Showing posts with label টিউটোরিয়াল. Show all posts
Showing posts with label টিউটোরিয়াল. Show all posts

অর্কুটে ভাইরাস


এই পোস্টটা লিখেছেন কফিহাউসে আমাদের বন্ধু অভ্র। ভাবলাম আপনাদের কাজে আসবে বলে এখানে তুলে দিই। বিপদটি আপনাকেও পেয়ে বসতে পারে। আমাকেতো পেয়েইছে। সুতরাং অভ্র যেমন লিখেছেন , তেমনি ব্যবস্থা নিনঃ
                 প্রচুর সিনেমা দেখে শুতে শুতে বেশ রাত হয়ে গেছিল। হঠাৎ করেই দেখলাম অর্কুটে আপডেট আসছে বন্ধু বান্ধবরা ভুলভাল স্প্যানিশ কিছু কমিউনিটিতে যোগ দিচ্ছেন। একজনকে ফেসবুকে ঢুকে সতর্ক করে দিলাম – তোমার আইডি মনে হচ্ছে হ্যাক হয়েছে। তারপরে দেখি কেউ কেউ আপডেটে দিয়েছেন বোম শব্দ দেখলেই ডিলিট করবেন। দু একটা স্ক্র্যাপ ডিলিট করে ঘুমোতে গেলাম।
                    সকালে উঠে দেখি ভাইরাসের বোলবালা বেড়ে গিয়েছে প্রচুর। তাই চোখ বোলালাম নেটে। খবর বলছে অর্কুট আন্ডার এটাক। যে শব্দটিকে আমার বাংলা মনে হয়েছিল, তা আদপে বাংলা নয় – পর্তুগীজ বা স্প্যানিশ শব্দ (Bom Sabado) যার মানে হচ্ছে Good Friday. এই ভাইরাস আক্রমন ফ্রেবুয়ারী মাসেও একটা সময় দেখা গিয়েছিল। এটি একটি কুকি স্টিলিং ভাইরাস। অর্থাৎ আপনার ব্রাউসারের স্টোরড ইনফরমেশন থেকে তা আপনার অজান্তেই আপনার পরিচিত বন্ধু বান্ধবের কাছে পৌঁছে যাবে।
ভাইরাসটি আসলে জাভা স্ক্রিপ্ট বেসড। এটি একটি জাভা স্ক্রিপ্ট এমবেড করে দিচ্ছে আপনার ব্রাউসারের ফ্রেমে। কারো কারো মেশিনে হোস্ট ফাইলটিও বদলে যাচ্ছে।  যদিও আমার মেশিনে এই সমস্যা হয়নি।
এখন কর্তব্য? – প্রথমেই আপনার ব্রাউসারের কুকি ও অন্যান্য স্টোরড ইনফরমেশন উড়িয়ে দিন। তারপর গুগল একাউন্টের পাসওয়ার্ড বদলে নিন google.com/accounts এ গিয়ে। পাসওয়ার্ডটির গুনগত মান যাচাই করে নিন। ভাল হয় যদি security question টাও বদলে নিতে পারেন। আর হ্যাঁ, অর্কুট এখন কটা দিন ব্যবহার করবেন না।  বলা হচ্ছে ফেসবুকও আক্রান্ত হতে পারে।
                 শেষমেষ একটা কথা – হয়তো ভাবছেন আপনার একাউন্টটি হ্যাক হয়নি। কিন্তু সেখানেও ভুল হতে পারে। হয়তো আপনার অজান্তেই আপনার একাউন্টটি হ্যাক হয়ে গেছে। কাজেই সতর্ক হয়ে যাওয়া কিন্তু ভালো। আমি আরো কিছু বিস্তারিত জানতে পারলে এখানেই আপডেট করছি।
*আরেকটি প্রাসঙ্গিক লিঙ্ক দেখুনে এখানে
Enhanced by Zemanta

সহজ ট্যাবভিত্তিক গেজেট বক্স

ব্লগার ব্লগের ট্যাবভিত্তিক গেজেটবক্সব্লগারের ব্লগের সাইডবারে ট্যাবভিত্তিক গেজেটবক্স লাগাতে অনেকেই পছন্দ করেন। একটি মাত্র গেজেটবক্স ব্যবহার করে তার বিভিন্ন ট্যাবে বিভিন্নরকম গেজেট বসানো যায়। ফলে জায়গা বেঁচে যায়। এ কারণে ব্লগারদের পছন্দের গেজেটের মধ্যে ট্যাবভিত্তিক গেজেট একটি বিশেষ জায়গা দখল করে আছে। আমরা বাংলা হ্যাকস ব্লগে এর আগে ব্লগে ট্যাবভিত্তিক গেজেট - উইজেট লাগানোর পদ্ধতি নিয়ে একটি পোস্ট প্রকাশ করেছিলাম। কিন্তু সেই গেজেটবক্সটি নিয়ে কোন কোন ব্লগারের কিছু আপত্তি ছিল। কারও কারও কাছে গেজেটবক্সটি স্থাপন করা একটু কঠিন মনে হয়েছিল। আজ আমরা আরেকটি ট্যাব গেজেটবক্স তৈরি করা শিখবো। এটার বৈশিষ্ট্য আগেরটার চেয়ে একেবারে অন্যরকম। ফলে স্থাপন করার কাজটি একটুও কঠিন মনে হবে না। ব্লগের HTML অংশে কোনরকম হাত দিতে হবে না। আর এটার লোডিং টাইমও আগেরটার চেয়ে অনেক বেশি। তাহলে আসুন আজ আমরা জেনে নেই এই সহজ ট্যাবভিত্তিক গেজেটবক্সটি কিভাবে ব্লগার.কম ব্লগে স্থাপন করতে হয়।
  • গুগল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে নিন।
  • এবার ড্যাশবোর্ডের Layout ট্যাবে গিয়ে একটি নতুন HTML গেজেট নিন।
  • নতুন নেয়া HTML/ JavaScript গেজেটটিতে নিচের কোডটুকু সম্পূর্ণ কপি করে নিয়ে পেস্ট করে দিন। গেজেটবক্সটির কোন নাম দেবেন না।
  • <style type="text/css">
    div.tbgtes div.TTs
    {height: 24px; overflow: hidden; }
    div.tbgtes div.TTs a:hover, div.tbgtes div.TTs a.Active
    { background-color: #9B946A; }
    div.tbgtes div.Bhtbgdts
    { clear: both; border: 1px solid #000000; overflow: hidden; background-color: #ffffff;}
    div.tbgtes div.Bhtbgdts div.Bhtbgdt
    { height: 100%; padding: 0px; overflow: hidden; }
    div.tbgtes div.Bhtbgdts div.Bhtbgdt div.Alas
    { padding: 3px 5px; }
    div.tbgtes div.TTs a
    { border-left:1px solid #000000; border-right:1px solid #000000; border-top:1px solid #000000; border-bottom:0px solid#000000; float: left;
    display: block; width: 100px; text-align: center; vertical-align: middle; height: 25px; padding-top: 4px; text-decoration: none; font-family: "Arial", Serif;
    font-size: 12px; font-weight: 900; color: #000000}
    </style>
    <form action="tbgtes.html" method="get">
    <div id="tbgtes" class="tbgtes">
    <div style="width: 320px;" class="TTs"> <a>নতুন পোস্ট</a> <a>কৃতজ্ঞতা</a> <a>মন্তব্য</a></div>
    <div style="width: 320px; height: 200px;" class="Bhtbgdts">
    <div class="Bhtbgdt">
    <div class="Alas">
    <script style="text/javascript" src="http://sites.google.com/site/banglahacks/tools/recentposts.js"></script><script style="text/javascript">var numposts = 10;var showpostdate = false;var showpostsummary = false;var numchars = 100;var standardstyling = false;</script><script src="/feeds/posts/default?orderby=published&alt=json-in-script&callback=showrecentposts"></script>
    </div>
    </div>
    <div class="Bhtbgdt">
    <div class="Alas">
    <div align="center"> <a href="http://www.banglahacks.com/"> <img alt="Bangla Hacks" border="0" src="http://sites.google.com/site/banglahacks/image/banglahacks.jpg" title="Bangla Hacks" /></a> </div>
    </div>
    </div>
    <div class="Bhtbgdt">
    <div class="Alas">
    <script style="text/javascript" src="http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/swrcntcmnts.js"></script><script style="text/javascript">var numcomments = 10;var showcommentdate = false;var showposttitle = true;var numchars = 50;</script><script src="/feeds/comments/default?alt=json-in-script&callback=showrecentcomments"></script>
    </div>
    </div>
    </div>
    </div></form>
    <script style="text/javascript" src="http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/tabwidget-bh.js"></script>
    <script type="text/javascript">tbgtes_inisial('tbgtes');</script>
  • এই কোডটুকু স্থাপন করা গেজেটটি সেভ করুন।
  • ব্যাস তৈরি হয়ে গেল নতুন সহজ ট্যাবভিত্তিক গেজেটবক্স।
  • আমি এখানে তিনটি ট্যাব তৈরি করেছি। এবং সেখানে নিজের মনমতো তিনরকম কোড বসিয়ে দিয়েছি (সবুজ রঙের কোডগুলো)। এই কোডগুলো আপনার পছন্দমতো পাল্টে নিন।
কনফিগারেশন
  • লাল রঙের সংখ্যাগুলো পাল্টিয়ে ট্যাবের প্রস্থ এবং উচ্চতা পাল্টাতে পারবেন।
  • 100px পাল্টালে ট্যাবের সাইজ বড়- ছোট হবে।
  • 320px পাল্টালে গেজেটের প্রস্থ বড়-ছোট হবে।
  • 200px পাল্টালে গেজেটের উচ্চতা কম-বেশি হবে।
  • কমলা রঙের বাংলা শব্দগুলো পাল্টে ট্যাবের নাম পরিবর্তন করতে পারবেন।
উপরে দেয়া কোড যদি কাজ না করে, তাহলে এই লিংক থেকে কোডলেখা টেক্সট ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন। এই টেক্সট ফাইলটি থেকে কোড কপি করে HTML/ JavaScript গেজেটে পেস্ট করুন।

গুগলসাইটস- এ আপলোড করা ফাইলের ডাইরেক্ট লিংক পাবার উপায়

আমরা অনেক সময় পাঠকের সাথে বিভিন্নরকম ফাইলের লিঙ্ক শেয়ার করি। আবার কখনও কখনও ব্লগ সাজাতে বা গেজেট তৈরি করতে গিয়ে আমাদের প্রয়োজন হয় নির্দিষ্ট ফাইলের ডাইরেক্ট লিঙ্ক। আজ আমরা জানবো ডাইরেক্ট লিঙ্ক কাকে বলে এবং কিভাবে গুগলসাইটস - এ আপলোড করা ফাইলের ডাইরেক্ট লিংক পাওয়া যায়।

ডাইরেক্ট লিংক কাকে বলেঃ
ডাইরেক্ট লিঙ্ক হল কোন ফাইলের সরাসরি লিংক। এটা সাধারণত নির্দিষ্ট ফাইলকে সরাসরি পয়েন্ট করা হয়। তাই অনেকে এই লিংককে Hot Link বলে থাকেন।

অনলাইনে ফাইল শেয়ার করার যেসব সাইট আছে, তারা ডাইরেক্ট লিংক দিতে চায় না। কারণ যদি ফাইলের সাইজ বড় হয়, তাহলে তা লোড হওয়ার সময় সাইটের ব্যান্ডওয়াইথ অনেকটা ব্যবহার করে ফেলে। ফলে হোস্টিং খরচ অনেকটা বেড়ে যায়। বিশেষ করে কোন কোন ফোরামে দেখবেন কোন ছবি সরাসরি দেখানোর জন্য নিষেধ করে, কারণ, যদি ছবির সাইজটি বড় হয়, তাহলে পেজ লোড হবার সময় বেড়ে যায়।

আবার অনলাইনে যদি কোন ফাইলের ডাইরেক্ট লিংক শেয়ার করেন, তাহলেও বিপদ হতে পারে। আপনার শত্রুপক্ষের কেউ হয়তো আপনার দেয়া ফাইলটি রোবট দিয়ে সারাদিন ধরে বারবার ডাউনলোড করতে থাকলো, সেক্ষেত্রে আপনার সাইটের ব্যন্ডওয়াইথ অযথা খরচ হয়ে গেল। হোস্টিং খরচও আপনার বেড়ে যাবে তরতর করে।

