- ব্লগার.কম এ লগইন হয়ে নিন।
- এবার ড্যাশবোর্ড থেকে Settings এ চলে যান।
- এখানে Basic অপশনে দেখুন Export Blog লেখা আছে। এখানে ক্লিক করুন।
- Export Blog লেখা লিংকে ক্লিক করলে নিচের ছবির মতো একটি পেজ আসবে।
- এখানে লেখা আছে "Export your blog into the Blogger Atom export format. You can do this to move your blog to another blogging service or simply to store your blog on your own hard drive. Learn more
Don't worry, your blog will still remain on Blogger until you delete it." - আসলেই উদ্বিগ্ন হবার কোন কারণ নেই। একটি ডাউনলোড অপশন আসবে। একটি XML ফাইল সেভ করতে চাইবে। ফাইলটির নাম হবে তারিখ অনুযায়ী। অর্থাৎ সম্পূর্ণ ফাইলটির নাম হবে এরকম: blog-05-23-2010.xml এই ফাইলটিতে আপনার ব্লগের যাবতীয় পোস্ট ও মন্তব্য তারিখ, লেখকের নাম, ক্যাটাগরী/ লেবেল সবকিছু সহ লিখিত থাকবে।
- ব্লগের আকার অনুযায়ী ফাইলটির সাইজ কমবেশি হতে পারে। আজ এই পোস্টটি লেখার তথ্যের জন্য বাংলাহ্যাকস ব্লগের ব্যাকআপ নিলাম। ফাইলটির সাইজ হয়েছে ৭.৯ মেগাবাইট।
- ফাইলটি হার্ডডিস্কের নিরাপদ জায়গায় সেভ করে রাখুন। কিংবা অনলাইনে কোন জায়গায় আপলোড করে রাখুন, অথবা সিডিতে রাইট করে রাখুন।
- নিয়মিত ব্লগের ব্যাকআপ রাখার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ব্লগের কনটেন্টকে হারিয়ে যাওয়া থেকে নিরাপদ রাখুন।
ব্লগস্পট ব্লগের ব্যাকআপ রাখার পদ্ধতি
Posted by: Aero Riverকয়েকটি ওপেন সোর্স লাইসেন্সের পরিচিতি
Posted by: Aero River
আমরা অনেকেই জানিনা ওপেন সোর্স লাইসেন্স বলতে আসলে কি বোঝায়? ডেভেলপারদের মধ্যেও এ নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। তারা নিজেরাও অনেক সময় নিশ্চিত হতে পারে না যে ওপেন সোর্স লাইসেন্সগুলোর মধ্যে ঠিক কি কি অধিকার সংরক্ষণ করা হয়েছে। আর কোন কোন অধিকার রাখা হয়েছে মুক্ত। ফলে নিজেদের কাজের স্বত্ত্ব কিভাবে ধরে রাখা যায়, বা কাজটির উপরে প্রয়োগ করা যায়, সে নিয়ে তারা অনেক সময় বিভ্রান্তিতে ভোগেন।
Discussions on some open source license and similar licenses.
ওপেন সোর্স লাইসেন্স কি?
আসলে ওপেন সোর্স লাইসেন্স বলতে এমন কোন অধিকারকে বোঝায় না, যে আপনি আপনার মেধার সঠিক মূল্যায়ন পাবেন না। এই লাইসেন্সের অধীনে আপনি যদি আপনার কাজটির কোন প্যাটেন্ট করেন, তাহলে তার স্বত্ত্বাধিকার (কপিরাইট) আপনারই থাকবে। মূল কাজের সম্পূর্ণ মালিক আপনিই থেকে যাবেন। অন্য কেউ কাজটিকে নিজের কৃতিত্ব বলে দাবী করতে পারবে না।
ওপেন সোর্স লাইসেন্স আসলে নির্দিষ্ট কিছু কাজের অধিকার অন্যকে দিয়ে থাকে। এর মাধ্যমে আপনার কাজটি আপনারই থাকছে, কিন্তু কিছু কিছু বিষয় আপনি আর নিজের হাতে রাখলেন না, অন্যকে দিয়ে দিলেন। এতে বিভিন্ন দিক দিয়ে সুবিধা পাওয়া যায়।
সর্বসাধারণের সামনে আপনার কাজটি উন্মুক্ত করে দিয়ে এবং নির্দিষ্ট প্রকারের লাইসেন্সের অধীনে রাখার মাধ্যমে আপনি অন্যকে কাজটি ব্যবহার বিষয়ে কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ে সতর্ক করে দিতে পারেন। এতে সুবিধা হল, আপনাকে বারবার নির্দিষ্ট কোন প্রকারের অনুমতি বা ডিজাইন পরিবর্তন অথবা ডেভেলপের জন্য বেশি বা অতিরিক্ত সময় ব্যয় করতে হল না। আপনি প্রধান ডেভেলপার থেকে যাচ্ছেন, বাকী কাজটুকু অন্যরা করতে পারছে। ওপেন সোর্স লাইসেন্স থাকার মাধ্যমে বরং আপনি অন্যকে আপনার কাজে সহায়ক হিসেবে অংশগ্রহণ করার অনুমতি দিয়ে দিলেন। আর এর ফলে আপনি নুন্যতম সম্মানটুকু অন্তত পেতে পারেন। এছাড়াও ওপেন সোর্স লাইসেন্স অন্য কাউকে আপনার কষ্ট করে করা কাজটিকে নিজের বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টায় বাধা দিবে।
সংক্ষেপে এই হল ওপেন সোর্স লাইসেন্স। এর কয়েক রকমের প্রকারভেদ আছে। আসুন আমরা একে একে সেগুলো সম্পর্কে জেনে নেই।
GNU General Public License
বিভিন্ন ওপেন সোর্স প্রোজেক্টগুলোতে GNU General Public License (GPL) সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত হয়। ওপেন সোর্স প্রোজেক্টে অংশ নেয়া ডেভেলপারদের কাজে এই GPL একটু বেশি অধিকার ও সম্মান দিয়ে থাকে। সংক্ষেপে GPL অন্যকে আইনগতভাবে কপি, বিতরণ এবং উন্নয়ন করার অধিকার দেয়। এগুলো আর একটু বিস্তারিতভাবে যেভাবে রয়েছে তা হলঃ
অনুলিপি তৈরি করাঃ নিজস্ব সার্ভারে, গ্রাহক (ক্লায়েন্ট) এর সার্ভারে, নিজের কম্পিউটারে অর্থাৎ যে কোন জায়গায় আপনি মূল সফটওয়ারটির অনুলিপি তৈরি বা কপি করতে পারবেন। কত সংখ্যক কপি করতে পারবেন তার কোন নির্দিষ্ট সীমা নেই।
বিতরণঃ নিজের ওয়েবসাইট বা ব্লগে ডাউনলোড লিংক রাখা। পেনড্রাইভ বা সিডিতে কপি করে যতগুলো খুশি যাকে খুশি আপনি বিতরণ করতে পারবেন। সফটওয়ারের সোর্স কোড কাগজে প্রিন্ট করে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিন না কেন, তাতে কারও কোন যায় আসবে না।
টাকা নেয়াঃ আপনি ক্লায়েন্টকে GPL লাইসেন্সযুক্ত সফটওয়ারটি দিতে টাকা নিতে পারেন। কিন্তু আপনি যে কোনভাবেই বা যে কোন উদ্দেশ্যেই টাকা নিননা কেন, তার নির্দিষ্ট কারণ ও সফটওয়ারের GPL লাইসেন্সটি ক্লায়েন্টকে জানাতে হবে। ক্লায়েন্টকে জানাতে হবে যে তিনি ইচ্ছা করলে এই প্রোগ্রামটি বিনে পয়সাতেও পেতে পারতেন।
পরিবর্তন- পরিমার্জনঃ আপনার যেমন খুশি তেমনভাবে সফটওয়ারটির পরিবর্তন করতে পারবেন। ইচ্ছে করলে নতুন কিছু যোগ করতে পারবেন, কিংবা আপনার কাছে অপ্রয়োজনীয় মনে হওয়া কোন অংশ বাদ দিতে পারবেন। যদি কাজটির কোন অংশ অন্য কোন প্রোজেক্ট তৈরিতে বা উন্নয়নে ব্যবহার করেন, তাহলে অবশ্যই সেটা GPL এর অধীনে প্রকাশ করতে হবে।
GNU Lesser General Public License
এই লাইসেন্স GPL থেকেই আসা। কিন্তু এটা নিয়ে কিছুটা সতর্ক থাকতে হবে। কারণ GNU বিপরীতে Lesser General Public License (LGPL) খুব অল্প পরিমাণ অধিকার অন্যের জন্য উন্মুক্ত রাখে। এই লাইসেন্স non-GPL এবং non open source উৎস থেকে ব্যবহার করা লাইব্রেরি ফাইলের জন্য উপযুক্ত। কারণ GPL আশা করে এর কোন অংশ নিয়ে তৈরি করা নতুন সফটওয়ারটিও GPL এর অধীনে প্রকাশিত হবে। কিন্তু যেসব কাজ টাকার বিনিময়ে তৈরি করা হয়, সেগুলো তো নিশ্চয় GPL এর অধীনে প্রকাশ করা হবে না। সেইসব ক্ষেত্রে LGPL একই রকমের লাইসেন্সযুক্ত কাজের অংশকে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করে।
BSD License
এই লাইসেন্স ফ্রি সফটওয়ার লাইসেন্সের মতোই অনেক রকমের অধিকার অন্যের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়। এটা অনেকটা GNU General Public License এর মতোই। এই লাইসেন্সের দুইটি প্রকারভেদ আছে।
১। New BSD License/Modified BSD License, এবং
২। Simplified BSD License/FreeBSD License,
দুটোই GPL এর মতো মুক্ত সফটওয়ারের লাইসেন্স হিসেবে ওপেন সোর্স সমাজে ওপেন সোর্স লাইসেন্স হিসেবে সাদরে সমাদৃত হয়েছে।
নতুন BSD License (”3-clause license”) যতদিন এই লাইসেন্সটি অক্ষুন্ন থাকবে ততদিন সফটওয়ারের অনির্দিষ্ট সংখ্যক বিতরণকে প্রশ্রয় দেয়। তবে প্রত্যেকটি অনুলিপিতে এই লাইসেন্স এবং তার ব্যথর্তা স্বীকার বার্তাটি সংযুক্ত রাখতে হবে। অবশ্য মূল কাজটি থেকে নতুনভাবে তৈরি করা বা পরিবর্তিত কাজের জন্য মূল ডেভেলপারের স্বত্বাধিকারকে বিশেষ অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করতে এই লাইসেন্স বাধা দেয়। নতুন BSD License এবং Simplified BSD এর মধ্যে প্রধান পার্থক্য ঠিক এইখানে। স্বত্বাধিকারকে লিখে রাখার বিষয়কে Simplified BSD লাইসেন্স বাদ দিয়ে দিয়েছে।
MIT License
জনপ্রিয় ওপেন সোর্স লাইসেন্সের মধ্যে এই MIT লাইসেন্স হল সবচাইতে সংক্ষিপ্ত কিন্তু ব্যাপক আকারের। অন্য সব লাইসেন্সের মধ্যে এই লাইসেন্সের শর্তগুলো খুবই দুর্বল এবং সহজে অনুমতি দিয়ে দেয় এমন। লাইসেন্সের শেষ প্যারাগ্রাফে থাকা গ্যারান্টি না থাকা বিষয়ক অংশটুকু বাদ দিলে এর প্রধান দিকগুলো হলঃ
Permission is hereby granted, free of charge, to any person obtaining a copy of this software and associated documentation files (the “Software”), to deal in the Software without restriction, including without limitation the rights to use, copy, modify, merge, publish, distribute, sublicense, and/or sell copies of the Software, and to permit persons to whom the Software is furnished to do so, subject to the following conditions:এর অর্থ অনেকটা এরকমঃ
The above copyright notice and this permission notice shall be included in all copies or substantial portions of the Software.
