সুবিধা কি?
  • ব্লগের একটি ব্যাকআপ নেয়া হল।
  • একটি মাত্র ফাইলে সম্পূর্ণ ব্লগটিকে রেখে দেয়া গেল।
  • অফলাইনে পড়া যেতে পারে।
  • বন্ধু বা সুহৃদকে উপহার হিসেবে দেয়া যেতে পারে।
  • ইবুক হিসেবে ডাউনলোডের জন্য ব্লগে রেখে দেয়া যেতে পারে।
তাহলে আসুন জানা যাক, কিভাবে আমাদের ব্লগকে একটি মাত্র পিডিএফ ফাইলে রূপান্তর করতে পারি।
  • প্রথমে ব্লগটিকে XML ফাইল হিসেবে (টেমপ্লেট নয়) Export করে কম্পিউটারে সেভ করে নিন।
  • http://www.blogbooker.com/ সাইটে ব্রাউজ করুন
  • উপরে বামপাশে পিডিএফ আইকনের ছবিতে ক্লিক করুন।
  • আগে থেকে ডাউনলোড করে রাখা ব্লগের XML ফাইলটিকে আপলোড করুন।
  • ফাইলের আকারের উপর নির্ভর করে কয়েক মিনিট পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তবে আকারের কোন নিম্নসীমা সাইটের কোথাও খুঁজে পাওয়া গেল না।
  • converting blog into a pdf file completeGet blog in PDF Book লেখাতে ক্লিক করে ডাউনলোড করে ফেলুন। তাড়াতাড়ি করুন। কারণ এই সাইট আপনার ব্লগ পরিবর্তন করে পাওয়া পিডিএফ ফাইলটি রেখে দিবে না। কয়েকমিনিটের মধ্যেই মুছে ফেলবে।
সীমাবদ্ধতাঃ
  • সাইট লোডিং এর স্পীড খুব কম।
  • আপাতত শুধুমাত্র তিনটি ব্লগিং প্লাটফর্মের ব্লগকে পিডিএফ করতে পারে। ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার এবং লাইভজার্নাল।
  • পোস্ট সাজানোর পদ্ধতিটি পছন্দ নাও হতে পারে।
  • লাইন, প্যারাগ্রাফ ভেঙ্গে যায়।
  • বেটা ভার্সন। উন্নয়ন কাজ চলছে।
So, lets start to make a pdf file of your wordpress, blogger/blogspot/ livejournal blog.

বাংলাদেশ ১৯৭১ এর ইতিহাস নিয়ে ওয়েবসাইট

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যে বীর মুক্তিযোদ্ধারা বুকের রক্তের বিনিময়ে হিংস্র পাকিস্তানী হানাদারদের হাত থেকে ছিনিয়ে এনেছেন, এই পোস্টটি তাঁদের পবিত্র স্মৃতির প্রতি নিবেদন করছি।

আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি 'বাংলাদেশ' জন্ম লাভ করেছে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে। ১৯৭১ এর ২৬ মার্চে শুরু হওয়া সে যুদ্ধ চলেছিল দীর্ঘ ৯ মাস ধরে। যুদ্ধ চলাকালীন বাংলাদেশের ভূখন্ডে যে মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ড চলেছিল, তার প্রামান্য দলিলপত্র গণমানুষের হাতের নাগালে রয়েছে খুব কম। আমরা জাতি হিসেবে যদি ইতিহাস সচেতন হতাম, তাহলে হয়তো উপজেলায় উপজেলায় মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসপাঠকেন্দ্র থাকতো। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের স্বাধীনতার এত বৎসর পরেও আমাদের অর্থাৎ নতুন প্রজন্মের হাতে প্রয়োজনীয় তথ্যসূত্র রয়েছে খুব কম। This is a list of famous websites on Bangladesh 1971 liberation freedom fight.
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনলাইনে তথ্যভান্ডারের পরিমাণও খুব বেশি নেই। বিভিন্ন সাইটে নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গী থেকে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক কিছু তথ্য হয়তো কেউ সন্নিবেশিত করেছে। কিন্তু সামগ্রিকভাবে শুধুমাত্র মুক্তিযুদ্ধকে উদ্দেশ্য করে তৈরি করা ওয়েবসাইট বা ব্লগের সংখ্যা হাতে গোনা কয়েকটি মাত্র। আজ আমি আপনাদেরকে এরকম কয়েকটি সাইটের সাথে পরিচিত করিয়ে দেব।

Bangladesh Genocide Archive
http://www.genocidebangladesh.org/
Genocide Bangladesh১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্দে বর্বর পাকিস্তানী বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশে যে গণহত্যা হয়েছিল, তার প্রমাণগুলো দিনদিন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছিল। যে উপাদানগুলো সযন্তে সংরক্ষণ করে রাখা উচিত ছিল, সেই উপাদানগুলো অবহেলায় হারিয়ে যাচ্ছিল লোকচক্ষুর আড়ালে। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মুক্তিযুদ্ধের দলিলগুলো অনলাইনে একত্র করে রাখার প্রয়াস হল এই সাইটটি। পাকিস্তানী রাজনৈতিক শাসক ও সেনাবাহিনী দ্বারা সংঘটিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলী, বিভিন্ন ডকুমেন্ট, অডিও ফাইল, ভিডিও, ছবি, মিডিয়া রিপোর্ট এবং চাক্ষুষ সাক্ষীর বিবরণ একত্র করে এই সাইটটি তৈরি করা হয়েছে। দেশপ্রেমিক তরুণদের আবেগে সাজানো এই আর্কাইভটি ইতিমধ্যেই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক তথ্যগুলোর নির্ভরযোগ্য সূত্র বলে পরিগণিত হয়েছে।
Genocide Bangladesh History Timeline১৯৪৭ থেকে ধারাবাহিকক্রমে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত ইতিহাসের ঘটনাগুলো নিয়ে সাজানো হয়েছে এর Timeline অংশটি। এত তথ্যসমৃদ্ধ ঐতিহাসিক বিবরণ অনলাইনের খুব কম সাইটেই রয়েছে। টাইমলাইন ছাড়াও এই সাইটের উল্লেখ্যযোগ্য প্রধান মেনুগুলো হল 'Videos', 'Photos & Images', 'Freedom Fiters', Collaborators & War criminals', 'Women in 1971', Newspapers & Magazines', Books & Journals', 'Eye witness acounts', 'Martyred intellectuals', 'Bangla archives'
এছাড়াও Browse more শিরোনামে সাইডবারে যেসব পাতার লিংক রয়েছে, সেগুলো হলঃ
  • About
  • Audio
  • Bir Sreshthos
  • Complete Time Line
  • Controversies
  • Genocide
  • History
  • Monuments and Paintings
  • Pakistani Views
  • Please support us!
  • Refugees
  • Role of India
  • Sitemap
  • Support of International Communities
  • The Diaspora engagement in the war
  • The war continues
  • Videos
  • Websites
  • Why Bangladesh?
  • এদের চিনুন
  • বিদেশী পত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধ

War Crimes Strategy Forum
http://www.wcsf.info/
এই সাইটটি পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা একটি কোয়ালিশন। ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এর যাত্রা শুরু। মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ব্যক্তিবর্গ ছাড়াও সক্রিয় মুক্তিযোদ্ধা, স্বজনহারানো মানুষ এবং সচেতন জনগোষ্ঠী এই সাইট উন্নয়নে সবসময় সহযোগিতা করে চলেছে।
War Crimes Strategy Forum
মুক্তাঙ্গন, ক্যাডেট কলেজ ব্লগ, সেন্টার ফর বাংলাদেশ জেনোসাইড রিসার্চ, জেনোসাইড আর্কাইভ অনলাইন, নিউজ বাংলা, ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম ফর সেক্যুলার বাংলাদেশ এন্ড ট্রায়াল অফ ওয়ার ক্রিমিনাল সহ বিভিন্ন মানবাধিকার, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এই সাইটটির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে সংযুক্ত আছে। এই সাইটের প্রধান উদ্দেশ্য হলঃ
১। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ঘটিত যুদ্ধাপরাধ সংশ্লিষ্ট তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও আলোচনা করা।
২। এই বিষয়ে নতুন তথ্যের খোঁজ করার পাশাপাশি নতুন গবেষণা করা
৩। জনগণের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা।
৪। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করা।
৫। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারপ্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করনে সক্রিয় ভূমিকা রাখা।
ইতিমধ্যে এরা কিছু প্রকল্প হাতে নিয়েছে। তার মধ্যে 'মিডিয়া আর্কাইভ' এবং 'ই লাইব্রেরি '৭১' উল্লেখযোগ্য।
যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে ইংরেজি ভাষায় এদের একটি আলাদা গ্রুপব্লগ রয়েছে। আপনিও ইচ্ছে করলে এখানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে পারেন।
{এই সংক্ষিপ্ত বর্ণনাটি তৈরি করা হয়েছে "ওয়ার ক্রাইমস স্ট্র্যাটেজি ফোরাম (WCSF)" পোস্ট থেকে}

বাংলাদেশ ১৯৭১
http://bd71.blogspot.com/
২০০৭ সালের ডিসেম্বর মাসে তৈরি হওয়া এই ব্লগসাইটটি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক আরেকটি বিশাল তথ্যভান্ডার। অনলাইনের বিভিন্নস্থানে এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা তথ্যগুলোকে একত্র করে ব্লগার.কম সাইটে এই ব্লগটির জন্ম।
Bangladesh 1971
7Hero, Article, Action, Bangabandhu, Collaborator, Concert for Bangladesh, Destruction, Document, Fight, Fighter, Genocide, Intellectual, Genocide, History, Media, Picture, Politics, Poster, Publishing, Rape victim, Razakar, Refugee, Slaughter ground, Torture, Training, Traitor, Victory, Video, War criminal প্রভৃতি ক্যাটাগরি বা লেবেলে পোস্টগুলোকে ভাগ করে এই সাইটটি তৈরি করা হয়েছে। অসংখ্য ছবি, ভিডিও, ডকুমেন্ট দিয়ে সমৃদ্ধ এই সাইটটি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে তরুণ প্রজন্মকে সচেতন করে তোলায় বিশেষ অবদান রাখছে সন্দেহ নেই।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
http://www.liberationwarmuseum.org/
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর নিয়ে নতুন করে বলার কিইবা আছে। সেগুনবাগিচায় অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র আবেগ ও প্রতিবাদ দিয়ে গড়া জাদুঘর। আমরা যদি জাতি হিসেবে উন্নত মানসিকতার হতাম, তাহলে প্রতিটি উপজেলা ও জেলায় এরকম একটি করে জাদুঘর তৈরি করতে পারতাম। কিন্তু তা হয়নি। ঢাকায় অবস্থিত আমাদের সবেধন নীলমণি এই জাদুঘরের এটা নিজস্ব ওয়েবসাইট।
Liberation War Museumমুক্তিযুদ্ধ ও তার ইতিহাস সংরক্ষণে এই জাদুঘরের ভূমিকা অপরিসীম একথা বলাই বাহুল্য। যে ব্যাপক পরিমাণ তথ্য, উপাত্ত, নমুনা সংগ্রহ হয়েছে, তা রাখার জায়গা এখানে নেই। বৃহত্তর পরিসরে একটি জাদুঘর তৈরি করার কাজ এগিয়ে চলছে। এই জাদুঘরে সংরক্ষিত ও প্রদশর্নের জন্য রাখা নমুনাগুলো থেকে সামান্য কিছু এই সাইটে রাখা হয়েছে। এছাড়াও 'ইভেন্ট ক্যালেন্ডার', 'গ্যালারী, 'ভিডিও ক্লিপস' 'নিউজ' ইত্যাদি এর উল্লেখযোগ্য ওয়েবপাতা।

এই সাইটগুলো ছাড়া আরও কিছু সাইটে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত তথ্য পাওয়া যাবে। সেই সাইটগুলোর একটি তালিকা রয়েছে Sites on BD 1971 এই ঠিকানায়।