ডাইরেক্ট লিংকের চেহারা:
সাধারণত এরকম হয়, ধরি যদি ছবির ফাইল হয়, তাহলে হবে এরকম
www.yoursite.com/imagefile.png
এখানে সরাসরি ছবিটিকে ব্যবহার করা হয়েছে। আগে পিছে কোন কোড দিয়ে ছবিটিকে ছোটবড় করা হয়নাই। ফলে যখন ছবিটি কোথাও ব্যবহার করবেন, তখন সরাসরি সম্পূর্ণ ছবিটিই লোড হবে। ফলে ব্লগ বা ফোরাম লোড হবার সময় বেড়ে যাবে। পাঠকও বিরক্ত হয়ে পোস্ট পড়া বাদ দিয়ে সাইট ত্যাগ করতে পারেন।

এই সমস্যাটিকে এড়িয়ে যাবার জন্য এখন আর ডাইরেক্ট লিংক শেয়ার করার প্রচলন ততোটা নেই। তবে আমাদের যদি কখনও ব্লগ ডিজাইন করার জন্য কোন ছবি ফাইল বা জাভা স্ক্রীপ্ট ফাইলের দরকার পরে তাহলে কি করতে পারি। আমি এর আগে একটি সহজ হোস্টিং সাইটের কথা বলেছিলাম। আপনারা নিশ্চয় গুগল সাইটস ব্যবহার করে ফাইল শেয়ার করা পোস্টটি পড়েছেন। আর ইতিমধ্যে নিশ্চয় গুগলসাইটস-এ ফাইল আপলোড করেও বন্ধুদের সাথে শেয়ার করা শুরু করে দিয়েছেন। গুগলসাইটে আপলোড করা ফাইলগুলোর ডাইরেক্ট লিংক সাধারণত দেয়া হয় না। কিন্তু আমরা সামান্য একটু বুদ্ধি খাটিয়ে এখান থেকে ডাইরেক্ট লিংক পেতে পারি।

গুগলসাইটস এ আপলোড করা ফাইলের ডাইরেক্ট লিংক পাবার উপায়ঃ
গুগলসাইটস এ আপলোড করা ফাইলের লিংকছবি উপরের ছবিতে দেখুন। এখানে গুগলসাইটস এ আপলোড করা দুইরকম ফাইলকে দেখা যাচ্ছে। এর মধ্যে প্রথমটি একটি ছবি ফাইল এবং দ্বিতীয়টি একটি জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইল। দুটোতে দুইরকম লিংক আছে। একে একে দুইরকম ফাইল নিয়ে আলোচনা করি।

প্রথম ফাইলঃ এখানে দুইটি লিংক আছে। একটি View এবং অপরটি Download
View লিংকটি রয়েছে এরকম
http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/feed-icon.gif?attredirects=0
আর Download লিংকটি রয়েছে এরকম
http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/feed-icon.gif?attredirects=0&d=1
লিংকদুটো ভালো করে লক্ষ্য করুন। এখানে http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/feed-icon.gif অংশটুকু দুইরকম লিংকেই রয়েছে। তবে লিংকভেদে শেষে কখনও ?attredirects=0 লেখা রয়েছে আবার কখনও ?attredirects=0&d=1 লেখা রয়েছে। আমাদের যদি কখনও ডাইরেক্ট লিংক প্রয়োজন পড়ে তাহলে আমরা নির্দিষ্ট ফাইলটির লিংকের প্রথম অংশটুকু ব্যবহার করবো। অর্থাৎ আমরা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ব্যবহার করবো এই লিংকটি
http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/feed-icon.gif
এটাই ফাইলটির ডাইরেক্ট লিংক
এবং শেষে লেখা ?attredirects=0&d=1 এই জাতীয় অংশটুকু সম্পূর্ণ মুছে দেব।

দ্বিতীয় ফাইলঃ দ্বিতীয় ফাইলটি একটি জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইল। ব্লগের বিভিন্ন গেজেট যেমন সাম্প্রতিক পোস্ট, বিস্তারিত পড়ুন, রিলেটেড পোস্ট ইত্যাদি গেজেট তৈরিতে জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইল ব্যবহার করা হয়। সেসব ক্ষেত্রে জাভাস্ক্রিপ্টের ডাইরেক্ট লিংক ছাড়া কাজ করতে হয়। এইরকম জায়গায় যদি আপনার নিজস্ব গেজেটের জাভাস্ক্রিপ্টের ডাইরেক্ট লিংক প্রয়োজন হয় তাহলে কি করবেন?
দেখুন আপলোড করা ফাইলটির লিংক দেখা যাচ্ছে এরকম
http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/layout.js?attredirects=0&d=1
এই লিংকটিতেও দুটি অংশ আছে।
প্রথমে রয়েছে http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/layout.js
এবং শেষে রয়েছে ?attredirects=0&d=1
এই ফাইলটির ডাইরেক্ট বা হট লিংক হল প্রথমটুকু। প্রয়োজনমতো ব্যবহার করতে চাইলে শেষের ?attredirects=0&d=1 লেখাটুকু মুছে দিন। আর নির্দিষ্ট জায়গায় ডাইরেক্ট লিংকটি প্রয়োগ করুন।

আশা করি কিভাবে গুগলসাইটস থেকে আপলোড করা ফাইলের ডাইরেক্ট লিংক পেতে হয়, তা বোঝাতে পেরেছি।

উবুন্টুর টাইটেল বারের বোতামগুলোকে ডানে সরানোর পদ্ধতি

উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) এ দুটো নতুন থীম যোগ করা হয়েছে। থীম দুটি হলো Ambiance এবং Radiance, আকর্ষণীয় এই থীমগুলোতে উইন্ডোর টাইটেল বারের কন্ট্রোল বাটনগুলো (minimise, maximise, close) রাখা হয়েছে বামপাশে।
ambiance windows control buttonsএম্বিয়েন্স থীমের কন্ট্রোল বোতামubuntu lucid lynx radiance themeব়্যাডিয়েন্স থীমের কন্ট্রোল বোতাম
এই পরিবর্তনটি করা হয়েছে একটি অদূরপ্রসারী পরিকল্পনাকে সামনে রেখে। উবুন্টুর ১০.১০ (ম্যাভেরিক মির্ক্যাট) ভার্সন থেকে উইন্ডোর টাইটেলবারের ডানপাশে নতুন কিছু সুবিধা যোগ করা হবে। আর তাই এখন থেকেই বামপাশে কন্ট্রোল বাটনগুলো রেখে দেয়া হয়েছে। যেন ব্যবহারকারী বামপাশের বোতাম ব্যবহার করতে অভ্যস্ত হয়।

তবে আমরা যারা বামপাশে কন্ট্রোল ব্যবহার করতে অভ্যাস করেছি তারা অতিসহজে কয়েকটা মাত্র ক্লিক করে বাটনগুলোকে ডানপাশে নিয়ে আসতে পারি।

আসুন আজ আমরা জেনে নিই কিভাবে উবুন্টুর উইন্ডোজের টাইটেলবারের কন্ট্রোল বাটনগুলোকে বামপাশ থেকে ডানপাশে নিয়ে যাওয়া যায়।
  • Alt+F2 চাপুন। একটি রান ডায়ালগ খুলে যাবে।Run application in ubuntu lucid lynx
  • এবার এখানে লিখুন gconf-editor এবং Run লেখাতে ক্লিক করুন।
  • এবার Configuration Editor খুলে যাবে। এখানে সাবধানে কাজ করবেন। উল্টাপাল্টা কিছু করতে গেলে সমস্যা হতে পারে।
  • এখানে বামপাশের ফোল্ডার ট্রি থেকে ক্লিক করে করে apps > metacity > general অংশে আসুন।
    Ubuntu configuration editor
  • সিলেক্ট করা অংশে দেখুন লেখা আছে close,minimise,maximise:
  • শেষের : (:) চিহ্নটি আগে এনে দিলেই এই ধারাবাহিকতা রক্ষা করে বাটনগুলো ডানপাশে চলে যাবে। কিন্তু আপনি যদি বাটনগুলোর ক্রম পরিবতর্ন করতে চান, তাহলে নিচের যে কোন একটি পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
  • এখানে দুইভাবে ডিফল্ট লেআউট পাল্টাতে পারেন।
    • প্রথম পদ্ধতিঃ সরাসরি লেআউটে পাল্টানোঃButton layout edit directly in configuration editor on Ubuntu close,minimise,maximise: লেখার উপর ডাবল ক্লিক করুন। লেখার উপযোগী টেক্সটবক্সের মধ্যে :minimise,maximise,close লিখে দিন। বাইরে কোথাও একবার ক্লিক করুন। সেভ হয়ে যাবে।
    • আলাদা উইন্ডোতেঃedit button layout key on ubuntuButton Layout লেখার উপরে ডাবল ক্লিক করুন। আলাদা ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Value লেখা ঘরে লিখুন :minimize,maximize,close এবার OK তে ক্লিক করে পরিবর্তনটুকু সেভ করুন।
  • ব্যাস হয়ে গেল। Configuration Editor উইন্ডোটি বন্ধ করে দিন। এবার যে কোন একটি উইন্ডো খুলে দেখুন তো বাটনগুলো ডানপাশে চলে এসেছে কি না? না আসলে জানাবেন কিন্তু। আমি অপেক্ষায় থাকবো।
* পোস্টটি লিখতে ওয়ার্ডপ্রেসের উবুন্টুবিডি ব্লগের এই পোস্টের সহায়তা নেয়া হয়েছে।

উবুন্টু ১০.০৪ - এ আইবাস দিয়ে বাংলা লিখুন

আমরা এর আগে পুরনো একটি পদ্ধতিতে উবুন্টুতে বাংলা দেখা ও লেখার পদ্ধতি জেনেছিলাম। সেই পদ্ধতিতে বাংলা ফন্ট ইনস্টল করার পদ্ধতি ও বাংলা লেখার নিয়ম নিয়ে দুটো আলোচনা আছে। সময়ের সাথে সাথে পদ্ধতিগুলো আরও উন্নততর হয়ে গেছে। এখন ফন্ট ইনস্টল করার জন্য আলাদাভাবে কোন কষ্ট করতে হবে না। বাংলা ফন্ট সরাসরি উবুন্টুর সফটওয়ার সেন্টার থেকে সিস্টেমে ইনস্টল করা যাবে। এই বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত বর্ণনা উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) ইনস্টল করে যা পেলাম পোস্টটিতে আছে।

বাংলা লেখার জন্য SCIM এর চাইতে অধিক উন্নত প্রোগ্রাম হল iBus । এটা বেশ উন্নত একটি ইনপুট মেথড, আকারে ছোট, আর উবুন্টু ৯.১০ (কারমিক কোয়ালা) থেকে iBus ডিফল্টভাবে দেয়া হচ্ছে। এখানে ডিফল্টভাবে প্রচলিত বাংলা লেআউটগুলো আগে থেকেই রেখে দেয়া হয়েছে। ফলে iBus ব্যবহার করার জন্য কোন সফটওয়ার ডাউনলোড করতে হবে না। উবুন্টু ইনস্টল হবার সাথে সাথে iBus ইনস্টল হয়ে যায়। iBus এর পূর্ণ অর্থ হল IBus - Intelligent Input Bus for Linux / Unix OS, আর এর হোমপেজ http://code.google.com/p/ibus/
about ibus input methodআসুন আজ আমরা জেনে নিই কিভাবে iBusকে বাংলা লেখার জন্য একটু কনফিগার করে নেয়া যায়।

ডেস্কটপের উপরের প্যানেলে থাকা System মেনুতে ক্লিক করলে যে ড্রপডাউন মেনু খুলে যাবে, সেখানে প্রথমে থাকা Preferences মেনুর সাবমেনুতে iBus preferences রয়েছে। এখানে ক্লিক করলে একটি মেসেজ দেখা যাবে।
ibus daemon is not startedসেখানে লেখা আছে:
IBus daemon is not started. Do you want to start it now?
আপনি কি IBus চালু করতে চান? যদি আপনার উত্তর হ্যাঁ-বোধক হয়, তাহলে Yes চাপুন। ibus চালু হয়ে যাবে। এবার দেখুন আর একটি মেসেজ আসবে।
ibus starting settings problemsএখানে বলা আছে যে ibus কে একটু কনফিগার করে নিতে হবে। তাহলে কাজ করতে সুবিধা হবে। এই মেসেজবক্সে OK লেখাতে ক্লিক করুন। এবার কনফিগারেশন প্যানেল খুলে যাবে।