আপনি সফটওয়ারটি নিয়ে যেমন খুশি তেমনভাবে ব্যবহার, অনুলিপি তৈরি এবং উন্নয়ন করতে পারবেন। কোন প্রোজেক্টে ব্যবহার করার জন্য আপনাকে কেউ বাধা দিবে না। আপনি যতবার চান, ততবার কপি করতে পারবেন। যে কোন ফরমেটে আপনি এটা কপি করে বিতরণ করতে পারবেন। আপনি যেভাবে খুশি সেভাবে সফটওয়ার বা কাজটিকে পরিবর্তন করতে পারবেন।আসলে MIT লাইসেন্স খুবই কম বিধিনিষেধযুক্ত একটি লাইসেন্স। এই লাইসেন্সের অধীনে প্রকাশ করা কাজ নিয়ে এটা যে কাউকে যা খুশি তাই করার অধিকার দিয়ে থাকে। এই অধিকারের মেয়াদ থাকবে ততদিন, যতদিন এই লাইসেন্সটি কাজের সাথে সংযুক্ত থাকবে।
আপনি সফটওয়ারটি বিনেপয়সায় দিতে পারবেন কিংবা বিক্রিও করতে পারবেন। আপনি কিভাবে বিতরণ করবেন, তা নিয়ে কোন বাধানিষেধ নেই।
শুধু এটুকু মেনে চলতে হবে যে এই লাইসেন্সটি সফটওয়ারটির সাথে সংযুক্ত থাকতে হবে।
Apache License
আর একটি লাইসেন্স হল Apache License, Version 2.0, এই লাইসেন্সটিও ব্যবহারকারীকে অনেক রকমের অধিকার প্রদান করে। এটা কপিরাইট এবং প্যাটেন্ট উভয়ক্ষেত্রে কাজ করে। এই অংশটুকু বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, কারণ বেশিরভাগ লাইসেন্স প্যাটেন্ট এর ক্ষেত্রে কাজ করে না। কেউ যদি প্যাটেন্ট করার ক্ষেত্রে কোন উন্মুক্ত লাইসেন্সের খোঁজ করে তাহলে এই Apache License তাকে সহায়তা করতে পারে।
অ্যাপাচি লাইসেন্সের কিছু বিশেষ দিকঃ
অধিকার চিরস্থায়ী
একবার এই লাইসেন্স গৃহিত হলে, তা চিরকালের জন্য প্রযোজ্য হবে।
অধিকার বিশ্বময়
যদি এই লাইসেন্স কোন একটি দেশ থেকে নেয়া হয়, তাহলে তা সারা পৃথিবীর সবকটি দেশের জন্য প্রয়োগযোগ্য হবে। এর অর্থ যদি বাংলাদেশ থেকে এই লাইসেন্স নেয়া হয়, তাহলে তা যুক্তরাষ্ট্রতেও কার্যকরী হবে।
রয়্যালটি বা ফি ছাড়া অধিকার
এই লাইসেন্স ব্যবহারকারীর অধিকারকে কোনরকম টাকার বিনিময়ে প্রদান করে না। শুধুমাত্র একক ব্যবহার নয়, সমষ্টিগত ব্যবহারের জন্যও কোনরকম অর্থ চাওয়া যাবে না।
অধিকার সার্বজনীন
শুধুমাত্র আপনি একাই নয়, সকলে এই লাইসেন্সের অধীনে সফটওয়ারটিকে ব্যবহার করতে পারবে।
অধিকার অপ্রত্যাহারযোগ্য
একবার গৃহিত হলে কেউ এই লাইসেন্সকে প্রত্যাহার করতে পারবে না। অবশ্য মূল কাজের কোন অংশ যদি প্যাটেন্ট করা হয়, অথবা লাইসেন্স কর্তৃক দেয়া কোন অধিকার বা কোন অংশকে কেউ সামান্যতম পরিবর্তন করে, তাহলে এই লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে।
তবে, যদি কোন ডেভেলপারকে কেউ কৃতিত্ব দিতে চায়, তাহলে তা সে এই লাইসেন্সে প্রদত্ত অধিকারকে অক্ষুন্ন রেখে তা করতে পারে। সেক্ষেত্রে লাইসেন্সের মূল অধিকারের চেতনাকে কোন ভাবেই খর্ব করা যাবে না।
Creative Commons
এই ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সটি ঠিক ওপেন সোর্স লাইসেন্স নয়। কিন্তু Creative Commons (CC) লাইসেন্সের ব্যবহার কোন প্রোজেক্টকে ডিজাইন করার কাজে উল্লেখ করা হয়। স্রষ্টার মানসিকতা অনুযায়ী বিভিন্নরকম Creative Commons লাইসেন্স আছে। এর প্রত্যেকটি নির্দিষ্ট কিছু প্রকারের স্বত্ত্বকে সংরক্ষণ করে। একটি Creative Commons লাইসেন্সের ৪টি প্রধান অংশ আছে। এগুলো আলাদাভাবে বা একইসাথে প্রয়োগযোগ্য।
সংক্ষেপে বিষয়গুলো নিম্নরূপঃ
স্বীকৃতি
মূল লেখকের নামকে অবশ্যই কাজের তৈরিকারক বা স্রষ্টা বা মূল স্বত্ত্বাধিকারী হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। তার নাম স্বীকার করে কাজটি পরিবর্তন, বিতরণ, কপি করা বা যা খুশি তাই করা যাবে।
ছড়িয়ে দেয়া
একই CC লাইসেন্সের অধীনে কাজটিকে উন্নয়ন এবং বিতরণ করা যাবে।
অবাণিজ্যিক
কাজটির পরিবর্তন, পরিমার্জন বিতরণ এবং এই জাতীয় যেমন মন চায়, তা করা যাবে, তবে তা করতে হবে সম্পূর্ণ অবাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে। বাণিজ্যিক বলতে কি বোঝায়, তা উল্লেখ করে দিতে হবে। কারণ এর অর্থ একেকজনের কাছে একেকরকম। কেউ মনে করতে পারে যে, এর অর্থা কাজটি বিক্রি করা যাবে না, কেউ ভাবতে পারে যে বিজ্ঞাপনযুক্ত কোন সাইটে এটা রাখা যাবে না আবার কেউ হয়তো ভাবতে পারে যে এটা তখনই বাণিজ্যিক হবে যখন এটা লাভজনক বলে বিবেচিত হবে। তাই আপনি যদি CC লাইসেন্সের অধীনে কোন কাজকে সবার ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেন, তাহলে আপনাকে 'বাণিজ্যিক' শব্দটির একটি পরিষ্কার অর্থ প্রকাশ করতে হবে।
অপরিবর্তনীয়
এর অর্থ আপনি কাজটি কপি এবং বিতরণ করতে পারবেন, কিন্তু কোন রকম পরিবর্তন বা পরিমার্জন বা উন্নয়ন করতে পারবেন না। এমনকি মূল কাজের উপর ভিত্তি করে কোন নতুন কাজ করতে পারবেন না।
আসলে যেমনটা আগেই বলেছি, CC লাইসেন্সের অংশগুলো আলাদাভাবে বা একইসাথে সংযুক্ত অবস্থায় ব্যবহার করা যেতে পারে। এদের মধ্যে সবচাইতে প্রধানতম অংশগুলো হল 'স্বীকৃত', 'অবাণিজ্যিক' এবং 'অপরিবর্তনীয়'। এর মানে বোঝায় যে আপনি বিনেপয়সায় কাজটি বিতরণ এবং কপি করতে পারেন, কিন্তু তার কোনরকম পরিবর্তন করতে পারবেন না। এবং আপনাকে অবশ্যই কাজটির স্রষ্টাকে স্বীকৃতি দিতে হবে। এই লাইসেন্সটি বেশ ভাল, তবে, আসলে কোন কাজকে কিভাবে ব্যবহার করা হবে, তার উপর আপনার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রদান করে না। এদের মধ্যে সবচাইতে কম নিয়ন্ত্রণ থাকবে 'স্বীকৃতি' লাইসেন্সটিতে। কারণ যতদিন আপনার নামকে স্বীকার করা হবে, ততদিন কাজটি নিয়ে যা খুশি তাই করা যাবে।
এই প্রসঙ্গে উল্লেখ্য যে বাংলাদেশে 'সিসি' লাইসেন্স নিয়ে একটি কাজ শুরু হয়েছিল। বাংলাদেশের পৃক্ষাপটে "ক্রিয়েটিভ কমন্স" লাইসেন্স কিরকমের হতে পারে, কি কি অধিকার উন্মুক্ত করা যেতে পারে, এর আইনী ভিত্তি কেমন হবে, ভাষা কেমন হবে, কি কি টার্ম থাকবে, ইত্যাদি নিয়ে কিছু পদক্ষেপ আমার চোখে পড়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে এর অগ্রযাত্রা কতটুকু সাধন হয়েছিল, তার কোন খবর পাওয়া যায় নি। সম্ভবত, বাংলাদেশের জন্য নিজস্ব 'ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্স' তৈরির কাজটি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে এ বিষয়ে কর্মতৎপরতা বাড়ুক সেই প্রত্যাশা করি।
ওপেন সোর্স লাইসেন্স সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের সাইটগুলো ভ্রমণ করতে পারেন।
- Bangladesh Open Source Network (BDOSN)
- Open-source licenses in Wikipedia
- Creative Commons Licenses
- Open Source Initiative
- Open Source Licenses Comparison
- Understanding Open-Source Licensing
- HOW TO: Pick an Open Source License
গুগল আমাকে সরি বলেছে
Posted by: Aero River
We're sorry...ক্যাপচা বর্ণগুলো টাইপ করে আমাকে প্রমাণ করতে হল যে আমি একজন মানুষ, কোন রোবট নই।
...but your computer or network may be sending automated queries. T protect our users, we can't process your request right now.
