Showing posts with label News. Show all posts
Showing posts with label News. Show all posts

ফায়ারফক্স দিয়ে বিশ্বকাপ ২০১০ এ পছন্দের দলকে জিতিয়ে দিন

পারসোনা দিয়ে সাজানো আমার ফায়ারফক্স
ফায়ারফক্স দিয়ে সাজানো আমার ফায়ারফক্স

বিশ্বকাপ ২০১০ নিয়ে যখন সারা পৃথিবীর মানুষ উন্মাদনায় মাতাল, তখন আমাদের সবার প্রিয় ফায়ারফক্স ব্রাউজার ৩২ দলের মধ্যে প্রিয় দলটিকে জিতিয়ে দেবার লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছে। আপনি সেই লড়াইয়ে অংশগ্রহণ করে জিতে নিতে পারেন একটি 'ফায়ারফক্স কাপ'। সত্যিই তাই। এবার ফায়ারফক্স ব্যবহার করে নিজের পছন্দের দলকে সমর্থন করুন। কিভাবে? ফায়ারফক্সকে পারসোনা দিয়ে সাজিয়ে তোলার পদ্ধতি আপনারা জানেন। এবার সেই পারসোনা দিয়েই ফায়ারফক্সকে বর্ণিল করে তুলুন পছন্দের দলের পতাকা দিয়ে। ফায়ারফক্স কাপ সাইটটিতে গেলেই প্রিয় দলের পতাকা পাবেন।
ফায়ারফক্স কাপ সাইট
ফায়ারফক্সকাপ সাইট
নির্দিষ্ট পতাকার উপরে মাউস দিয়ে ক্লিক করলেই সেটা ফায়ারফক্সের ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে সেট হয়ে যাবে। আপনার পছন্দের দল যদি জিতে যায়, তাহলে আপনি পাবেন একটি "ফায়ারফক্স কাপ"।
ফায়ারফক্স কাপ
ফায়ারফক্স কাপ
এ পর্যন্ত ৫০ এর বেশি সমর্থন যে দলগুলো পেয়েছে, সেই দলগুলোর পরিসংখ্যান নিচে দেয়া হলঃ
  • Brazil      2,483
  • Argentina     1,886
  • Mexico     1,190
  • Germany     1,037
  • Spain     639
  • England     343
  • Serbia     326
  • Italy     290
  • Chile     211
  • Uruguay     108
  • United States     98
  • Netherlands     78
  • France     67
  • Algeria     65
  • Portugal     60
  • Paraguay     59
  • Greece     55
  • South Korea     55
  • Honduras     52
এই  FootieFox এডঅনটিও সেই সাথে ইনস্টল করে নিতে পারেন।
# আপনার কম্পিউটারে ফায়ারফক্স ব্রাউজার ইনস্টল করা না থাকলে এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
(উপরের ছবিতে নমুনা হিসেবে আর্জেন্টিনার পতাকাটি ব্যবহার করা হয়েছে। এই ছবিটির মাধ্যমে নির্দিষ্ট কোন দলের প্রতি আমার পক্ষপাত প্রকাশ পায় না)

টেমপ্লেট ডিজাইনার সবাই ব্যবহার করতে পারবেন

নতুন ব্লগার টেমপ্লেট ডিজাইনারআমরা এর আগে মার্চ মাসে 'ব্লগার ডিজাইনার' দিয়ে নিজের টেমপ্লেট নিজেই সম্পাদনা করার কথা জেনেছিলাম। তখন সুবিধাটি শুধুমাত্র draft.blogger.com ঠিকানায় পাওয়া যেত। কিন্তু এখন এই সুবিধাটি সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। এখন থেকে ব্লগার টেমপ্লেট ডিজাইনার সুবিধাটি blogger.com ঠিকানাতেও পাওয়া যাবে।ব্লগার টেমপ্লেট ডিজাইনার
  • গুগল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে Blogger.com এ লগইন করুন।
  • দেখতে পারবেন যে, আগের Layout ট্যাবটির নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।
  • এখন এর নাম Design, এখানে 'Template Designer' নামক নতুন একটি ট্যাব দেখা যাচ্ছে।
ইতিমধ্যে এই সুবিধাটিতে বেশ কিছু পরিবর্ধন ও পরিমার্জন করা হয়েছে। যেসব পরিবর্তন ইতিমধ্যে করা হযেছে সেগুলো হলঃ
  • সর্বমোট ১৯টি নতুন টেমপ্লেট
  • ডিজাইনকে লেআউট থেকে আলাদা করা হয়েছে। ফলে শুধুমাত্র CSS পাল্টিয়েই ব্লগের ডিজাইন পরিবর্তন করা যাবে। লেআউটের কোনরকম পরিবর্তন করতে হবে না।
  • একশয়ের বেশি উচুমানের ব্যাকগ্রাউন্ড ছবি বিনেপয়সাতে ব্যবহার করা যাবে।
  • একটিমাত্র জায়গা থেকে ডিজাইনের সব জায়গার রঙ পাল্টানো যাবে।
  • লেআউটের আকার ঠিক রাখতে পিক্সেল পর্যন্ত পরিবর্তন করা যাবে। ফলে নির্দিষ্ট মাপ পাওয়ার জন্য কষ্ট করতে হবে না।
  • রিয়াল টাইম প্রিভিউ ডিজাইন কন্ট্রোল প্যানেলের নিচে তাৎক্ষণিকভাবে দেখতে পারবেন।
  • সহজ এবং ঝামেলামুক্ত। ফলে সামান্য ধারণা থাকলেই এটা ব্যবহার করতে কোন সমস্যা হবে না।
  • Advanced ট্যাব ব্যবহার করে ডিজাইনারদের তৈরি CSS পাল্টে নিজের লেখা CSS ব্যবহার করতে পারেন। একই সাথে নিচের প্রিভিউ উইন্ডোতে তাৎক্ষণিক প্রিভিউ দেখতে তো পারবেনই।
  • সবরকমের ব্রাউজারে সাপোর্ট করে। যেমন যদি গোলাকার কর্ণার চান, তাহলে তার জন্য প্রয়োজনীয় কোড ব্লগার বসিয়ে দেবে। ফলে ফায়ারফক্স, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এবং ক্রোমের জন্য আলাদা আলাদা কোড আপনাকে বসাতে হবে না।

নিজের ব্লগটিকে যদি অনন্য ডিজাইনে পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করতে চান, তাহলে এখনি বসে পড়ুন। আর মনের মতো করে নিজের ব্লগের ডিজাইন এবং লেআউট সাজিয়ে নিন।

এই বিষয়ক খবর প্রকাশিত হয়েছে ব্লগার বাজ এর Blogger Template Designer Now Available To Everyone নামক পোস্টে।

বিশ্বকাপ ফুটবল ২০১০ উপলক্ষ্যে গুগল লোগো

বিশ্বকাপ ফুটবল ২০১০ উপলক্ষে গুগলের লোগোগুগল বিশেষ বিশেষ দিনগুলোতে তাদের লোগো পাল্টে ফেলে এটা আমরা সবাই জানি। এরই ধারাবাহিকতায় বিশ্বকাপ ফুটবল ২০১০ উপলক্ষে গুগল তাদের লোগো পাল্টে ফেলেছে। দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিশ্বকাপ ফুটবল ২০১০। এই মুহূর্তে সারা পৃথিবীতে আলোচনার প্রধান বিষয় হল এটাই। মানুষ দিনে রাতে নাওয়া খাওয়া বাদ দিয়ে নিজের প্রিয় দলকে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইয়ে দিচ্ছে। পত্রিকা, ম্যাগাজিনগুলো বিশ্বকাপ নিয়ে বের করছে বিশেষ সংখ্যা। গুগলেও worldcup 2010 সার্চ করলে কিছু অতিরিক্ত খবর পাওয়া যাচ্ছে। আসলে গুগলের সফলতার চাবিকাঠি এখানেই। মানুষের মনের খবর পড়ে ফেলতে গুগলের বোধহয় আর বেশি দেরী নেই।

বিশ্বকাপ উন্মাদনায় গুগল মাতোয়ারা

গোওওওওওওওওলবিশ্বকাপ ফুটবল শুরু হতে আর মাত্র তিনদিন বাকী আছে। ফুটবল উন্মাদনা আগামী এক মাস সারা পৃথিবীকে যে পাগল করে রাখবে, সে কথা বলাই বাহুল্য। ফুটবল জ্বরে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ যখন কাতর হয়ে আছে, তখন গুগল কি আর সে প্রভাবের বাইরে থাকবে? মোটেও না।

গুগল.কম সাইটে যান এবং World Cup লিখে সার্চ করে দেখুন, ফলাফল কি দাঁড়ায়?গুগল.কম.বিডিতে ওয়ার্ল্ড কাপ সার্চ রেজাল্টপ্রথমেই ১১ ও ১২ জুনের খেলার খবরের সাথে রয়েছে বিশ্বকাপে খেলতে যাওয়া দেশগুলোর পতাকার ছবি। আর একেবারে নিচে গুগলের ডিফল্ট লোগোটি পাল্টে গেছে একেবারে ভিন্নভাবে।

সাধারণত আরও ফলাফল দেখানোর সার্চ রেজাল্ট পেজের তালিকার উপরে লেখা থাকে
Goooooooooogle
কিন্তু বিশ্বকাপ উন্মাদনার ফাঁদে পরে গুগল লেখাটি পাল্টে ফেলেছে। এখন লেখা আছে
Gooooooooooal!
www.banglahacks.com
যদি গুগল তার সার্চ রেজাল্ট বাংলায় দেখাতো তাহলে বোধহয় লেখা থাকতোঃ
গোওওওওওওওওওওল
তাইনা? আপনার কি মনে হয়?