আমাদেরকে এখানে কিছু সামান্য পরিবর্তন আনতে হবে।
প্রথমে আসি General ট্যাবে।
ibus preferences-generalসাধারণত এখানে করার কিছু নেই। কিবোর্ডের কোন বাটন চেপে লেখার ভাষা পরিবর্তন করতে হবে, তা এখানে নির্দিষ্ট করা আছে। সাধারণত কন্ট্রোল এবং স্পেস (Ctrl+Space) বাটনদুটো একসাথে চাপ দিয়ে আইবাসের ইনপুট ভাষা পরিবর্তন করা হয়। আপনি চাইলে এই বাটন পরিবর্তন করতে পারেন এখান থেকে।

এবার আসুন Input Method ট্যাবে। আমাদেরকে এখানেই পছন্দের কীবোর্ড লেআউট নির্বাচন করতে হবে।
ibus preferences input methodএখানে Select an input method লেখাতে ক্লিক করুন। একটি ড্রপ ডাউন মেনু নিচের ছবির মতো বিভিন্ন ভাষার একটি লম্বা তালিকা নিয়ে খুলে যাবে।
ibus bangla input methodsএখানে Bengali ভাষার অন্তর্ভুক্ত চারটি কিবোর্ড লেআউট আছে। probhat, itrans, inscript, unijoy এগুলোর মধ্যে আপনি যে লেআউট ব্যবহার করে লিখতে অভ্যস্ত তা সিলেক্ট করুন। input method ট্যাবের ডানপাশে থাকা Add বাটনে ক্লিক করে লেআউটটিকে যোগ করুন। তালিকায় অন্য কোন ভাষা থাকলে (সাধারণত ইংরেজি থাকে) তা সিলেক্ট করে Remove বাটনে ক্লিক করে মুছে দিন। ব্যাস আপনার প্রাথমিক কাজ হয়ে গেল। এবার আর একটি ছোট্ট কাজ করতে হবে।

টার্মিনাল খুলে সেখানে gedit .bashrc লিখে এন্টার চাপুন। bashrc নামক একটি ফাইল খুলে যাবে। ফাইলটিতে যা কিছু লেকা আছে তার একেবারে শেষে নিচের লাইনগুলো লিখে দিন।
export GTK_IM_MODULE=ibus
export XMODIFIERS=@im=ibus
export QT_IM_MODULE=ibus
configure .bashrc file in ubuntu for ibusছবিতে দেখুন
সেভ করুন। আপনার সিস্টেমে আইবাস কনফিগারেশন সম্পূর্ণ হয়ে গেছে। এবার সরাসরি কোন টেক্সট এডিটরে বাংলা লেখা শুরু করে দিন। কম্পিউটারকে একবার রিস্টার্ট করেও নিতে পারেন। তবে তা বাধ্যতামূলক নয়।

সাধারণত প্রত্যেকবার কম্পিউটার স্টার্ট হবার সাথে সাথে আইবাস চালু হয়না। আমরা ইচ্ছে করলে প্রত্যেকবার কম্পিউটার চালু হবার সাথে সাথে আইবাস চালু করার একটি সুবিধা এবার যোগ করতে পারি।

এ জন্য System > Preference > Startup Application এ যেতে হবে।
startup applications preferencesএকটি নতুন লাঞ্চার তৈরি করার জন্য এই উইন্ডোর ডানপাশে থাকা Add লেখা বাটনে ক্লিক করুন।
নতুন লাঞ্চারটিতে যেসব তথ্য ইনপুট করতে হবে তা নিম্নরূপঃ
Name: IBus daemon
Command: /usr/bin/ibus-daemon -d
Comment: Start IBus daemon when Gnome starts
add ibus on startup application listAdd লেখা বাটনে ক্লিক করে এটাকে স্টার্টআপ এপ্লিকেশন তালিকায় যোগ করুন। এবার থেকে প্রত্যেকবার কম্পিউটার চালু হবার সাথে সাথে ibus রান হয়ে যাবে।

এবার যে কোন জায়গায়, যেমন কোন টেক্সট এডিটর, ওপেন অফিস, ব্লগ, কমেন্টবক্স, সার্চবক্স বাংলা লেখার জন্য মাউস কার্সার রেখে কীবোর্ডের Ctrl+Space চাপুন।
ibus language changed to bengaliযখনই Ctrl+Spacebar চাপবেন, তখনই ডেস্কটপের নিচের প্যানেলের ডানপাশে উপরের ছবির মতো একটি মেসেজ দৃশ্যমান হয়ে আপনাকে জানান দেবে যে বাংলা কীবোর্ড লেআউট একটিভ হয়েছে।

এবার আপনি যে কীবোর্ডে অভ্যস্ত সেই লেআউন অনুযায়ী বাংলা লেখা শুরু করে দিন। পারলেন কি না জানাবেন কিন্তু।

উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) ইনস্টল করে যা পেলাম

উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) প্রকাশিত হয়েছে গত এপ্রিল মাসের ২৯ তারিখে। ইতিমধ্যে লিনাক্সপ্রেমীরা একে নিজেদের কম্পিউটারে ব্যবহার করা শুরু করে দিয়েছেন। আমি এক দুর্ভাগা, তাই যথাসময়ে লুসিড ব্যবহার করা শুরু করতে পারিনি। আজ ডাউনলোড সম্পন্ন হল। কম্পিউটারে ইনস্টল করলাম। ইনস্টল করতে সময় লেগেছে সিডি ট্রেতে ঢোকানো থেকে শুরু করে রিস্টার্ট অপশন আসা পর্যন্ত মোট ১৭ মিনিট। এত তাড়াতাড়ি আর কখনো কোন অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করতে পারিনি। রিস্টার্টের পর ডেস্কটপ দেখে মন ভালো হয়ে গেল। দীর্ঘমেয়াদী সাপোর্ট রয়েছে যে অপারেটিং সিস্টেমে তার চেহারা দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলাম। কি কি পরিবর্তন থাকতে পারে, তার খবরাখবর অবশ্য আগে থেকেই জানি। কিন্তু ফাইনাল ভার্সন বের হবার আগে কোনরকম পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে যাইনি। ভেবেছিলাম একবারে ব্যবহার করা শুরু করবো। উবুন্টু ১০.০৪ ইনস্টল করার পর যা কিছু চোখে পড়ল, তার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা নিচে একে একে বলছি। উল্লেখ্য যে এই রিভিউটি লুসিড থেকেই লিখছি।

ইনস্টল করার সময় বিভিন্ন স্লাইডঃ
ইনস্টলেশন চলাকালীন উবুন্টুর আগের ভার্সনগুলোতে যে সব এপ্লিকেশন ইনস্টল হচ্ছিল তাদের নাম ও তালিকা দেখাতো, আর থাকতো অল্প একটু বর্ণনা। এবার এই অংশটিকে আরো বেশি তথ্যসমৃদ্ধ করা হয়েছে। উবুন্টু দিয়ে কি কি করা যাবে, কি কি সুবিধা আছে ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত তথ্যমূলক স্লাইড শো দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফলে ইনস্টল করতে গিয়ে বিরক্তিতে ভুগতে হবে না। ইনস্টল সম্পূর্ণ হয়ে ডেস্কটপ আসার আগেই উবুন্টুর খুঁটিনাটি বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জানা হয়ে যাবে।

দ্রুততাঃ
কোন অপারেটিং সিস্টেম যে এত দ্রুত লোড হতে পারে, তা আমার ধারণায় ছিল না। দু'এক বৎসর আগে Much Boot নামের একটি লিনাক্সভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম ডাউনলোড করেছিলাম। এর জাপানী ডেভেলপারের সাথে ইন্টারনেট বন্ধুত্বও গড়ে উঠেছিল। এই Much Boot লোড হতেও খুব কম সময় নেয়। কিন্তু এই ওএসটি ততোটা ব্যবহারবান্ধব ছিল না। এছাড়াও সবার ব্যবহারের উপযোগী করেও Much Boot OS তৈরি করা হয়নাই। তাই এটার উদাহরণ উবুন্টুর ক্ষেত্রে খাটে না। উবুন্টু লোড হবার জন্য খুব কম সময় নেবে এমনটা 'মার্ক শাটলওয়ার্থ' আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি ১০ সেকেন্ডের একটা মার্জিন সময় নির্ধারণ করেছিলেন। আমি অবাক হয়ে গেলাম যে সত্যিই তাই। গ্রাব লোডার থেকে (যেখানে এক্সপি ও উবুন্টু আলাদাভাবে সিলেক্ট করতে হয়) আমার ডেস্কটপে আসতে ঠিক ঠিক ১৩ সেকেন্ড লাগছে। কয়েকবার রিস্টার্ট করে টেস্ট করলাম। কিন্তু সময়ের তেমন হেরফের হচ্ছে না।

এছাড়াও ফোল্ডার খোলা, ফাইল খোলা, মেনু ব্রাউজ ইত্যাদি এত তাড়াতাড়ি ঘটে যাচ্ছে যে আমাকেই তাড়াহুড়া করে কাজ করতে হচ্ছে। সিস্টেমের স্পিডের সাথে আমি পাল্লা দিতে পারছিলাম না। এক্সপি যতদিন ব্যবহার করতাম, ততদিন আমি অনেকের কাছে গর্ব করে বলতাম যে আমি টাইপ করে যাওয়ার পরে টেক্সট দেখা যায়। আমার সে গর্ব উবুন্টুতে আসার পর ভেঙ্গে গেছে। আর এখন দেখছি আমার অহংকার চূর্ণবিচুর্ণ হয়ে গেল।

থীমঃ
উবুন্টুর এতকালের ডিফল্ট থীম হিউম্যান যে বাদ যাবে সেকথা আপনারা আগেই জেনেছেন। যথারীতি আইকন ও গ্রাফিক্সগুলোতে যে পরিবর্তন এসেছে, তা আপনারা আগেই এই পোস্ট থেকে জেনেছেন। আগের বেগুনী রঙটাকে আমার খারাপ লাগতো না। ভালোই ছিল। তবে নতুন গাঢ় রঙের থীমটা কিন্তু আসলেই অন্যরকম। লাইভ সিডিতে দেখেই ভালো লেগেছিল। ইনস্টল করার জন্য অপেক্ষা করতে মন চাইছিল না।

উবুন্টু ১০.০৪ (লুসিড লিংক্স) এর ডিফল্ট থীম হিসেবে আছে Ambiance , এর গাঢ় কাল রঙের বর্ডার এবং উইন্ডোর কন্ট্রোল বাটনগুলোর (মিনিমাইজ, ম্যাক্সমাইজ, ক্লোজ) গোলাকার ডিজাইন আমার ভাল লেগেছে।
ambiance windows control buttonsআর একটি নতুন থীম হল Radiance, এর রঙ ও বাটন ডিজাইনও সুন্দর লেগেছে। হালকা ঘিয়ে রঙের প্রলেপ ও আকর্ষণীয় গোলাকার ইফেক্ট সবখানে দিয়ে দেয়া, ফলে ব্যবহার করতে গিয়ে মনের মধ্যে একটি নরম কোমল অনুভূতির সৃষ্টি হয়।
ubuntu lucid lynx radiance themeপূর্বঘোষণামাফিক উইন্ডোর কন্ট্রোল বাটনগুলো বামপাশে আছে। আমি এগুলোকে ডান পাশে নিয়ে এনেছি। কিভাবে করলাম তা জানাচ্ছি পরের পোস্টে। তবে দু'একদিন ব্যবহার করার পর আবার এই বাটনগুলোকে বামপাশে নিয়ে আসবো। নতুন ফিচার যখন এখানে যোগ করা হবে, তখন যেন অনভ্যস্থ না থাকি, তার জন্য এখন থেকেই প্রাকটিস করা প্রয়োজন। তবে এই দুটো থীম ছাড়া অন্য থীমগুলোতে বাটনগুলো ডানপাশেই রয়ে গেছে।