উল্লেখ্য যে, প্রথম সাইট তিনটিকে সাপোর্ট করার জন্য ওয়েববাটন, তাদের নিজ নিজ সাইটে রয়েছে। আপনি যদি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষ হন, যদি আপনার কোন ব্লগ বা ওয়েবসাইট থাকে, তাহলে সেখানে সাইটগুলোর ওয়েববাটন লাগিয়ে রাখার জন্য সনির্বন্ধ অনুরোধ করছি।

লিনাক্সের জন্য অপেরা ১০.৫১ ডেব. আরপিএম ইত্যাদি প্যাকেজ

opera sartpageঅপেরা স্টার্টপেজ
ব্রাউজার যুদ্ধে আরেকটি অগ্রসৈনিক "অপেরা ব্রাউজার"। এতদিন লিনাক্সের জন্য এর আলাদা কোন প্যাকেজ ছিল না। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের জন্যই অপেরা তৈরি করা হত। কিন্তু ১০ তম রিলিজ থেকে অপেরা কর্তৃপক্ষের মানসিকতার কিছুটা পরিবর্তন হওয়া শুরু হয়েছে। আমি কিছুদিন আগে ১০.১০ ভার্সন ডাউনলোড করেছি। ব্যবহার করছি। ফায়ারফক্সের মতো না হলেও একেবারে মন্দ নয়। অন্ততঃ ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের চাইতে তো উন্নত।
সম্প্রতি অপেরা ১০.৫১ ভার্সন প্রকাশিত হয়েছে। অপেরা সাইটে গিয়ে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করলে এই ভার্সনটি পাওয়া যাবে না। এর জন্য অপেরার অন্য একটি পেজে যেতে হবে। এখানে বিভিন্ন লিনাক্সের জন্য বিভিন্নরকমের প্যাকেজ আছে। প্রয়োজনমতো ডাউনলোড করে নেয়া যাবে।

যদি উবুন্টু থেকে অপেরা সাইটের ডাউনলোড বাটন প্রেস করেন, তাহলে নিম্নোক্ত অপশনটি আসবে। এখানে অপারেটিং সিস্টেম বুঝে ডাউনলোড করতে পারবেন।
Opera for ubuntuউপরের ছবিতে দেখুন, উবুন্টুর জন্য অপেরা সিলেক্ট হয়েছে দেখা যাচ্ছে। এবং ফায়ারফক্সের ডিফল্ট ডাউনলোডার দিয়ে ডাউনলোড শুরু হয়ে গেছে।
Opera 10.10 downloading
Opera 10.10 ডাউনলোড পেজ। কিন্তু আমরা আলাদাভাবে অপেরা ১০.৫১ ডাউনলোড করতে পারি। নিচের স্ক্রীণশট দেখুন।
Opera .deb tar.bz2 rpm package download ftpঅপেরা .deb tar.bz2 rpm ইত্যাদি ধরণের প্যাকেজ ডাউনলোডের পাতা
এই পাতাটির লিংক http://snapshot.opera.com/unix/snapshot-6252/
নতুন অপেরাতেও আহামরি তেমন কোন উন্নতি লক্ষ্য করা গেল না। আগের সমস্যাগুলো এটাতেও বর্তমান রয়েছে। বিশেষ করে ফন্ট সমস্যাটির কোন সমাধান এটাতেও হয়নি।

গুগল আমাকে সরি বলেছে

google said sorry to meগুগলে একটা শব্দের অর্থ সার্চ করছিলাম। কিন্তু ফলাফল না দেখিয়ে মেসেজ দেখাল। বললঃ
We're sorry...
...but your computer or network may be sending automated queries. T protect our users, we can't process your request right now.
To continue searching, please type the characters you see below:
ক্যাপচা বর্ণগুলো টাইপ করে আমাকে প্রমাণ করতে হল যে আমি একজন মানুষ, কোন রোবট নই।

উল্লেখ্য যে, সেই মুহূর্তে আমি কোন সাইট ব্রাউজ, কিংবা কোন ফাইল ডাউনলোড করছিলাম না। অথবা আমার উবুন্টু সিস্টেম আপডেট হচ্ছিল না। আমি উপরের মেনুবারে থাকা নেটস্পিড এর দিকে তাকিয়েছিলাম। ইন্টারনেট যোগাযোগ স্থিমিত ছিল। অর্থাৎ ডাউনলোড 10B/s এবং আপলোড 0B/s দেখাচ্ছিল। তারপরও গুগল কেন এরকম মেসেজ দেখাল বুঝতে পারলাম না।

ফায়ারফক্সের জনপ্রিয় মেনু আইটেম

 What are the most popular Firefox menu items
ফায়ারফক্স মেনুর জনপ্রিয় আইটেম কি? এই মূল প্রশ্নকে সামনে রেখে গত ফেব্রুয়ারি মাসে মজিলা ল্যাবের টেস্ট পাইলট টিম একটি পরীক্ষা করেছে। তারা তিনটি মূল প্রশ্নকে সামনে রেখে একটি নিবিড় গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। এর উদ্দেশ্যে ছিল ফায়ারফক্সকে আরও বেশি ব্যবহারবান্ধব করে গড়ে তোলা।

তাদের তিনটি মূল প্রশ্ন ছিল:
  • কোন মেনু আইটেম সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়?
  • কোন মেনু আইটেম সবচেয়ে কম ব্যবহৃত হয়?
  • নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয় কাজ করার জন্য মেনুবারের বাটনগুলো নিয়ে কতবেশি সময় ব্যবহারকারীরা ব্যয় করে।
তথ্য পাওয়ার পর দেখা গেছে বেশ কিছু চমকপ্রদ তথ্য।

দেখা গেছে যে ব্যবহারকারীরা "ক্লোজ ট্যাব" বোতামটি সবচাইতে বেশি ব্যবহার করে। এর পর যথাক্রমে 'নতুন ট্যাব', 'বুকমার্ক', 'ব্যাক', 'রিলোড', 'কপি', 'ফাইন্ড', 'ওপেন লোকেশন' ইত্যাদি বোতামগুলো পরপর ব্যবহৃত হয়। এই তথ্যগুলো কিবোর্ড শর্টকাট ও মাউস দিয়ে ক্লিক করে ব্যবহার করা দুটোকেই গণনায় ধরেছে।