গুগল উইন্ডোজের বদলে লিনাক্স ব্যবহার করবে

সম্প্রতি গুগলের কয়েকজন কর্মকর্তা মন্তব্য করেছেন যে, এখন থেকে তারা আর মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ব্যবহার করবেন না। এ বিষয়ে গুগল অফিসিয়ালি কোন মন্তব্য করেনি। কিন্তু একজন কর্মকর্তা বলেছেন যে, গত জানুয়ারি মাসে যখন চীনা হ্যাকাররা গুগলের সাইট আক্রমণ করে, তখন থেকেই বিষয়টি আলোচনায় চলে আসে। গুগলের চাইনিজ অপারেশন যখন হ্যাক হয়ে যায়, তখন থেকে সবাই উইন্ডোজের উপর খুব বিরক্ত বোধ করা শুরু করে। একজন বলেছেন, আমরা আর উইন্ডোজ ব্যবহার করবো না। এটা নিরাপত্তার বিষয়। এটাকে অবহেলা করা যায় না। আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ (সারা বিশ্বে গুগলের ১০,০০০ জন কর্মচারী আছে) চায়না আক্রমণের পর থেকে তাদের কম্পিউটারেরর অপারেটিং সিস্টেম পাল্টাতে শুরু করেছে। কেউ কেউ অ্যাপলের ম্যাকিন্টোশের দিকে ঝুঁকে পরলেও বেশিরভাগের পছন্দ লিনাক্স।

তিনি আরও বলেন, নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদেরকে দুইরকম অপশন দেয়া হবে। অ্যাপলের ম্যাক অথবা লিনাক্স যে কোন একটি বেছে নেবার কথা বলা হবে। আসলে মাইক্রোসফটকে নিয়ে আমরা খুব একটা ভালো নেই। অথচ লিনাক্স ওপেন সোর্স এবং আমরা এতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি।

জানুয়ারির ঘটনার সময় গুগলে নতুন যোগদান করা কর্মচারীরা তাদের ল্যাপটপে উইন্ডোজ ব্যবহার করার অনুমতি পেত। কিন্তু ডেস্কটপে উইন্ডোজ ব্যবহার করার অনুমতি পেত না। কিন্তু চায়না অ্যাটাক সবকিছু পাল্টে দেয়। এখন ওরা নিরাপত্তার খাতিরে ম্যাকিন্টোশ ব্যবহার করা শুরু করে দিয়েছে। তবে সবচাইতে সুবিধা হবে যখন গুগলের নিজস্ব ক্রোম ওএস প্রকাশ হবে। তখন গুগল প্রোডাক্টগুলো গুগলের নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেমকে ভিত্তি করেই তৈরি করা যাবে। এছাড়াও নিরাপত্তার ভিত্তি হবে খুব মজবুত।

খবরের সূত্র

অনলাইনে সর্বোচ্চ ভিজিট হওয়া ১০০০ ওয়েবসাইটের তালিকা

অনলাইনের কোটি কোটি ওয়েবসাইটের মধ্যে সবচাইতে বেশি ভিজিট হয় কোন সাইটগুলোতে। জানার আগ্রহ আমাদের সবার আছে। আর আমাদের এই কৌতুহল মেটাবার ব্যবস্থা করেছে গুগল। তাই গুগল এবার তৈরি করেছে অনলাইনে সর্বোচ্চ ভিজিট হওয়া ১০০০ ওয়েবসাইটের তালিকা। গুগলের Adwords এর অফিসিয়াল ব্লগে এই সম্পর্কিত একটি খবর সারা অনলাইনে ঝড় তুলেছে। সম্প্রতি এক ব্লগ পোস্টে এরা জানিয়েছে যে, বিজ্ঞাপনদাতাদের কথা ভেবে কিছু নতুন সুবিধা চালু করতে যাচ্ছে। ফলে বিজ্ঞাপনদাতারা তাদের বিজ্ঞাপন প্রদানের আগে বাজার যাচাই এবং বিভিন্ন প্লান তৈরি করার জন্য অতিরিক্ত কিছু সুবিধা পাবেন। অনলাইনে থাকা সাইটগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ ভিজিট হওয়া ১০০০ ওয়েবসাইটের এই তালিকাটি তৈরির সময় মূলত বিজ্ঞাপনদাতাদের সুবিধার কথাই মাথায় রাখা হয়েছে।
গুগলের তৈরি সবচাইতে বেশি ভিজিট হওয়া ওয়েবসাইটের তালিকাযারা নিজেদের পণ্যের বিজ্ঞাপন দেন, তারা সবসময় চাইবেন যেন আসল ব্যক্তি, সত্যিকারের ক্রেতা তাদের বিজ্ঞাপনটি দেখে। গুগলের এডসেন্সে দেয়া বিজ্ঞাপনগুলোর যেন অপব্যবহার না হয়। যেন কেউ বিজ্ঞাপনগুলি নিয়ে অযথা ব্যবসা করতে না পারে, তার জন্য গুগলের এই তালিকাটি অনেকটাই সহায়কের কাজ করবে।

অনলাইনে কোটি কোটি ওয়েবসাইটের মধ্যে সবচাইতে বেশি ভিজিট হয় এমন ওয়েবসাইটের তালিকা তৈরির সময় গুগল কয়েকটি বিষয়কে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ মনে করেছে। বিষয়গুলি হলঃ
  • Category
  • Unique Visitors (users)
  • Reach
  • Page Views
  • Has Advertising
তালিকার প্রথম দশটি সাইট হলঃ
  1. facebook.com
  2. yahoo.com
  3. live.com
  4. wikipedia.org
  5. msn.com
  6. microsoft.com
  7. blogspot.com
  8. baidu.com
  9. qq.com
  10. mozilla.com
সর্বোচ্চ ভিজিট হওয়া ১০০০টি ওয়েবসাইটের তালিকাটির লিঙ্ক

এবার গুগল ডকস দিয়ে ছবি আঁকুন

এবার গুগল ডকসে (Google Docs) ছবি আঁকার সুবিধা নিয়ে এসেছে গুগল ড্রইং। লাইন টানা, বক্স তৈরি করা, ছবি ইনসার্ট করা, বিভিন্ন রকমের ও আকারের বক্স আঁকা ইত্যাদি নানা রকমের সুবিধা পাওয়া যাবে অনলাইনেই। গুগল ডকস ইতিমধ্যে যে কোনরকমের ফাইল আপলোড করার সুবিধা গুগলডকসে (docs.google.com) চালু করেছে। এবার তাদের অফিস স্যুটে যোগ হল ছবি আঁকার সুবিধা।

মনে হচ্ছে গুগল অনলাইনে অফিস স্যুটের প্রতিযোগিতায় অন্যদেরকে ছাড়িয়ে যাবার পণ করেছে।আর সে দিন বোধহয় আর বেশি দূরেও নেই।

উপরের আঁকাবাঁকা ছবিটি আমার আঁকা।

পোস্ট প্রিভিউ দেখে বুঝে নিন প্রকাশ হলে কেমন দেখাবে

এইচটিএমএল প্রিভিউ দেখুন
 কয়েকদিন আগে থেকেই ব্লগার.কম এর একটা পরিবর্তন চোখে পড়েছিল। খবরটা শেয়ার করবো করবো বলে করা হয়নি। আজ আর একটি পরিবর্তন চোখে পড়ে গেল, তাই আর শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না। দেরী করা সমীচীন নয় বলেই মনে করছি।

বামপাশের ছবিটি দেখুন। এটা HTML ট্যাবের প্রিভিউ। ব্লগকোডের কোন পরিবর্তন করে তা দেখতে কিরকম লাগে তা জানার জন্য PREVIEW নামে একটি অপশন আছে। কয়েকদিন হল প্রিভিউ দেখতে গেলে বামপাশের উপরের কোণে একটি ট্যাগ লাগিয়ে দেয়া হচ্ছিল। ওটা দেখে বোঝা যাচ্ছিল যে আমরা এখন প্রিভিউ দেখছি।