To continue searching, please type the characters you see below:
উল্লেখ্য যে, সেই মুহূর্তে আমি কোন সাইট ব্রাউজ, কিংবা কোন ফাইল ডাউনলোড করছিলাম না। অথবা আমার উবুন্টু সিস্টেম আপডেট হচ্ছিল না। আমি উপরের মেনুবারে থাকা নেটস্পিড এর দিকে তাকিয়েছিলাম। ইন্টারনেট যোগাযোগ স্থিমিত ছিল। অর্থাৎ ডাউনলোড 10B/s এবং আপলোড 0B/s দেখাচ্ছিল। তারপরও গুগল কেন এরকম মেসেজ দেখাল বুঝতে পারলাম না।
ফেসবুক ব্যবহারকারীরা সাবধান! ভাইরাস আসছে!
Posted by: Aero River
"আপনার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা হয়েছে। তাই অতিদ্রুত ফেসবুক পাসওয়ার্ড রিসেট করুন।"কিন্তু ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ব্যবহারকারীদেরকে এ ধরণের কোন ইমেইল পাঠানোর কথা স্বীকার করেনি। তারা বলছেন যে এটা একটা ভাইরাস বহনকারী ইমেইল। এটা একটা সম্পূর্ণ ধোঁকাবাজি ছাড়া কিছুই নয়। আপনি যদি ইমেইলে দেয়া নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করেন, যদি ইমেইলে এটাচ থাকা জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করেন, তাহলে মরেছেন। ব্রাউজার দিয়ে যেসব ওয়েবসাইটে লগইন করবেন, তার সবগুলো আইডি ও পাসওয়ার্ড এই ভাইরাস চুরি করবে।
মেসেজটি প্রেরকের ঠিকানা হিসেবে help@facebook.com ব্যবহার করা হয়েছে। তাই অনেকেই বিভ্রান্ত হতে পারেন। কিন্তু জেনে রাখুন ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এটাকে বিপদজনক একটি সন্ত্রাসী ঘটনা হিসেবে অভিহিত করেছে। আর পাসওয়ার্ড রিসেট করার পরামর্শ সম্বলিত কোন ইমেইল তারা পাঠায়নি বলেও ঘোষণা দিয়েছে। তাই সতর্ক হয়ে যান। এখনও এরকম কোন ইমেইল এখনও না পেলে কয়েকদিনের মধ্যেই পেতে পারেন। তখন যেন কোন ভুল না হয়, সেটা মাথায় রাখুন।
ব্লগারের ব্লগে মাউসের ডান বোতাম অকার্যকর রাখার পদ্ধতি
Posted by: Aero River
ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে কোন কিছু নিজের হার্ডডিস্কে সেভ করে নেয়ার জন্য একটি সহজ পদ্ধতি আমরা সবাই ব্যবহার করি। সেটা হল যদি কোন ছবিকে কপি করতে চাই, তাহলে সেই ছবিটির উপরে মাউসের ডানবোতাম চাপি (রাইট ক্লিক) এবং মেনু থেকে Save as সিলেক্ট করি। এভাবে কোন পেজের টেক্সটগুলোকেও কপি করে নেয়া যায়।
কোন কোন ওয়েবসাইটে দেখবেন এটা বন্ধ করা আছে। ব্লগপাঠক ওই সাইট থেকে কোন কিছুই নিজের হার্ডডিস্কে কপি করে নিতে পারবেন না। কোন কোন তথ্যের নিরাপত্তার জন্য কিংবা যারা নিজেদের ব্লগের টেক্সট ও ছবিগুলোকে খুব মূল্যবান ভাবেন, মনে করেন যে ব্লগ থেকে চলে যাবার সময় পাঠককে সাথে করে কোন কিছু নিয়ে যেতে দেবেন না, কিংবা ব্লগের কনটেন্ট চুরি যাওয়া / কপি করা রোধ করতে চান, তারা নিজেদের ব্লগে মাউসের ডানবোতামটি অকার্যকর করে রাখেন। আজ আমরা জানবো কিভাবে মাউসের রাইট ক্লিক ডিসাবল করে রাখা যায়। নিচে দেয়া কোডগুলির যে কোন একটি স্থাপন করলে ব্লগের কোন পাতায় মাউসের ডান বোতাম ক্লিক করলে কোন মেনু খুলবে না।
বেশ কয়েকটি পদ্ধতিতে মাউসের ডান বোতামের ক্লিক ব্লগার.কম এর ব্লগে অকার্যকর বা বন্ধ করে রাখা যেতে পারে। আমি এর মধ্যে তিনটি সহজ পদ্ধতি আজকে জানাচ্ছি।
Today we will know how to disable right click on blogger.com blog.
সবকটি ক্ষেত্রে ব্লগের Layout> Page Elements এ গিয়ে একটি নতুন HTML/ Javascripts গেজেটবক্সে নিচের কোডগুলি পেস্ট করতে হবে। সেভ করার পর আলাদা একটি ট্যাবে ব্লকে রিফ্রেস করার পর ফলাফল দেখতে পারবেন।
There are three way to prevent content from theft. copy the codes below and add in html gadget.