বিস্তারিত তথ্যগুলো জানতে মজিলাল্যাব সাইটে ভ্রমণ করুন।

ব্লগার.কম ব্লগে "ইউনিকোড বাংলা লেখার প্যাড"

Online unicode Bangla writing padঅনলাইনের কোন ওয়েবসাইটের কমেন্টবক্সে বা নিজেদের ব্লগে ইউনিকোডভিত্তিক বাংলা লেখার জন্য আমরা সাধারণত "অভ্র" ব্যবহার করি। আমি অবশ্য উবুন্টু ব্যবহার করি বলে বাংলা লেখার জন্য SCIM এর দ্বারস্থ হই। কিন্তু যদি এমন হয় যে, যে কম্পিউটার থেকে ওয়েসাইটে মন্তব্য করতে যাচ্ছেন, সেই কম্পিউটারে কোন বাংলা লেখার সফটওয়ার ইনস্টল করা নেই। সেক্ষেত্রে কি করবেন? তারও সমাধান আছে। কয়েকবছর আগে থেকে অনলাইনে বাংলা লেখার জন্য "মুর্শেদের ইউনিকোড লেখনী ও পরিবর্তক ২.১.০ আলফা ২ (সেপ্টেম্বর ১৮, ২০০৭)" ওয়েবটুলসটি বিশ্বের বাংলা ভাষাভাষীর কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। পরবর্তীতে এই রকম অনলাইনভিত্তিক বাংলা লেখার ওয়েবটুল আরও অনেকে তৈরি করেছেন। কিন্তু তার সবগুলোই নির্দিষ্ট সাইটে গিয়ে ব্যবহার করতে হতো।

আজ এমন একটি টিপস জানবো, যার মাধ্যমে আমরা ইচ্ছে করলে নিজেদের ব্লগেও ঠিক একইরকম একটি ইউনিকোড বাংলা লেখার ওয়েবটুল স্থাপন করতে পারি।
Use online webtool for write unicode Bangla language.
উপরে সংযুক্ত ছবিটি দেখুন। আর ডেমো ব্লগে এর একটি নমুনা দেখুন। কি? নিজের ব্লগে এরকম একটি ইউনিকোড বাংলা লেখার প্যাড সংযুক্ত করতে ইচ্ছা হচ্ছে? যদি উত্তর হ্যাঁ হয়, তাহলে নিচের পরামর্শগুলো অনুসরণ করুন।

ব্লগার.কম (Blogger.com) ব্লগে "ইউনিকোড বাংলা লেখার প্যাড" স্থাপন করার পদ্ধতিঃ
  • ব্লগার.কম ঠিকানায় গুগল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন হয়ে নিন।
  • প্রথমে "ইউনিকোড বাংলা লেখার প্যাড" এর কোড ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে
  • এই জিপ ফাইলটির ভিতরের টেক্সট ফাইলটিতে থাকা কোডগুলি সম্পূর্ণ সিলেক্ট করে কপি করে নিন।
  • Layout > Page Elements ট্যাবে গিয়ে একটি নতুন HTML/ Javascripts গেজেট নিন।
  • এই গেজেটের ভিতরে টেক্সট ফাইলটি থেকে কপি করে নেয়া কোড পেস্ট করে সেভ করুন।
  • গেজেটটি ড্রাগ করে ব্লগের হেডারের নিচে বা পোস্টের নিচে বা একেবারে নিচের ফুটারে বা যে কোন একটি জায়গায় সরিয়ে রাখুন।
  • সেভ করুন।
  • ফাইল বৈশিষ্ট্য: Name: Unicode Bangla Pad, জিপ (Zip File) ফাইল। সাইজ: ৭০৯ বাইট (709 B)
  • উল্লেখ্য যে এই গেজেটটিতে উইন্ডোজ কিংবা লিনাক্স যে কোন প্লাটফরম থেকে বাংলা লেখা যাবে।
"ইউনিকোড বাংলা লেখার প্যাড" এর ডাউনলোড লিংক"
This is a online unicode Bangla writing pad. If you haven't install any software, please use it.
কাস্টমাইজ করুনঃ কোডে থাকা cols="50" , rows="10" এবং font-size: 16pt কমবেশি করে টেক্সটবক্সের সাইজ (প্রস্থ এবং উচ্চতা) এবং ফন্টের আকার ছোটবড় করতে পারবেন।

কৃতজ্ঞতা: এই টুলটি তৈরি করতে "মুর্শেদের ইউনিকোড লেখনী ও পরিবর্তক ২.১.০ আলফা ২ এর সহায়তা নেয়া হয়েছে।

আপডেটঃ যে সম্মানিত ব্লগারগণ নিজস্ব ডোমেইন ব্যবহার করেন, তাদের ক্ষেত্রে এই প্যাডটি কাজ করবেনা। কারণ আমার নিজস্ব হোস্টিং নেই। আমি নিজে ফ্রি হোস্টিং ব্যবহার করে কোডগুলোর উন্নয়ন ঘটিয়েছি। সেক্ষেত্রে এই 'বাংলা প্যাড' শুধুমাত্র ব্লগার.কম এর ফ্রি ব্লগগুলোতেই সুন্দরভাবে কাজ করবে।

যাঁরা নিজস্ব ডোমেইন ব্যবহার করছেন, তাদের জন্য একটি জিপ ফাইল আপলোড করে দিলাম। এর ভিতরে প্রয়োজনীয় সবকটি ফাইল আছে। সেগুলো দিয়েই আপনি একটি "বাংলা প্যাড" তৈরি করে নিতে পারবেন।