আইকনঃ লোগো, প্যানেল আইকন, উইন্ডো আইকন, নোটিফিকেশন এরিয়া, ইন্ডিকেটর ইত্যাদি জায়গার আইকনগুলোর ডিজাইন আগের মতো থাকলেও রঙ ও বৈচিত্র সম্পূর্ণরূপে পাল্টে ফেলা হয়েছে। ফলে থীমের সাথে দারুণভাবে মানিয়েও গেছে আর তাই দেখতে আকর্ষণীয় লাগে।
new icons in ubuntu 10.04 licid lynxএছাড়াও নতুন নতুন ওয়ালপেপার তো রয়েছেই। নিচের ছবিটি দেখুন। কোন ছবিটি আপনার পছন্দ হয়?
Appearance preferences in ubuntu 10.04 lucid lynx
বাংলা ফন্ট ইনস্টলঃ
উবুন্টু ইনস্টল করার পর আমার প্রথম কাজ ছিল ফন্ট ইনস্টল। উবুন্টুতে বাংলা দেখা ও লেখার পদ্ধতি পোস্ট মোতাবেক ফন্ট ইনস্টল করলাম। তবে স্কিম দিয়ে লিখিনি। লিখলাম ibus দিয়ে। এরপর সফটওয়ার সেন্টারে গিয়ে দেখি যে বাংলা ফন্ট ইনস্টল করার জন্য এখন আর আলাদাভাবে কোন কাজ করতে হবে না। সফটওয়ার সেন্টার থেকেই ইনস্টল করা যাবে।
bangla fonts in ubuntu software centerউবুন্টু সফটওয়ার সেন্টারের Fonts লেখা তালিকাতে বাংলা ফন্ট রয়েছে। More info সিলেক্ট করলে নিচের ছবির মতো অংশ আসে। Install লেখা বাটনে ক্লিক করে বাংলা ফন্ট ইনস্টল করে নিন।
install ttf bangla fonts in ubuntuকিন্তু কোন কোন ফন্ট ইনস্টল করা যাবে, তা বলতে পারছি না। আমি পছন্দের ফন্টগুলো আগেই ইনস্টল করে ফেলেছি।

গ্রাফিক্স এডিটরঃ
আমরা জানতাম যে এবার 'জিম্প'কে বাদ দেয়া হবে। গ্রাফিক্স মেনুতে মাউস নিয়ে গিয়ে দেখি যে সত্যিই তাই। জিম্প নেই। অবশ্য আমার এতে আফসোস নেই। আমি গ্রাফিক্স ডিজাইন একটুও পারি না। তাই এত বড় ও শক্তিশালী সফটওয়ারের আমার প্রয়োজন নেই। কিন্তু ছোটখাট কাজ তো করতে হয়, ছবি রিসাইজ, রিটাচিং, দুএকটা দাগ বা বর্ডার টানা ইত্যাদি করার জন্য জিম্পকে ব্যবহার করার অর্থ হল ট্রাক্টর দিয়ে বালুমাটিতে হালচাষ করানো। ছোটখাটো কাজ করার জন্য আমার কাছে GNU Paint যথেষ্ট। সফটওয়ার সেন্টার থেকে ডাউনলোড করে নিলাম। ৭৯৫ কিলোবাইট আকারের ছোট্ট কিন্তু কাজের সফটওয়ারটি সা সা করে ডাউনলোড হয়ে গেল।

মিমেনুঃ
আমি অনলাইনে খুব একটা চ্যাটিং করা হয়না। সারা দিনে দু'এক ঘন্টার বেশি ইন্টারনেটে বসিনা। তাই অনলাইন বন্ধুর সংখ্যাও কম। আর সেজন্য মিমেনু (MeMenu) আমার ব্যবহার করা হয়নি। তবে দেখলাম অনেক কয়টি চ্যাটিং সার্ভিস ব্যবহার করার সুবিধা আছে। ফলে আপনি যদি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হন, তাহলে অনলাইনে আপনার হারিয়ে যাবার ভয় থাকবে না। ক্লায়েন্টরা আপনাকে কোন না কোন সামাজিক নেটওয়ার্কে খুঁজে পাবেই।
Chat services in memenu in lucid ubuntu আপনার হারানোর ভয় আর নেই। ফেসবুক, গুগলটক, ইয়াহু, এমএসএন কোথাও না কোথাও তো থাকবেনই। তাই না। আর এর সবকটি পাবেন একটিমাত্র মেনুতেই।

সামাজিকতাঃ
উবুন্টুর ডেস্কটপের উপরের প্যানেলের ডানপাশে থাকা মিমেনুতে আপনার সামাজিক অবস্থানের চিহ্ন সব সময় থেকে যাবে তাতো একটু আগেই বললাম। কিন্তু শুধু কি আপনার উপস্থিতি, না তা নয়। ওপেন সোর্স মাইক্রোব্লগিং 'গুইবার' (Gwibber Social Client) এবার থেকে উবুন্টুর সাথে যুক্ত হল।
gwibber open source chat client in lucidআর এটাকে মিমেনুতে ইনট্রিগেট করা হয়েছে। গুইবার দিয়ে ফ্লিকার, টুইটার, ফেসবুক, ডিগ বিভিন্ন সাইটে একসাথে লগইন করতে পারবেন। অর্থাৎ একবার একাউন্ট সেট করার পর আপনাকে বারবার আর সেগুলোতে লগইন করতে হবে না। শুধুমাত্র গুইবারে একবার লগইন করলেই অন্য সাইটগুলোর আপডেট তাৎক্ষণিকভাবে পেতে থাকবেন। আর নিজে যে সেইসাথে একাধিক সাইটে পোস্ট করতে পারবেন সেকথা না বললেও নিশ্চয় বুঝতে পারছেন।

মিমেনুতে আরও যোগ করা হয়েছে উবুন্টু ওয়ান। এর মাধ্যমে আপনার বিভিন্ন ফাইল, ফোল্ডার, কম্পিউটারে নির্দিষ্ট হার্ডডিস্ক বা তার পার্টিশন অনলাইনে স্টোর ও শেয়ারিং এর কাজটি খুব সহজে করতে পারবেন।

অর্থাৎ একটিমাত্র মিমেনু দিয়ে কত রকমের কাজ মাত্র দুইটি ক্লিকেই করা সম্ভব হয়েছে উবুন্টুর লুসিড থেকে। আর এই মিমেন না থাকার কারণে উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা কত সুবিধা থেকে যে বঞ্চিত থেকে যাবেন, তা আর কি বলবো।

হার্ডওয়ার সাপোর্টঃ
আমার কম্পিউটারটা পুরনো। ২০০৮ সালের মডেল। কিন্তু আমার পাশের রুমের বান্ধবীর নতুন কেনা ডুয়েল কোর কম্পিউটারে পরীক্ষা করে দেখলাম। কোনরকম সমস্যা হল না। সবকটি হার্ডওয়ার স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিটেক্ট করতে পেরেছে।

সফটওয়ার সেন্টারঃ
উবুন্টু ৯.১০ থেকে সিনাপ্টিক ম্যানেজারের পাশাপাশি সফটওয়ার সেন্টার দেয়া হয়েছিল। সেবার কিছুটা বাগ থেকে গিয়েছিল। কিন্তু এবার সফটওয়ার সেন্টারকে ঢেলে সাজানো হয়েছে। Featured Applications নামে একটি নতুন অপশন থাকায় উবুন্টু কমিউনিটি যেসব এপ্লিকেশনকে বিশেষভাবে তালিকাভুক্ত করেছে, সেগুলোকে এক পলকে দেখে নিয়ে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
powerful software center in lucid lynx এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন ক্যাটাগরী অনুযায়ী সাজানো সফটওয়ারগুলোর তালিকা। ফলে প্রয়োজনীয় সফটওয়ার খোঁজার জন্য মোটেও কষ্ট করতে হবে না। আর সফটওয়ার সেন্টারের স্ট্যাটাস বারে লেখা আছে 32403 Items available, অতএব বুঝতেই পারছেন, আপনার প্রয়োজনের চাইতেও অনেক বেশি সফটওয়ার এখানে আপনার ডাউনলোডের জন্য অপেক্ষা করছে।

# এগুলো ছাড়াও আর যেসব সুবিধা আমার ভালো লেগেছেঃ
  • উইন্ডো ম্যানেজার নটিলাসের Extra Pane সুবিধাটিঃ
    ubuntu licid lynx extra pan in view menu View মেনুতে Extra Pane লেখা লিংকে ক্লিক করলে ভিউ উইন্ডোতে আরেকটি প্যান যুক্ত হয়ে যায়। এতে আপনি একই সাথে দুইটি ফোল্ডারে কাজ করতে পারবেন। কপি পেস্ট করার জন্য এটা খুবই সুবিধাজনক।
  • Pitivi ভিডিও এডিটরঃ জিম্প বাদ দিয়ে Pitivi ভিডিও এডিটর যোগ করা হয়েছে। সহজ ইন্টারফেস, আর জটিলতাবিহীন অপশন থাকায় ব্যবহারবান্ধব এই এপ্লিকেশনটি হোম ইউজারদের পাশাপাশি ছোটখাট বাণিজ্যিক কাজেও ব্যবহার করা যাবে।
  • ভলিউম কন্ট্রোলকে খাড়াখাড়ি না রেখে পাশাপাশি রেখে দেয়া হয়েছে। ফলে ভলিউম বাড়ানো কমানোর সময় অযথা কিছু জায়গা দখল করে রাখে না।লVolume control now horizontal
  • গেমের পরিমাণ কমিয়ে দেয়া হয়েছে। যারা গেম খেলেন না, তাদের জন্য এই মেনুটি অযথা বেশি জায়গা দখল করে রাখতো। তবে উবুন্টুতেও এখন 3D গেম খেলা যায়। গেমারদের হতাশ হবার কিছু নেই।
আরও কিছু প্রয়োজনীয় এপ্লিকেশনঃ
  • আগে থেকে যেসব সফটওয়ার উবুন্টুর সাথে দিয়ে দেয়া হয়ে আসছে, এবার সেগুলোকে আরো বেশি পরিমার্জিত করে নতুন ভার্সন যোগ করা হয়েছে।
  • অফিস সম্পর্কিত সবধরণের কাজ করার জন্য শক্তিশালী ও অসংখ্য সুবিধা সম্বলিত অফিস স্যুট ওপেন অফিস তো আছেই। ওপেন অফিসের সর্বশেষ ভার্সন Open Office 3.2 এবার যোগ করা হয়েছে।
  • স্ক্যান করার জন্য রয়েছে Simple Scan , এর মাধ্যমে সহজে যে কোন ছবি স্ক্যান করতে পারবেন নিমেষেই।
  • টরেন্ট ডাউনলোডার Transmission BitTorrent Client এখন আরও বেশি শক্তিশালী। এটা রান থাকাকালীন ব্যান্ডউইথের সবটুকু সুবিধা জোর করে আদায় করে নেয়। ফলে বড় আকারের ফাইল ডাউনলোড হতে বেশি সময় লাগে না।
  • গান শোনার জন্য রয়েছে সর্বকালের সেরা সফটওয়ার Rhythmbox 0.12.8
  • ভিডিও দেখার জন্য Totem Movie Player 2.30.0
  • সিডি ডিভিডি বার্ণ করার জন্য আছে Brasero Disk Burner 2.30.0
  • হার্ড ডিস্কে থাকা ছবিগুলোকে সাজিয়ে রাখার জন্য আছে F-Spot Photo Manager 0.6.1.5
  • তাৎক্ষণিকভাবে নোট নেবার জন্য আছে Tomboy Note। এর মধ্যে কোন টেক্সট কপি করে পেস্ট করে দিলে সেভ না করলেও সেভ হয়ে থাকবে।
  • স্ক্রীণশটকে যে কত সুবিধাজনকভাবে নেয়া যায় তা Take Screenshots ব্যবহার না করলে বোঝানো যাবে না। সম্পূর্ণ স্ক্রীণ, নির্দিষ্ট সময় পরে স্ক্রীণশট নেয়া, বর্তমান উইন্ডো কিংবা স্ক্রীণের নির্দিষ্ট একটু জায়গা সিলেক্ট করে শট নেয়া- বিভিন্নভাবে একে ব্যবহার করা যায়।
আসলে দিনে দিনে উবুন্টু আরও বেশি শক্তিশালী ও ব্যবহারবান্ধব হচ্ছে। তার প্রমাণ লুসিডে পাওয়া গেল। অপারেটিং সিস্টেমের দৌড়ে উবুন্টু যে আরও অনেক দূর যাবে সে কথা বলাই বাহুল্য।