এই একই সুবিধাটি এবার চালু করা হল পোস্ট পাতাতেও। পোস্ট পাতাতেও একটা PREVIEW লিঙ্কবাটন আছে। ব্লগের একটি পোস্ট প্রকাশ করা হলে কেমন দেখা যাবে, পাঠক ঠিক কিরূপে পোস্টটিকে দেখতে পারবে, তা আমরা এই প্রিভিউ লেখাতে ক্লিক করে পরীক্ষা করে দেখি। এবার প্রিভিউ কার্যক্রমকে আরও বেশি তথ্যসমৃদ্ধ করা হয়েছে।
ব্লগপোস্ট প্রিভিউ
আগের পদ্ধতিতে ঠিক বোঝা যেত না পোস্টটি প্রকাশ হলে চেহারা কিরকম হবে। পাঠক কিভাবে দেখতে পারবে। কারণ পোস্টটি ব্লগের শরীরে রেখে দেখা যেত না। এবার থেকে প্রিভিউ সরাসরি ব্লগডিজাইন অনুযায়ী দেখার সুবিধা যোগ করা হয়েছে। কোন পোস্ট অর্ধেক লেখার পর ছবিযুক্ত করে তার চেহারা পাঠকের কাছে কেমনভাবে উপস্থাপিত হবে, তা দেখতে পারবেন।
পোস্টপাতার নিচে প্রিভিউ অপশন পাওয়া যাবে
তবে এই সুবিধাটি আপাতত draft.blogger.com যারা ব্যবহার করেন, তাদের জন্যই উন্মুক্ত করা হয়েছে। সবার জন্য এখনও এই সুবিধাটিকে কার্যকরী করা হয়নি। অর্থাৎ কিছু ত্রুটি থেকে গেছে। নিজ দায়িত্বে ব্যবহার করুন।

উবুন্টু ১০.০৪ লুসিড লিংক্স RC প্রকাশিত হয়েছে

Ubuntu 10.04 Lucid Lynx RCউবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিঙক্স) রিলিজ ক্যান্ডিডেট প্রকাশিত হয়েছে। নতুন যুগের ক্লাউড কম্পিউটিংকে আরও বেশি কার্যকরী, শক্তিশালী ও অর্থবহ করে তুলতে যে সব উপাদানের প্রয়োজন, তার সবকিছুকে এবার বিল্টইন পাওয়া যাবে উবুন্টুর এই নতুন ভার্সনে। সাধারণত ফাইনাল ভার্সন রিলিজ হওয়ার এক সপ্তাহ আগে রিলিজ ক্যান্ডডেট প্রকাশ করা হয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হল না। আগামী ২৯ এপ্রিল তারিখে প্রকাশিত হবে উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) LTS (দীর্ঘমেয়াদী সাপোর্ট)। তার আগে সফটওয়ারে যেসব ত্রুটি ও বাগ দেখা রয়েছে, তার পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে পুরোদমে। উৎসাহী, পরীক্ষক ও সাধারণ ব্যবহারকারীকে এই কর্মযজ্ঞে সামিল করার জন্য ফাইনাল ভার্সন প্রকাশ হওয়ার আগে আলফা, রিলিজ ক্যান্ডডেট ইত্যাদি ভার্শন প্রকাশ করা হয়। ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা ও মতামতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পরিবর্তনের জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেয় ক্যানোনিকাল। এবারে দীর্ঘমেয়াদী সাপোর্ট থাকার কারণে সারা বিশ্বের লিনাক্স তথা মুক্ত সফটওয়ার ব্যবহারকারীরা খুব আগ্রহ নিয়ে উবুন্টু ১০.০৪ লুসিড লিংক্স এর জন্য অপেক্ষা করছে।

পূর্ববর্তী ভার্শনের চেয়ে এবারের উবুন্টু হবে অনেক বেশি দ্রুততর, সামাজিক যোগাযোগের উপায়গুলো বিল্টইন দিয়ে দেয়া থাকবে, গেমিং অভিজ্ঞতাকে নিয়ে যাবে অন্য মাত্রায় এই খবরগুলো আপনারা আগেই জেনেছেন উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) বেটা ২ রিলিজ হবার খবরে। নতুন করে তেমন কোন পরিবর্তন আনা হয়নি। বরং সুক্ষ্ম ত্রুটিগুলো সারিয়ে তোলার কাজ কতটুকু এগলো, তা বোঝার জন্যই রিলিজ ক্যান্ডডেট প্রকাশ করা হয়েছে।
যারা উবুন্টুর পূর্ববর্তী ভার্শন থেকে সরাসরি আপগ্রেড করে নিতে চান তারা টারমিনালে নিচের কমান্ডটি টাইপ করুন।
update-manager -d
নতুন ভার্শনটি সম্পর্কে আরও তথ্য জেনে নেয়ার পাশাপাশি যারা মূল আইএসও ফাইলটি ডাউনলোড করে নিতে চান, তারা এই পাতাটি ভিজিট করুন।

উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিঙক্স) রিলিজ ক্যান্ডিডেট প্রকাশিত হবার খবরটি জানা গেছে এই ঘোষণা থেকে।

জিমেইলের নতুন ফিচার নেসটেড লেবেল

gmail enabled nested labelsজিমেইলে এবার নেসটেড লেবেল তৈরি করার অপশন চালু করা হলো। আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন রকমের ইমেইলকে নানারকম লেবেল দিয়ে চিহ্নিত করে থাকি। এখন প্রায় একই উৎস থেকে আসা একাধিক ইমেলকে আমরা নেসটেড লেবেল দিয়ে মার্কিং করে রাখতে পারবো।
এতে সুবিধা হলো কোন পুরাতন ইমেইল খোঁজার জন্য খুব বেশি আর কষ্ট করতে হবে না। দু'একটি ক্লিকে নির্দিষ্ট ধরণের বা লেবেল চিহ্নিত ইমেইলগুলোকে পাওয়া যাবে। আলাদা করে সার্চ করতে হবে না।

জিমেইলের অফিসিয়াল ব্লগের ঘোষণায় বলা হয়েছে যে এখন থেকে জিমেইলে নেসটেড লেবেলের এই সুবিধাটা ব্যবহার করা যাবে।

কিভাবে তৈরি করবেন এই নেসটেড লেবেল?
প্রথমেই সেটিংস এ গিয়ে "ল্যাব" পাতায় যান। সেখানে নিচের দিকে Nested labels কে Enable করে দিন।
enable nested labels at gmail settings and in labs
এবার নতুন লেবেল তৈরি করার অপশনে যান। নতুন লেবেল তৈরি করার সময় একটি শব্দের পর আর একটি শব্দ স্ল্যাস (/) দিয়ে লিখে দিন। যেমন আমি/তুমি/সে এভাবে। তাহলেই তৈরি হয়ে যাবে নেসটেড লেবেল।

তবে এই ফিচারটি এখনও পরীক্ষাধীন আছে। কারও কারও ক্ষেত্রে কাজ নাও করতে পারে। বরং এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে যে এই ফিচারটি বাদ দেয়াও হতে পারে। অনেকে এর বদলে ব্লগের লেবেল ক্লাউডের মতো জিমেইলেও লেবেল ক্লাউড ফিচারের দাবী জানিয়েছেন। দেখা যাক ভবিষ্যতে জিমেইল কর্তৃপক্ষ কি করে?

উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) বেটা ২ রিলিজ হল

ubuntu 10.04 lucid lynx beta 2 releasedআপনাদেরকে উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) এর বেটা ১ বের হবার খবরটা দিয়েছিলাম মার্চ মাসের ২০ তারিখে। এখন বের হল বেটা ২ ভার্শন। এই রিলিজটিতে নতুন কোন বিশেষ ফিচার যোগ করা হয়নি। আগের পরিবর্তনগুলোই বেশ কিছু বাগ ফিক্স করে, অন্যান্য পরীক্ষা নিরীক্ষা করে কিছুটা পরিবর্ধন ও পরিমার্জন করে প্রকাশ করা হল। তবে এটা তো জানেনই ইতিমধ্যে ক্যানোনিকাল উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) এর ডিফল্ট সার্চইঞ্জিন পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

উবুন্টু ৯.১০ এর পর যে সব পরিবর্তন উবুন্টু ১০.০৪তে করা হয়েছে, সেগুলো হলঃ

GNOME
অসংখ্য নতুন নতুন ফিচার দিয়ে সাজানো জিনোম ৩ ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্ট যোগ করা হয়েছে।

Mozilla Firefox
মজিলা ফায়ারফক্সের শেষ ভার্সনটি যোগ হবে।

Linux kernel 2.6.32
কার্ণেল 2.6.32.9 এর উপর ভিত্তি করে তৈরি করা কার্ণেল 2.6.32-16.25

কুবুন্টুতে আছে KDE SC 4.4
কুবুন্টু ১০.০৪ বেটা ২ তে আছে নতুন ও আকর্ষণীয় ফিচার সমৃদ্ধ KDE SC 4.4