পদ্ধতিঃ
  1. প্রথমেই এই লিংক থেকে (File name: BanglaPad.zip, Size: 10.5KB) প্রয়োজনীয় ফাইলযুক্ত জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করুন।
  2. জিপ ফাইলটি আনকমপ্রেস করুন।
  3. ভিতরে পাঁচটি (৫) ফাইল পাবেন। js এক্সটেনযুক্ত ফাইলগুলি নিজস্ব হোস্টিং এ আপলোড করুন।
  4. এই js ফাইল তিনটির ডাইরেক্ট লিংক সংগ্রহ করুন। কোথাও লিখে রাখুন।
  5. এবার unicode bangla writing pad নামক টেক্সট ফাইলটি ওপেন করুন।
  6. এতে লেখা YOUR UPLOADED ****.js FILE LINK লাইনটি সঠিক ফাইলের লিংক দিয়ে আপডেট করুন।
  7. এবার এই টেক্সট ফাইলের ভিতরের সবগুলো কোড কপি করে নিয়ে আপনার ব্লগের কোন HTML/ Javascript গেজেটবক্সে পেস্ট করে দিন।
  8. ড্রাগ করে ব্লগের পছন্দমতো জায়গায় সরিয়ে নিন।
  9. SAVE TEMPLATE লেখাতে ক্লিক করে পরিবর্তনটি সংরক্ষণ করুন।
  10. ব্যাস হয়ে গেল।

গুগল হোস্টিং ব্যবহারে সাবধানতা অবলম্বন করুন

গুগল হোস্টিং দিয়ে যারা নিজস্ব ডোমেইন হোস্ট করেছেন তারা সতর্ক থাকুন। এ ব্যাপারে আমার নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানাচ্ছি গুগলের ব্লগ হোস্টিং দিয়ে আমার একটি ডোমেইনের সাব ডোমেইন দিয়ে Diet for diabetic নামে একটি সাইট ওপেন করেছিলাম। মাত্র কয়েক দিন হয়েছে বলে বেশি কিছু পোস্টিং দেয়া হয়নি। ১০/১২ টা পরীক্ষা মুলক পোস্টিং দিয়েছি। নতুন অবস্থা বলে কয়েকটা পোস্টিং এর লেবেল সঠিক হয়নি। বিগত ১৭ তারিখে ওগুলি একটা একটা করে ঠিক করে ড্যাশ বোর্ডে ফিরে এসে দেখার জন্য ভিউ ব্লগে ক্লিক করেছি কিন্তু সাইট ওপেন না হয়ে আমাকে বললো যে url পাওয়া যাচ্ছে না। আমি ড্যাশ বোর্ডে লক্ষ্য করলাম ওই ব্লগের নিচে restore blog লেখা দেখাচ্ছে। আচ্ছা বেশ, রিস্টোরে ক্লিক করে নতুন পেজ এল তাতে কিছু ক্যপচা পুরন করতে দিল, পুরন করে সাবমিট করার পর একটা পেজ এল তাতে রোবটের দোষ দেখিয়ে ক্ষমা চেয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করতে বলল।
ছবি দিয়ে দিলামঃ

বেশ, অপেক্ষা করে প্রায় ঘন্টা খানিক পরে মেইল ওপেন করে দেখি গুগল নো রিপ্লাই থেকে একটা মেইল পাঠিয়েছে। ওতে লেখা, তারা রোবটের সংকেতের প্রেক্ষিতে নিজেরা পরীক্ষা করে দেখেছে যে এটা স্পাম ব্লগ তাই ডিলিট করে দিয়েছে, এমনকি আমি যে সাব ডোমেইন রিলিজ করে নিব সে উপায়ও নেই অর্থাৎ ওই ব্লগের কন্ট্রোল প্যানেলে ঢুকার পথ ব্লক।
এটা না হয় ধরে নিলাম একটা সাব ডোমেইন যা একে বারে নতুন এবং এতে তেমন কোন গুরুত্ব পূর্ণ কিছু পোস্টিং দেয়া হয়ে উঠেনি। আমার আরো ৮৬টা সাব ডোমেইন রয়েছে তা দিয়ে এরকম আরো খোলা যাবে। এখন কথা হচ্ছে যদি এটা মুল ডোমেইন হত বা পুরাতন এবং পরিচিত কোন সাব ডোমেইন হত তাহলে আমি কি করতাম?মুল ডোমেইন হলে মাঠে মারা যাওয়া ছারা আর কোন উপায় ছিল না। এখানে লক্ষ করুন যে আমি একটু সাবধান হবার সুযোগ পাইনি। ওদিকে কয়েক দিন আগে “আকাশ প্রদীপ” নিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস কি করেছে তা হয়ত অনেকেই দেখেছেন, যার ফলে ফ্লোরেন্স আন্টিকে ওটা ছেড়ে আসতে হয়েছে। একটা ব্লগ সম্পূর্ন করে সাজিয়ে গুছিয়ে নিতে কি পরিমান পরিশ্রম হয় তা আপনারা সবাই জানেন।
কাজেই ফ্রি হোস্টিং পেয়ে খরচ করে কেনা ডোমেইন হোস্টিং করতে হলে যথেস্ট সতর্ক হয়ে করুন। যা যা পোস্টিং দিচ্ছেন সেগুলির ব্যাক আপ রাখুন এবং কি হলে ব্লগ ডিলিট বা কন্ট্রোল প্যেনেল ব্লক করতে পারে তা ভাল করে জেনে নিন। রোবট কেন কোন ব্লগকে স্প্যাম ব্লগ হিসেবে চিহ্নিত করে, তার অনেক কারণ আছে। তার মধ্যে একটা হল, যদি একই সাইটের দিকে অনেক লিংক থাকে, যদি অনেক বেশি লিংক কোন সাইটে থাকে, যদি ব্লগে কোন ভুল html গেজেট লাগানো হয়, যদি ব্লগের কোডে ভুল থাকে, যদি কনটেন্ট স্প্যামিং ধরণের হয়, যদি অনেক বেশি গেজেট লাগানো থাকে, নানা রকমের কারণ আছে। Blogger help সাইট ঘুরলে দেখবেন, অনেকেই এই সমস্যায় পড়েছিল। যারা রেসপন্স করেছে, তাদের ব্লগ খুলে গেছে। অত্যান্ত সচেতনতার সাথে ব্লগ পরিচালন করুন। সবার কাছে এটাই বিনীত অনুরোধ।

উবুন্টুতে Netspeed ব্যবহার করুন

অনলাইনে যতক্ষণ থাকেন, ততক্ষণ কত স্পিডে সার্ফিং করছেন, আপলোড, ডাউনলোড স্পিড কত তা জানার জন্য উবুন্টুতে একটি ছোট্ট সফটওয়ার আছে। নাম NETSPEED, এটা আসলে একটি অ্যাপলেট। ডেস্কটপের উপরে থাকা প্যানেলে যোগ করে নিলেই হল। ইন্টারনেটে কত স্পিডে ব্রাউজ করছেন, তার তথ্য সঙ্গে সঙ্গে পেয়ে যাবেন।

এই দারুণ কাজের টুলটি কিভাবে পাবেন?