উবুন্টুতে ব়্যাম এবং ব়্যাব লেখার সমাধান

ram and rab problem solved in bangla languageআমরা জানি ইউনিকোড বাংলায় RAB এবং RAM লিখতে গেলে তা সঠিকভাবে প্রদর্শিত হয়না। লিখতে গেলে শব্দদুটি 'র্যাব' এবং 'র্যাম' এর রূপ ধারণ করে। কিন্তু বাংলা ভাষার নিয়মে এর রূপ হওয়া উচিত 'ব়্যাম' এবং 'ব়্যাব' এরকম।

সাধারণভাবে ইউনিকোড বাংলা লিখতে গিয়ে এই সমস্যার সমাধান হওয়ার কথা নয়। কারণ 'যফলা'র জন্য আলাদা কোন কোড ইউনিকোড তালিকায় নেই। তাই যতদিন না যফলার জন্য আলাদা কোন কোড নির্ধারণ করা হচ্ছে, ততদিন এই সমস্যার সমাধান হবার কথা নয়।

আমাদের প্রযুক্তি ফোরামের নিয়মিত সদস্য সারিম এই সমস্যার একটি দারুণ সমাধান দিয়েছেন। ফোরামের "লিনাক্সে আইবাস ও স্কিমে ব়্যাম লেখার সমাধান" নামক থ্রেডে এই বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য তিনি বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। এখানে তিনি লিনাক্সের জন্য সমাধান দিয়েছেন। সারিম লিনাক্সে ইউনিজয় এবং প্রভাত লেআউটে বাংলা লেখার জন্য ডিফল্টভাবে দেয়া bn-unijoy.mim এবং bn-probhat.mim নামক ফাইলদুটির কিছু উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। এই পরিবর্তিত ফাইলদুটি ব্যবহার করলে আপনি 'ব়্যাম' লিখতে পারবেন। উল্লেখ্য যে 'সোলাইমান লিপি'তে র এর নিচের ফোটাটি সঠিকভাবে দেখা যায় (উপরের নমুনা ছবি দেখুন)। 'বাংলা হ্যাকস' ব্লগের ডিফল্ট ফন্ট 'আদর্শলিপি' তাই র এর নিচের ফোটাটি একটু বেশি নিচে চলে গেছে এরকম দেখা যাবে।

উবুন্টু লিনাক্সে bn-unijoy.mm ফাইলটি ইনস্টলের পদ্ধতিঃ
  • উবুন্টুর টার্মিনালে sudo nautilus লিখে এন্টার চাপুন।
  • এবার নটিলাস (উবুন্টুর উইন্ডো ম্যানেজার) দিয়ে /usr/share/m17n/ ফোল্ডারে যান।
  • সেখানে থাকা bn-unijoy.mm ফাইলটি নতুন ফাইলটি দিয়ে রিপ্লেস করুন।
  • সম্পূর্ণ পথ হল/usr/share/m17n/bn-unijoy.mim
  • উল্লেখ্য যে সারিমের পরিবর্তিত ফাইলটি এখনও বেটা ভার্সনে আছে। তাই নিজ দায়িত্বে ব্যবহার করার জন্য অনুরোধ করা হল।

  • সারিমের দেয়া ফাইলটি ইউনিজয় লেআউটের ফাইলটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে
  • যারা প্রভাত লেআউট ব্যবহার করে বাংলা লিখছেন তারা ডাউনলোড করুন এখান থেকে। bn-probhat.mim ফাইলটি পরিবর্তন করার নিয়ম একই।
  • আমার আপলোড করা ফাইলটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে। এই ফাইলটির সম্পূর্ণ নাম beta version-1=bn-unijoy.mim এখানে beta version-1= লেখাটুকু মুছে দিয়ে শুধু bn-unijoy.mm রাখুন।
যাঁরা উবুন্টু ব্যবহার করেন না, তাদের জন্য সমাধান এখনও হাতের মুঠোয় আসেনি। তারা ডেস্কটপে 'ব়্যাম' কিংবা 'ব়্যাব' লিখতে পারবেন না। কিন্তু তাই বলে কি তাদের জন্য কোন সমাধান নেই? চিন্তার কিছু নেই বন্ধু। আপনি অনলাইনে যেন সঠিকভাবে RAM এবং RAM লিখতে পারেন সেরকম একটি টুল আমি আপনাদের জন্য তৈরি করেছি। এটাও সারিমের উন্নয়ন করা জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে বানানো হয়েছে।

এই টুলটি ব্যবহার করতে পারবেন আমার 'বাংলাপ্যাড' এ। এখানে নতুন একটি টেক্সটবক্স স্থাপন করা হয়েছে। দুইটি টেক্সটবক্সের মধ্যে নিচের ছোটটিতে 'ব়্যাম' সঠিকভাবে লেখা যাবে। আপনারা এটাতে লিখে নিয়ে তা থেকে কপি পেস্ট করতে পারবেন।
ঠিকানা: http://banglapad.blogspot.com/

আপনার যদি নিজস্ব ব্লগ থাকে, তাহলে সেখানেও এই ওয়েবটুলটি স্থাপন করতে পারেন। এজন্য নিচের HTML কোডটুকু আপনার ব্লগস্পট ব্লগের HTML/javascript গেজেটে পেস্ট করুন। আর ইউনিজয় লেআউট দিয়ে লিখতে থাকুন। দেখুন তো 'ব়্যাম' লিখতে পারছেন কি না?
<script src="http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/sarim-unijoy.js"></script>
<form>
<textarea name="bangla" id="bangla" cols="80" rows="10"
style="font-family: vrinda; font-size: 20px; width: 400px; height: 100px;"></textarea>
<br />
<input onclick="switched=!switched;" value="switch keyboard mode"
type="button" />
</form>
<script>
makeUnijoyEditor('bangla'); //pass the textarea Id
</script>
  • Ctrl+Q চেপে ইংরেজি কিংবা বাংলা লেআউটে পরিবর্তন করতে পারবেন।
আপনি কতটুকু সফল হলেন, তা জানাতে ভুলবেন না যেন।

ব্লগার ব্লগের জন্য একটি আলতো করে সরে যাওয়া মেনু

Smooth horizontal menu blogger.com bogspot blogআসুন এবার ব্লগার.কম ব্লগে একটি সমান্তরার মেনু তৈরি করি। এই মেনুটির উপরে মাউস নিয়ে গেলে আলতো করে আগের লেখার পিছনে থাকা ছবিটি সরে যায়। আসলে এই মেনুটিতে গুগল এর এজাক্স দিয়ে একটি অন্যরকম ভালোলাগার মতো সৌন্দর্য সৃষ্টি করা হয়েছে।
  • গুগল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ব্লগারে লগইন করুন।
  • Layout > Edit HTML অংশে যান। এখানে ]]></b:skin> এর ঠিক উপরে নিচের কোড স্থাপন করুন।
  • .container {
    width: 520px;
    height: 100px;
    position: absolute;
    top: 10%; left: 60%;
    margin: 0px 0 0 -80px;
    overflow: hidden;
    }
    img {border: none;}
    ul#topnav {
    margin: 10px 0 20px;
    padding: 0;
    list-style: none;
    font-size: 1.1em;
    clear: both;
    float: left;
    width: 520px;
    }
    ul#topnav li{
    margin: 0;
    padding: 0;
    overflow: hidden;
    float: left;
    height:40px;
    }
    ul#topnav a, ul#topnav span {
    padding: 10px 10px;
    float: left;
    text-decoration: none;
    color: #fff;
    clear: both;
    height: 20px;
    line-height: 20px;
    background: #1d1d1d;
    }
    ul#topnav a { color: #7bc441; }
    ul#topnav span {
    display: none;
    }
    ul#topnav.bh span{
    color: #FF0000;
    background: url(https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhlzKB-eTEiLCbWqZLfYho_AF0X15MkxkS6AXqM0-8KpwdOrbO2CvKJiZdrR8gYSqZttEXDs2Djefa_C6kOc2gJCAit8og3SwyxzKQ6g0RqaI-Bta_OocJfwV12SSpzAqL71xgdKLc7QTAm/s320/hmenu.png) repeat-x left top;
    }
    ul#topnav.bh a{
    color: #555;
    background: url(https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhlzKB-eTEiLCbWqZLfYho_AF0X15MkxkS6AXqM0-8KpwdOrbO2CvKJiZdrR8gYSqZttEXDs2Djefa_C6kOc2gJCAit8og3SwyxzKQ6g0RqaI-Bta_OocJfwV12SSpzAqL71xgdKLc7QTAm/s320/hmenu.png) repeat-x left bottom;
    }

  • এখনি সেভ করবেন না। একটু নিচে দেখুন </head> লেখা আছে। এর উপরে নিচের কোডটুকু বসিয়ে দিন।
  • <script src='http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.3/jquery.min.js' type='text/javascript'/>

    <script type='text/javascript'>
    $(document).ready(function() {
    $("#topnav li").prepend("<span/>");

    $("#topnav li").each(function() {
    var linkText = $(this).find("a").html();
    $(this).find("span").show().html(linkText);
    });

    $("#topnav li").hover(function() {
    $(this).find("span").stop().animate({
    marginTop: "-40"
    }, 250);
    } , function() { //On hover out...
    $(this).find("span").stop().animate({
    marginTop: "0"
    }, 250);
    });

    });
    </script>
  • এবার আরও নিচে নামতে থাকুন। যেখানে <div id='content-wrapper'> লেখা রয়েছে, তার উপরে নিচের কোডগুলো বসান।
  • <ul class='bh' id='topnav'>
    <li><a href='#'>Home</a></li>
    <li><a href='#'>Ubuntu</a></li>
    <li><a href='#'>About</a></li>
    <li><a href='#'>Email me</a></li>
    <li><a href='#'>Archive</a></li>
    <li><a href='#'>Tutorial</a></li>
    </ul>
  • এখানে আপনার পছন্দমতো লিংক ও লিংকের নাম বসাতে হবে। লাল রঙে বোল্ড করে দেখিয়ে দিয়েছি। # চিহ্নটির বদলে লিংক লিখুন ও Home, Ubuntu ইত্যাদির বদলে আপনার প্রয়োজনীয় নাম লিখুন।
  • এবার সেভ করুন। সেভ করার পূর্বে একবার প্রিভিউ দেখে নিতে ভুলবেন না যেন।
  • খেয়াল করুনঃ যদি <script src='http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.3/jquery.min.js' type='text/javascript'/> এই অংশটি আগে কোন গেজেট বা মেনুর জন্য ব্লগে ইনস্টল করে থাকেন, তাহলে নতুন করে আর এই লাইনটুকু ব্লগে বসাতে হবে না। যেমন: এর আগে প্রকাশ করা
  • সাইডবারের লিংকগুলোকে ঠেলে সরিয়ে দেয়া
    এবং
  • আরও উন্নত "রিলেটেড পোস্ট" (Related Posts) গেজেট
    যদি আপনার ব্লগে লাগানো থাকে তাহলে ওই লাইনটি বাদ দিয়েই বাকী কোডগুলো বসিয়ে দিন।