প্রথম কোডঃ
<script language="JavaScript">কোডটি কাজ না করলে এখানে ক্লিক করে টেক্সট ফাইলে দেয়া কোডটি ডাউনলোড করে নিন। সেখান থেকে কপি করে নিয়ে HTML গেজেটবক্সে পেস্ট করুন।
<!--
//Disable right mouse click Script
//By Maximus (maximus@nsimail.com) w/ mods by DynamicDrive
//For full source code, visit http://www.dynamicdrive.com
var message="Function Disabled!";
///////////////////////////////////
function clickIE4(){
if (event.button==2){
alert(message);
return false;
}
}
function clickNS4(e){
if (document.layers||document.getElementById&&!document.all){
if (e.which==2||e.which==3){
alert(message);
return false;
}
}
}
if (document.layers){
document.captureEvents(Event.MOUSEDOWN);
document.onmousedown=clickNS4;
}
else if (document.all&&!document.getElementById){
document.onmousedown=clickIE4;
}
document.oncontextmenu=new Function("alert(message);return false")
// -->
</script>
দ্বিতীয় কোডঃ
<SCRIPT language=JavaScript>তৃতীয় কোডঃ
<!-- http://www.spacegun.co.uk -->
var message = "function disabled";
function rtclickcheck(keyp){ if (navigator.appName == "Netscape" && keyp.which == 3){ alert(message); return false; }
if (navigator.appVersion.indexOf("MSIE") != -1 && event.button == 2) { alert(message); return false; } }
document.onmousedown = rtclickcheck;
</SCRIPT>
<script src='http://sites.google.com/site/banglahacks/tools/right_click_disabled.js' type='text/javascript'></script>চতুর্থ কোডঃ
এই কোডটি স্থাপন করার জন্য আপনাকে Layout>Edit HTML ট্যাবে যেতে হবে। সেখানে <body> খুঁজে বের করুন। এটা পাল্টে নিচের কোডটি সম্পূর্ণ লিখে দিন। সেভ করুন।
< oncontextmenu="return false;">আমি নীতিগতভাবে এই কোড স্থাপন করা অর্থাৎ ব্লগে মাউসের ডান বোতামের কাজ বন্ধ রাখা সমর্থন করিনা। কারণ এর ফলে ব্লগের আগ্রহী পাঠকরা যারা কিছু শিখতে চান, বা পেজ হার্ডডিস্কে সেভ করে নিয়ে অফলাইনে বসে কাজ সারতে চান, তারা বিরক্ত হন। তাই এই কোড স্থাপন করা ওয়েবসাইট/ ব্লগগুলো থেকে কিভাবে প্রয়োজনীয় ছবি বা টেক্সট কপি করে নিতে পারবেন, তার পদ্ধতিও আমি আগামী একটি পোস্টে আপনাদেরকে জানিয়ে দেব। উল্লেখ্য যে কোন ব্লগের কনটেন্ট নিজের ব্যক্তিগত (অন্যের ক্ষতি না করা) বা অবাণিজ্যিক কাজের জন্য নেয়া অপরাধ বা অবৈধ কিছু নয় বলে আমি মনে করি। "বাংলা হ্যাকস" ব্লগের পোস্টগুলির প্রতি লক্ষ্য রাখুন। আগামী দু'একদিনের মধ্যেই পদ্ধতিটি জানিয়ে দেব। আপনি জানেন কি? তাহলে মন্তব্য ঘরে জানিয়ে দিন।
আপডেটঃ মাউসের রাইট ক্লিককে কার্যকরী রাখার পদ্ধতিটি মন্তব্য ঘরে প্রকাশ না করার জন্য অনুরোধ করছি। (২৫/০২/২০১০)
আপনার ক্রেডিট কার্ড সুরক্ষিত রাখুন
Posted by: Anonymousমূল একটিই নিয়ম - আপনার ক্রেডিট কার্ডের নম্বর, মেয়াদ ফুরানোর মাস ও বছর, এবং কার্ডের পেছনে কার্ডের নম্বরের পাশে লেখা তিন সংখ্যার যে নম্বর সেটি কাউকেই জানাবেন না। চার সংখ্যার পিন নম্বর কেউ জেনে গেলেও তা বদলাতে পারবেন, কিন্তু এইগুলি কেউ জানলে তা আর বদলানো যাবেনা যতোক্ষণ না ক্রেডিট কার্ডটিই সম্পুর্ণ বদলে ফেলবেন। পিন নম্বর কেউ জেনে গেলেও ঘাবড়াবেন না বেশি, মূল কার্ডটি যতোক্ষণ আপনার কাছে থাকছে ততোক্ষণ ভয়ের কিছু নেই। কার্ড খোয়া গেলেই ২৪ ঘন্টার হেল্পলাইনে ফোন করে কার্ড নিষ্ক্রিয় করতে অনুরোধ জানান। সম্ভব হলে সেদিনই, নয়তো পরেরদিন সকালেই থানায় গিয়ে ডায়রী করে তার কপি জমা দিন ব্যাঙ্কে এবং নতুন কার্ডের আবেদন করুন। বিদেশে বসে এই প্রয়োজন হলে আপনার ব্যাঙ্কের নম্বরে ফ্যাক্স করে বার্তা পাঠাবেন, এর জন্য বিদেশযাত্রার আগেই প্রয়োজনীয় ফ্যাক্স নম্বর সাথে নেবেন। কার্ড পাউচ অথবা অন্য কোথাও কার্ডের পিন নম্বর লিখে রাখবেন না।
বিশেষ পরামর্শ হিসেবে আমি বলবো যে, ব্যাঙ্কে আবেদন করে ফটো ক্রেডিট কার্ড বানাতে দিন। কিছু কিছু ব্যাঙ্ক এর জন্য বাড়তি টাকা নেয়, কিন্তু এটা জরুরী জিনিস। সেক্ষেত্রে কার্ডের পেছনে স্বাক্ষর করবেন না। কার্ড হারালেও কেউ অন্য দোকানে দিয়ে মাল কিনতে পারবেনা, ছবির জন্য আটকে যাবে। স্বাক্ষর না থাকলেও দোকানী আপনাকে আপনার ছবি দিয়েই চিনবে। পিন নম্বর লিখে না রাখলে কার্ড হারালেও এটিএম থেকে কেউ টাকা তুলতে পারবেনা। তাই নিরাপত্তামূলক পদক্ষেপ নেওয়ার অনেকটাই সময় পেয়ে যাবেন আপনি।
আজকাল ছোটখাটো অনেক দোকানেই ক্রেডিট কার্ড নেয়। পথের ধারে অনেক গ্যাস ফিলিং স্টেশনেও কার্ড নিচ্ছে। প্রচুর রেঁস্তরায় কার্ডে খাদ্য ও পানীয়ের দাম দেওয়া যাচ্ছে। যেকোনো দোকানে, রেঁস্তরায় কিম্বা গ্যাস ফিলিং স্টেশনে গিয়ে কার্ড ব্যাবহার করবেন না। একটু বড় জায়গায় নাহলে কার্ড ব্যাবহার না করাই ভালো। আজকাল অনেক জালিয়াতি চক্র ছোটখাটো জায়গার সাথে হাত মিলিয়ে কার্ড পাঞ্চিং মেশিনে গণ্ডগোল পাকাচ্ছে। ATM Skimmer নামের এক জিনিসের দ্বারা ক্রেতাদের কার্ডের সব তথ্য তারা নিচ্ছে যা magnetic stripe'এর মধ্যে আছে, এবং পরে MSR মেশিন দিয়ে সম্পুর্ণ নতুন কার্ড তারা ছাপিয়ে নিচ্ছে। এটি হলেই বিপদ। নতুন কার্ড ছাপানোর যন্ত্র চোরাপথে বাংলাদেশেও ঢুকে পড়েছে। আপনার কার্ডের সম্পুর্ণ নকল কেউ বানানোর অর্থ তার হাতেও সেইসব ক্ষমতা যা যা আপনার আছে।
কিভাবে হচ্ছে এইসব? রেঁস্তরায় খাওয়াদাওয়ার শেষে ওয়েটারের হাতে কার্ড দিলেন বিল বানিয়ে আনার জন্য, সে কাউন্টারে যাওয়ার পথেই পকেটে থাকা আরেক মেশিনে কার্ড পাঞ্চ করে নিচ্ছে। তাতে বাড়তি বিল করছেনা, কিন্তু কার্ডের সব তথ্য পাচার হয়ে যাচ্ছে। কোথাও বাইরে থাকতে গেলেন, সেই হোটেলেও এই ঘটনার সম্মুখিন হতে পারেন। গ্যাস ফিলিং স্টেশনে গাড়িতেই বসে কর্মচারীকে কার্ড দিলেন বিল করে আনার জন্য। এইসব সুযোগ নেয় অসাধু লোকজন।
তাদেরকে ধরা কঠিন হয়। কারন আপনার কার্ডের তথ্য পেয়েই তারা চুরি করেনা, তথ্য নিয়ে একমাস দুইমাস অপেক্ষা করে। এর মাঝে আপনি আরো অনেক ব্যাবহার করে ফেললেন কার্ড। তার পরে তারা চুরি করলো। পুলিশ অপরাধীকে খুঁজতে সময় লেগে যাবে অনেক। পুলিশ এইসব জানে, কিন্তু তারা যতোদিন অপেক্ষা করেছে, তার মাঝে আপনি যতো দোকানে কার্ড ব্যাবহার করেছেন সবখানে তল্লাশি চালাতেই সময় চলে যায় অনেক।
রাতের বেলা এটিএম থেকে টাকা তুলতে হলে সাথে কাউকে নিয়ে যান। একজন বাইরে দাঁড়ান, অন্যজন ভিতরে টাকা তুলুন। এতে বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা ব্যক্তি প্রয়োজনে আপনাকে সাবধান করতে পারবেন। তবু যদি বিপদের সম্মুখিন হয়ে পড়েন, যদি কেউ আপনাকে বন্দুক দেখিয়ে এটিএম থেকে টাকা নিতে যায়, সেক্ষেত্রে আপনার এটিএম পিন নম্বর উলটো দেবেন। ধরুন আপনার পিন যদি হয় ১২৩৪, আপনি বিপদে পড়লে পিন দেবেন ৪৩২১। এতে এটিএম মেশিনের মধ্যেকার এলার্ট ব্যাবস্থা কাছের পুলিশ থানায় এলার্ম বাজাবে। আমি জানিনা এতে কেউ উপকৃত হয়েছেন কিনা, তবে এই পদ্ধতি আছে একটা, তাই জানালাম। তবে এর অন্য বিপদও আছে, চোর যদি বুঝতে পারে যে আপনি কিছু করেছেন যার ফলে টাকা বেরোচ্ছেনা, তাহলে সে আপনাকে গুলিও করে দিতে পারে। তাই আমি খুব জোর দিয়ে বলছিনা যে এটাই করুন। ভেবেচিন্তে করবেন। এটি একটি টেকনোলজি, এর হিতে বিপরীতও হতে পারে! থানা কতোদুর, পুলিশ আসবে কিনা অতো রাতে এইসব আমরা জানিনা। নিজের প্রাণ আগে, সুতরাং...