HAL removal
নতুন রিলিজে সম্পূর্ণরূপে HAL বাদ দেয়া হয়েছে। ফলে রিসিউম ও সাসপেন্ড অবস্থা থেকে বুট হবার গতি অনেক বেড়ে গেছে। আর বুটিং স্পিডও বেড়ে গেছে কয়েকগুণ।

likewise-open
নতুন ভার্সনের likewise-open প্যাকেজ থাকার ফলে উবুন্টু (৪.০) ৮.০৪ (LTS) অথবা উবুন্টু ৯.১০ (৪.১) থেকে আপগ্রেড করার কাজটি আরও বেশি নিচ্ছিদ্র হয়েছে।

nVidia হার্ডওয়ারের জন্য ওপেন সোর্স ড্রাইভার

এনভিডিয়া হার্ডওয়ারের জন্য এখন ডিফল্ট ড্রাইবার হিসেবে রয়েছে Nouveau video driver. আরও বেশি রেজুলুশন দেয়ার সক্ষমতা এর আছে।

nVidia proprietary graphics drivers এর জন্য আরো বেশি সাপোর্ট

এবার তিন রকমের NVIDIA proprietary driver পাওয়া যাবে। সেগুলো হলঃ nvidia-current (190.53), nvidia-173, এবং nvidia-96, অতএব তিনটি ড্রাইভারকে এখন একইসাথে ইনস্টল করা যাবে। আর একই কনফিগারেশন ফাইল তিনটির জন্যই ব্যবহৃত হবে।

Startমেনু থেকে সোশাল নেটওয়ার্কিং
Twitter, identi.ca, Facebook এর আইকন এখন পাওয়া যাবে মূল প্যানেলের MeMenu'তে। এটা সাথে বিল্টইনভাবে Gwibber থাকার ফলে একাধিক কলামে এই সোশাল নেটওয়ার্কগুলোর বিভিন্ন ফীড তাৎক্ষণিকভাবে দেখা যাবে।

নতুন বুট অভিজ্ঞতা
এই ফিচারটি আগেও ছিল। Ubuntu 10.04 LTS beta রিলিজের পূর্ববর্তী খবরে এর বিস্তারিত ছবিও আছে।

নতুন ইন্ডিকেটর
নোটিফিকেশন এরিয়াতে নতুন কিছু ইন্ডিকেটর যোগ করা হয়েছে। ফলে ব্যবহারকারী যে এক নতুন অভিজ্ঞতা অনুভব করবেন, তা আর বোধহয় আলাদা করে বলতে হবে না।

নতুন থীম
Ambiance এবং Radiance নামক নতুন থীম থাকছে। সাথে থাকছে নতুন ওয়ালপেপার এবং নতুন আইকন সেট।

Ubuntu One File Syncing
টেবিলে রাখা কম্পিউটারের কোন একটি ফোল্ডারকে সিলেক্ট করুন। আর তা আগের উবুন্টু ওয়ান একাউন্টের সাথে সিনক্রোনাইজ করুন। ফলে ফাইল বা ফোল্ডার শেয়ারিং এর কাজটি এত সহজ হয়তো ইতিহাসে আর কখনও ঘটেনি। উবুন্টু ওয়ানের এই সুবিধাতে আরও বেশি ফিচার নতুন রিলিজে যোগ করা হয়েছে।

Ubuntu One Music Store
এর মাধ্যমে উবুন্টু কর্তৃপক্ষ মিউজিক ব্যবসাতে অংশীদারীত্ব অর্জন করছে। বাড়িতে বসে থেকেই বৈধ পথে মিউজিক ক্রয় করুন। আর উবুন্টু ওয়ান স্টোরেজে তা সংরক্ষণ করুন।
তথ্যগুলো নেয়া হয়েছে http://www.ubuntu.com/testing/lucid/beta2 পাতা থেকে।

বর্তমানে যে ভার্শন ব্যবহার করছেন, তা থেকে আপগ্রেড করতে চান? তাহলে টার্মিনালে লিখুন
update-manager -d
আর পরবর্তী নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করুন।

যদি ISO ফাইল ডাউনলোড করতে চান, তাহলে নিচের লিংকগুলো ব্যবহার করুন।
দুটোই লাইভ সিডি। অতএব ইনস্টল করার আগে একবার নিরাপদে পরীক্ষা করে দেখতে পারবেন।

উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) এর ডিফল্ট সার্চইঞ্জিন পরিবর্তন করা হলো

উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) এর ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে Yahoo সার্চকে গ্রহণ করার কথা ছিল। আর এ নিয়ে বিতর্ক কম ছিল না। বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ অনলাইনে কোন কিছু খোঁজার জন্য গুগলকে প্রথম পছন্দ হিসেবে রেখে দেয়। কিন্তু উবুন্টু কর্তৃপক্ষ নতুন কিছু দেয়ার কথা বলে ইয়াহু সার্চকে তাদের ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে পছন্দ করে। সঙ্গে সঙ্গে সারা বিশ্বের গুগলপ্রেমীদের প্রতিবাদ শুরু হয়। উবুন্টু কর্তৃপক্ষ তাদের সিদ্ধান্তে অনড় ছিল। কিন্তু সম্প্রতি এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তিত হয়েছে। একটি ঘোষণায় বলা হয়েছে যে,
Each release we determine the best default web browser and the best default search engine for Ubuntu. When choosing the best default search provider, we consider factors such as user experience, user preferences, and costs and benefits for Ubuntu and the browsers and other projects that make up Ubuntu. Up until Ubuntu 9.10 these defaults have always been Firefox and Google. Earlier in the 10.04 cycle I announced that we would be changing the default search provider to Yahoo!, and we implemented that change for several milestones.

However, for the final release, we will use Google as the default provider. I have asked the Ubuntu Desktop team to change the default back to Google as soon as reasonably possible, but certainly by final freeze on April 15th.

It was not our intention to "flap" between providers, but the underlying circumstances can change unpredictably. In this case, choosing Google will be familiar to everybody upgrading from 9.10 to 10.04 and the change will only be visible to those who have been part of the development cycle for 10.04.

ঘোষণাটি প্রকাশিত হয়েছে এখানে

অনলাইনে রাজাকার হত্যা করার মজার গেম

অনলাইনে ফ্লাশভিত্তিক নানারকম গেম আমরা খেলে থাকি। এর বেশিরভাগ গেমই সময় ব্যয় করার জন্য দারুণ দারুণ আইডিয়া নিয়ে আমাদের মনোযোগ ধরে রাখে। কিন্তু এর মধ্যে খুব কম গেম আছে যেগুলো মানুষকে কোন না কোন বিষয়ে সচেতন করে তুলতে পারে। আমি এর আগে একটা পোস্ট লিখেছিলাম যার শিরোনাম ছিল ২০০৯ সালের নোবেল পুরস্কার কুইজ গেম খেলুন। আজ আমি আর একটি অনলাইনভিত্তিক ফ্লাশ গেম এর খবর জানাচ্ছি।
১৯৭১ সাল আমাদের মুক্তির সাল। এই বৎসরে পাকিস্তানী শাসকদের লেলিয়ে দেয়া সেনাবাহিনীর নির্মম অত্যাচার ও বর্বর নির্যাতনের বিরুদ্ধে রক্ত দিয়ে রুখে দাঁড়িয়ে আমরা ছিনিয়ে এনেছি স্বাধীনতার লাল-সবুজের পতাকা। বাঙালির স্বাধিকার সংগ্রামের বিরুদ্ধে সেদিন বাংলাদেশি কিছু রাজাকার-আলবদর পাকিস্তানীদের পক্ষাবলম্বন করেছিল। তারা এ দেশের স্বাধীনতা চায়নি। বাঙালির সাংস্কৃতিক কিংবা অর্থনৈতিক মুক্তি চায়নি। হিংস্র রাজাকাররা তাদের পাকিস্তানী প্রভুদের সাথে সাথে নিজেরাও নিরীহ বাঙালিদের উপর হত্যা-নির্যাতন চালিয়েছে। আমাদের মা-বোনদের সম্ভ্রম নিয়ে ছিনিমিনি খেলা খেলেছে।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা লাভের পর এত বৎসর হয়ে গেল আমরা এদেশীয় রাজাকার-আলবদরদের বিচার করতে পারিনি। বর্তমান সময়ে এর একটি সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। নতুন প্রজন্ম এখন অনেক বেশি সচেতন ও দেশপ্রেমিক। দেশকে ভালোবেসে, দেশের প্রতি অপার মমতায় তারা বিশ্বজয় করতে চায়। কিন্তু তার আগে চায় যারা এ দেশের অভ্যুদয়ে বিরোধীতা করেছে, তাদের বিনাশ।
এই অনুভূতি থেকে একটি গেম অনলাইনে সবার নজর কেড়ে নিয়েছে। এটা একটি ফ্লাশভিত্তিক গেম। গেমটির মূল থীম হল- অনবরত জন্ম নেয়া রাজাকারদেরকে এক এক করে ফাঁসি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এদেরকে যত বেশি সম্ভব সমূলে বিনাশ করতে হবে।
সাইটের উপরে আবেদন হিসেবে লেখা আছে
This is 1971. The rajakars are attacking a village. It's your turn to kill them and save the village.
সাইটে ভিজিট করলেই গেমটি শুরু হবে। আলাদাভাবে কোন গেমিং জ্ঞান থাকতে হবে না। আর গেম খেলার জন্য বয়সের কোন বাধানিষেধ নেই।
Online game kill the rajakars startগেমটি শুরু হল
Online game kill the rajakars end গেমটি শেষ হল
গেমটি খেলার জন্য কোন আলাদা বৈশিষ্ট্যের কম্পিউটার থাকতে হবে না। আপনি যে কনফিগারেশনের কম্পিউটার দিয়ে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারছেন, যে ব্রাউজার দিয়ে বিভিন্ন ওয়েবসাইট দেখতে পারছেন, তা দিয়েই খেলতে পারবেন।
এই প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ১৯৭১ এর ইতিহাস নিয়ে ওয়েবসাইট পোস্টটি একবার দেখে নিতে পারেন।