বামপাশের ভাঁজকরা মেনু

leftside collapsible menuবামপাশের ছবিটি দেখুন একটি সাইডবার মেনু খুলে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। আমরা নিজেদের ব্লগার.কম ব্লগে আজ ঠিক এই মেনুটি তৈরি করবো। আমরা এর আগে ভাসমান স্থির সাইডমেনু ব্লগার.কম ব্লগে তৈরি করার পদ্ধতি জেনেছি। সেই মেনুটির সুবিধা ছিল বেশ কয়েকটি, কিন্তু কোন কোন পাঠক এটাকে ততোটা পছন্দ করেননি। কারণ বামপাশে বা ডানপাশে মেনুটি ভেসে থাকার কারণে কিছুটা জায়গা দখল করে রাখতো। ফলে যাদের ব্লগে তিনটি কলাম ছিল, তাদের ক্ষেত্রে পোস্টের কিছু অংশ মেনুটি দ্বারা ভেসে থাকতো। তারা আজকের মেনুটি ব্যবহার করতে পারেন। এটা যখন ছোট আকারের থাকবে, তখন পাশের ছবিটির মতো ব্লগের বামদেয়াল ঘেঁষে ভেসে থাকবে। স্ক্রল করে নিচে নামা বা উপরে ওঠার সাথে সাথে মেনুটিও ওঠানামা করবে। যখন গোলাপী রঙের ছোট তীরচিহ্নটির উপরে ক্লিক করা হবে, তখন মেনুটি খুলে গিয়ে নিচের ছবিটির মতো বড় আকার ধারণ করবে।leftside collapsible floating menuমেনুটি তৈরি জন্য আপনাদেরকে কোন রকমের কষ্ট স্বীকার করতে হবে না। শুধুমাত্র নিচে দেয়া কোডটুকু কপি করে নিয়ে কোন একটি HTML/ Javascript গেজেটবক্সের মধ্যে পেস্ট করে দিন।
<script src="http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/prototype.js" type="text/javascript"></script>
<script src="http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/effects.js" type="text/javascript"></script>
<script src="http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/side-bar.js" type="text/javascript"></script>
<style>
body{
font-size:75%;
}
a{
outline: none;
}
a:active{
outline: none;
}
#sideBar{
text-align:left;
}
#sideBar h2{
color:#F0FFFF;
font-size:110%;
font-family:arial;
margin:10px 10px 10px 10px;
font-weight:bold !important;
}
#sideBar h2 span{
font-size:125%;
font-weight:normal !important;
}
#sideBar ul{
margin:0px 0px 0px 0px;
padding:0px 0px 0px 0px;
}
#sideBar li{
margin:0px 5px 5px 10px;
padding: 0 0 0 10px;
list-style-type:none;
display:block;
background-color:#DA1074;
width:177px;
color:#FFFFFF;
}
#sideBar li a{
width:100%;
}
#sideBar li a:link,
#sideBar li a:visited{
color:#FFFFFF;
font-family:verdana;
font-size:100%;
text-decoration:none;
display:block;
margin:0px 0px 0px 0px;
padding:0 0 0 20px;
width:100%;
}
#sideBar li a:hover{
color:#FFFF00;
text-decoration:underline;
}
#sideBar{
position: fixed;
width: auto;
height: auto;
top: 140px;
left:0px;
background-image:url(https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhQsvmqdqu0Trox59qW9Gi45bTvQJY_DwtMGE8E7pPfD892nlwankGhNBQBarxnKg2KslUuuFfrLh9H-W0TEpY-IQc7g82BMsgzdjYMCMf5n_P5LHZo0Nyb9mml8lWiGU4kKUp-m5MP5zV_/s320/left.collapse.border.gif);
background-position:top right;
background-repeat:repeat-y;
}
#sideBarTab{
float:left;
height:137px;
width:28px;
}
#sideBarTab img{
border:0px solid #FFFFFF;
}
#sideBarContents{
float:left;
overflow:hidden !important;
width:200px;
height:320px;
}
#sideBarContentsInner{
width:200px;
}</style>
<div id="sideBar">
<div id="sideBarContents" style="display:none;">
<div id="sideBarContentsInner">
<h2>Left<span>Menu</span></h2>
<ul>
<li><a href="#">Link One</a></li>
<li><a href="#">Link Two</a></li>
<li><a href="#">Link Three</a></li>
<li><a href="#">Link Four</a></li>
</ul>
</div> </div>
<a id="sideBarTab" href="#"><img alt="sideBar" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg-519KjQu8iBMCqfr1EOBy1gTMOjOwxM465uo0OT7NzXY_oIZhkG8A6yh-tCk6GNjv_UyzY8DUAeJyYgOO6OAkMSGKCl9A_ug0sIeEGUv4n6SDe3XOjQtk2qpvXFaeNPlOklIMbfiFfe7W/s320/sidebarcollapse.gif" title="sideBar" /></a>
</div>
  • কোডের একেবারে নিচের বোল্ড করা অংশের " # " চিহ্নটির জায়গায় ব্লগের কোন পোস্টের ওয়েবলিংক ও Link One শব্দগুলো সঠিক শব্দ দিয়ে পরিবর্তন করে নিতে ভুলবেন না যেন। এই লিংকগুলোই মেনুবারে দেখা যাবে।
  • গেজেটটি সেভ করুন।
  • এবার আপনার ব্লগটিকে একবার রিফ্রেস করে দেখুন তো, কেমন লাগছে।
  • আমি নমুনা হিসেবে চারটি মাত্র লিংক দিয়েছি। ১০টির বেশি লিংক ব্যবহার করা যাবে।
  • উল্লেখ্য যে, এই মেনুটি শুধুমাত্র ফ্রি ব্লগার ব্লগে কাজ করবে। যাদের নিজস্ব ডোমেইন আছে, তারা মন্তব্য আকারে জানান, সমাধান জানানো হবে।

ব্লগার.কম ব্লগে সাবমেনুসহ মেনুবার লাগানোর পদ্ধতি

blogger.com dropdown menu with submenuআমরা ব্লগার.কম ব্লগে অনেক সময় বিভিন্ন প্রয়োজনে মেনুবার লাগিয়ে থাকি। আমার তৈরি করা কয়েকটি টেমপ্লেটেও আমি মেনুবার লাগিয়ে দিয়েছি। এই মেনুবারটি কখনও কখনও প্রয়োজনের সময় খুব কাজে লাগে। ব্লগার.কম ব্লগে স্ট্যাটিক পেজ স্থাপন করা চালু হবার পর এই মেনুবারটির ব্যবহার কমে যাবে বলে অনেকেই মনে করেছিল। কিন্তু ব্লগার যে মেনুবারটি দিচ্ছে, তাতে শুধু স্ট্যাটিক পাতাগুলিরই লিংক দেয়া যায়। কোন ব্লগপোস্ট বা ইমেইল বা অন্যকোন ব্লগের লিংক দেয়া যায় না। তাই এখনও আলাদাভাবে তৈরি করা মেনুবারের চাহিদা রয়ে গেছে।

আপনারা যারা বাংলা হ্যাকস ব্লগ নিয়মিত ভিজিট করেন, তারা জানেন যে আমি একটি মেনুবার ব্যবহার করি। এই মেনুবারটি একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। এর ড্রপডাউন মেনু আছে ও সাথে আছে সাবমেনু। আমি আজকে 'বাংলা হ্যাকস' ব্লগের মেনুবারটি কিভাবে তৈরি করা হয়েছে, তা সবার সাথে শেয়ার করবো।
  • যথারীতি গুগল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ব্লগার.কম এ লগইন করুন।
  • এবার Layout> Edit HTML পাতায় চলে যান।
  • সেখানে ]]</b:skin> এর উপরে নিচের কোডটি বসিয়ে দিন।
  • /* Navigation ----------*/
    #NavbarMenu {
    background: #A0CFEC;
    width: 980px;
    height: 34px;
    font-size: 12px;
    font-weight: bold;
    font-family: 'AdorshoLipi', Arial, Tahoma, Verdana;
    color: #000000;
    margin: 0;
    padding: 0;
    float:left;
    }
    #NavbarMenuleft {
    width: 690px;
    float: left;
    margin: 0;
    padding: 0;
    }
    #NavbarMenuright {
    width: 285px;
    float: right;
    margin: 0;
    padding: 6px 0 0;
    }
    #nav {
    margin: 0;
    padding: 0;
    }
    #nav ul {
    float: left;
    list-style: none;
    margin: 0;
    padding: 0;
    }
    #nav li {
    list-style: none;
    margin: 0;
    padding: 0;
    }
    #nav li a, #nav li a:link, #nav li a:visited {
    color: #2008AF;
    display: block;
    font-size: 14px;
    font-weight: bold;
    font-family: Georgia, Times New Roman;
    margin: 0;
    padding: 5px 10px 5px;
    }
    #nav li a:hover, #nav li a:active {

    color: #000000;
    font-weight: bold;
    margin: 0;
    padding: 5px 10px 5px;
    text-decoration: underline;
    }
    #nav li li a, #nav li li a:link, #nav li li a:visited {
    background: #A0CFEC;
    width: 100px;
    color: #2008AF;
    font-size: 14px;
    font-family: 'AdorshoLipi', Georgia, Times New Roman;
    font-weight: normal;
    float: none;
    margin: 0;
    padding: 3px 4px;
    border-bottom: 1px solid #FFF;

    }
    #nav li li a:hover, #nav li li a:active {

    color: #000000;
    padding: 3px 4px;
    }
    #nav li {
    float: left;
    padding: 0;
    }
    #nav li ul {
    z-index: 9999;
    position: absolute;
    left: -999em;
    height: auto;
    width: 150px;
    margin: 0;
    padding: 0;
    border-left:1px solid #BFC0C0;

    }
    #nav li ul a {
    width: 100px;
    }
    #nav li ul ul {
    margin: -28px 0 0 100px;
    }
    #nav li:hover ul ul, #nav li:hover ul ul ul, #nav li.sfhover ul ul, #nav li.sfhover ul ul ul {
    left: -999em;
    }
    #nav li:hover ul, #nav li li:hover ul, #nav li li li:hover ul, #nav li.sfhover ul, #nav li li.sfhover ul, #nav li li li.sfhover ul {
    left: auto;
    }
    #nav li:hover, #nav li.sfhover {
    position: static;
    }
  • উপরের অংশে কালার চার্ট (Color Chart) দেখে দেখে মেনুটির বিভিন্ন অংশের রঙ পাল্টাতে পারবেন।
  • এবার নিচের দিকে স্ক্রল করে যান।
  • নিচের দিকের <div id='content-wrapper'> লেখাটির ঠিক উপরে নিচের কোডটি লিখুন।
  • <div id='NavbarMenu'>
    <div id='NavbarMenuleft'>
    <ul id='nav'>
    <li><a expr:href='data:blog.homepageUrl'>Home</a></li>
    <li>
    <a href='#'>Blogging</a>
    <ul>
    <li>
    <a href='http://www.banglahacks.com/search/label/Blogger'>Blogger</a>
    <ul>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/search/label/Tutorial'>Tutotial</a></li>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/search/label/Template'>Templates</a></li>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/search/label/Gadget'>Gadgets</a></li>
    </ul>
    </li>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/search/label/Wordpress'>Wordpress</a></li>

    <li><a href='http://www.banglahacks.com/search/label/আমারব্লগ.কম'>আমারব্লগ.কম</a></li>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/search/label/সামহোয়ারইন'>সামহোয়ারইন</a></li>
    </ul>
    </li>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/search/label/Linux'>Linux</a>
    <ul>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/search/label/Ubuntu'>Ubuntu</a></li>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/search/label/Puppy'>Puppy</a></li>
    </ul>
    </li>
    <li><a href='#'>More Stuff</a>
    <ul>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/search/label/E%20Book'>E Book</a></li>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/search/label/Download'>Download</a></li>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/search/label/HTML'>HTML</a></li>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/2009/07/blog-post_4349.html'>About</a></li>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/2008/08/email-me.html'>E mail me</a></li>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/2008/11/blog-post_08.html'>Link to us</a></li>
    <li><a href='http://www.banglahacks.com/2009/04/table-of-contents.html'>Table of Contents</a></li>
    </ul></li>
    <li><a href='http://templates.banglahacks.com/'>BH Templates</a></li>
    </ul>
    </div>

    <div id='NavbarMenuright'>
    <script src='http://tareq.wedevs.com/bangla_date_widget.php' type='text/javascript'></script>, <script type='text/javascript'>
    var d=new Date();
    var weekday=new Array(7);
    weekday[0]="রবিবার )";
    weekday[1]="সোমবার )";
    weekday[2]="মঙ্গলবার )";
    weekday[3]="বুধবার )";
    weekday[4]="বৃহস্পতিবার )";
    weekday[5]="শুক্রবার )";
    weekday[6]="শনিবার )";
    document.write(" ( " + weekday[d.getDay()]);
    </script>
    </div>
    </div>
  • নিজের প্রয়োজনমতো লিংকগুলি ও এ্যাংকর টেক্সটগুলি বদলিয়ে নিন।
  • একটু ধীরে ধীরে সময় নিয়ে করবেন, না হলে সবকিছু এলোমেলো হয়ে যাবে।
  • আমি ন্যাভবারটির ডানপাশে বাংলা তারিখ দেখানোর কোডসহ দিলাম। আপনারা <div id='NavbarMenuright'>এই অংশের মধ্যে অন্যকিছুও বসিয়ে দিতে পারেন। সবুজ রঙ করা কোডগুলো পাল্টিয়ে দিন।
  • আশা করি সমস্যা না করেই সফলভাবে একটি ড্রপডাউন মেনু তৈরি করতে পারবেন।