আপনি যদি অনলাইনে জিনিসপত্র কেনেন, তাহলে সাবধান হওয়ার প্রয়োজন অনেক। প্রথমতঃ আপনার কম্প্যুটারে নিয়মিত ভাইরাস ও স্পাইওয়্যার এবং অন্যান্য ম্যালওয়্যার ইত্যাদি সার্চ করবেন। পারলে প্রতি সপ্তাহে তা করুন। এর প্রয়োজন আছে। আজকাল আমরা প্রচুর পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যাবহার করি, এছাড়া প্রচুর অজানা ওয়েবসাইটেও যাতায়াত করি। কিসের থেকে কি যে ঢুকবে তা আমরা সর্বদা খোঁজ রাখিনা। তাই কম্প্যুটারে সাপ্তাহিক পরীক্ষার অভ্যাস জারি রাখুন।
সর্বদা নিজের বাড়িতে বসেই জিনিস কিনুন। যতোই প্রয়োজন পড়ুক তবু বাইরে কোথাও থেকে কোনো সাইবারক্যাফে থেকে বসে ক্রেডিট কার্ড, পেপাল কিম্বা ব্যাঙ্ক একাউন্ট ব্যাবহার করে জিনিস কিনবেন না। প্রয়োজন হলে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে এসে বাড়ি থেকেই সব কেনাকাটা করুন। সাইবারক্যাফের কম্প্যুটারে থাকতে পারে hidden keylogger যা আপনার প্রতিটি keystroke গোপনে সংরক্ষণ করবে, পরবর্তীতে তা ক্ষতিকারক হতে পারে।
ইন্টারনেটে কোনো ওয়েবসাইটে আকর্ষনীয় কিছু দেখলেই সেই ওয়েবসাইট থেকে কিনে ফেলবেন না। আরো কিছু ওয়েবসাইটেও দেখুন সেই জিনিস পাওয়া যাচ্ছে কিনা। গুগল সার্চ দিয়ে দেখুন নামীদামী কোনো ব্র্যাণ্ড সেই জিনিস বিক্রি করছে কিনা। তাদের থেকেই কিনুন। একান্তই না পাওয়া গেলে সেই অজানা ওয়েবসাইটের সম্বন্ধে কিছু তথ্য আগে ঘেঁটে দেখুন। যেমন, সেই ডমেইন WHOIS Information খুঁজে বের করে দেখুন কতোদিন ধরে সেই ওয়েবসাইট ব্যাবসা করছে। নতুন ওয়েবসাইট হলে দশবার ভেবে কেনাই ভালো। পুরোনো হলেও আমার ব্যাক্তিগত মতামত যে স্বল্প মানের কোনো ওয়েবসাইট থেকে জিনিস না কেনাই ভালো। কারন? হ্যাকার প্রতিনিয়ত অবিরাম চেষ্টা চালায় যাতে এইসব ওয়েবসাইটের ডাটাবেস্ হ্যাক করে ক্রেতাদের ক্রেডিট কার্ড তথ্যাদি পাওয়া যায়। স্বল্প মানের ওয়েবসাইট অল্প দামী শপিং কার্ট ব্যাবহার করে যা হ্যাক করতে সুবিধা বেশি। তাই নামীদামী ওয়েবসাইটেই জিনিস কিনুন যাদের আন্তর্জাতিক মানের টেকনোলজি আছে, সঠিক মানের টেকনিক্যাল স্টাফ আছে যারা এইসবের নিরাপত্তার দিকে নজর রাখে। এছাড়াও নজরে রাখবেন ব্রাইজারের এড্রেস বারে http নয়, থাকা উচিৎ https; অন্যথায় সাবধান হয়ে যান।
অনলাইন ব্যাঙ্কিং একাউন্ট অথবা পেপাল ব্যাবহার করার সময়েও সাবধান, ব্রাউজারের এড্রেস বারে সরাসরি নির্দিষ্ট ওয়েব ঠিকানা লিখে তবেই সাইটে প্রবেশ করুন। কোনো ইমেইল কিম্বা অন্য কোনো ওয়েবসাইটের লিঙ্ক দিয়ে কখনই নয়। পেপাল দিয়ে টাকা পাঠানোর আগে দেখে নেবেন বিক্রেতার 'ভেরিফাইড' স্ট্যাটাস আছে কিনা, অন্যথায় ক্রয় বাতিল করুন।
আমি এইসব ব্যাপারে খুব অভিজ্ঞ নয়, তাই অনেক কিছু জরুরী কথা বাদ যেতে পারে আমার লেখায়, যা যা আমার লেখায় বাদ গেল সেইসব আপনারা মন্তব্যে জানান, পাঠকরা উপকৃত হবেন।
কিভাবে সঠিক ও কার্যকরী পাসওয়ার্ড তৈরি করা যায়
Posted by: Aero Riverসাইবার অপরাধী (Cyber criminal) তথা নীতিহীন হ্যাকাররা (Unethical hackers) আমাদের পাসওয়ার্ড চুরি করার জন্য সবসময় মুখিয়ে থাকে। তাই পাসওয়ার্ড রক্ষা করাটা অনলাইন জীবনে সতর্কতার একটি আবশ্যক অঙ্গ হয়ে পড়েছে। এই জটিল সমস্যা থেকে যেন কোন মুক্তি নেই। কিন্তু আমরা যদি একটু সচেতন থাকি, তাহলে নিজেদের পাসওয়ার্ড চুরি হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারি।
Day by day online life is going to face very critical situation.
Phishing এই শব্দটি হ্যাকারদের সৌজন্যে প্রায়ই খবরের শিরোনাম হচ্ছে। এটা খুবই একটি সাধারণ পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনার একাউন্টের যাবতীয় তথ্য তারা হাতিয়ে নিয়ে নেয়। তাই বিভিন্ন সাইটে নিজের অনলাইন একাউন্টের তথ্যাবলী নিরাপদ রাখতে কিছু সাধারণ অভ্যাসে এখন থেকেই অভ্যস্ত হয়ে উঠতে হবে। এই বিষয়ে অফিসিয়াল জিমেইল ব্লগে সম্প্রতি একটি সতর্কবার্তা প্রকাশ করা হয়েছে।
Phishing is a common word which is coming in news by unethical hackers.
এই বিষয়ে অফিসিয়াল জিমেইল ব্লগের প্রধান পরামর্শগুলো হল:
১। একই পাসওয়ার্ড বেশিদিন ব্যবহার করবেন না। নিয়মিত পরিবর্তন করুন।
২। সিকিউরিটি প্রশ্নটাকে পরিবর্তন বা জটিল করে তুলুন।
৩। সেকেন্ডারি ইমেইল ঠিকানা ব্যবহার করুন।
৪। সবচাইতে আধুনিক ও নির্ভরযোগ্য ব্রাউজার ব্যবহার করুন। ফায়ারফক্সের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সবচাইতে শক্তিশালী। এখানে ক্লিক করে এখনই ডাউনলোড করুন।
The best and security featured browser is firefox.
নিজেকে নিরাপদ রাখতে সবচাইতে সঠিক ও কার্যকরী পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করাটাই প্রথম পদক্ষেপ। আর তাই দেখা গেছে অনেক ভালো পাসওয়ার্ড ব্যবহারকারীকে যথোপযুক্ত নিরাপত্তা দিতে সক্ষম হয়নি। এক্ষেত্রে নিকটজনরাই ক্ষতি করেছে সবচাইতে বেশি। ফলে যে পাসওয়ার্ডটি আপনার কাছে হয়তো জটিল মনে হয়েছে, তা জেনে ফেলা নীতিহীন হ্যাকারদের কাছে অতটা কঠিন মনে হয়নি। তাই এমন একটি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন, যা আপনার কাছে মনে রাখা সহজ হলেও হ্যাকাররা যেন তা আন্দাজ করতে না পায়। এরকম কিছু পাসওয়ার্ডের পরামর্শ আজ আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করবো। Don't use same password in various site. Use unique password for every network site.
সমস্যা ০১: একই পাসওয়ার্ড বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার করা
দেখা গেছে যে অনলাইনের বিভিন্নরকম সার্ভিস যারা ব্যবহার করেন, তারা সবক্ষেত্রেই একই পাসওয়ার্ড প্রদান করছেন। ইমেইল, অনলাইন ব্যঙ্কিং, সামাজিক সাইট, অনলাইন দোকান সবজায়গায় একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা খুবই বিপদজনক। যদি কেউ এই পাসওয়ার্ডটি কোনরকমে জেনে ফেলে, তাহলে তার পক্ষে সমস্ত তথ্য, তথা ব্যক্তিগত মেইল, বিভিন্ন গোপন তথ্য এমনকি আপনার টাকার খোঁজ পাওয়াটাও সহজ হয়ে যাবে। Never share your personal data with unwanted person. He or she can steal your everything.
সমাধান: সবসময় অনন্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন
গুরুত্বপূর্ণ একাউন্টগুলোতে আলাদা আলাদা অনন্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার করাটা ভালো অভ্যাস। ইমেইল, ব্যঙ্কিং বা টাকাপয়সা লেনদেন হয় বা ব্যক্তিগত পরিচিতি থাকে এমন কোন সার্ভিসে আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। যখন যে সাইটের একাউন্ট তৈরি করবেন, তখন সেই সাইটের সাথে সম্পর্কিত কোন শব্দ কল্পনা করুন। এই শব্দটির সাথে মিলে আরও কোন শব্দ বেছে নিন। দুটোকে একসাথে মিলিয়ে ফেলুন। উল্টেপাল্টে দিন। ঠিক হুবহু কোন শব্দ ব্যবহার করবেন না। যেমন Facebook হলে bookface ব্যবহার করতে পারেন বা তার সাথে সম্পর্কিত কোন বাক্য ভাবতে পারেন। আপনার পছন্দের সাইটটির নাম কিংবা কল্পনায় যে বাক্যটি ভাবছেন, তা যদি অনেক বড় হয়, তাহলে শব্দগুলোর প্রথম বর্ণগুলোকে একখানে করুন। এই পাসওয়ার্ডটিকে শক্তিশালী করার জন্য মাঝের কয়েকটি শব্দ বড়হাতের (Uppercase) করুন, মাঝে মাঝে দুএকটি সংখ্যা বা চিহ্ন বসিয়ে দিন। যেমন বাক্যটি যদি এমন হয় যে I love Bangla very much তাহলে পাসওয়ার্ডটি এভাবে তৈরি করুন: i4L(b)V-m# এই পাসওয়ার্ডটি যদিও মাত্র ১০টি বর্ণের, তারপরও কিন্তু জটিলতার দিক থেকে এটা খুবই শক্তিশালী। (হুবহু এই পাসওয়ার্ডটি কোথাও ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ রইল)Made a longer password which is hard to guess. Use letters, numbers, or symbols, wildcard, numerics and uppercase or lowercase letters to build a smart password.
সমস্যা ০২: অভিধানে প্রাপ্ত সাধারণ কোন শব্দ ব্যবহার করা
এই ধরণের ক্ষেত্রে দেখা যায়, অভিধানে বা জনপ্রিয় সাহিত্যের কোন বইয়ে প্রাপ্ত সাধারণ কোন শব্দ পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যেমন password, dhakacity ইত্যাদি। কিবোর্ডের ধারাবাহিক শব্দ যেমন qwertyu, asdfgh, qazwsx ইত্যাদি অথবা বর্ণানুক্রম বা সংখ্যানুক্রম যেমন abcdefg, 123456 ইত্যাদি অনেকে ব্যবহার করেন। এই ধরণের পাসওয়ার্ড ব্যবহার সম্ভাবনার সূত্র ব্যবহার করে সহজেই বের করা যায়। Combine some number, letter, random phrase etc. and make it more then 10 character long.