বাংলাদেশি কারো তৈরি এরকম দেশপ্রেমভিত্তিক মজার গেম সম্ভবত এটাই প্রথম। এক্ষুনি নিচের ঠিকানা ভিজিট করুন আর যত বেশি সম্ভব রাজাকার হত্যা করে একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র তৈরিতে ভূমিকা রাখুন।

আমি এই পোস্টের নিচে সাইটটিকে যোগ করে দিলাম। ইচ্ছে করলে এখানেও খেলতে পারেন।

ব্লগার ব্লগে উবুন্টুর কাউন্টডাউন বোতাম লাগানোর পদ্ধতি

উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিঙক্স) এই এপ্রিল মাসের ২৯ তারিখে প্রকাশ হতে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে সারা পৃথিবীর ওপেন সোর্স প্রেমীদের মধ্যে এই নিয়ে সাড়া পড়ে গেছে। সবাই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে উবুন্টু'র এই নতুন রিলিজটির জন্য।

আশা করি আপনিও নতুন উবুন্টু'র রূপ দেখার জন্য বেশ উত্তেজনা বোধ করছেন। অন্যান্য রিলিজের চাইতে এই রিলিজটি নিয়ে আলোচনা, সমালোচনার ঝড় একটু বেশি দেখা যাচ্ছে। এর কারণ শুধু যে উবুন্টু ১০.০৪তে দীর্ঘ মেয়াদী সাপোর্ট রয়েছে সে জন্য নয়। এটা ছাড়াও এবার বেশ কিছু নতুন পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে। কি কি পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে, তার সংক্ষিপ্তাসার জানতে "বাংলা হ্যাকস" ব্লগের উবুন্টু লেবেলটিতে একবার চোখ বুলিয়ে দেখতে পারেন।

আগামী ২৯ তারিখে উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) প্রকাশিত হবে এটা পুরনো খবর। কিন্তু ঠিক কখন এটা ডাউনলোডের জন্য অনলাইনে ছাড়া হবে, তার নির্দিষ্ট কোন সময় নেই। তাই হয়তো যখন আপনি খবরটা জানলেন, তখন হয়তো ইতিমধ্যে অনেকের হাতে পৌঁছে যাবে। আপনি পিছনে পড়ে যাবেন। তাছাড়াও নির্দিষ্ট সময়ক্ষণটি হয়তো আপনি আপনার ব্লগের পাঠকদেরকে জানাতে চান। কিন্তু কিভাবে? সেই উপায়টিই আজ আমি আপনাদের জানাবো।

উল্লেখ্য যে এখনও উবুন্টু ১০.০৪ এর জন্য কোন কাউন্টডাউন ব্যানার/ ওয়েববাটন প্রকাশ করা হয়নি। আগামী দু'একদিনের মধ্যেই প্রকাশ করা হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। আপনারা ইচ্ছে করলে নিচের কোডটিই বসিয়ে দিতে পারেন। একই কোড দিয়ে ১০.০৪ এর ওয়েববাটন কাজ করবে।

ব্লগের HTML/ Javascript গেজেটে নিচের ডিজাইন তিনটির মধ্যে যেটা পছন্দ হয়, সেটার সংশ্লিষ্ট কোড কপি করে পেস্ট করে দিন। একটি ওয়েব বাটন দিনক্ষণ ও সময় প্রতিদিন পরিবর্তন হয়ে ঠিক ঠিক ভাবে জানিয়ে দেবে। আপনি ও আপনার ব্লগ পাঠক সঠিক সময়টি তাৎক্ষণিকভাবে জেনে নিতে পারবেন।

উবুন্টুর মূল সাইট থেকে তিনপ্রকার ডিজাইনের বাটন পাওয়া যাচ্ছে। আপনার যেটা পছন্দ হয়, তার ঠিক নিচের কোডটি ব্লগের HTML/ Javascript Gadget এর মধ্যে স্থাপন করুন।

ডিজাইন ০১:
Ubuntu countdown banner
<script type="text/javascript" src="http://www.ubuntu.com/files/countdown/display.js"></script>
ডিজাইন ০২:
Ubuntu countdown button
<script type="text/javascript" src="http://www.ubuntu.com/files/countdown/display2.js"></script>
ডিজাইন ০৩:
Ubuntu countdown static button
<a href="http://www.ubuntu.com/"><img src="http://www.ubuntu.com/files/countdown/static.png" width="180" height="150" alt="Ubuntu: For Desktops, Servers, Netbooks and in the cloud" border="0" /></a>
যাদের ব্লগ বা সাইটে জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা আছে, (বিশেষতঃ ফ্রি ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহারকারী ব্লগারদের জন্য এই বাটনটি) তারা এই কোডটি ব্যবহার করুন।

আপনি ইচ্ছে করলে উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) এর জন্য আনফিসিয়াল বাটন ব্যবহার করতে পারেন। এর জন্য ভিজিট করুন এই লিংক। এখানে জার্মান ও ইংরেজি দুইভাষার বাটন রয়েছে। বাটনটি দেখতে নিচের ছবির মতোঃ
Ubuntu 10.04 Lucid Lynx countdown webbuttonএই সাইটে থাকা তিনরকম বাটনের কোড নিচে দেয়া হল।
205x135 আকারের, ভাষা: ইংরেজি:

<img alt="Ubuntu 10.04 Countdown" src="http://countdown.immanuel-peratoner.de/index.php" />
205x135 আকারের, ভাষা: জার্মান:

<img alt="Ubuntu 10.04 Countdown" src="http://countdown.immanuel-peratoner.de/index.php?lang=de" />

180x150 আকারের, ভাষা: ইংরেজি:
<img alt="Ubuntu 10.04 Countdown" src="http://countdown.immanuel-peratoner.de/index.php?type=smallrect" />

আপনার পছন্দ ও ব্লগের সাইডবারের আকার অনুযায়ী যে কোন একটা ব্যবহার করুন।

# বাটনগুলি নেয়া হয়েছে উবুন্টু সাইটের এই পাতা থেকে।
# যেসব বাটন প্রস্তাব করা হয়েছে, সেগুলো দেখতে ভিজিট করুন এই পাতাটি

উবুন্টু ১০.১০ এর কোডনাম "ম্যাভেরিক মিরক্যাট"

Ubuntu 10.10 codename Maverick Meerkatউবুন্টু ১০.১০ এর কোডনাম ঘোষণা করা হয়েছে। বরাবরের মতো আফ্রিকার বিভিন্ন প্রাণীদের মধ্যে থেকে উবুন্টুর নতুন রিলিজের কোডনাম গ্রহণ করা হয়। এবারও তাই করা হয়েছে। মাটিতে বাস করা চঞ্চল, সামাজিক, দ্রুতগতির হালকাপাতলা ওজনের প্রাণী Meerkatকে উবুন্টু ১০.১০ এর নিজস্বতার প্রতীক হিসেবে ধরা হয়েছে। তাই কোডনাম রাখা হয়েছে "Maverick Meerkat", বাংলায় "নিয়ম না মানা মিরক্যাট"।

মার্ক শাটলওয়ার্থ এর ভাষায়:
Meerkats are, of course, light, fast and social – everything we want in a Perfect 10. We’re booting really fast these days, but the final push remains. Changes in the toolchain may make us even faster for every application. We’re Social from the Start, but we could get even more tightly connected, and we could bring social features into even more applications. Meerkats are family-oriented, and we aspire to having Ubuntu being the safe and efficient solution for all the family netbooks. They are also clever – meerkats teach one another new skills. And that’s what makes this such a great community.
উবুন্টুর ভবিষ্যৎ নিয়ে মার্কের ভাবনা আমরা বুঝতে পারছি। আসলেই দিনে দিনে মানুষ আরও বেশি ভ্রাম্যমাণ হচ্ছে। রাস্তায় চলতে ফিরতে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে চায় না। আর এজন্য হালকা-পাতলা গড়নের দ্রুতগতির নেটবুকের চাহিদা বাড়ছে রকেটগতিতে। এই নেটবুকের জন্য উপযোগী অপারেটিং সিস্টেমর প্রয়োজনীয়তা ব্যবহারকারীরা যেভাবে অনুভব করছে, তাতে উবুন্টু সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারলে জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে যাবে সন্দেহ নেই।

যদিও উবুন্টু ১০.১০ এর কোডনাম নিয়ে নানারকম জল্পনা ছিল, কিন্তু আমি মনে করি নতুন সময়ের চাহিদাকে সঠিকভাবে প্রকাশ করতে পারবে এই ছোট্ট বেজী জাতীয় ক্ষুদে প্রাণীটি। Meerkat তার চঞ্চলতা, চট করে সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা, তাৎক্ষণিক স্থান পরিবর্তনের সামর্থ, দলগতভাবে পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যে জীবন ধারণ তথা তাদের সামাজিক বোধ ইত্যাদির প্রতিফলন উবুন্টুতেও প্রতিফলিত হবে বলে আশা করি।