সাইডবারের লিংকগুলোকে ঠেলে সরিয়ে দেয়া

sidebar link nudging effect in blogger.com blogএবার আসুন, ব্লগের সাইডবারে এমন একটি লিংক লিস্ট তৈরি করি, যে লিস্টের লিংকগুলোতে মাউস পয়েন্টার নিয়ে গেলে লিংকটি একটু সরে যায়। মনে হয় যেন ঠেলে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে- এমন। এই গেজেটটি আসলে এমন কোন আহামরি কোন কিছু নয়। শুধুমাত্র নিজের ব্লগের নির্দিষ্ট একটি লিংকবারকে একটি বিশেষ ইফেক্ট দেয়া মাত্র। কিন্তু এর মাধ্যমে আপনি বিশেষ শ্রেণীর কিছু লিংককে বিশেষভাবে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করতে পারবেন। যা ওই বিশেষ ধরণের লিংকগুলোকে পাঠকের কাছে বিশেষভাবে গুরুত্ববহ করে তুলবে।

সুবিধাবলীঃ
  • এই গেজেটটির মাধ্যমে অর্থাৎ বিশেষ ডিজাইনে লিংককে দেখানোর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগ পাঠকের কাছে একটু ভিন্নভাবে উপস্থিত হচ্ছেন।
  • তারা আপনাকে অন্যচোখে দেখবে।
  • আপনার ব্লগেও একটি আধুনিক বৈশিষ্ট্য যোগ হবে।
আসুন তাহলে এই ইফেক্টটি নিজেদের ব্লগে স্থাপন করে নেয়ার নিয়মটা জেনে ফেলি।
  • যথারীতি গুগল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ব্লগের ড্যাশবোর্ডে প্রবেশ করুন।
  • Layout > Edit HTML ট্যাবে গিয়ে </head> লেখাটির ঠিক উপরে নিচের কোডটি স্থাপন করুন।
  • <script src='http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.3.2/jquery.min.js' type='text/javascript'/>

    <script type='text/javascript'>
    //<![CDATA[

    $(document).ready(function()
    {
    slide("#sliding-navigation", 25, 15, 150, .8);
    });

    function slide(navigation_id, pad_out, pad_in, time, multiplier)
    {
    // creates the target paths
    var list_elements = navigation_id + " li.sliding-element";
    var link_elements = list_elements + " a";

    // initiates the timer used for the sliding animation
    var timer = 0;

    // creates the slide animation for all list elements
    $(list_elements).each(function(i)
    {
    // margin left = - ([width of element] + [total vertical padding of element])
    $(this).css("margin-left","-180px");
    // updates timer
    timer = (timer*multiplier + time);
    $(this).animate({ marginLeft: "0" }, timer);
    $(this).animate({ marginLeft: "15px" }, timer);
    $(this).animate({ marginLeft: "0" }, timer);
    });

    // creates the hover-slide effect for all link elements
    $(link_elements).each(function(i)
    {
    $(this).hover(
    function()
    {
    $(this).animate({ paddingLeft: pad_out }, 150);
    },
    function()
    {
    $(this).animate({ paddingLeft: pad_in }, 150);
    });
    });
    }

    //]]>
    </script>
  • সেভ করুন।
  • এবার Layout > Page Elements ট্যাবে গিয়ে একটি নতুন HTML/ Javascript গেজেট নিয়ে সেখানে নিচের লিংকলিস্টটি স্থাপন করুন।
  • <ul id="sliding-navigation">
    <li class="sliding-element"><a href="#">Link 1</a></li>
    <li class="sliding-element"><a href="#">Link 2</a></li>
    <li class="sliding-element"><a href="#">Link 3</a></li>
    <li class="sliding-element"><a href="#">Link 4</a></li>
    <li class="sliding-element"><a href="#">Link 5</a></li>
    </ul>
  • এখানে # চিহ্নটি বাদ দিয়ে কোন ওয়েব ঠিকানা লিখে দিন।
  • Link1, 2, 3 ইত্যাদি বাদ দিয়ে লিংকটির নাম লিখে দিন।
  • গেজেটটি সেভ করুন।
  • আপনার ব্লগের সাইডবারে একটি নতুন ডিজাইনের লিংক লিস্ট স্থাপিত হয়ে গেছে।

আরও উন্নত "রিলেটেড পোস্ট" (Related Posts) গেজেট

updated smartest related posts gadgetগতকালকে প্রকাশিত একটি সহজ "রিলেটেড পোস্ট" (Related Posts) গেজেটটি অনেকের পছন্দ হয়েছে। সম্মানিত পাঠকদের মধ্যে কেউ কেউ এটাকে নিজের মনের মতো করে কাস্টমাইজ করতে চাচ্ছেন। তাদের জন্য আজকে গতকালকের রিলেটেড পোস্ট গেজেটের একটি আপডেটেড কোড প্রকাশ করছি।

সুবিধাসমূহঃ
  1. Related Posts লেখাটি পাল্টানো যাবে।
  2. Loading লেখাটি পাল্টানো যাবে।
  3. রিলেটেড পোস্টের সংখ্যা কমানো বাড়ানো যাবে।
  4. সাম্প্রতিক পোস্ট গেজেট হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
  5. অন্য ব্লগ থেকেও পোস্ট দেখানো যাবে।
তাহলে আসুন কোডটি জেনে নিই।
  • যথারীতি গুগল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ব্লগারের ড্যাশবোর্ডে প্রবেশ করুন।
  • Layout > Edit HTML অংশে যান।
  • একটি HTML/ Javascript গেজেটে নিচের কোডগুলি স্থাপন করুন।
  • <script src="http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.3.2/jquery.min.js" type="text/javascript"></script>
    <script src="http://blogger-related-posts.googlecode.com/files/related-posts-widget-1.0.js" type="text/javascript"></script>
    <script type="text/javascript">
    relatedPostsWidget({
    'containerSelector':'div.post-body'
    ,'relatedTitle':'Related Posts:'
    ,'recentTitle':'Recent Posts:'
    ,'loadingText':'loading...'
    ,'maxPosts':'5'
    ,'blogURL':'http://another_blog.com'
    });</script>
  • সেভ করুন।
  • ব্যাস হয়ে গেল। আসুন এবার পছন্দমতো কাস্টমাইজ করি।
কাস্টমাইজ করাঃ
  • Related Posts লেখাটি পাল্টে ফেলুন।
  • loading... লেখাটি পাল্টে ফেলুন।
  • Recent Posts লেখা লাল রঙের লাইনটি একটি বিশেষ লাইন। যদি এই গেজেটটিকে সাম্প্রতিক পোস্ট গেজেট হিসেবে দেখাতে চান, তাহলে Related Posts লেখা লাইনটি সম্পূর্ণ মুছে ফেলুন। আর গেজেটটিকে সাইডবারে স্থাপন করুন। সেক্ষেত্রে Recent Posts লেখাটি পাল্টে দিন।
  • ,'maxPosts':'5' এ পাঁচ এর পরিবর্তে অন্য সংখ্যা লিখে দিন।
  • যদি রিলেটেড পোস্টগুলোর বদলে অন্য ব্লগের পোস্টসূচী দেখাতে চান, তাহলে ,'blogURL':'http://your-another.blog.com' এই লাইনটি রাখুন। না হলে সম্পূর্ণ লাইনটি মুছে ফেলুন।
আর কোন প্রশ্ন আছে কি? জানাতে দ্বিধা করবেন না কিন্তু।

একটি সহজ "রিলেটেড পোস্ট" (Related Posts) গেজেট

smartest related posts gadgetগতকালকে পোস্ট করা ব্লগার.কম ব্লগে রিলেটেড বা একইরকম পোস্ট দেখানো গেজেটটি নিয়ে আমার কোন কোন পাঠক একটু সমস্যায় পড়েছেন। তাদের জন্য আজ আমি সবচাইতে সহজ একটি "রিলেটেড পোস্ট" গেজেট প্রকাশ করছি। আশা করি এবার আর কোন সমস্যায় পড়বেন না।
  • ব্লগার.কম এর ড্যাশবোর্ডে প্রবেশ করে Layout >Page elements এ একটি New gadget নিন।
  • এখানে একটি HTML/ Javascript বক্সে নিচের কোডটুকু পেস্ট করে দিন। গেজেটটি সাইডবার বা পোস্টের নিচে বা ফুটার যেখানে খুশি রাখতে পারেন, ঠিকমতো কাজ করবে।
  • <script src="http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.3.2/jquery.min.js" type="text/javascript"></script> <script src="http://blogger-related-posts.googlecode.com/files/related-posts-widget-1.0.js" type="text/javascript"></script> <script type="text/javascript"> relatedPostsWidget({ 'containerSelector':'div.post-body' ,'loadingText':'Loading Related Posts...' });</script>
  • সেভ করুন।
  • ব্যাস হয়ে গেল।
  • এবার প্রতিটি পোস্টের নিচে ৫টি একই রকম পোস্ট দেখা যাবে।
  • এই রিলেটেড পোস্ট অংশটিকে একটু রঙিন করে তুলতে পারেন। না করলেও কোন অসুবিধা নেই।
  • সেক্ষেত্রে Layout > Edit HTML অংশে গিয়ে ]]></b:skin> এর ঠিক উপরে নিচের কোডটুকু পেস্ট করে দিন।
  • #related-posts{
    margin:4px;
    padding:10px;
    }
    #related-posts h2{
    background: #BDEDFF;
    color: #000000;
    }
    #related-posts ul{
    background: #e0ffff;
    color: #2008AF;
    font-size: 12px;
    }
    #related-posts-loadingtext{
    color:#ff0000;
    }
  • সেভ করুন।
  • এবার দেখুন তো পোস্টের নিচের "রিলেটেড পোস্ট" অংশটুকু কেমন কাজ করছে।
  • এই গেজেটটি আপনাদের জন্য moretechtips থেকে সংগ্রহ করেছি।

ব্লগার.কম ব্লগে রিলেটেড বা একইরকম পোস্ট দেখানো

add related posts widget in blogger.com blogআমরা এর আগে ব্লগার.কম ব্লগে একইরকম পোস্ট কিভাবে পোস্টের শেষে প্রদর্শন করবেন তার পদ্ধতি জেনেছি। সেই পদ্ধতিটি একটি থার্ড পার্টির সাহায্য নিয়ে তৈরি করা ছিল। এটার বেশ কিছু সুবিধা ছিল। কিন্তু পাশাপাশি আর একটি বিশেষ অসুবিধা ছিল। ওই গেজেটটি অন্য সাইট থেকে সরাসরি পরিচালনা করা হত বলে সেই সাইটের ব্যান্ডউইথ ব্যবহারের প্রভাব নিজেদের ব্লগে পড়তো। ফলে কখনও কখনও সেটা লোড হতে খুব দেরী হত। আজ আমরা আর একটি পদ্ধতিতে প্রতিটি ব্লগপোস্টের নিচে একই রকম পোস্ট (Related Posts) দেখানোর একটি পদ্ধতি জানবো। এই পদ্ধতির প্রধান সুবিধা হল যে এটা খুব দ্রুত লোড হয়। ফলে পাঠকের মনে কোনরকম বিরক্তির উদ্রেক হয়না।

* এই কোডটি কাজ করার শর্ত কিন্তু একটাই। তা হলো, আপনার ব্লগপোস্টের নিচে আগে থেকেই লেবেল দেখানো থাকতে হবে। লেবেল একটিভ না থাকলে এই রিলেটেড পোস্ট গেজেটটি কাজ করবে না।