সমাধান: বর্ণ, সংখ্যা ও চিহ্নের সংমিশ্রণে পাসওয়ার্ড তৈরি করুন।
মনে রাখুন যে শুধুমাত্র ছোট হাতের ৮টি ক্যারেক্টার দিয়ে ২৬^8টি সম্ভাব্য পাসওয়ার্ড তৈরি করা যায়। কিন্তু যদি ছোট হাতের বা বড় হাতের মিশ্র বর্ণ, সংখ্যা, চিহ্ন দিয়ে সম্ভাব্য পাসওয়ার্ডের সংখ্যা ৯৪^৮টি। এতগুলো সম্ভাব্য সূত্র মেলানো অনেক বড় হ্যাকারের পক্ষেও খুব কঠিন।
সমস্যা ০৩: ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে পাসওয়ার্ড তৈরি করা
আমরা অনেকেই বন্ধু এবং সহকর্মীদের সাথে ব্যক্তিগত তথ্য বিনিময় করি। স্বামী/ স্ত্রী, সন্তানের নাম, এলাকার নাম, প্রিয় কোন ব্যক্তি বা বস্তুর নাম কমবেশি পরিচিত সবারই জানা থাকে। জন্মতারিখ, ফোন নাম্বার অথবা বাড়ির ঠিকানাও জানা থাকে বন্ধুদের। তাই পাসওয়ার্ড তৈরি করার সময় এই বিষয়গুলো এড়িয়ে যান। Don't use your familly person's information to make a smart, perfect harder password.
সমাধান: এমন একটি পাসওয়ার্ড তৈরি করুন যা আন্দাজ করা কঠিন
ব্যক্তিগত তথ্যর সাথে সম্পর্কহীন বিভিন্নরকমের বর্ণ, সংখ্যা এবং চিহ্ন দিয়ে পাসওয়ার্ড তৈরি করুন। এলোমেলো বর্ণ, চিহ্ন ও সংখ্যা দিয়ে পাসওয়ার্ড তৈরি করলে তা জেনে ফেলা খুব কঠিন হয়ে পরে। তাই একটি শব্দ ভেবে নিয়ে তার মাঝের দুয়েকটি বর্ণ বড়হাতের করে দিন। দুই একটি সংখ্যা ও চিহ্ন বসান। ১৫ থেকে ২০টির বেশি ক্যারেক্টার ব্যবহার করুন।
যেমন g9o-o>Gl#eBl~g=gE,rb$lo=G< এই পাসওয়ার্ডটি যে কতটা কঠিন তা হ্যাকাররাই ভালো বুঝতে পারবেন। (হুবহু এই পাসওয়ার্ডটি কোথাও ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ রইল)
This is an another bad habit to write down password anywhere.
সমস্যা ০৪: পাসওয়ার্ড লিখে রাখা এবং তা কোন খোলামেলা জায়গায় রাখা
এটা আরেকটা সাধারণ অভ্যাস যা আমরা অনেকেই করে থাকি। অনলাইনে কারও যদি অসংখ্য একাউন্ট থাকে। যদি তিনি বিভিন্নরকম সাইটে নিয়মিত ভ্রমণ করেন, তাহলে পাসওয়ার্ডের পরিমাণ দিনে দিনে বেড়ে যেতে বাধ্য। সেক্ষেত্রে হয়তো তিনি বাধ্য হয়েই সবগুলো পাসওয়ার্ড কম্পিউটারে কিংবা কাগজে লিখে রেখে সংরক্ষণ করেন। সমাধান: এমন কোন জায়গায় পাসওয়ার্ডগুলো রাখুন যা সহজে দৃষ্টিগোচর হয়না। আপনাকে যদি পাসওয়ার্ডগুলো লিখে রাখতেই হয়, তাহলে তা এমন কোন জায়গায় রাখুন যা সহজে বোঝা বা দেখা যায় না। কাগজে লিখলে ড্রয়ারে তালাবদ্ধ করে রাখুন। আর কম্পিউটারে যদি লিখে রাখেন তাহলে ফাইলটির নাম এমন কিছু রাখুন যা থেকে মানুষ তেমন কিছু ধারণা করতে পারবে না। My password জাতীয় কোন নাম দেবেন না। পারলে ফাইলটিকে Hidden করে রাখুন। সমস্যা: পাসওয়ার্ড নতুন করে সেট করা এত বেশি সাইটে আমরা সংশ্লিষ্ট হয়ে গেছি যে অনেক সময় জটিল করে সেট করা পাসওয়ার্ডটি মনে করা সম্ভব হয়না। সেক্ষেত্রে আমরা নতুন পাসওয়ার্ড তৈরি করার অপশন ব্যবহার করি। সেক্ষেত্রে প্রদত্ত ইমেইল ঠিকানায় নতুন আর একটি পাসওয়ার্ড পাঠিয়ে দেয়া হয় কিংবা গোপন প্রশ্নটি করা হয়। যে ঠিকানায় ইমেইলে নতুন পাসওয়ার্ড পাঠানো হবে, তা অন্য কাউকে জানানো থেকে বিরত থাকুন। যে গোপন প্রশ্নটি আপনাকে করা হবে তার উত্তর যেন কেউ আন্দাজ করতে না পারে এমন করে প্রদান করুন। তবে কোন কোন প্রশ্ন আছে যার উত্তর অন্যের পক্ষে আন্দাজ করা খুব সহজ। যেমন: আপনার বাড়ি কোথায়? এই প্রশ্নের উত্তর পরিচিত সবাই জানে। তাছাড়াও জেনে নেয়া কঠিন নয়। সেক্ষেত্রে আপনার এলাকার নাম প্রদান করার সময় তাতে একটু পরিবর্তন আনুন। যেমন Dhaka হলে Dha#ka@ এভাবে রাখুন। সেক্ষেত্রে যিনি পাসওয়ার্ড চুরি করতে যাবেন, তিনি গোপন প্রশ্নের উত্তর জানলেও তা কিভাবে লিখতে হবে তা না জানার কারণে আপনার কোন ক্ষতিই করতে পারবে না।
আশা করি অনলাইনে নিজের একাউন্টের নিরাপত্তা বাড়ানোর বিষয়ে প্রয়োজনীয় সতর্কবার্তাটি আপনাদের কাছে পৌছে গেছে। এখন পরামর্শ অনুযায়ী নিজের পাসওয়ার্ডটি নিজেই আরেকবার পরীক্ষা করে দেখুন তো তা সত্যিকারের জটিল কিনা? না হলে বুঝতে হবে, নিজের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করার হাতিয়ার আপনি নিজেই অপরাধীদের হাতে তুলে দিয়েছেন।
লেখাটি অফিসিয়াল জিমেইল ব্লগ থেকে নেয়া।
স্প্যামারের উদ্দেশ্য বুঝে সাবধান হয়ে যান আগেই
Posted by: Aero Riverস্প্যাম কিম্বা অনাকাঙ্খিত ইমেইল আমরা সকলেই কমবেশি পেয়ে থাকি। তার কোনোটা অকাজের এবং বিশেষ ক্ষতিকারক নয়, কিন্তু তারই মধ্যে কিছু ইমেইল আপনার সর্বস্ব কেড়ে নিতে পারে। সুতরাং সকল ধরনের স্প্যাম ইমেইল চিনে রাখা ভালো। যেগুলি আপনার ক্ষতি করবেনা সেগুলি হল বিভিন্ন দ্রব্যপণ্যের বিজ্ঞাপনী ইমেইল। আমাদের কাছে আসে কম দামি ও বেশি দামি ঘড়ি কেনার লোভ দেখানো ইমেইল। আসে নানারকমের ওষুধের বিজ্ঞাপনের ইমেইল। নানাবিধ ওয়েবসাইটের এডমিনরাও ইমেইল করে তাদের নতুন ওয়েবসাইটের জানান দেন। এই জাতীয় স্প্যাম ইমেইল আপনার ক্ষতি করবেনা ততোটা। মাঝে মাঝে তাও করতে পারে! আমি আমার ISP ইমেইলে পাই মাসে ৭৫০'টির মতো স্প্যাম ইমেইল যার বেশিরভাগই ক্ষতি করবেনা আমার।
কোন কোন ইমেইল ক্ষতি করতে পারে?Have you ever get any email what said that you have won a huge amount of money?
আচ্ছা, আপনি কি কখনো এমন ইমেইল পেয়েছেন যেখানে বলা হচ্ছে যে আপনি লটারীতে টাকা জিতেছেন? কিম্বা, বিদেশি কোনো সংস্থার নাম করে ইমেইল পেয়েছেন যেখানে আপনাকে ঘরে বসে আয়ের লোভ দেখানো হয়েছে? কিম্বা ধরুন সেই সংস্থার সেলস্ এজেন্ট হিসেবে কাজের প্রস্তাব? অথবা, এমন একটি হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া ইমেইল যেখানে কেউ আর্ত কন্ঠে জানাচ্ছে যে কয়েক বছর আগে তার পরিবারের কেউ মারা গিয়েছেন এবং তিনি অনেক টাকা রেখে গিয়েছেন যা তার দেশে বসে সহজেই পাওয়া যাচ্ছেনা তাই আপনার সাহায্য চাই এবং এর জন্য আপনাকে কমিশন দেওয়া হবে?Which kind of email can harm you? Beware of this kind of email. They will offer you for some job. If they said that you won lottery then know that they are scammer.
এমন জাতীয় ইমেইল পেলে সাবধান!