এই পোস্টে ব্যবহৃত ছবিটি উইকিপিডিয়া থেকে নেয়া। সেখানে Meerkat সম্পর্কে যা লেখা আছে, তা সংক্ষেপে নিম্নরূপ:
The meerkat or suricate Suricata suricatta, a small mammal, is a member of the mongoose family. Meerkats live in all parts of the Kalahari Desert in Botswana and in South Africa. A group of meerkats is called a "mob", "gang" or "clan". A meerkat clan often contains about 20 meerkats, but some superfamilies have 50 or more members. Meerkats have an average life span of 12-14 years.
অতএব মার্ক শাটলওয়ার্থের সিদ্ধান্ত কতটা যে বাস্তবসম্পন্ন ও দূরদর্শী, তা আর নিশ্চয় আলাদা করে বুঝিয়ে বলতে হবে না। আগামীর উবুন্টু আরও বেশি দ্রুতগতির হোক, তথাকথিত নিয়ম-কানুনের বেড়াজাল ছিঁড়ে এগিয়ে আসুক, সামাজিক হোক, মানুষের জন্য ভালোবাসা, সহায়তা, মানবতার বাণী নিয়ে সারা পৃথিবীর ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়ুক, সেই প্রত্যাশা করি।

মার্চ ২০১০ মাসের কয়েকটি বিশেষ পোস্ট

মার্চ মাসে কয়েকটি প্রয়োজনীয় পোস্ট প্রকাশ করা হয়েছে। এই পোস্টগুলি আপনাদের ব্লগিং অভিজ্ঞতাকে আরও একধাপ বাড়িয়ে দেবে বলে প্রত্যাশা করি। এই মাসে 'গুগলসাইটস' সম্পর্কে নতুন টিউটোরিয়াল লেখা যেমন শুরু করেছি। তেমনি মেনুবার নিয়েও আলোচনার অবতারণা করা হয়েছে। আগামীতে আরও সুন্দর সুন্দর আকর্ষণীয় ও কাজের মেনু নিয়ে হাজির হব বলে প্রত্যাশা করি। এছাড়াও ব্লগার.কম এ খোলা ব্লগকে কিভাবে কাস্টমাইজ করা যায়, সে সম্পর্কিত একাধিক পোস্ট এই মাসে লেখা হয়েছে। আগামীতেও ব্লগের টেমপ্লেট ডিজাইন নিয়ে আরও পোস্ট লিখব বলে আশা করি। মাউসের লেজকে আকর্ষণীয় রূপ দেয়ার পদ্ধতি নিয়ে এই মাসে দুইটি পোস্ট প্রকাশিত হয়েছে। উবুন্টু লিনাক্স (১০.০৪) লুসিড লিঙ্কস প্রকাশিত হবে এপ্রিল মাসে। তার আগেই এই রিলিজটি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে জায়গা করে নিয়েছে। কারণ এটা হবে লং টার্ম সাপোর্ট রিলিজ। তাই মানুষ এই রিলিজের কাছে প্রত্যাশা করে অনেক বেশি। আধুনিক জীবনে টেকনোলজি বিষয়টি নিয়ে পোস্টের পাশাপাশি প্রকাশিত হয়েছে ব্লগারের ব্লগে আমাজন বিজ্ঞাপন কিভাবে লাগানো যায়, তার বিস্তারিত বর্ণনা।
এরকম বেশ কয়েকটি প্রয়োজনীয় পোস্ট মার্চ ২০১০ মাসে আপনাদেরকে উপহার দেবার চেষ্টা করেছি। আপনাদের কাজে লাগলে বা আপনারা সন্তুষ্ট হলে "বাংলা হ্যাকস" ব্লগের নিয়মিত প্রকাশনা সার্থক হবে।

নিচে বাছাইকৃত কয়েকটি পোস্টের লিংক আপনাদের জন্য পুনরায় প্রকাশ করা হলঃ
  1. গুগল সাইটস ব্যবহার করে ফাইল শেয়ার করা
  2. 'বিস্তারিত পড়ুন' লিংককে ডানপাশে নিয়ে আসার পদ্ধতি
  3. ব্লগের নিচে অতিরিক্ত কলাম তৈরি করার পদ্ধতি
  4. মন্তব্য ঘরে মন্তব্যকারীর অবতার দেখানোর পদ্ধতি
  5. আরেকটি সাইডবার তৈরি করার পদ্ধতি
  6. ভাসমান স্থির সাইডমেনু ব্লগার.কম ব্লগে তৈরি করার পদ্ধতি
  7. বাংলাদেশ ১৯৭১ এর ইতিহাস নিয়ে ওয়েবসাইট
  8. গুগলসাইটস দিয়ে স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট খোলার পদ্ধতি
  9. উবুন্টু টুইক করার নতুন সফটওয়ার Ailurus
  10. মাউসের ঘুরন্ত লেজ তৈরি করার পদ্ধতি
  11. উবুন্টু আর মিন্ট লিনাক্সকে প্রচার করুন
  12. উবুন্টুতে ফোল্ডার আইকন সহজে পরিবর্তন করার পদ্ধতি
  13. iGoogle এবং Gmail এ ব্লগার পোস্ট গেজেট
  14. চার কলাম টেমপ্লেট- 'বাংলা ব্লগ টিপস'
  15. এক ক্লিকে ব্লগার ন্যাভবার ঢেকে রাখা ও দেখানোর বোতাম
  16. এক ক্লিকে পোস্ট মন্তব্য সাবস্ক্রাইব অথবা বাতিল করুন
  17. ব্লগের কোণগুলোকে বাঁকা করার পদ্ধতি
  18. ব্লগার.কম ব্লগে "ইউনিকোড বাংলা লেখার প্যাড"
  19. তারিখ ভিত্তিক সূচীপত্র (Table of Contents)
  20. Blogger.com ব্লগের টেমপ্লেট রঙ HTML দিয়ে পরিবর্তন করা
  21. 'লেবেল' গেজেটকে 'ড্রপডাউন' বা 'পপআপ' মেনুতে রূপান্তর করার পদ্ধতি
  22. সারাংশ ও তারিখসহ সাম্প্রতিক পোস্ট গেজেট
  23. Workrave আপনার পিঠব্যথা দূর করবে
  24. ফেসবুকের ডিফল্ট অবতারের বিকল্প কিছু ছবি
  25. Floating town:
  26. ছবি ও ওয়েবলিংককে লাইটবক্স দিয়ে আকর্ষণীয় করে তোলার পদ্ধতি
  27. উবুন্টুর নতুন লোগো, থিম, ব্রান্ড, ওয়েবসাইট ইত্যাদি
  28. উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিঙ্কস) ডিফল্ট ডেস্কটপ ওয়ালপেপার
  29. ফিডবার্ণার গেজেট বক্সকে সাজিয়ে নিন
  30. গুগল SEO রিপোর্ট কার্ড ডাউনলোড করুন
  31. মাউসের লেজ তৈরি করার পদ্ধতি
  32. প্রয়োজনে একের বেশি ব্রাউসারের ট্যাব চোখের সামনে খোলা রেখে কাজ করুন
  33. কিভাবে ব্লগার.কম ব্লগের আকার পরিবর্তন করতে হয়
  34. আমাজন বিজ্ঞাপন
  35. Technology in modern life-3
  36. Lubuntu10.04 alpha3 (Lucid Lynx) প্রকাশিত হয়েছে

আশা করি আগামীতেও আপনাকে "বাংলা হ্যাকস" ব্লগে নিয়মিত ভিজিটর হিসেবে পাশে পাবো।
  • আপনি কি বাংলা হ্যাকস ব্লগের বন্ধু হয়েছেন? যদি না হয়ে থাকেন, তাহলে এখানে ক্লিক করে বন্ধু হোন।
  • যদি ব্লগ ভিজিট না করে, নিয়মিত পোস্টগুলি ইমেইলে পেতে চান, তাহলে এখানে ক্লিক করে সাবস্ক্রাইব করুন।
  • আমি কি আপনার সামান্যতম উপকার করতে পেরেছি? যদি আপনার উত্তর হ্যাঁবাচক হয়, তাহলে এই পাতায় থাকা যে কোন একটি বোতাম/ ওয়েববাটন আপনার ব্লগে স্থাপন করে আমাকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করুন।
ধন্যবাদ সকলকে।

বাংলাদেশ ১৯৭১ এর ইতিহাস নিয়ে ওয়েবসাইট

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যে বীর মুক্তিযোদ্ধারা বুকের রক্তের বিনিময়ে হিংস্র পাকিস্তানী হানাদারদের হাত থেকে ছিনিয়ে এনেছেন, এই পোস্টটি তাঁদের পবিত্র স্মৃতির প্রতি নিবেদন করছি।

আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি 'বাংলাদেশ' জন্ম লাভ করেছে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে। ১৯৭১ এর ২৬ মার্চে শুরু হওয়া সে যুদ্ধ চলেছিল দীর্ঘ ৯ মাস ধরে। যুদ্ধ চলাকালীন বাংলাদেশের ভূখন্ডে যে মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ড চলেছিল, তার প্রামান্য দলিলপত্র গণমানুষের হাতের নাগালে রয়েছে খুব কম। আমরা জাতি হিসেবে যদি ইতিহাস সচেতন হতাম, তাহলে হয়তো উপজেলায় উপজেলায় মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসপাঠকেন্দ্র থাকতো। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের স্বাধীনতার এত বৎসর পরেও আমাদের অর্থাৎ নতুন প্রজন্মের হাতে প্রয়োজনীয় তথ্যসূত্র রয়েছে খুব কম। This is a list of famous websites on Bangladesh 1971 liberation freedom fight.
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনলাইনে তথ্যভান্ডারের পরিমাণও খুব বেশি নেই। বিভিন্ন সাইটে নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গী থেকে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক কিছু তথ্য হয়তো কেউ সন্নিবেশিত করেছে। কিন্তু সামগ্রিকভাবে শুধুমাত্র মুক্তিযুদ্ধকে উদ্দেশ্য করে তৈরি করা ওয়েবসাইট বা ব্লগের সংখ্যা হাতে গোনা কয়েকটি মাত্র। আজ আমি আপনাদেরকে এরকম কয়েকটি সাইটের সাথে পরিচিত করিয়ে দেব।

Bangladesh Genocide Archive
http://www.genocidebangladesh.org/
Genocide Bangladesh১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্দে বর্বর পাকিস্তানী বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশে যে গণহত্যা হয়েছিল, তার প্রমাণগুলো দিনদিন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছিল। যে উপাদানগুলো সযন্তে সংরক্ষণ করে রাখা উচিত ছিল, সেই উপাদানগুলো অবহেলায় হারিয়ে যাচ্ছিল লোকচক্ষুর আড়ালে। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মুক্তিযুদ্ধের দলিলগুলো অনলাইনে একত্র করে রাখার প্রয়াস হল এই সাইটটি। পাকিস্তানী রাজনৈতিক শাসক ও সেনাবাহিনী দ্বারা সংঘটিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলী, বিভিন্ন ডকুমেন্ট, অডিও ফাইল, ভিডিও, ছবি, মিডিয়া রিপোর্ট এবং চাক্ষুষ সাক্ষীর বিবরণ একত্র করে এই সাইটটি তৈরি করা হয়েছে। দেশপ্রেমিক তরুণদের আবেগে সাজানো এই আর্কাইভটি ইতিমধ্যেই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক তথ্যগুলোর নির্ভরযোগ্য সূত্র বলে পরিগণিত হয়েছে।
Genocide Bangladesh History Timeline১৯৪৭ থেকে ধারাবাহিকক্রমে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত ইতিহাসের ঘটনাগুলো নিয়ে সাজানো হয়েছে এর Timeline অংশটি। এত তথ্যসমৃদ্ধ ঐতিহাসিক বিবরণ অনলাইনের খুব কম সাইটেই রয়েছে। টাইমলাইন ছাড়াও এই সাইটের উল্লেখ্যযোগ্য প্রধান মেনুগুলো হল 'Videos', 'Photos & Images', 'Freedom Fiters', Collaborators & War criminals', 'Women in 1971', Newspapers & Magazines', Books & Journals', 'Eye witness acounts', 'Martyred intellectuals', 'Bangla archives'
এছাড়াও Browse more শিরোনামে সাইডবারে যেসব পাতার লিংক রয়েছে, সেগুলো হলঃ
  • About
  • Audio
  • Bir Sreshthos
  • Complete Time Line
  • Controversies
  • Genocide
  • History
  • Monuments and Paintings
  • Pakistani Views
  • Please support us!
  • Refugees
  • Role of India
  • Sitemap
  • Support of International Communities
  • The Diaspora engagement in the war
  • The war continues
  • Videos
  • Websites
  • Why Bangladesh?
  • এদের চিনুন
  • বিদেশী পত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধ

War Crimes Strategy Forum
http://www.wcsf.info/
এই সাইটটি পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা একটি কোয়ালিশন। ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এর যাত্রা শুরু। মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ব্যক্তিবর্গ ছাড়াও সক্রিয় মুক্তিযোদ্ধা, স্বজনহারানো মানুষ এবং সচেতন জনগোষ্ঠী এই সাইট উন্নয়নে সবসময় সহযোগিতা করে চলেছে।
War Crimes Strategy Forum
মুক্তাঙ্গন, ক্যাডেট কলেজ ব্লগ, সেন্টার ফর বাংলাদেশ জেনোসাইড রিসার্চ, জেনোসাইড আর্কাইভ অনলাইন, নিউজ বাংলা, ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম ফর সেক্যুলার বাংলাদেশ এন্ড ট্রায়াল অফ ওয়ার ক্রিমিনাল সহ বিভিন্ন মানবাধিকার, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এই সাইটটির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে সংযুক্ত আছে। এই সাইটের প্রধান উদ্দেশ্য হলঃ
১। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ঘটিত যুদ্ধাপরাধ সংশ্লিষ্ট তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও আলোচনা করা।
২। এই বিষয়ে নতুন তথ্যের খোঁজ করার পাশাপাশি নতুন গবেষণা করা
৩। জনগণের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা।
৪। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করা।
৫। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারপ্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করনে সক্রিয় ভূমিকা রাখা।
ইতিমধ্যে এরা কিছু প্রকল্প হাতে নিয়েছে। তার মধ্যে 'মিডিয়া আর্কাইভ' এবং 'ই লাইব্রেরি '৭১' উল্লেখযোগ্য।
যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে ইংরেজি ভাষায় এদের একটি আলাদা গ্রুপব্লগ রয়েছে। আপনিও ইচ্ছে করলে এখানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে পারেন।
{এই সংক্ষিপ্ত বর্ণনাটি তৈরি করা হয়েছে "ওয়ার ক্রাইমস স্ট্র্যাটেজি ফোরাম (WCSF)" পোস্ট থেকে}

বাংলাদেশ ১৯৭১
http://bd71.blogspot.com/
২০০৭ সালের ডিসেম্বর মাসে তৈরি হওয়া এই ব্লগসাইটটি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক আরেকটি বিশাল তথ্যভান্ডার। অনলাইনের বিভিন্নস্থানে এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা তথ্যগুলোকে একত্র করে ব্লগার.কম সাইটে এই ব্লগটির জন্ম।
Bangladesh 1971
7Hero, Article, Action, Bangabandhu, Collaborator, Concert for Bangladesh, Destruction, Document, Fight, Fighter, Genocide, Intellectual, Genocide, History, Media, Picture, Politics, Poster, Publishing, Rape victim, Razakar, Refugee, Slaughter ground, Torture, Training, Traitor, Victory, Video, War criminal প্রভৃতি ক্যাটাগরি বা লেবেলে পোস্টগুলোকে ভাগ করে এই সাইটটি তৈরি করা হয়েছে। অসংখ্য ছবি, ভিডিও, ডকুমেন্ট দিয়ে সমৃদ্ধ এই সাইটটি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে তরুণ প্রজন্মকে সচেতন করে তোলায় বিশেষ অবদান রাখছে সন্দেহ নেই।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
http://www.liberationwarmuseum.org/
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর নিয়ে নতুন করে বলার কিইবা আছে। সেগুনবাগিচায় অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র আবেগ ও প্রতিবাদ দিয়ে গড়া জাদুঘর। আমরা যদি জাতি হিসেবে উন্নত মানসিকতার হতাম, তাহলে প্রতিটি উপজেলা ও জেলায় এরকম একটি করে জাদুঘর তৈরি করতে পারতাম। কিন্তু তা হয়নি। ঢাকায় অবস্থিত আমাদের সবেধন নীলমণি এই জাদুঘরের এটা নিজস্ব ওয়েবসাইট।
Liberation War Museumমুক্তিযুদ্ধ ও তার ইতিহাস সংরক্ষণে এই জাদুঘরের ভূমিকা অপরিসীম একথা বলাই বাহুল্য। যে ব্যাপক পরিমাণ তথ্য, উপাত্ত, নমুনা সংগ্রহ হয়েছে, তা রাখার জায়গা এখানে নেই। বৃহত্তর পরিসরে একটি জাদুঘর তৈরি করার কাজ এগিয়ে চলছে। এই জাদুঘরে সংরক্ষিত ও প্রদশর্নের জন্য রাখা নমুনাগুলো থেকে সামান্য কিছু এই সাইটে রাখা হয়েছে। এছাড়াও 'ইভেন্ট ক্যালেন্ডার', 'গ্যালারী, 'ভিডিও ক্লিপস' 'নিউজ' ইত্যাদি এর উল্লেখযোগ্য ওয়েবপাতা।

এই সাইটগুলো ছাড়া আরও কিছু সাইটে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত তথ্য পাওয়া যাবে। সেই সাইটগুলোর একটি তালিকা রয়েছে Sites on BD 1971 এই ঠিকানায়।