সিনাপ্টিক প্যাকেজ ম্যানেজারে খোঁজ করুন। ইনস্টল করুন।

এবার কম্পিউটারে ডেস্কটপের উপরে থাকা প্যানেল মাউসের ডানবোতাম (Right Button) ক্লিক করুন।

Add to panel লেখাতে ক্লিক করুন।
যে তালিকা দেখা যাচ্ছে, সেখানেই আছে Network Manager রয়েছে। উপরের ছবিতে নীল রঙে চিহ্নিত করা হয়েছে। এবার নিচের Add লেখা বোতামে ক্লিক করুন। টুলটি প্যানেলে যোগ হয়ে গেল।
ল্যান্ডফোনের মত আইকন নিয়ে টুলটি আপনাকে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করতে থাকবে। বামপাশেরটা ডাউনলোড স্পিড ও ডানপাশেরটা আপলোড স্পিড। অনলাইনে কানেক্ট হওয়ামাত্র এটা একটিভ হয়ে যায়। উপরের ছবিতে দেখুন কোন সাইট আমি ব্রাউজ করছি না। তাই ডাউনলোড ও আপলোড ০ (শূন্য) দেখাচ্ছে। অ্যাপলেটটির উপরে মাউস নিয়ে গেলে আপনার কানেকশনের ধরণ দেখা যাবে।
ল্যান্ডফোন আইকনের উপরে মাউসের বাম বোতাম ক্লিক (Left click) করলে একটি মেনুবার (Menubar) খুলে যাবে। উপরের ছবিতে দেখুন। মেনুর উপরে থাকা Device Details লেখাতে ক্লিক করলে নিচের ছবির মতো করে প্রয়োজনীয় তথ্য আপনাকে সরবরাহ করা হবে।

এখানে Internet Address, Netmask, Hardware Address ইত্যাদি তথ্য মুহূর্তের মধ্যে আপনার নাগালে দেখতে পাবেন।

উপরের ছবিটি নেটস্পিড টুলের Preference, এখানে প্রয়োজনীয় অংশে টিকচিহ্ন দিয়ে তথ্য দেখতে পাবেন।


আপনি কোন মাধ্যমে অনলাইনে সংযুক্ত হয়েছেন বা হতে চান তা এখানেই নির্বাচন করতে পারবেন।

ব্লগার.কম (Blogger.com) এর ব্লগকে মোবাইলবান্ধব করুন

Bangla hacks mobile friendly siteইদানীং মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ভিজিট করার পরিমাণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশের বাজারে নামী দামী কোম্পানীসহ কমদামের চাইনিজ মোবাইল ফোনগুলো এখন মানুষের হাতে হাতে। সাধারণ মানুষ মোবাইল ফোন দিয়েই ইন্টারনেট, ব্লগ, সামাজিক সাইট ইত্যাদির সাথে পরিচিত হয়ে নিচ্ছে। আর সাইট/ ব্লগগুলোও এই মোবাইল দিয়ে অনলাইনে বিচরণকারী ব্যবহারকারীদের কথা মাথায় রেখে তাদের সাইটগুলোকে মোবাইল ফোন দিয়ে ব্যবহারের উপযোগী করে নিয়েছে। সাইটের আকার হয়ে গেছে ছোট। ডিসপ্লেতে দেখা যায় শুধুমাত্র পোস্ট লিংক, লোড হতেও বেশি সময় লাগে না। ওয়ার্ডপ্রেস, ফেসবুক, গুগল সার্চ, জিমেইল প্রভৃতি সাইটগুলো মোবাইলবান্ধব হয়ে গেছে অনেক আগেই। কিন্তু আপনার ব্লগের খবর কি? সেটার কি মোবাইলবান্ধব (Mobile Friendly) ভার্সন আছে? যদি না থাকে, তাহলে আসুন জেনে নিই কিভাবে আমাদের Blogger.com ব্লগকে মোবাইল ফোনে দেখার উপযোগী করে নিতে পারি।
Make your blogger.com mobile friendly in a easy and short way.
না বন্ধুরা, ভয় পাবার কিছু নেই। এর জন্য আপনাকে কোনপ্রকার কোড জানতে হবে না, ব্লগের HTML অংশে কোনরকম পরিবর্তন করতে হবে না। কিংবা কোন প্লাগইন বা গেজেট ইনস্টল করতে হবে না। সামান্য একটু বুদ্ধি খাটিয়ে আমরা নিজেদের ব্লগার.কম এ থাকা ব্লগকে অনায়াসে মোবাইলবান্ধব করে নিতে পারি।

নিচের লিংকটি ব্রাউজারের এড্রেসবারে লিখে দিন (কপি পেস্ট করুন)। এবার MYBLOGGERBLOG.blogspot.com লেখাটিকে পাল্টে আপনার ব্লগের ওয়েব ঠিকানা (URL) লিখে দিন। এবার কিবোর্ডের এন্টার চাপুন। দেখুন কেমন সহজে আপনার ব্লগটি মোবাইলে দেখার উপযোগী হয়ে গেছে।
http://www.google.com/reader/m/view/feed/http://MYBLOGGERBLOG.blogspot.com/feeds/posts/default?orderby=updated
এবার কোন URL Shortening Service দিয়ে এই লম্বা লিংকটির একটি সংক্ষিপ্ত লিংক তৈরি করে ফেলুন। সেই লিংকটিই মোবাইলে ব্রাউজ করুন। বন্ধুদেরকে জানান, ব্লগের এককোনে লিখে রাখুন।You should use any url shortening service to track your mobilefriendly blogger.com blog.
URL Shortening Service হিসেবে http://bit.ly ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে এই লিংক দিয়ে কতটি ভিজিট হল তা জানতে পারবেন। এই ব্যাপারটি জানতে দেখুন "ক্লিক ট্রাকিং করুন bit.ly দিয়ে পোস্টটি।