প্রথম যে ধরনের ইমেইলের কথা লিখেছি, অর্থাৎ আপনি লটারী জিতেছেন - এইগুলির বিপদের মাত্রা তুলনামূলক ভাবে কমের দিকে। এরা সাধারনত স্ক্যামার। আপনাকে ভাঁওতা দিয়ে কিছু টাকা নিয়ে নিতে চায়। লটারীতে জিতেছেন ১০ লক্ষ মার্কিন ডলার, সেই টাকা পেতে এবং প্রসেসিং ফি বাবদ আপনাকে পাঠাতে হবে ২৫০০ ডলার। অনেকেই এই লোভে টাকা খুইয়েছেন, পরে কেঁদেছেন। বোকামী তাদেরই, বলা নেই কওয়া নেই, এইভাবে কেউ লটারী জেতে নাকি? লটারীতে অংশগ্রহণ করতে হয়, সেটা যে তারা না করেই লটারী জিতেছেন কিভাবে এটাও তাও তারা ভুলে গিয়েছিলেন টাকার লোভে।
You have won lottery. But actually they are trying to cheat you. Both kind of emails target is same.
এবারে আসছি পরবর্তী দুই ধরনের ইমেইলের প্রসঙ্গে। এই দুই ধরনের ইমেইলের উদ্দেশ্য একই। খেয়াল করবেন, এইসব ইমেইলে আপনার নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি চাওয়া হয়, কিছু ক্ষেত্রে শুধু ব্যাংক একাউন্ট নম্বর চাওয়া হয় (যেখানে তারা বেতন পাঠাবে কিম্বা কমিশন পাঠাবে বলে দাবী করে)। খুব খুব সাবধান এইসব ইমেইল পেলে। একেবারেই উত্তর পাঠাবেন না, কোনো তথ্যই দেবেন না তাদেরকে। এরা (যে লিখেছিল তার পরিবারের কেউ বিপুল অর্থ রেখে মারা গিয়েছে) আপনার ব্যাঙ্ক একাউন্টে পাঠাবে টাকা, এবং সেই টাকা অন্যের ব্যাঙ্ক একাউন্ট থেকে চুরি করেই তারা পাঠাবে আপনাকে। আপনার একাউন্টে টাকা এলে তারা সেই টাকা নেবে, আপনাকে দেবে কিছুটা ভাগ। চুরির টাকার ভাগ আসলে সেটা। যেদিন কেলেঙ্কারি হবে, সেদিন পুলিশ আগে আপনাকে ধরবে, তদন্তে অনেক কষ্ট আপনার হবে এইসব ইমেইল দেখিয়ে সব বুঝিয়ে প্রমাণ করতে। বাংলাদেশে ও পাকিস্তানে বসে পুলিশকে এইসব বোঝাতে প্রাণ ওষ্ঠাগত হবে। ভারতেও কষ্ট হবে, তবে রেহাই পাবেন তাড়াতাড়ি। কিন্তু এই তদন্তের মাঝে আপনার কম্প্যুটার থাকবে তদন্তকারী সংস্থার অধীনে।You can't get any help in Bangladesh and Pakistan. Indian police will understand this problem.
অন্যের ব্যাঙ্ক একাউন্ট চুরি? সেটা কিভাবে?
তাও স্প্যাম ইমেইল দিয়েই। অনেকেই এমন ইমেইল পেয়েছেন যেগুলি পাঠিয়েছে Bank of America, Chase bank, Wells Fargo bank, Natwest bank, Lloyds UK bank ইত্যাদি। যাদের কাছে এইসব ইমেইল আসছে তাদের অনেকেরই হয়তো সেইসব ব্যাঙ্কে একাউন্ট আছে। বাংলাদেশে কিম্বা ভারতে বসে হয়তো অনেকেরই নেই এইসব ব্যাঙ্কে একাউন্ট। তাই, আপনারা সহজেই বুঝে যাচ্ছেন এইটা ভুয়ো ইমেইল কিম্বা ভুল করে এসেছে। কিন্তু ধরুন, যারা আমেরিকায় কিম্বা ব্রিটেনে বসে, তারা কি ভাববেন? তাদের অনেকেই এটিকে সত্যিকারের ইমেইল ভেবে ফেলছেন। এইসব ইমেইলে লেখা থাকছে যে অন্য কেউ আপনার একাউন্ট ব্যাবহার করেছে, তাড়াতাড়ি আপনার পাসওয়ার্ড বদলে ফেলুন। এবং একটি লিঙ্ক দিচ্ছে যাতে ক্লিক করলেই আপনি পৌছে যাবেন সেই ব্যাঙ্কের ভুয়ো ওয়েবসাইটে, দেখতে অবিকল একই। ইউজারনেম দিলেন, পাসওয়ার্ড দিলেন, আপনি মেসেজ পেলেন যে আপনার পাসওয়ার্ড সুষ্ঠভাবেই পরিবর্তিত হয়েছে, এই বলে আপনাকে রিডাইরেক্ট করে দেওয়া হল ব্যাঙ্কের আসল ওয়েবসাইটে। আপনি আবার আপনার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ঢুকলেন একাউন্টে, দেখার জন্য যে সব ঠিক আছে কিনা - কিন্তু এটা যেহেতু আসল ওয়েবসাইট তাই সব ঠিকই দেখলেন এবং আপনি নিশ্চিন্ত হয়ে গেলেন।It's call phishing. They will stole your bank account, user id, password etc. Now that scam page will redirect you to original site.
কিন্তু আসলে কি হল?
ভুয়ো ওয়েবসাইটে যেখানে ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দিয়েছিলেন, তার পেছনেই ছিল একটি PHP Emailer এবং, আপনার ইউজারনেম/পাসওয়ার্ড তৎক্ষণাৎ চলে গেল স্প্যামারের কাছে। আপনাকে সে আসল ওয়েবসাইটে ফিরিয়ে দিয়েছিল, আপনিও সেখানে যাচাই করে নিশ্চিন্ত হয়েছিলেন বলে পাসওয়ার্ড আর পাল্টাননি, তাই স্প্যামার অনেক সময় পেল আপনার একাউন্টে ঢুকে তার চুরির কাজ ধীরেসুস্থ্যে সেরে ফেলার। সে আপনার টাকা ট্রান্সফারের মাধ্যমে পাঠিয়ে দিল অন্য এক লোকের কাছে (যাকে তারাই ইমেইল করেছিল যে পরিবারের কেউ টাকা রেখে মারা গিয়েছে, কিম্বা সংস্থার সেলস্ এজেন্টের চাকরী)।Now you understand the variation of spamming and the link between them. They are conscious about their crime.
এবারে বুঝলেন দুই ধরনের স্প্যামিং এবং তার মাঝের যোগসূত্র? তারা নিজেরা যাতে ধরা না পড়ে, সেইজন্য একদিকে স্প্যামিং করে একজনের একাউন্ট চুরিও করছে, অন্যদিকে টাকা নিজের একাউন্টে না নিয়ে স্প্যামিং করে আরেকজনকে বোকা বানিয়ে তার একাউন্টে আপনার টাকা সরাচ্ছে। দুষ্কৃতিকারী মাঝে আড়ালেই রাখলো নিজেকে। আইনি ঝামেলা হলে ফাঁসবে দুই নিরপরাধ লোক এবং তারা দুইজনেই স্প্যামিং এর শিকার।So you may be going to victim of spamming. They transfer money with western union, monegram etc.
এই টাকা স্প্যামাররা তাহলে পাচ্ছে কি করে?
অনেক ক্ষেত্রে আইনি পদক্ষেপ নিতে দেরী হচ্ছে, আবার অনেক ক্ষেত্রে ইউজার নিজেই খেয়াল করছে দেরীতে যে তার টাকা চুরি গিয়েছে। যার একাউন্টে টাকা সরানো হল, তাকে আগেই শর্ত দেওয়া ছিল যে সে টাকা পাঠিয়ে দেবে এবং কমিশন পাবে। সেইমতো Western Union কিম্বা Moneygram ইত্যাদি ব্যাবহার করে স্প্যামার টাকা পেয়ে যাচ্ছে। এইসব সার্ভিসের নিয়মই হচ্ছে টাকা পাঠানোর সময়েই ভেরিফাই করে নেয়, পাঠানো হয়ে গেলে আর কিছুই করার নেই। যে টাকা রিসিভ করলো, তাকে আর ধরা যাচ্ছেনা, কারন সে ভুয়ো আইডেন্টিটি বানিয়ে ভুয়ো নামে টাকা তুলে নিয়েছে।How do they get this money? It is a group organising. That means you can not identify any individual criminal.
কতোবড় চক্র তাহলে কাজ করছে?
ভাবতে পারেন? এইসব একজন করেনা। এরা যথেষ্ট অর্গ্যানাইজড্ ভাবেই করে। একজনের কাজ স্প্যাম ইমেইল পাঠানো। সেই লোকই ইমেইল স্পাইডার জাতীয় জিনিস দিয়ে লোকের ইমেইল এড্রেস খোঁজে। সেই ইমেইল পাঠায় Anonymous mailer দিয়ে। Anomumous mailer এমন জিনিস, যেখানে FROM: ফিল্ডে যেকোনো নাম ও ইমেইল আইডি ব্যাবহার করা যায়। আপনিও জর্জ বুশ নামে ইমেইল পাঠাতে পারবেন! ইমেইলের ঠিকানাও দিতে পারবেন bill.gates @ microsoft . com !!! ভাবা যায়? হ্যাঁ, এইসব সম্ভব। সৌজন্যে, PHP coding. এরা ব্যাঙ্কের নাম ও ইমেইল এড্রেস ব্যাবহার করে ইমেইল পাঠায়। এই PHP coding দিয়েই আবার ভূয়ো ওয়েবসাইট বানানো হয় ব্যাঙ্ক, পেপাল, মানিবুকার্স ইত্যাদির। এটাকে এরা বলে স্ক্যাম পেজ। যেমন আমাদের ওয়েব পেজ, তেমন এদের হচ্ছে স্ক্যাম পেজ! It is call PHP coding. They use php to make their scam page. We have web page and they have scam page.