উল্লেখ্য যে, প্রথম সাইট তিনটিকে সাপোর্ট করার জন্য ওয়েববাটন, তাদের নিজ নিজ সাইটে রয়েছে। আপনি যদি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষ হন, যদি আপনার কোন ব্লগ বা ওয়েবসাইট থাকে, তাহলে সেখানে সাইটগুলোর ওয়েববাটন লাগিয়ে রাখার জন্য সনির্বন্ধ অনুরোধ করছি।

উবুন্টু টুইক করার নতুন সফটওয়ার Ailurus

AilurusAilurus
আমরা "উবুন্টু টুইক" নামক সফটওয়ারটি দিয়ে উবুন্টুর অনেক রকমের ফিচার গ্রাফিকালি টুইক করে থাকি। উবুন্টুর যেসব সুবিধা এক্সপার্টরা টার্মিনালে করে থাকেন, সেইসব সুবিধা অনায়াসে এই 'উবুন্টু টুইক' দিয়ে সহজভাবে করা যায়। ফলে নবীশ ব্যবহারকারীদের কাছে এই এপ্লিকেশনটির জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বি।
Ailurus 10.01Aulurus স্ন্যাপশট
এরকমই একটি কাজের সফটওয়ার হল Aulurus, এর মাধ্যমে হেন কাজ নেই, যা নতুন উবুন্টু ব্যবহারকারীরা করতে পারবেন না। আজ এর ১০.০১ ভার্সনটি রিলিজ করা হয়েছে। উবুন্টু ও ফিডোরা লিনাক্সের জন্য তৈরি করা এই প্রোগ্রামটি দিয়ে উবুন্টুর বিভিন্ন রকমের লুকানো সুবিধাকে সহজে ব্যবহার করা যায়।
Ailurus StartingAilurus Starting
এই এপ্লিকেশন দিয়ে যেসব কাজ করা যাবে, তার একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা হলঃ
  • অফিসিয়াল রিপোজিটরি থেকে দেয়া হয়না এমন এপ্লিকেশনগুলোকে ইনস্টল বা মুছে ফেলতে পারে
  • আপনার কাছ থেকে নিকটতম অবস্থানে থাকা সবচাইতে দ্রুততর apt repositorie গুলো খুঁজে বের করতে পারে
  • থার্ড পার্টির রিপোজিটরিকে এনাবল/ ডিসাবল করতে পারে
  • কোন কোন এপ্লিকেশন আপনি ইনস্টল ও আনইনস্টল করেছেন, তার তালিকা রাখতে পারে
  • বায়োস, মাদারবোর্ড, সিপিইউ সম্পর্কে তথ্য দিতে পারে
  • ডেস্কটপে হোম ফোল্ডার, কম্পিউটার, ট্রাস, নেটওয়ার্ক আইকন যোগ করতে বা মুছে ফেলতে পারে
  • নটিলাসের থাম্বনেইল ক্যাশকে কনফিগার করতে পারে
  • নটিলাসের কনটেক্সট মেনুকে কনফিগার করতে পারে
  • উইন্ডোর আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে
  • GMOME এর অটোমেটিক রান হওয়া এপ্লিকেশনগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে
  • GNOME স্প্ল্যাস স্ক্রিণকে বাদ দিতে পারে
  1. ফিডোরার জন্য ডাউনলোড লিংক আর এই কাজের কাজী এপ্লিকেশনটি আরও কি কি করতে পারে, তা জানার জন্য Ailurus এর হোমপেজ অথবা ব্লগ ভিজিট করে দেখতে পারেন
  2. উবুন্টুর ডেব ফাইলের সরাসরি ডাউনলোড লিংক

উবুন্টু আর মিন্ট লিনাক্সকে প্রচার করুন

Ubuntu BD web-button
Ubuntu BD web-button
Ubuntu BD web-button
Linux Mint BD Web-button
Linux Mint BD Web-buttonএগুলো ওয়েববাটন। উবুন্টুবিডি ও লিনাক্সমিন্ট বিডিকে ভালোবেসে তৈরি করেছেন সুখ্যাত ব্লগার "অভ্রনীল"। বাংলাদেশের জনগোষ্ঠীর মধ্যে পাইরেসির বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তোলা এবং তাদেরকে পাইরেটেড সফটওয়ার ব্যবহার করার গ্লানি থেকে মুক্ত করার লক্ষ্যে উবুন্টুবিডি ও লিনাক্সমিন্ট অক্লান্ত কাজ করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে তারা সচেতন ও আত্মবিশ্বাসী দেশপ্রেমিক তরুণ প্রজন্মকে চুরি করা উইন্ডোজ ব্যবহারের বিরুদ্ধে আগ্রহী করে তুলতে পেরেছে। "অভ্রনীল" বিষয়টিকে আরও বর্ণিল করে তোলার জন্য এই ওয়েবাটনগুলো তৈরি করেছেন। আপনারা নিজেদের ব্লগ ও ওয়েবসাইটে এই বাটনগুলো ব্যবহার করুন। আর ব্যাকলিংক হিসেবে দিন উবুন্টু-বিডিলিনাক্সমিন্ট-বিডি‘র ওয়েবসাইট।

ব্যবহার করার পদ্ধতি ও ফোরাম এবং ওয়েবসাইটের জন্য BBCode/ Htmlcode রয়েছে 'অভ্রনীল' এর ব্লগে। বিস্তারিত জানার জন্য তার ব্লগের "উবুন্টু আর মিন্টকে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে…" পোস্টটি এখুনি ভ্রমণ করুন।

লিনাক্সের জন্য অপেরা ১০.৫১ ডেব. আরপিএম ইত্যাদি প্যাকেজ

opera sartpageঅপেরা স্টার্টপেজ
ব্রাউজার যুদ্ধে আরেকটি অগ্রসৈনিক "অপেরা ব্রাউজার"। এতদিন লিনাক্সের জন্য এর আলাদা কোন প্যাকেজ ছিল না। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের জন্যই অপেরা তৈরি করা হত। কিন্তু ১০ তম রিলিজ থেকে অপেরা কর্তৃপক্ষের মানসিকতার কিছুটা পরিবর্তন হওয়া শুরু হয়েছে। আমি কিছুদিন আগে ১০.১০ ভার্সন ডাউনলোড করেছি। ব্যবহার করছি। ফায়ারফক্সের মতো না হলেও একেবারে মন্দ নয়। অন্ততঃ ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের চাইতে তো উন্নত।
সম্প্রতি অপেরা ১০.৫১ ভার্সন প্রকাশিত হয়েছে। অপেরা সাইটে গিয়ে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করলে এই ভার্সনটি পাওয়া যাবে না। এর জন্য অপেরার অন্য একটি পেজে যেতে হবে। এখানে বিভিন্ন লিনাক্সের জন্য বিভিন্নরকমের প্যাকেজ আছে। প্রয়োজনমতো ডাউনলোড করে নেয়া যাবে।

যদি উবুন্টু থেকে অপেরা সাইটের ডাউনলোড বাটন প্রেস করেন, তাহলে নিম্নোক্ত অপশনটি আসবে। এখানে অপারেটিং সিস্টেম বুঝে ডাউনলোড করতে পারবেন।
Opera for ubuntuউপরের ছবিতে দেখুন, উবুন্টুর জন্য অপেরা সিলেক্ট হয়েছে দেখা যাচ্ছে। এবং ফায়ারফক্সের ডিফল্ট ডাউনলোডার দিয়ে ডাউনলোড শুরু হয়ে গেছে।
Opera 10.10 downloading
Opera 10.10 ডাউনলোড পেজ। কিন্তু আমরা আলাদাভাবে অপেরা ১০.৫১ ডাউনলোড করতে পারি। নিচের স্ক্রীণশট দেখুন।
Opera .deb tar.bz2 rpm package download ftpঅপেরা .deb tar.bz2 rpm ইত্যাদি ধরণের প্যাকেজ ডাউনলোডের পাতা
এই পাতাটির লিংক http://snapshot.opera.com/unix/snapshot-6252/
নতুন অপেরাতেও আহামরি তেমন কোন উন্নতি লক্ষ্য করা গেল না। আগের সমস্যাগুলো এটাতেও বর্তমান রয়েছে। বিশেষ করে ফন্ট সমস্যাটির কোন সমাধান এটাতেও হয়নি।
 

পাঠকের প্রতিক্রিয়া

কিছু কথা

সফটওয়ার ও ওয়েবওয়ারের বিভিন্ন টিপ্‌স, টিউটোরিয়াল, হ্যাক্‌স, টেমপ্লেট বা থিম্‌স ইত্যাদি নিয়েই আমি ব্লগ লিখছি। আমার প্রধান আগ্রহ ব্লগিং টিপস। এছাড়াও প্রযুক্তির বিচিত্র বিষয় নিয়ে মত বিনিময়, সমস্যা ও তার সমাধান এবং আলোচনা করার জন্য এই ব্লগ খুলেছি। আশা করি আপনি নিরাশ হবেন না। এই ব্লগের সব লেখাগুলো যেকোন মিডিয়ায় এই লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশ করতে পারবেন। বিস্তারিত পড়ুন....

Search This Blog

© 2009-2014 Bangla Hacks | Design by: Bangla Hacks. Powered by: Blogger