যেমন "বাংলা হ্যাকস" ব্লগের মোবাইলবান্ধব সাইটটির ঠিকানাঃ

Gravatar ব্যবহার করে সারা পৃথিবীর সাথে পরিচিত হয়ে উঠুন

Gravatar Logoঅনলাইনে নিজের নামের সাথে একটি ছোট্ট ইমেজ (Image) আমরা কমবেশি সবাই ব্যবহার করি। একে অবতার (Avatar) বলে। হিন্দুধর্মের ভগবান যুগে যুগে কালে কালে বিভিন্ন প্রয়োজনে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে পৃথিবীতে আসতো। এই ধারণাটিকে মাথায় রেখে অনলাইনে অবতারের ব্যবহার শুরু হয়েছে। এখানেও আমরা অনলাইন ইউজাররা (User) বিভিন্ন সাইটে বিভিন্ন নামে বিভিন্ন কাজ করে থাকি। আর এজন্য বিভিন্ন একাউন্টের জন্য ব্যবহার করি বিভিন্নরকম অবতার। অনেকে আবার এটা পছন্দ করেননা। তাঁরা নিজ নাম ও ছবি দিয়েই সব সাইটে লগইন বা মন্তব্য করেন।

False Gravatar _ False Gravatar _ False Gravatar _ False Gravatar
তা সে যাই হোক। আপনি নিশ্চয় লক্ষ্য করেছেন যে, কোন কোন সাইট/ ব্লগে মন্তব্য করার পর অবতারের জায়গায় বিদঘুটে কিছু ইমেজ দেখা যায়। উপরের ছবিগুলো দেখুন। নিশ্চয় আপনার কাছে ছবিগুলো কেমন উদ্ভট মনে হচ্ছে, তাই না। তার চেয়ে যদি এমন হতো যে আপনি নিজের পছন্দমতো কোন ছবি মন্তব্য'র পাশে অবতার হিসেবে দেখালেন। তা সে সত্যি হোক আর মিথ্যাই হোক। নিজের নামে বিদঘুটো ছবি না দেখিয়ে যদি পছন্দমতো অবতার প্রদর্শন করাতে চান, তাহলে এই পোস্ট আপনারই জন্য।
Now use gravatar as your global face or avatar.
এই অসাধারণ ফিচারটি আপনার জন্য সরবরাহ করছে Gravatar ।এদের দেয়া দারুণ সুবিধাটি আপনি মাত্র একটি একাউন্ট খুলেই করতে পারবেন। আপনার ইমেইলের সাথে যে ছবিটি অবতার হিসেবে নির্বাচিত হয়ে থাকবে, ঠিক সেটাই আপনি পৃথিবীর সব সাইটে মন্তব্য করার সময় নিজের নামের পাশে দেখতে পাবেন। অবশ্য একই ইমেইল ঠিকানা সবসময় ব্যবহার করতে হবে। অর্থাৎ আপনি যদি একাধিক ইমেইল দিয়ে একাধিক একাউন্ট গ্রাভাটারে খোলেন এবং প্রত্যেকটা একাউন্টের সাথে আলাদা আলাদা ইমেজ অবতার হিসেবে সিলেক্ট করেন, তাহলে সবসময় নির্দিষ্ট ইমেইলের সাথে নির্দিষ্ট ছবিটি দেখা যাবে। এতে আপনার নাম বা আইডি'টির একটি নিজস্ব অবতার সারা পৃথিবীর কাছে পরিচিত হয়ে যাবে।
Using gravatar is very easy. It is integrated with wordpress.
বিশ্বের বেশিরভাগ ব্লগ প্লাটফরম গ্রাভাটার সাপোর্ট করে। আপনার যদি ওয়ার্ডপ্রেসে (Wordpress) একটি একাউন্ট থাকে, তাহলে সেটাই গ্রাভাটার একাউন্ট হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। বিপরীতভাবে গ্রাভাটার একাউন্টকে ওয়ার্ডপ্রেস একাউন্ট হিসেবেও ব্যবহার কর যাবে। আগে খোলা ওয়ার্ডপ্রেস একাউন্টে কোন প্রোফাইল (Profile) ইমেজ থাকলে সেটাই আপনার গ্রাভাটার অবতার হিসেবে ব্যবহৃত হবে। ওয়ার্ডপ্রেস ছাড়াও দ্রুপাল (Drupal), জুমলা (Joomla) প্রভৃতি প্লাটফর্মে গ্রাভাটার ব্যবহার করা যায়। এগুলো ছাড়া অন্য প্লাটফর্মগুলোতে ব্যবহারের জন্য রয়েছে প্লাগইন। এর তালিকা দেখতে এই পাতাটি ভ্রমণ করতে পারেন।

এবার তাহলে আসুন, আমরা জেনে নিই কিভাবে গ্রাভাটারে একাউন্ট খুলতে হয় ও তার সাথে একটি পছন্দসই ইমেজ অবতার হিসেবে নির্বাচন করে রাখা যায়।

# প্রথমেই http://en.gravatar.com সাইটে যান। সাইটটি দেখতে নিচের ছবিটির মতো।
Gravatar Website# এখানে নিচে লেখা বামপাশে "Get your Gravatar today" লেখা বাটনটিতে ক্লিক করুন। পরের পাতায় চলে আসবেন।
Signup to get own gravatar# আপনার যে ইমেইলের সাথে Gravatar সংযুক্ত করতে চান, তা লিখে Signup লেখা বোতামে ক্লিক করুন।
confirmation email was sent# প্রদত্ত ইমেইল ঠিকানায় একটি কনফার্মেশন ইমেইল পাঠানো হয়েছে বলে জানানো হচ্ছে।
# এবার ইমেইলটির ইনবক্স খুলুন। সেখানে নতুন একটি মেইল Gravatar থেকে এসেছে। সেখানে লেখা রয়েছে..
Welcome to gravatar!