কোন সার্ভার থেকে এইসব ইমেইল পাঠায় এরা?
হ্যাক করা হয় অন্যের ভার্চুয়াল প্রাইভেট সার্ভার (VPS) কিম্বা ভার্চুয়াল ডেডিকেটেড সার্ভার (VDS) কিম্বা একটি ডেডিকেটেড সার্ভার। এই মেইলার দিয়ে কয়েক লাখ ইমেইল এরা পাঠিয়ে ফেলে। টার্গেট, দুই ধরনের ভিক্টিম যা উপরে বর্নিত আছে। Scammer can send million email in a second. Two kind of victims are their target.
এইসব ইমেইল পাঠানো হয়ে গেলেই পরের কাজ শুরু এদের। উত্তর আসার পালা। একদিকে যেমন উত্তর হিসেবে আসতে থাকে অন্যের ব্যাঙ্কের তথ্যাদি, অন্যদিকে তেমনি এজেন্ট হতে চাওয়া লোকজনের উত্তর আসে যাদেরকে চুরির টাকা পাঠানো হবে। কাদেরকে পাঠাবে টাকা? যাদেরকে টাকা পাঠানো হবে সেই মানুষের লিস্ট স্প্যাম করেছে অন্য এক দল স্প্যামার। তারাও অপেক্ষা করছে কারা টাকা পাঠাবে।
If you are their agent they will send you a little a mount of that stolen money.
এদের যোগাযোগ কিভাবে হয়?
ইন্টারনেটের অন্ধকার এক গলি যার নাম "ইন্টারনেট রিলে চ্যাট" কিম্বা IRC - অনেক IRC সার্ভার আছে যেখানে এইসব চুরির হাট বসে রোজ। বেচাকেনা হয় মানুষের ব্যাঙ্ক একাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদি তথ্য। সব IRC server কিন্তু এইসব কাজ করেনা। অনেক সার্ভার আছে যেখানে মানুষ আসলেই স্বাভাবিক চ্যাট করে।Scammers use IRC server to contact between them. They have personal underground server for make crime related activity.
মূলতঃ তিন ভাগে এই চুরির টাকা ভাগ হয়। প্রথম ভাগ পায় যে, তাকে এদের ভাষায় বলে 'drop', দ্বিতীয় ভাগ পায় দালাল, এবং সবশেষে ভাগ পায় যে মূল চুরি করেছিল অন্যদের একাউন্ট। এইসব দালালরা কিন্তু স্প্যামার, এরাই পাঠিয়েছিল ওই পরিবারের কেউ মরে গিয়েছে জাতীয় ইমেইল।Now it is clear that how this crime circle do their job. According to FBI report most of this crime done by 3rd world citizen.
আশাকরি এতোক্ষণে আপনাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে কিভাবে এই পুরো চক্র কাজ করে চলেছে? অনেকের কাছেই এটা জটিল মনে হতে পারে। আসলেই এইটা অনেক কষ্টের কাজ। অনেক খুটিনাটি মেনে এই কাজ চলে। একটু ভুল মানেই সব কাজ পণ্ড হয়। মার্কিন গোয়েন্দা দপ্তরের রিপোর্টে আছে যে অনেক দেশের প্রচুর গরীব পরিবারের একমাত্র আয়ের পথ হচ্ছে এই জাতীয় অপরাধের মধ্যে দিয়ে। দারিদ্রই মূল কারন। দারিদ্রই মানুষকে ঠেলে দেয় অনেক অপরাধের পথে।
They are brilliant but spoiled. So they like various cyber crime.
তাই, স্প্যাম ইমেইল থেকে সাবধান। চিনে নিন যতো ধরনের ইমেইল। এবং তাদের উদ্দেশ্যগুলি কি কি। Underworld'এর এই জটিল এবং অন্ধকার পথে জড়িয়ে যাচ্ছে মূলতঃ নাইজেরিয়া, মরোক্কো, মিশর, রাশিয়ার তাজা কিছু প্রাণ, কিছু মেধাবী মস্তিষ্ক। ভারত, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানও আছে তালিকায়। এরা ধরাও পড়ছে, জেলও খাটছে। তার পরে কিছু আছে যারা ভাল হয়ে যাচ্ছে, আবার কিছু আছে যারা ফিরে যাচ্ছে পুরোনো অন্ধকারের পথে। আমাদের চিন্তা তাদেরকে নিয়ে নয়, তাদের জন্য আইন আছে, কিন্তু আমাদেরকে আমাদের সুরক্ষা দেখতে হবে। তাই সব জেনে বুঝে নিয়ে বিপদ থেকে দূরে থাকাই বাঞ্ছনীয়।Next time we will know how do we safe our credit card.
আগামীতে আমরা জানবো কিভাবে আমাদের ক্রেডিট কার্ড আমরা সুরক্ষিত রাখতে পারি।
** লেখকের অনুমতিক্রমে প্রকাশিত।
একটি স্ক্যামমেইলের উদাহরণ: সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রকাশ করলাম
Posted by: Aero Riverসাধারণত স্ক্যামাররা বিভিন্ন রকম সার্চবট (Search Bot) ব্যবহার করে ইমেইল ঠিকানা (Email Address) সংগ্রহ করে। তারা নিজেরাও অনেক সময় জানেনা সংগৃহীত ইমেইল ঠিকানাটি নিয়মিত ব্যবহার করা হয় কি না। আপনি যদি এই ধরণের ইমেইলের উত্তর দেন, তাহলে তারা জেনে যাবে যে ঠিকানাটি সক্রিয় আছে। তখন শুরু হবে সত্যিকারের বিপদ। নানারকমের অফার, প্রলোভনের ফুলঝুরি নিয়ে তারা হাজির হয়ে যাবে। যারা ইন্টারনেট জগতে নতুন, তারা সহজেই এইসব প্রতারকদের ফাঁদে পা দেয়। ফলে অনেকেই মোটা অংকের অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
Date: Tue, 29 Sep 2009 23:50:41 +0800
Subject: Assalamalaikum,
To: **********@gmail.com
Assalamalaikum,
Hello Dear,
complinment of the day?,
I am Ali M.B. Mohammed aged 25 years from the Republic of Sudan in Darfour region now seeking asylum in Kuala Lumpur, Malaysia under the (U.N.H.C.R.) camp ground, malaysia. Actually I do not know you before but I got your contact as a in search of a trustworthy person. My late Farther Capt. Bamanga Abdulrazeez was one of the senior officials of revolutionary united front of Sudan (RUF) who died on 18/12/2000 with some of his colleagues during a crossfire battle between the RUF and the peace keeping forces inSudan which include ECOMOG, British Army and U.N troops.
In brief i have the sum of US$7,000,000.00 (Seven million USdollars) which we want to invest in your country through your guidance. This money was deposited by my late Farther in a Private Security Firm now, which i was made the beneficiary and the next of kin as the only son of the family. Because of the present situation in my country Sudan in Darfour Region, I left my country recently for safety as the present government of Ahmed E-Bashir is probing all families relating to the revolutionary united fronts which my Father was a key member.
Am in desperate need of your assistance both in evacuationand dislodgment of this money to your country and advice on a profitable business venture to invest this money as i believe that your country is more politically and economically stabilised for any investment through your professional advice. I have proposed 20% of the total sum for all necessary assistance and protection i may need in your country.
Please treat this matter as highly personal because all my future now depends on this money and i can not afford to make any mistake whatsoever. Please try and reply me urgently on receipt of this letter in other to arrange on the best possible way to do it for safety. May God blees you Salam.
Please get back to me at : ali001moha@msn.com, manbo124@gmail.com
Thanks
Ali Mohammed. manbo124@gmail.com
এতগুলো টাকার লোভ সামলানো সত্যি বড়ই কঠিন। তাই না? একবার ট্রাই করে দেখবেন নাকি?
I found that Bangladeshi spammer are active in internet world.
সাবধান!! 'সমকাল' পত্রিকার ওয়েবসাইটে যাবার আগে আরেকবার ভাবুন
Posted by: Aero Riverসম্প্রতি সমকাল (Shamokal) পত্রিকার ওয়েবসাইটে ভিজিট (Visit) করতে গেলে নিম্নোক্ত সতর্কবার্তাটি দেখা যাচ্ছে। (উপরের ছবিটি তার স্ন্যাপশট)
Reported Attack Site!
This website at www.shamokal.com has been reported as an attack site and has been blocked based on your security preferences.
Attack sites try to install programs that steal private information, use your computer to attack others, or damage your system.
Some attack sited intentionally distribute harmful software, but many are compromised without the knowledge or permission of their owners.
এখানে উল্লেখ্য যে, এই সতর্কবার্তাটি শুধুমাত্র সবচেয়ে নিরাপদ ব্রাউজার ফায়ারফক্সেই (Firefox) দেখা যাচ্ছে। ফলে অন্য ব্রাউজার ব্যবহারকারীরা নিজেদের অজান্তেই তাদের কম্পিউটারটিকে অপরাধীদের ব্যবহারযোগ্য করে তুলছেন। অনলাইন অপরাধীরা তাদের কম্পিউটারে ভাইরাস (Virus), স্প্যাম (Spam), গোয়েন্দা জাতীয় সফটওয়ার ইনস্টল করছে। আর তা ব্যবহার করছে বড় বড় কোম্পানী, ব্যাংক ইত্যাদি থেকে অর্থ উপার্জনের হাতিয়ার হিসেবে।
আপনি কি নিজের কম্পিউটারটিকে এ ধরণের বড় বড় সাইবার ক্রাইমের ব্যবহার করতে দিতে ইচ্ছুক? তা সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনাকেই।
কয়েকদিনের জন্য সমকাল পত্রিকার ওয়েব সাইট ভিজিট করা থেকে বিরত থাকুন এবং এখানে ক্লিক করে ফায়ারফক্স ডাউনলোড করে নিজেকে নিরাপদ রাখুন।