কিছু বৈশিষ্ট্যঃ
  • পোস্ট থাকা কোন ছবির থাম্বনেইল দেখানোর অপশন নেই।
  • পোস্টের লিংকটি দেখানো যাবে।
  • লোডিং স্পিড অনেক বেশি।
  • লেবেল অনুযায়ী পোস্ট প্রদর্শন করে।
  • নিয়ন্ত্রণ করা তথা কাস্টমাইজ করা খুব সহজ।
  • আপনি যতগুলো খুশি লেবেল এবং লেবেলের অন্তর্গত পোস্ট দেখাতে পারবেন।
তাহলে আসুন আজ আমরা জেনে নেই কিভাবে প্রতিটি ব্লগপোস্টের নিচে একইরকম পোস্ট অথবা রিলেটেড পোস্ট দেখানোর কোড বসাতে হয়ঃ
  • গুগল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ব্লগার.কম ড্যাশবোর্ডে প্রবেশ করুন।
  • Layout> Edit HTML ট্যাবে যান।
  • সেখানে Expand Widget Templates এর পাশে টিক চিহ্ন দিয়ে দিন।
  • এবার <data:post.body/> লেখাটি খুঁজে বের করুন। যদি আপনার ব্লগে খুব সহজে পোস্টের শেষে "বিস্তারিত পড়ুন" হটলিংক স্থাপন করুন সুবিধাটি লাগানো থাকে, তাহলে <data:post.body/> কোডটি দুইবার থাকতে পারে। পরের কোডের ঠিক নিচের লাইনে রিলেটেড পোস্টের কোডগুলি স্থাপন করতে হবে।
  • ব্লগপোস্টের মধ্যে কোডগুলি ঠিকমতোভাবে দেখাচ্ছিল না বলে একটি টেক্সটফাইলে আপলোড করে দিলাম।
  • এখানে থাকা টেক্সট ফাইলটি ডাউনলোড করে নিয়ে, তার সবগুলো কোড কপি করে নির্দিষ্ট জায়গায় পেস্ট করে দিন।
  • কোডের যে অংশগুলো পরিবর্তনযোগ্য তা নিচে উল্লেখ করে দিলাম।
  • <b:if cond='data:blog.pageType == "item"'>
    <div class='similiar'>
    <div class='widget-content'>
    <h3>Related Posts</h3>
    <div id='rpostsbh2010'/><br/><br/>
    <script type='text/javascript'>
    var homeUrl3 = "<data:blog.homepageUrl/>";
    var maxNumberOfPostsPerLabel = 4;
    var maxNumberOfLabels = 7;
    maxNumberOfPostsPerLabel = 7;
    maxNumberOfLabels = 3;
    function listEntries10(json) {
  • এখানে কোডের শুধু উপরের পরিবর্তনযোগ্য অংশটুকু দেয়া হল। সম্পূর্ণ কোড ডাউনলোড করে নিন।
  • এখানে বোল্ড করা সংখ্যাগুলো নিজের পছন্দমতো পাল্টে নিন।
  • Related Posts লেখাটি পাল্টে "একইরকম পোস্ট", 'সম্পর্কিত পোস্ট' ইত্যাদি লিখে দিতে পারেন।
  • সবশেষে SAVE TEMPLATE লেখাতে ক্লিক করে পরিবর্তনগুলো সেভ করুন।

আপডেট: ব্লগপোস্টে কোডগুলি ঠিকভাবে প্রদর্শিত হচ্ছিল না বলে সম্পূর্ণ কোড টেক্সটফাইলে আপলোড করে দেয়া হল।

ব্লগার সাইডবারে ফিড, সাবস্ক্রিপশন ইত্যাদির লিংকবার

Sidebar linkbar'বাংলা হ্যাকস' ব্লগের ডানপাশের সাইডবারের উপরে দেখুন চিত্রটির মতো তিনটি লিংক আছে। এর মধ্যে প্রথমটি ব্লগের RSS Feed, দ্বিতীয়টি Email Subscription এবং শেষেরটি Be Friend, এরকম একটি লিংকবার আপনি আপনার নিজের ব্লগের সাইডবারেও এরকম একটি লিংকবার লাগিয়ে নিতে পারেন। এর জন্য প্রয়োজনীয় কোডটি আমি দিয়ে দিচ্ছি। আশা করি প্রয়োগ করতে কোন সমস্যা হবে না।
  • যথারীতি ব্লগার.কম এ গুগল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন।
  • Layout> Edit HTML অংশে যান।
  • সেখানে আমার ব্লগের ক্ষেত্রে যে জায়গায় লাগিয়েছি তার কোড নিম্নরূপ:
  • <div id='sidebar-wrapper'>
    <b:section class='sidebar' id='sidebar2' preferred='yes'>
  • আপনার ক্ষেত্রে একটু ভিন্ন হতে পারে। সাইডবারের নাম্বারে কমবেশি থাকতে পারে। একটু দেখেশুনে বুঝে এই কোডের ঠিক পরের লাইনে নিচের কোড লাগিয়ে দিন।
  • <b:widget id='HTML30' locked='false' title='Feed Section' type='HTML'>
    <b:includable id='main'>
    <b:if cond='data:title'/>
    <div class='widget-content'>
    <img align='absmiddle' border='0' src='http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/feed-icon.gif'/> <a href='http://feeds.feedburner.com/bhacks' target='_blank'>RSS Feed</a>
    <img align='absmiddle' border='0' src='http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/mailfeed.gif' style='padding:0px 0px 0px 5px;'/> <a href='http://feedburner.google.com/fb/a/mailverify?uri=bhacks&loc=en_US' target='_blank'>Email Subscription</a>
    <img align='absright' border='0' src='http://sites.google.com/site/banglahacks/shrd/bfrnd.png' style='padding:0px 0px 0px 5px;'/> <a href='http://www.blogger.com/follow-blog.g?blogID=2244906786709794302' target='_blank'>Be Friend</a>
    </div>
    </b:includable>
    </b:widget>
  • এখানে বোল্ড করা শব্দগুলো পরিবর্তন করুন।
  • আশা করি সাইডবারের এই লিংকবারটির মাধ্যমে পাঠকরা আপনার ব্লগের সাথে আরও বেশি সম্পর্কিত থাকবে।

গুগল সাইটস ব্যবহার করে ফাইল শেয়ার করা

আমরা এর আগে গুগলসাইটস দিয়ে স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট খোলার পদ্ধতি জেনেছি। আজ আমরা জানবো কিভাবে গুগল সাইটস'কে কোন ফাইল হোস্ট করার কাজে ব্যবহার করা যায়। আমরা মাঝে মধ্যে বিভিন্নরকমের ফাইল পাঠকের সাথে শেয়ার করি। ছবি বা ভিডিও ফাইল না হয় সরাসরি ব্লগে আপলোড করে পোস্ট করে দিলাম। কিন্তু যদি পিডিএফ ফাইল, গানের ফাইল, ডকুমেন্ট বা কোন টেক্সট ফাইল পাঠককে ডাউনলোড করতে দিলে সমস্যায় পড়তে হয়। আমি এর আগে ফাইল শেয়ার করুন শীর্ষক পোস্টে আপনাদেরকে বেশ কিছু ফাইল হোস্টিং সাইটের কথা জানিয়েছিলাম। এদের মধ্যে গুগল সাইটস এর কথাও বলেছিলাম। গুগল সাইটস এ ফাইল শেয়ার করা খুব সহজ। আলাদাভাবে কোন একাউন্ট খুলতে হয় না। একটি গুগল একাউন্ট থাকলেই চলে। আজ আমরা 'গুগল সাইটস' এ কোন ফাইল কিভাবে হোস্ট করে পাঠকের সাথে শেয়ার করতে হয়, তার পদ্ধতি জানবো।

আমি গুগলের বিভিন্ন ওয়েব এপ্লিকেশনগুলোতে রেজিস্টার ও লগইন করার জন্য একটি সাধারণ পদ্ধতি ব্যবহার করি। ফায়ারফক্স ব্রাউজারের একটি ট্যাবে জিমেইলে প্রবেশ করি, তারপর অন্য একটি ট্যাব নিয়ে সেটাতে ব্লগার.কম বা গুগলসাইট বা গুগলবুকস ইত্যাদি সাইটের লিংক লিখে কিবোর্ডের এন্টার চাপি। আমাকে আর আলাদাভাবে অন্য সাইটগুলোতে লগইন করতে হয় না। স্বয়ংক্রিয়ভাবে অন্য ট্যাবটিতে গুগলের অন্য ওয়েব এপ্লিকেশনটিতে লগইন হয়ে যাই। আপনিও ফায়ারফক্স ব্যবহার করে এই সুবিধাটি পেতে পারেন। আপনার কাছে ফায়ারফক্স নেই? তাহলে এক্ষুনি এখানে ক্লিক করে মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারের লেটেস্ট ভার্সনটি ডাউনলোড করে নিন।

আচ্ছা, ইতিমধ্যে গুগলসাইটস এ লগইন হয়ে নিয়েছেন নিশ্চয়। এবার দেখুন উপরে ডানপাশে নিচের ছবির মতো তিনটি বাটন রয়েছে।
Google sites create page edit page more options buttonএখানে Creat Page লেখাতে ক্লিক করুন। গুগল সাইটস' এর নতুন পেজ খোলার ট্যাব খুলে যাবে। এখানে একটি নতুন পেজ খোলার জন্য বিভিন্ন অপশন রয়েছে। নিচের ছবি দেখুন।
create a file cabinet and optionsআমরা কি ধরণের ফাইল তৈরি করবো, তা এখান থেকে সিলেক্ট করে নিতে হবে।
  • উপরের অংশে দেখুন চার রকমের পেজ তৈরি করতে পারবেন। সেগুলো হল
    Web Page, Announcements, File Cabinet, List
  • আমরা যেহেতু ফাইল হোস্ট করবো, সেহেতু File Cabinet সিলেক্ট করবো। ছবিতে নির্বাচিত করাই আছে।
  • এরপর নতুন পেজের একটি নাম দিতে হবে Name ঘরে
    আমি নাম দিয়েছি 'newpage' আপনি ইচ্ছেমতো এই নামটি দিতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন, সেটাই হবে এই ফাইলটির লিংক।
  • এবার দেখুন দুইরকম অপশন আছে।
    1. Put page at the top level
    2. Put page under misc
    আমি এর আগে misc নামক একটি পেজ তৈরি করেছি। সেই পেজ থেকেই সরাসরি এই নতুন পেজ খোলার অপশনে এসেছি। তাই এটার নাম দেখাচ্ছে। আপনি যদি সরাসরি sitename/newpage ধরণের লিংক চান, তাহলে প্রথমটি সিলেক্ট করুন।
    আর যদি sitename/otherpage/newpage এই ধরণের পেজ চান, তাহলে এটা নির্বাচন করুন। কখনও কখনও এই ধরণের পাতারও প্রয়োজন পড়তে পারে। তবে এবার আমরা প্রথমটিই সিলেক্ট করেছি।
  • Choose a different location লেখাতে ক্লিক করে অন্য পেজের আন্ডারে নতুন পেজটিকে তৈরি করতে পারবেন।
  • এবার নিচের Create Page লেখাতে ক্লিক করুন।
  • নতুন ফাইল ক্যাবিনেট পেজটি তৈরি করা হয়ে যাবে।
  • এই পেজের উপরের অংশে দেখুন নিচের মতো কয়েকটি বোতাম আছে।
  • add file in google sites cabinet
  • এই বোতামগুলির সর্ববামের বোতাম Add file লেখাতে ক্লিক করলে আর একটি ডায়ালগ বক্স ওপেন হবে।
  • add file options
  • এখানে ব্রাউজ করে হার্ডডিস্কে থাকা ফাইল লোকেশন দেখিয়ে দিন এবং নিচের Upload বোতামে চাপুন। আপনার কম্পিউটারে থাকা ফাইলটি গুগলসাইটে হোস্ট হয়ে যাবে।

 

পাঠকের প্রতিক্রিয়া

কিছু কথা

সফটওয়ার ও ওয়েবওয়ারের বিভিন্ন টিপ্‌স, টিউটোরিয়াল, হ্যাক্‌স, টেমপ্লেট বা থিম্‌স ইত্যাদি নিয়েই আমি ব্লগ লিখছি। আমার প্রধান আগ্রহ ব্লগিং টিপস। এছাড়াও প্রযুক্তির বিচিত্র বিষয় নিয়ে মত বিনিময়, সমস্যা ও তার সমাধান এবং আলোচনা করার জন্য এই ব্লগ খুলেছি। আশা করি আপনি নিরাশ হবেন না। এই ব্লগের সব লেখাগুলো যেকোন মিডিয়ায় এই লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশ করতে পারবেন। বিস্তারিত পড়ুন....

Search This Blog

© 2009-2014 Bangla Hacks | Design by: Bangla Hacks. Powered by: Blogger