To activate your account, simply click on the link below or paste into the url field on your favorite browser:

http://en.gravatar.com/accounts/activate/youremailid@gmail.com/abcd******
# নিচের লিংকটিতে আপনার ইমেইল ও একটি বিশেষ নাম্বার লেখা থাকবে। এই লিংকে ক্লিক করুন।
finish creating account at gravatar# এবার যে পাতাটি ওপেন হবে, সেখানে সাবধানতার সাথে ফরমটি পূরণ করুন। যে নামটি নিতে চান, তা অাপনার আগে অন্য কেউ নিয়ে নিয়েছে কি না তা Check লেখা বোতামে ক্লিক করে জেনে নিতে পারবেন। ইউজার নাম, পাসওয়ার্ড দিয়ে signup লেখাতে ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে চলে যান।
Gravatar account# গ্রাভাটারে আপনার রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়েছে। মনে রাখুন যে, আপনার দেয়া ইউজার আইডি (User ID) ও পাসওয়ার্ডটি (Password) ওয়ার্ডপ্রেস একাউন্ট হিসেবেও ব্যবহার করতে পারবেন।
You can use gravatar id and password as a wordpress account.
এমতাবস্থায় আপনার একাউন্টের সাথে কোন ইমেজকে সংযুক্ত করা হয়নি। এখন যদি আপনি এই ইমেইল দিয়ে কোন ওয়েবসাইটে মন্তব্য করেন, তাহলে নিচের ছবিটি আপনার অবতার হিসেবে প্রদর্শিত হবে।
No Gravatar Imageএটা নিশ্চয় আপনি আশা করেন না। তাই এবার একটি পছন্দের ছবি অবতার হিসেবে নির্বাচন করার পালা।

পূর্বের ধাপে
Add one by clicking here লেখাতে ক্লিক করে এগিয়ে যান।
আপনি যে কোন জায়গায় থাকা যে কোন ইমেজ ফাইলকে (Image file) অবতার (Avatar) হিসেবে নির্বাচন করতে পারবেন। নিচের ছবি দেখুনঃ
Choose image from any sourceমোট চারটি অপশন রয়েছে।
  • কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে থাকা কোন ছবির ফাইল।
  • ইন্টারনেটে কোথাও হোস্ট (Hosted online) করা ইমেজ ফাইল। এটার ডাইরেক্ট লিংক (Direct link) ব্যবহার করতে হবে।
  • নিজের কম্পিউটারে থাকা ওয়েবক্যাম (Webcam) দিয়ে এক্ষুনি একটা ছবি তুলে নিতে পারবেন।
  • অন্যরা আগেই অবতার হিসেবে ব্যবহার করেছে এমন কোন ছবি।
আমি এই পোস্টের প্রয়োজনে "My computer's hard drive" অপশনটি ব্যবহার করেছি। যে কোন সাইজের ছবি আপলোড (Upload) করে নিতে পারবেন। আপলোডের পর মাপমতো কেটে (Crop) নেয়ার অপশন আসবে। তাই আগেভাগেই ছবিটি নির্বাচন করে নিন।
crop gravatar image# ছবির উপরে/ নীচে বামপাশে Crop and Finish লেখাতে ক্লিক করুন।
আরও একটি বিশেষ কাজ বাকী রয়ে গেছে।
Rate your gravatarআগের ধাপে Crop and Finish বোতামে ক্লিক করলে উপরের ছবির মতো আর একটি পেজ আসবে। আপনার ছবিটি নীতি নৈতিকতার দিক থেকে কোন মানের তা নির্বাচন (Rating) করতে হবে। এজন্য G, PG, R, X এই চারটির মধ্যে যে কোন একটিকে বেছে নিন। আমি G বেছে নিয়েছি। এর অর্থ হল আমার ছবিটি সবধরণের সাইটে প্রদর্শনের জন্য উপযুক্ত। কোনরকম হিংস্রতা, অশ্লীলতা, নগ্নতা বা আক্রমণাত্মক ভঙ্গি ছবিটিতে নেই।
Final Gravatarপছন্দের রেটিং করার পর এই পাতাটি এসে জানিয়ে দেবে যে আপনার Gravatar একাউন্টে একটি অবতার নির্বাচন করা সম্পন্ন হয়েছে। এখন থেকে যে কোন ওয়েবসাইটে মন্তব্য করার সময় এই ইমেইলটি ব্যবহার করলে (নাম যাই দিন না কেন) এই ছবিটি অবতার হিসেবে প্রদর্শিত হবে।
  • ইচ্ছে করলে আপনি আরও ইমেইল এই একই একাউন্টে যোগ করতে পারবেন।
  • যে কোন সময় ছবিটি পাল্টাতে পারবেন।
 

পাঠকের প্রতিক্রিয়া

কিছু কথা

সফটওয়ার ও ওয়েবওয়ারের বিভিন্ন টিপ্‌স, টিউটোরিয়াল, হ্যাক্‌স, টেমপ্লেট বা থিম্‌স ইত্যাদি নিয়েই আমি ব্লগ লিখছি। আমার প্রধান আগ্রহ ব্লগিং টিপস। এছাড়াও প্রযুক্তির বিচিত্র বিষয় নিয়ে মত বিনিময়, সমস্যা ও তার সমাধান এবং আলোচনা করার জন্য এই ব্লগ খুলেছি। আশা করি আপনি নিরাশ হবেন না। এই ব্লগের সব লেখাগুলো যেকোন মিডিয়ায় এই লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশ করতে পারবেন। বিস্তারিত পড়ুন....

Search This Blog

© 2009-2014 Bangla Hacks | Design by: Bangla Hacks. Powered by: Blogger